The unscientific alien animal world of the confused, distorted brain
The current real alien civilization that is being destroyed is creating a bizarre fictional story that humans will be created by creating artificial DNA and then using them to create science.
The current real alien civilization that is being destroyed is creating a bizarre fictional story that humans will be created by creating artificial DNA and then using them to create science. Such news has been spread by a Bengali social media in Western stories. What is written on their page is as follows for the readers of Rakim University;
They have been taking science classes for the past 3000 years without enrolling in science schools. It could be 3500 years in other words. They have been dreaming of becoming aliens by changing their DNA and living as aliens on the dwarf planet of artificial DNA for so long. That is why they think they are very powerful. This uneducated human civilization has been seeing their opposite aliens in the light of their own shadow for so long. Whenever the twin field of oxygen becomes an anti-field or goes close to zero, they have seen their opposite space x-ray video as aliens. They have been looking for the place where aliens live for years when their singularity concept of science was in a mess. I, a lifelong student of Bangladesh, have tried my whole life to resolve the fifty truths or paradoxes that science creates due to the singularity principle of science. I have always believed in the oath of Allah Almighty at the beginning of Surah Yasin that the Quran is scientific and I have searched for all creations in pairs and the present tense of time. That is why the Holy Ascension of the Prophet (PBUH), and the 309 years that passed between the sleeping and awakening of the cave dwellers of Surah Kahaf, these are the reasons why they are the closest to the present tense, which inspired me. Finally, I was able to discover the infinite mass energy and limitless single field of the present tense, which is the black hole. I have given the highest priority to the belief in Allah Almighty and the Holy Quran and the guidance of the Prophet Muhammad (PBUH) in everything in education. I have not tried to repeat what is not compatible. In this way, by analyzing data science on all the faculties of the present civilization, I have been able to discover the black hole twin spinning field and dark matter anti-spinning twin field theory, which is the basic foundation of science in creating anything. Viruses, bacteria, DNA, RNA theory, gene theory, all of these are now promoted as compulsory studies for all human civilizations through the world's first Black Hole Science School and Rakim University's library reading.
The West has created the aliens' habitat for its own personal needs. Which is not science. And it has not genetically modified any living being to place the twin existence of any living being on the surface of the twin body of the twin earth. Where any science doctorate civilization has appeared with these fake sciences, they themselves have invited the people of the earth to become aliens and become aliens and the people of the earth have connected with the aliens under the temptation of fake science education.
This means that what will be created naturally is the charge of the planetary body of the twin earth. If you want to do more with chemicals there, then only the alien twin field is created. In the resistance of these chemicals, the solid, liquid and gaseous state of the minerals of the twin earth, the twin field movement, the ground, the sky and the sky, the ground, has created different movement paths which have been obstructed. As a result, the previous presence and destruction of biological organisms there is reduced. The hybrid genetic change of plants and animals is continuing in such a way that the mineral consumption and presence of these organisms of humans has become alien dwarfs and the world has been lost. The current uneducated civilization has created such fake science in such a way that they themselves do not know that the hearts of their twin bodies have started rotating in the opposite direction. When the University of Maryland is watching with divine eyes the uneducated people who are in alien dwarfs that their cores have started rotating in the opposite direction. The science that humans will create will be the world where humans live. And the science that you are talking about creating artificial DNA has been created long ago when you still do not know that you have become aliens. If you understand, you will want to go and live in the forest.But even that time is not at hand, the alien civilization is going through such a critical time. Juboraj/2025.12.02
