Who will judge the Alfred Nobel Committee?

Oxygen is not needed to survive. A kind of parasite survives without a genome, that's why Israeli universities are dreaming of survival. And Talk Abdi World News around the world. And Bangladesh's ATN News broadcasted this news today on 23.10.2025.

Oxygen is not needed to survive. A kind of parasite survives without a genome, that's why Israeli universities are dreaming of survival. And Talk Abdi World News around the world. And Bangladesh's ATN News broadcasted this news today on 23.10.2025.

Today's writing is based on such a fake, completely uneducated study report.

Parasites and deadly viruses and bacteria among humans are any scientists. Although it may sound bad, this proven statement is coming from scientific analysis. Because how can proven criminals use better words than this.

All faculties of science are used to seeing singularity space. Similarly, the fake faculty of physics still does not know whether the positron attached to the electron is a God particle or an antiparticle, but how they are twinned with creation, they still do not know. Similarly, all the creations of all the faculties of this world are connected by the black hole, twin beams and positrons, connected by opposite magnets, dark matter twin anti-spinning fields, all the faculties of which have the same science theory and have been informed to the entire world's universities. Daily articles are provided from the world's first Black Hole Science School and Rakim University established in Bangladesh. For five years, it has been informed through Facebook, YouTube, X, Mail, Whats App, etc.

Do they know that the Singularity Principle, which is being manifested separately by mankind through the creation of fake science, is the twin magnetic field of this planetary twin field, one existing space twin and the other anti-existing space twin moving in the anti-direction, and with it, the tumor of the Singularity Science Society, what is the total mass and volume of the twin artificial world?

Europe, North America, Japan, China, Australia country, South Korea, the Middle East, Singapore, Brunei and all the capital cities, ports of the world and wherever minerals have been extracted or any product or technology created by them, what is the total twin anti-body mass or twin volume of these? On average, it is not even half of the planetary total of 7 earth twin field. But many countries in the Middle East, the United States, Europe, Japan, Singapore, all capitals, cities, ports, space agencies, they have already crossed half. Even before, they have been bringing or lifting the anti-twin body minerals of this twin world and making them twin charges. If they do not do this, they will not be able to last even a day. It is like living as a parasite. Because if they do not import minerals, the twin body of the world and the food, medicine, and habitat for survival will not be created by their own country and soil. If there were a twin world, all this would have been created and life would have been sustained from it. That means these regions have lost the twin world. Technology and movement are all their own anti-twin field worlds. On the contrary, the twin planetary field that has left them has a charge stored in a twin form like a twin charge battery, so at any moment, it is necessary to spin the twin mass equal to the total voltage of the twin battery at a voltage equal to the daily production of this fake science faculty. In other words, this uneducated total science faculty can also see the charge coming from the opposite direction in the microorganism twin beam. Because the dark matter anti-twin spinning field is always applied in the opposite direction. Those who are born and die in less than a nanosecond. Just as during the day, oxygen nitrogen twins are opposite magnets, at night, nitrogen oxygen twin magnets are twin earths. But this is one space twin. But their dark matter twin has an anti-twin field of oxygen and a metallic twin, similarly, nitrogen has an anti-twin field of metal. Rakim University explained this three/four years ago in the theory of protection from virus and bacteria attacks, which has been informed to everyone. Now, like NASA's twin space earth, they can imagine living on an anti-earth and bringing oxygen and nitrogen from the opposite direction. Because their eyes see the opposite of the magnet. That is why they have stopped being residents of the earth a long time ago. It is normal for electrons to see positrons, but in reality, when positrons come, their earth starts rotating upside down. There is not much time left to live with this planetary twin field.

Meanwhile, Bangladesh's Daily Star News has seen the image of the sun in satellite images today as dark and our own planet as night. Rakim University's research report has been read by the electronic and print media of the entire world, including various heads of state, the United Nations, celebrities and the best universities of any country, whose letters sent over the past five years testify that no education system is correct outside the world's first Black Hole Science University and Data Center School established in Bangladesh. All international societies that publish any research report on science are fake and allowing these activities is also a criminal offense. That is why it has been said to lock the gates of all universities for several years. Juboraj/2025.10.24

আলফ্রেড নোবেল কমিটির বিচার করবে কে?

