Who is mass destroying half the planetary twin fields before extinction?
Both spaces of our planetary twin fields create separate worlds of day and night. That is, during the day, the Pole Star twin is generating the DC current in the Southern Northern Hemisphere. Similarly, the night sun's twin surfaces of the north and south twin hemispheres of the DC current are creating the Earth's magnetic field.
Both spaces of our planetary twin fields create separate worlds of day and night. That is, during the day, the Pole Star twin is generating the DC current in the Southern Northern Hemisphere. Similarly, the night sun's twin surfaces of the north and south twin hemispheres of the DC current are creating the Earth's magnetic field.Day and night earths are connected by twinning the day and night magnets with north to south and south to south. Its internal mineral twin bodies form anti-fields such as north south south north with the surface of the earth, and its opposite connection to the opposite sky.
As we are bound to the mineral by the counterspin black hole twin field. Because what we see is counter-spinned, our twin body's maximum water is opposite space water spinning in anti-spin that shows Uranus-Neptune.Again, the twin of amoeba algae says that most of the earth is water. This twin charge of water is in the opposite spin of all minerals. And since the twin spin of our earth is also in the direction of water, we see the opposite space spinning in the anti direction.40 ℅ mineral anti-spin against 60% twin water of the human body. At its maximum we are witnessing the activity of the fission fusion twin and the twin field or twin earth of the biosphere of amoeba and algae.
A charge is created artificially by creating a displace or anti-magnetic field in the mineral's natural twin. Which produces synthetic fuel or electricity. It's like lighting a fire with firecrackers and continuing to do so. Everyone in this world is doing this to get rich quick.
Human rights are advocating for life with binoculars because Sudanese people do not have food to supplement their bodies with minerals. Their minerals were also extracted hundreds of years ago. Those working in Human Rights wherever they are do not have minerals in their twin bodies or in twin surfaces and twin skies. Because they see aliens. Their land and sky minerals are almost at the end stage, twin surface twin sky x-ray plate uploading their video showing planetary twin field nature.
Because the planetary twin field is stuck because it doesn't have the twin water charged field it needs to produce its own physical twin charge.Those who have done anti-planetary activity with this mineral and are still doing it, their surface twin water system is finished and now they are bringing water from deep in the ground or from the land of the opposite sky.
That is why it is said that in the country where it is still possible to create water sources and two or three twin planets still exist, move to that area. So leave the city, the port, the space center, the fake laboratory and leave.The place that will be abandoned will be created by algal amoeba again in 40 to 50 years and the earth will be created there. And wherever you go in your own country, in which process the world will be created, do it according to the syllabus of Rakim University Library in Rakim Theory.
The past war between India and Pakistan or the past war in other parts of the world and what will happen now is in a gap of several decades in such dire situations that Western China, Japan, Korea, Singapore will have to flee their cities.Because if the minerals in these regions are dwarfed, the sighting of the death angel aliens will be more evident in the said regions. And wildfires will be higher than ever. It is like a chronic disease.14 Natural Field Anti-Field Dwarfs were created to act on the entire world to prevent those with abnormal heartbeats in space from having a stroke or heart failure. Hybrids and technologically advanced people live in urban civilizations.The heartbeats of their twin environments, day and night, are abnormal. As a result, they will burn and witness a terrible disaster. All heads of state must flee to villages.If war-supporting and arms-dealing, or mineral extraction continues without war, the supposedly advanced branching civilizations will be the first to perish before half the planetary field is obliterated. What the world will witness. Juboraj/2025.05.08
অর্ধেক প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড বিলুপ্তির আগে ব্যাপকভাবে ধ্বংস হচ্ছে কারা?
