The invention of wireless electricity is ridiculous
his twin universe is created by the twin of negative twin charge beam and positive twin charge beam of the thinnest wire.Isn't it ironic to discover wireless electricity in which each twin wire section is inversely different from the smallest to the largest twin beam concentration?
This twin universe is created by the twin of negative twin charge beam and positive twin charge beam of the thinnest wire.Isn't it ironic to discover wireless electricity in which each twin wire section is inversely different from the smallest to the largest twin beam concentration?The entire human race has fallen into the sphere of illiteracy which is the work of a simple blacksmith and is on the brink of destruction by calling it technology and science.
Today the largest blacksmith factory is Lockheed Martin. These blacksmiths did not qualify for admission to the Class One Label of the Science Class. While the entire United States looks the same. What is a laser beam? Its twin formation is a twin fusion matter which is a liquid item that resides in the twin core area of the US or any country we call a twin earth. This nation is so sick and has brain tumor disease that they cannot understand even if they are fed with pure water.This nation is so sick and has brain tumor disease that they cannot understand their study even study is fed like sugar with water. For the last four and a half years, they have been told through Facebook, Google, the Internet, X, computer software, websites, email, mobile software, from past and present White House officials to research institutions of any label, to newspapers and electronic media of any label.Because the United States is the first country to swallow the Bermuda Triangle. Fear does not work in this nation. Above boasts that the US will protect Israel.This sick society does not even know who will protect the United States. from the Planetary Twin Field and their alien opposite is smelly as a mirror on the wall of the Planetary Twin Field in the Twin Galaxy.Their sewer.system the channel runs through a place under the city, watching the dwarfs of their various separate planets. These dwarfs show the autistic hawking universe of fission fusion complex extraterrestrial twin objects like them.NASA's sewer system doesn't rot. This is also outside the scope of their university research. But these twin objects are making the United States a fission fusion. Desperately ravaging Twin Earth by releasing a toxic waste of crew into the sky.
To understand the matter, when cow dung is applied to a green grass it dries up until all the waste is completely destroyed by fission fusion, such that nothing else grows there.There will only be insects and spiders.On these Earth twin environments, Continuum is doing 16 times more dung anti-activity per day. After two days, if the raw dung is turned over with the affected soil area, what will it show? The stench will be buried underground. Yellowing plants and insects will be there, and thin soil or minerals so unearthly that nothing could grow there in its former state.Just like the cancer or tumor, the NASA crew left there and spread it 16 times to the 14 twin bodies of the world, so that 16 times in 1 day, the sun shines in the place where they are doing this.The United States is the number one source of cancer and any disease in the entire twin planetary field. Who are the next?
The anti-field will remain intact such that the opposite twin of those minerals from the pure electrical twin charge separates the body from the earth's body causing the organism to fission fusion twin. But now below or in the opposite sky from Earth's twin troposphere, humans are the cause of garbage generation.which makes the twin worlds uninhabitable. Blacksmithing universities are also making the best rankings.
Humanity must take fission fusion from such earthly sources as the physical twin beam that the earth is twinned around the living space.Because what creates the physical twin flow is the twin mineral data of our earth and the twin planetary data of the twin sky.
Who reported the unusual behavior of the beams of the twin planets? Ranking universities including the United States or their research centers have done.And when NASA is most responsible for the destruction of the planets, NASA is exporting its sick brain to make the healthy world sick. It is a dangerous condition like drugs.
The anti-beam charge of the twin water of the twin oceans is used to create planetary twin field waste. Even if the polar twin ice melts, the island states will not drown in the ocean water now. Even if it is urbanized as it is now, it will not sink. Twin Water Current Charge Beam Twin Planetary Field Uses Its Nature Twin Minerals & Twin Sky And Fake Science Universities Use It To Create Wast Alien Twin Planets & AI Twins.For example, Dubai Burj Khalifa anti-planetary complex body. Which is not a twin earth body but a twin water charge trapped in the tower with moisture. If you lift it and take it to Mars, Mars will be wasted. Like sand, everything will wear off almost immediately.