বিভ্রান্তিকর বিকৃত মস্তিস্কের বিজ্ঞানহীন এলিয়েন প্রাণীজগত
কৃত্রিম ডিএনএ তৈরি করে মানুষ সৃষ্টি হবে আবার তাদের দিয়ে বিজ্ঞান তৈরি করবে এমন উদ্ভট কাল্পনিক গল্প তৈরি করছে ধ্বংস হতে চলা বর্তমান বাস্তব এলিয়েন সভ্যতা। এমন খবর একটি বাংলা সোশ্যাল মিডিয়া প্রচার করেছে পাশ্চাত্যের গল্পে। যা দেখে তাদের পেজে যা লেখা হলো তা নিম্নরূপে রাকীম ইউনিভার্সিটির পাঠকদের জন্য ;
বিজ্ঞানের স্কুলে ভর্তি না হয়ে ওরা বিজ্ঞান ক্লাস করছে বিগত ৩০০০ বছর ধরে। মতান্তরে ৩৫০০ বছর হতে পারে। ডিএনএ পরিবর্তন করে কৃত্রিম ডিএনএ এর ডোয়ার্ফ প্ল্যানেটে এলিয়েন হয়ে বসবাস করে এলিয়েন হওয়ার স্বপ্ন দেখেছে এতোদিন। একারণে যে ওরা বোধ হয় অনেক শক্তিশালী। নিজের ছায়া আলোতে দেখার মতো নিজেদের বিপরীত এলিয়েন দেখে এসেছে এতোদিন এই অশিক্ষিত মানব সভ্যতা। যখনই অক্সিজেনের টুইন ফিল্ড এন্টি ফিল্ড হয়েছে বা শূন্যের কাছাকাছি গেছে তখনই নিজেদের বিপরীত স্পেস x রে ভিডিও হয়ে এলিয়েন হয়ে দেখেছে। এলিয়েনদের বসবাসের স্হান খুঁজেছে বছরের পর বছর যখন ওদের সিঙ্গুলারিটি কনসেপশনের বিজ্ঞান গ্যাঁড়াকলে পরেছিলো। বাংলাদেশের একজন আজীবন শিক্ষার্থী আমি বিজ্ঞানের সিঙ্গুলারিটি প্রিন্সিপলের কারণে যে বিজ্ঞান ফিফটি সত্য বা প্যারাডক্স তৈরি করে তার মিমাংসা করার জন্য সারাজীবন চেষ্টা করেছি। মহান আল্লাহর সূরা ইয়াছিনের শুরুতে কোরআনকে বিজ্ঞানময় বলার কসমকে সব সময় বিশ্বাস করা এবং সব সৃষ্টি জোড়ায় জোড়ায় এবং সময়ের বর্তমান কালের খোঁজ করেছি। একারণে যে নবীজি (সা:) এর পবিত্র মেরাজ, আর সূরা কাহাফ এর গুহাবাসীদের ঘুমানো এবং চেতন হওয়ার মধ্যে ৩০৯ বছর সময় অতিক্রান্ত হওয়া এসব বর্তমান কালের সবচেয়ে কাছাকাছি হওয়ার কারণ আমাকে অনুপ্রাণিত করেছে। অবশেষে বর্তমান কালের ইনফিনিটি ভর শক্তি ও সীমাহীন একক ফিল্ড আবিস্কার করতে সক্ষম হই যা ব্ল্যাক হোল। মহান আল্লাহ এবং পবিত্র আল কোরআনের প্রতি সবকিছুতে বিশ্বাস ও রাসূল মোহাম্মদ (সা:) এর গাইডকে শিক্ষার ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে চলেছি। যা মিলে নাই তা পূনরায় করার আর চেষ্টা করিনি। এভাবে বর্তমান সভ্যতার সব ফ্যাকাল্টির উপর ডাটা সাইন্স এনালাইসিস করে বিজ্ঞানের মূল ভিত্তি যে কোনো কিছু সৃষ্টির ক্ষেত্রে ব্ল্যাক হোল টুইন স্পিনিং ফিল্ড ও ডার্ক ম্যাটার এন্টি স্পিনিং টুইন ফিল্ড থিওরি আবিস্কার করতে পেরেছি। ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া ডিএনএ আরএনএ থিওরি যা জীন থিওরি এসব এখন পৃথিবীর প্রথম ব্ল্যাক হোল সাইন্স স্কুল ও রাকীম ইউনিভার্সিটির লাইব্রেরী রিডিংকে সকল মানবসভ্যতার জন্য বাধ্যতামূলক স্টাডি হিসাবে প্রচার করেছি।
এলিয়েনদের বসবাস পাশ্চাত্য তৈরি করেছে নিজেদের ব্যক্তিগত প্রয়োজনের জন্য। যা বিজ্ঞানই নয়। আর জীনগত পরিবর্তন করে কোনো জীবের টুইন অস্তিত্ব টুইন পৃথিবীর টুইন বডির সারফেসে রাখেনি। যেখানে এসব ভূয়া বিজ্ঞান নিয়ে হাজির হয়েছে যেকোনো সাইন্স ডক্টরেট সভ্যতা এরা নিজেরাই এলিয়েন হয়ে এলিয়েন হওয়ার আমন্ত্রন জানিয়েছে পৃথিবীবাসীকে আর পৃথিবীবাসী ভূয়া বিজ্ঞান শিক্ষার প্রলোভনে এলিয়েনদের সাথে সংযুক্ত হয়েছে।
মানে বিষয়টি এমন যে ন্যাচারালি যা তৈরি হবে তা টুইন পৃথিবীর প্ল্যানেটারি বডির চার্জে। সেখানে যদি কেমিক্যাল দিয়ে বেশি করতে চান তাহলেই এলিয়েন টুইন ফিল্ড হয়। এসব কেমিক্যালের রেজিসট্যান্সে সেখানে টুইন পৃথিবীর খনিজের কঠিন তরল ও বায়বীয় অবস্হার টুইন ফিল্ড চলাচল গ্রাউন্ড আকাশ ও আকাশ গ্রাউন্ডে ভিন্ন চলাচল পথ তৈরি করেছে যা বাধা প্রাপ্ত হয়ে এসেছে। ফলে সেখানে বায়োলজিক্যাল জীবের আগের উপস্হিতি ও ধ্বংস হ্রাস পায়। উদ্ভিদ ও প্রাণীজগতের হাইব্রিড জিনগত পরিবর্তনের জন্য কনটিনিউ এমনভাবে চলছে যখন মানুষের এসব জীবের খনিজ ভক্ষন ও উপস্হিতি এভাবে এলিয়েনদের ডোয়ার্ফ হয়ে গেছে পৃথিবী হারিয়ে। বর্তমান অশিক্ষিত সভ্যতা এমন ভূয়া বিজ্ঞান এমনভাবে তৈরি করেছে যখন নিজেরা জানে না ওদের টুইন বডির হৃৎপিন্ড একসাথে উল্টা দিকে ঘুরতে শুরু করেছে। যখন এলিয়েন ডোয়ার্ফে অবস্হিত এমন অশিক্ষিতদের মেরিল্যান্ড ইউনিভার্সিটি দিব্য চোখে দেখছে যে তাদের কোর উল্টা দিকে ঘুরতে শুরু করেছে। যে বিজ্ঞান মানুষ তৈরি করবে তা হবে মানুষের বসবাসের পৃথিবী। আর আপনি যে বিজ্ঞানের কৃত্রিম ডিএনএ তৈরির কথা বলছেন তা অনেক আগেই তৈরি করে ফেলেছেন যখন এখনও জানেন না যে আপনারা এলিয়েন হয়ে গেছেন। বুঝতে পারলেই বনে গিয়ে বসবাস করতে চাইবেন। কিন্তু সেই সময়ও হাতে নেই, এমন ক্রিটিক্যাল সময় অতিক্রম করছে এলিয়েন সভ্যতা। যুবরাজ /০১.১২.২০২৫ যুবরাজ /০২.১২.২০২৫