আমাদের প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডের উভয় স্পেস দিবস ও রাতের পৃথক পৃথিবী তৈরি করে। অর্থাৎ দিবসে পোল স্টার টুইন দক্ষিণ উত্তর গোলার্ধের ডিসি কারেন্ট তৈরি করছে। তদ্রুপ রাত সূর্যের টুইন সারফেসের উত্তর দক্ষিণ টুইন গোলার্ধের ডিসি কারেন্টের ম্যাগনেটিক ফিল্ডের পৃথিবী তৈরি করছে। দিবস ও রাতের ম্যাগনেটকে উত্তরের সাথে দক্ষিণ দক্ষিণের সাথে উত্তর দিয়ে টুইন করলে দিবস ও রাতের পৃথিবী কানেক্ট হয়। এর অভ্যন্তরীণ খনিজ টুইন বডিগুলো এন্টি ফিল্ড যেমন পৃথিবীর সারফেসের সাথে উত্তর দক্ষিণ দক্ষিণ উত্তর তৈরি করে বিপরীত আকাশের দিকেও এর বিপরীত সংযোগ এভাবেই থাকে।
যেমন আমরা খনিজের সাথে আটকে থাকি বিপরীত স্পিনের ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড দ্বারা। আমরা যা দেখি তা বিপরীত দেখা হয়ে থাকে বলে আমাদের টুইন বডির ম্যাক্সিমাম পানি বলে বিপরীত স্পেসের পানিকে এন্টি স্পিনে ঘুরতে দেখি যা ইউরেনাস নেপ্চুনকে দেখায়। আবার এ্যামিবা শৈবালের টুইন পৃথিবীর অধিকাংশও পানি বলে এই টুইন চার্জের পানি সব খনিজ গুলোর বিপরীত স্পিনে আছে। আর আমাদের পৃথিবীর টুইন স্পিনও পানির ডাইরেকশনে হওয়ায় বিপরীত স্পেস এন্টি ডাইরেকশনে স্পিন করা দেখি। মানবদেহের ৬০% টুইন পানির বিপরীতে ৪০ ℅খনিজ এন্টি স্পিন করতে দেখা যায়। যা ম্যাক্সিমাম তার ফিশন ফিউশন টুইনের এক্টিভিটি আমরা এবং অ্যামিবা শৈবালের জীবজগতের টুইন ফিল্ড বা টুইন পৃথিবী প্রত্যক্ষ করছি। এই দেখা থেকেও ফিশন ফিউশন টুইন রিয়াক্শন প্রমাণ করছে মিনারেল্সের জায়গা এবং অক্সিজেনের জায়গা টুইনভাবে তৈরি করা থাকলে এই টুইন পানির স্পিনিং দ্বারা টুইন পৃথিবী তৈরি করা যায়।
খনিজের ন্যাচারাল টুইনকে ডিসপ্লেস বা এন্টি ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করলে কৃত্রিম চার্জ তৈরি হয়ে বিদ্যুত উৎপাদন হয়। যা বর্তমান সভ্যতার মৃত্যুর কারণ সৃষ্টি করেছে এবং এই কাজটিই বর্তমান সভ্যতার ৮০℅ মানুষের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ইনকাম সোর্স এবং দ্রুত সময়ে ধনী হওয়ার বুদ্ধিমান প্রাণী হিসাবে তাদের পরিচয়কে প্রকাশ করে।
খনিজের ন্যাচারাল টুইনকে ডিসপ্লেস বা এন্টি ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করলে কৃত্রিমভাবে চার্জ তৈরি হয়। যা কৃত্রিম জ্বালানি বা বিদ্যুত উৎপাদন করে। এটি দেয়াশলাই দিয়ে আগুণ জ্বালানোর মতো এবং তা কনটিনিউ করা। এই পৃথিবীর সকলে মিলে দ্রুত ধনী হওয়ার জন্য এই কাজটিই করছে।