Or even if it absorbs oxygen from its surroundings, it will open up and still be a waste of twin earths. Fertilization can only be done by burying it under the soil. So, how are the twin-complex oxides of concrete machinery created in the university, urban and other communication ways.It shouldn't be difficult to understand that the world's urbanization of electric vehicles is consuming the body twin water charge beams against production.
Twin Venus and Twin Uranus water sources are being lost by human beings every second of their daily activities. However, this wast twin universe seen by NASA's eyes is going to be half of the twin universe.Humanity has no chance of producing even one gram of liquid twin laser beam over half the wast universe. or 1 gram of mineral extraction. or 1 ampere of twin power consumption. Juboraj/2025.07.04
তারবিহীন বিদ্যুত আবিস্কার হাস্যকর
সবচেয়ে চিকন তারের নেগেটিভ টুইন চার্জ বিম ও পজিটিভ টুইন চার্জ বিমের টুইন দিয়ে যখন এই টুইন মহাবিশ্ব সৃষ্টি। যাদের টুইন বিমের ক্ষুদ্রতম থেকে বৃহত্তম টুইন বিমের কনসেন্ট্রেশনের প্রত্যেকটি টুইন তারের সেকশন বিপরীতভাবে পৃথক তখন তারবিহীন বিদ্যুত আবিস্কার করা হাস্যকর নয় কি? সমগ্র মানবজাতি এমন অশিক্ষিত হওয়ার গোলক ধাঁ ধাঁয় পরে গেছে যে যা একটি সিম্প্লি কামারের কাজ আর এটিকে টেকনোলজি ও বিজ্ঞান বলে চালিয়ে ধ্বংস হয়ে যাওয়ার দ্বার প্রান্তে।
বর্তমানে সবচেয়ে বৃহৎ কামারদের কারখানা লকহীড মার্টিন। এসব কামাররা বিজ্ঞান ক্লাসের ক্লাস ওয়ান লেবেলে ভর্তি হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেনি। যখন সমগ্র মার্কিনযুক্তরাষ্ট্রের চেহারা একইরকম।
লেজার রশ্মি কি? এর টুইন ফর্মেশন একটি টুইন ফিউশন ম্যাটার যা তারের তরল আইটেম যা থাকে যুক্তরাষ্ট্রের বা যে কোনো দেশের টুইন কোর এলাকায় যা কে আমরা টুইন পৃথিবী বলছি। এই জাতি এতোই অসুস্হ এবং ব্রেইনে এমন টিউমার রোগ হয়েছে যে পড়াশুনাকে ওদের পানি দিয়ে সরবত বানিয়ে খাওয়ালেও বুঝতে পারছে না। বিগত সাড়ে চারবছর যাবত ওদের বোঝানো হচ্ছে ওদের ফেসবুকের মাধ্যমে গুগলের মাধ্যমে ইন্টারনেটের মাধ্যমে X এর মাধ্যমে,কম্পিউটার সফ্ট ওয়্যারের মাধ্যমে, ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ইমেইলের মাধ্যমে মোবাইল সফ্ট ওয়্যারের মাধ্যমে হোয়াইট হাউজের প্রাক্তন ও বর্তমানদের তাদের যে কোনো