বেঁচে থাকার জন‍্য অক্সিজেনের প্রয়োজন নেই। একধরনের পরজীবি জিনোম ছাড়া বেঁচে থাকে যেহেতু একারণে বেঁচে থাকার স্বপ্ন দেখাচ্ছে ইসরাইলের বিশ্ববিদ্যালয়। এবং টক অবদি ওয়ার্ল্ড নিউজ বিশ্বজুড়ে । আর বাংলাদেশের এটিএন নিউজ এই খবর সম্প্রচার করেছে আজ ২৩.১০.২০২৫ তারিখে। এমন ভূয়া, আপাদমস্তক অশিক্ষিত স্টাডি রিপোর্টের ভিত্তিতে আজকের লেখা।

মানুষের মধ‍্যে পরজীবি এবং মারাত্মক ভাইরাস ও ব‍্যাকটেরিয়া যেকোনো বিজ্ঞানীরা। শুনতে খারাপ লাগলেও সাইন্টিফিক বিশ্লেষন থেকে এই প্রমাণিত এমন ভাষ‍্য আসছে। কেননা প্রমাণিত অপরাধীদের এর চেয়ে ভালো বাক‍্য কিভাবে ব‍্যবহার করা যায়।

সিঙ্গুলারিটি স্পেস দেখতে অভ‍্যস্ত সাইন্সের সকল ফ‍্যাকাল্টি। তেমনি ফিজিক্স ফেক ফ‍্যাকাল্টি যেমন আজও জানে না ইলেক্ট্রনের সাথে যে পজিট্রন লাগানো আছে এটি গড পার্টিকেল বা এন্টি পার্টিকেল হলেও এরা কিভাবে সৃষ্টির সাথে টুইন হয়ে আছে আজও এরা জানে না। ঠিক তেমনি এই পৃথিবীর সব ফ‍্যাকাল্টির সব সৃষ্টি ব্ল‍্যাক হোল টুইন বিম এবং পজিট্রনের মতো ব্ল‍্যাক হোল দ্বারা সংযুক্ত বিপরীত ম‍্যাগনেট করে ডার্ক ম‍্যাটার টুইন এন্টি স্পিনিং ফিল্ড দিয়ে আটকানো, যার সব ফ‍্যাকাল্টির একই সাইন্স থিওরি করে সমগ্র পৃথিবীর বিশ্ববিদ্যালয়কে অবহিত করা হয়েছে। প্রতিদিনের আর্টিকেল সরবরাহ করা হয় বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত পৃথিবীর প্রথম ব্ল‍্যাক হোল সাইন্স স্কুল ও রাকীম ইউনিভার্সিটি থেকে। পাঁচ বছর যাবত ফেসবুক ইউটিউব X মেইল হোয়াট্স অ‍্যাপ ইত‍্যাদির মাধ‍্যমে জানানো হয়েছে।

সিঙ্গুলারিটি প্রিন্সিপলের যে মানবজাতির পৃথক প্রকাশ ঘটে চলেছে ফেক সাইন্স তৈরির মাধ‍্যমে তারা কি জানে যে, এই প্ল‍্যানেটারি টুইন ফিল্ড যে টুইন ডাইরেকশনের ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড টুইন করে একটি এক্সিস্ট স্পেস টুইন এবং অপরটি এন্টি এক্সিস্ট স্পেস টূইন এন্টি ডাইরেকশনে চলছে এবং তার সাথে সিঙ্গুলারিটি বিজ্ঞান সোসাইটির টিউমার টোটাল কৃত্রিম ওয়ার্ল্ডের টুইন ভর ও আয়তনের পরিমাণ কতো?

ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা, জাপান চীন, অস্ট্রেলিয়া দেশ, দক্ষিণ কোরিয়া, মধ‍্য প্রাচ‍্য, সিঙ্গাপুর, ব্রুনেই এবং পৃথিবীর সকল রাজধানী শহর বন্দর এবং যেখানেই খনিজ তোলা হয়েছে অথবা এদের দ্বারা তৈরি যে কোনো প্রডাক্ট বা প্রযুক্তির টূইন বডি এসবের টোটাল টুইন এন্টি বডির ভর বা টুইন আয়তনের পরিমাণ কতো? এভারেজে টোটাল সাত পৃথিবীর প্ল‍্যানেটারি টূইন ফিল্ডের অর্ধেক হয়নি এখনো। কিন্ত মধ‍্য প্রাচ‍্যের অনেক দেশ যুক্তরাষ্ট্র ইউরোপ জাপান সিঙ্গাপুর সকল রাজধানী শহর বন্দর স্পেস এজেন্সী এরা অর্ধেক পার হয়ে গেছে অলরেডি। আগেও এরা এই টুইন পৃথিবীর এন্টি টুইন বডি খনিজকে বাহিরে এনে বা তুলে টুইন চার্জ বানিয়ে চলেছে এখনও তা না করলে একদিনও চলতে পারবে না। এটি পরজীবি হয়ে বেঁচে থাকার মতো। কেননা খনিজ আমদানী না করলে নিজের দেশ ও মাটির দ্বারা যে পৃথিবীর টুইন বডি থাকার কথা এবং বেঁচে থাকার খাদ‍্য চিকিৎসা বাসস্হান তাদের তৈরি হবে না। যদি টূইন পৃথিবীতে থাকতো এসব তৈরি হতো এবং তা থেকে জীবন নির্বাহ হতো। তার মানে এই অঞ্চল গুলো হারিয়ে ফেলেছে টুইন পৃথিবী। প্রযুক্তি এবং চলাচল সব নিজস্ব একটি এন্টি টূইন ফিল্ড ওয়ার্ল্ড। বিপরীতে যে টুইন প্ল‍্যানেটারি ফিল্ড এদের কাছে থেকে চলে গেছে সেখান থেকে টুইন চার্জ ব‍্যাটারির মতো টূইনভাবে চার্জ মজুদ আছে বলে যে কোনো মুহুর্তে সেই টুইন ব‍্যাটারির টোটাল ভোল্টেজের প্রতিদিনের উৎপাদনের সমান ভোল্টেজ এই ভূয়া সাইন্স ফ‍্যাকাল্টির সমান টুইন ভরকে স্পিন করানোর প্রয়োজন হয়ে পরছে। অর্থাৎ এই অশিক্ষিত টোটাল সাইন্স ফ‍্যাকাল্টি অণুজীব টুইন বিমেও দেখতে পাচ্ছে বিপরীত থেকে চার্জ টুইনভাবে আসছে। কেননা ডার্ক ম‍্যাটার এন্টি টুইন স্পিনিং ফিল্ড সব সময় বিপরীতে লাগানো আছে। যারা ন‍্যানো সেকেন্ডের কম সময়ের মধ‍্যে জন্ম মৃত‍্যু হচ্ছে। দিনে যেমন অক্সিজেন নাইট্রোজেনের টুইন পরস্পর বিপরীত ম‍্যাগনেট রাতে তা নাইট্রোজেন অক্সিজেন টুইন ম‍্যাগনেট হয় টুইন পৃথিবী। কিন্তু এটিতো এক স্পেস টুইন। কিন্তু এদের ডার্ক ম‍্যাটার টুইনে চলে অক্সিজেনের এন্টি টুইন ফিল্ড ধাতব টুইন তদ্রূপ নাইট্রেজেনের ক্ষেত্রেও এর এন্টি টুইন ফিল্ড ধাতব। এসব রাকীম ইউনিভার্সিটি ব‍্যাখ‍্যা করেছে তিন/ চার বছর আগে ভাইরাস ব‍্যাকটেরিয়ার আক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়ার থিওরিতে যা সকলকে জানানোও হয়েছে। এখন নাসার টুইন স্পেস পৃথিবীর মতো এরা এন্টি পৃথিবীতে বসবাস করে বিপরীত থেকে অক্সিজেন নাইট্রোজেন এনে বসবাস করা যায় এমন কল্পনা করতেই পারে। কেননা ওদের চোখ ম‍্যাগনেটের উল্টাটা দেখে। একারণে যে পৃথিবীর বাসিন্দা হওয়া ছেড়েছে বহু আগে থেকে। ইলেক্ট্রনকে পজিট্রন দেখা স্বাভাবিক কিন্তু বাস্তবে পজিট্রন আসে যখন তখন ওদের পৃথিবী উল্টা ঘোরা শুরু হয়ে গেছে। আর বেশি দিন নেই এই প্ল‍্যানেটারি টূইন ফিল্ডের সাথে থাকার।

এদিকে বাংলাদেশের ডেইলী স্টারের নিউজ আজকে স‍্যাটেলাইট থেকে তোলা ছবিতে দেখতে পেয়েছে সূর্যের ছবি অন্ধকার এবং আমাদেরই প্ল‍্যানেট কিন্ত রাতের। রাকীম ইউনিভার্সিটির গবেষনা প্রতিবেদন সমগ্র পৃথিবীর ইলেক্ট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়াসহ বিভিন্ন রাষ্ট্র প্রধান,জাতিসংঘ, সেলিব্রিটি এবং যতো সেরা বিশ্ববিদ্যালয় যে কোনো দেশের যাদের বিগত পাঁচ বছর জুড়ে পাঠানো চিঠি সাক্ষ‍্য দিচ্ছে বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত পৃথিবীর প্রথম ব্ল‍্যাক হোল সাইন্স ইউনিভার্সিটি ও ডাটা সেন্টার স্কুলের বাহিরে কোনো শিক্ষা ব‍্যবস্হা সঠিক নয়। সাইন্স নিয়ে যে কোনো গবেষনা প্রতিবেদন প্রকাশ করে যেসব আন্তর্জাতিক সোসাইটি সব ভূয়া এবং এসব কার্যক্রম করতে দেওয়াও ক্রিমিনাল অপরাধের সামিল। যেজন‍্য সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের গেটে তালা লাগাতে বলা হয়ে আসছে কয়েক বছর যাবত। যুবরাজ /২৪.১০.২০২৫