সুদানের মানুষের শরীরে খনিজ প্রবেশ করানোর খাবার নেই বলে তাদের দূর্বিসহ জীবনের জন্য হিউম্যান রাইট্স বক্তব্য দিচ্ছে। ওদের খনিজও শতবছর আগে তুলে আনা হয়েছে। হিউম্যান রাইট্সে যারা কর্মরত যেখানেই থাকুক তারা তাদের টুইন বডিতে খনিজ নেই বা টুইন সারফেসে ও টুইন আকাশে। কেননা ওরা এলিয়েন দেখতে পাচ্ছে। ওদের ভূমি ও আকাশের মিনারেলস প্রায় শেষ পর্যায়ে বলে টুইন সারফেস টুইন আকাশ এক্সরে প্লেটে ওদের ভিডিও আপলোড করে দেখাচ্ছে প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড ন্যাচার।
কেননা প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড আটকে গেছে ওর নিজস্ব বৈদ্যতিক টুইন চার্জ উৎপাদনের জন্য যে টুইন পানির চার্জিত ফিল্ড দরকার তা নেই বলে। যারা এই খনিজ নিয়ে এন্টি প্ল্যানেটারি এক্টিভিটি করেছে এবং এখনও করে চলেছে তাদের সারফেসের টুইন ওয়াটার সিস্টেম শেষ হয়ে এখন ভূমির গভীর থেকে বা বিপরীত আকাশের ভূমি থেকেও পানি এনে শেষ করছে বলে এই এক্সরে প্লেট তৈরি হয়েছে এবং আগুণ ধরে যাচ্ছে তাদের টুইন সারফেস টুইন আকাশে ।
এজন্য বলা হচ্ছে যার দেশে যতোটা এলাকায় এখনও পানির সোর্স তৈরি করা সম্ভব এবং দুই তিনটি টুইন প্ল্যানেট এখনও আছে সেখানে চলে যান। এজন্য শহর, বন্দর, স্পেস সেন্টার, ভূয়া গবেষণাগার পরিত্যাগ করে চলে যান। যার যে স্হান পরিত্যক্ত হবে তা ৪০ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে আবার শ্যাওলা অ্যামিবা তৈরি হয়ে পৃথিবী তৈরি হবে সেখানে। আর নিজ দেশের যেখানে গেলেন সেখানে কোন প্রক্রিয়ায় পৃথিবী তৈরি হবে তা রাকীম থিওরিতে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরীর পাঠ্যসূচী অনুযায়ী করুন।
ভারত পাকিস্তানের অতীত যুদ্ধ বা পৃথিবীর অন্যান্য স্হানের অতীত যুদ্ধ আর এখন যা হবে তা সময়ের কয়েক দশকের ব্যবধানে এমন মারাত্মক অবস্হায় যে পাশ্চাত্য চীন জাপান কোরিয়া সিঙ্গাপুরকে তাদের শহর ছেড়ে পালাতেই হবে। কেননা এসব অঞ্চলের খনিজ ডোয়ার্ফ হলে মৃত্যু দূত এলিয়েন দেখা আরও বেশি স্পষ্ট হয়ে যাবে উল্লেখিত অঞ্চলে। এবং দাবানল যে কোনো সময়ের তুলনায় বেশি হবে। এটি ক্রনিক ডিজিজের মতো। ১৪ টি ন্যাচারাল ফিল্ড এন্টি ফিল্ড ডোয়ার্ফ তৈরি করায় সমগ্র পৃথিবীতে তা কার্যকর করতে যাদের স্পেসের হার্ট বিট অস্বাভাবিক তাদের স্ট্রোক অথবা হার্ট ফেলিয়র হওয়ার মতো। হাইব্রিড ও প্রযুক্তির মাধ্যমে কথিত উন্নত যারা শহর নগর সভ্যতায় তাদের বসবাস। তাদের দিবস ও রাতের টুইন পরিবেশগুলোর হার্ট বিট অস্বাভাবিক। ফলে জ্বলবে এবং ভয়াবহ ডিজাস্টার প্রত্যক্ষ করবে এরাই। সব রাষ্ট্র প্রধানদের গ্রামে পালাতে হবে। যুদ্ধের মদদ দেওয়া ও অস্ত্র বিক্রেতারা, অথবা যুদ্ধ ছাড়াও খনিজ উত্তোলন চলমান থাকলে কথিত উন্নত শাখা তৈরিকারক সভ্যতাই ধ্বংস হবে সবার আগে একেবারে অর্ধেক প্ল্যানেটারি ফিল্ড বিলুপ্ত হয়ে যাওয়ার আগে। যা প্রত্যক্ষ করবে বিশ্ববাসী।
যুবরাজ /০৮.০৫.২০২৫