লেবেলের গবেষনাগার বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে তাদের যে কোনো লেবেলের পত্রিকা ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার মাধ্যমে যে সাইন্স কি দ্রুত শিখে ফেলুন। কেননা বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল গিলে খাওয়ার প্রথম দেশের তালিকায় যুক্তরাষ্ট্র। ভয়ডর কাজ করে না এই জাতির। উপরোন্ত দম্ভ করে বলে যে ইসরাইয়েলকে রক্ষা করবে যুক্তরাষ্ট্র। সেটিতো ক্ষমতাই নেই আবার যুক্তরাষ্ট্রকে রক্ষা করবে কে সেটিও জানে না এই অসুস্হ সোসাইটি। তাদের দেশ প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড থেকে আলাদা হয়ে যাচ্ছে এবং টুইন গ্যালাক্সিতে প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডের যে টুইন গ্যালাক্সি এর ওয়ালে আয়নার মতো পরিস্কার দেখছে কি দূর্গন্ধযুক্ত ওদের এলিয়েন বিপরীত। ওদের পয়: প্রণালী শহরের নীচ দিয়ে একজায়গা দিয়ে প্রবাহিত হয়ে ওদের বিভিন্ন পৃথক গ্রহ ডোয়ার্ফ দেখছে। এসব ডোয়ার্ফকে ওদের মতো ফিশন ফিউশনের কম্প্লেক্স অপার্থিব টুইন অবজেক্টের অটিস্টিক হকিং মহাবিশ্ব দেখছে। নাসার পয়: কেনো সজীব থাকে এটিও ওদের বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণার টুল্স। অথচ এসব টুইন অবজেক্ট যুক্তরাষ্ট্রকে ফিশন ফিউশন করাচ্ছে। আকাশে ওদের পয়: বর্জ নিয়ে গিয়ে উদ্ভ্রান্তের মতো টুইন পৃথিবীকে ধ্বংস করছে।
বিষয়টিকে বুঝতে হলে গরুর গোবর যখন কোনো সবুজ ঘাসের উপর পরে সেটি শুকিয়ে গিয়ে একেবারে ফিশন ফিউশনে সব বর্জ শেষ না হওয়া পর্যন্ত যেমন সেখানে আর কোনো কিছু জন্মাবে না। শুধু পোকা মাকড় থাকবে বিষয়টি তেমন। এসব পৃথিবীর টুইন পরিবেশের উপর কনটিনিউ প্রতিদিন ১৬ গুণ বেশি গোবরের এন্টি এক্টিভিটি করছে। দু দিন পর কাঁচা গোবরকে এফেক্টেড মাটির এরিয়াসহ উল্টিয়ে ফেললে কি দেখাবে। দূর্গন্ধ মাটির নীচে চাপা পরবে। হলুদ হয়ে যাওয়া উদ্ভিদ ও পোকামাকড় সেখানে থাকবে আর পাতলা মাটি বা খনিজ এমন অপার্থিব যে সেখানে কোনো কিছু জন্মানো সম্ভব না আগের অবস্হায়। ঠিক এমন ক্যানসার বা টিউমারের পয় বর্জ নাসার ক্রিউরা সেখানে ত্যাগ করে টুইন ফিশন ফিউশন ১৬ গুণ করে +++ পৃথিবীর ১৪ টি টুইন বডিতে ছড়াচ্ছে এজন্য যে ১ দিনে ১৬ বার সূর্যোদ্বয়- সূর্যাস্হ তৈরি করে যে স্হান সেখানে এসব করে আসছে। সমগ্র টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ডের ক্যানসার এবং যে কোনো রোগের উৎস সৃষ্টিকারী দেশের তালিকায় যুক্তরাষ্ট্র প্রথম স্হান অধিকারী দেশ। এরপর আর কারা কারা?
এন্টি ফিল্ড ইনট্যাক্ট থাকবে যেনো সেসব খনিজের বিপরীত টুইন পৃথিবীর বডি থেকে নির্ভেজাল বৈদ্যতিক টুইন চার্জ পৃথক পৃথকভাবে জীবদেহকে ফিশন ফিউশন টুইনভাবে ঘটাবে। অথচ মাটির টুইন ট্রপোস্ফেয়ার থেকে এখন নীচে বা বিপরীত আকাশে মানুষই আবর্জনা তৈরির কারণ হচ্ছে। যা টুইন পৃথিবীকে বসবাস অনুপযোগী করছে। এমন কামার হওয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সেরা র্যাঙ্কিং সোসাইটি তৈরি করেছে।
বৈদ্যতিক টুইন বিম এমন এমন পার্থিব উৎস থেকে ফিশন ফিউশনে মানবজাতিকে নিতে হবে যেনো বসবাসের চারিদিকে উপর নীচ ডানে বামে সামনে পিছনে টুইনভাবে পৃথিবী সাজানো থাকে। কেননা বৈদ্যতিক টুইন প্রবাহ যা সৃষ্টি করে তাই আমাদের পৃথিবীর টুইন খনিজ ও টুইন আকাশের টুইন গ্রহের তথ্য উপাত্ত।
টুইন গ্রহগুলোর বিমের অস্বাভাবিক আচরনের রিপোর্ট কে করেছে? করেছে যুক্তরাষ্ট্রসহ র্যাঙ্কিং ইউনিভার্সিটিগুলো বা এদের গবেষণাকেন্দ্রগুলো। আবার নাসাই গ্রহগুলোর এমন দূরাবস্হার জন্য দায়ী যখন তখন নাসা তার অসুস্হ ব্রেইনকে এক্সপোর্ট করছে সুস্হ পৃথিবীকে অসুস্হ করতে। এটি মাদকের মতো ভয়াবহ অবস্হা।
প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডের ওয়াস্ট তৈরিতে কাজে লাগছে টুইন মহাসাগরের টুইন পানির এন্টি বিম চার্জ। যতোই মেরুর টুইন বরফ গলে যাক মহাসাগরের পানিতে দ্বীপ রাষ্ট্রগুলো এখন ডুবে যাবে না। বর্তমানের মতো নগরায়ন হয়ে থাকলেও ডুববে না। টুইন পানির কারেন্ট চার্জ বিম টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ড ওর ন্যাচার টুইন খনিজ ও টুইন আকাশ তৈরিতে কাজে লাগায় আর ফেক সাইন্স বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ওদের ওয়াস্ট এলিয়েন টুইন প্ল্যানেট ও এআই টূইন তৈরিতে কাজে লাগাচ্ছে। যেমন দুবাই বুর্জ খলিফা এন্টি প্ল্যানেটারি জটিল বডি। যা টুইন পৃথিবীর বডি নয় কিন্তু টুইন পানির চার্জ আর্দ্রতা নিয়ে আটকে আছে টাওয়ারে। এটিকে তুলে মঙ্গলে নিয়ে গেলে মঙ্গলের ওয়াস্ট হবে। বালির মতো খুলে পরে যাবে প্রায় সবই তাৎক্ষণিকভাবে। অথবা এর চারিপার্শ্ব থেকে অক্সিজেন শুষে নিলেও খুলে পরে যাবে তারপরেও টুইন পৃথিবীর ওয়াস্ট। একমাত্র মাটির নীচে পুঁতে ফেললে উর্বর করা যাবে। তাহলে এতো কঙ্ক্রিট মেশিনারিজের টুইন - জটিল অক্সাইড কিভাবে তৈরি হয়ে আছে বিশ্ববিদ্যালয়,শহুর ও এসবের যোগাযোগ পথে। বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয় যে পৃথিবীর নগরায়ন, বিদ্যুত, ভেহিক্যালের বডিও টুইন পানির চার্জ বিম খেয়ে ফেলছে উৎপাদনের বিপক্ষে।
টুইন ভেনাস ও টুইন ইউরেনাসের পানির উৎস মানুষই মানুষের প্রতি সেকেন্ডের দৈনন্দিন কর্মকান্ড দ্বারা হারিয়ে ফেলছে। অথচ নাসার চোখে দেখা এই ওয়াস্ট টুইন মহাবিশ্ব অর্ধেক হতে চলেছে টুইন মহাবিশ্বের। যার উপরে এক গ্রামও লিকুইড টুইন লেজার রশ্মি উৎপাদনের সুযোগ নেই মানবজাতির। অথবা ১ গ্রাম খনিজ তোলার। অথবা ১ অ্যাম্পায়ার টুইন বিদ্যুত ব্যবহারের। যুবরাজ /০৪.০৭.২০২৫