North-South twin polar pulsar-nebula proving twin belt or twin belt of galaxies
How much larger are plants and twin fauna than algae and amoeba? Or animals and plants how much bigger than their body cells? Or how much larger is the beam of the estranged comet than the beam of their anti-field tiny fiber?
All twin & twin-- How much larger are plants and twin fauna than algae and amoeba? Or animals and plants how much bigger than their body cells? Or how much larger is the beam of the estranged comet than the beam of their anti-field tiny fiber?If the fiber beam is called negative positive cell, the earth or sun cell is made by asteroid beam positive. (The story is being told by omitting the word twin from all) And the negative charge of the pole star of the day is created by the cells of the comet.
When Earth is in Andromeda during the day, the nebula is creating cells of negative charge. And at night the positively charged pulsar cells in the Milky Way.Again, because the 6 skeletal planets opposite to the Earth are in anti-spin charge, the nebula beams of their cells are opposite to the day and night of the Earth. Pulsars and nebulas in Andromeda and Milky Way are opposite. Because Earth's pole star day Mars skeletal surface is connected with night or sun. All skeletal planets are similar to Earth's opposite and Mars is its pole star by day, so Earth's night surface is with the Sun.
How large is the body of the galaxy composed of the day-night cell of the planets, the pulsar, the nebula, or the cell of the nebula pulsar? No need to go up. Now when you want to look at your opposite, well then your face in the mirror is what you see. Because we all see opposites with naked eyes.
If you want to see you, then you will see hands, feet, nails, etc. What you see in front of you is the opposite of the world. Even if you make a very large mirror, you will see more behind you.
When viewing the galaxy from the Lost World of a tectonic plate rift or from the Space Agency's space station Lost World, you will see the opposite side of the rift.It's a mirror-like natural nebula looking at pulsars that are so small cells that you try to see the big wall as comets by day and asteroids by night. [What the black hole shows you is a mirror-like opposite.]
You will disappear along with your dreams creating as many beam fissions as you want to see more. Asteroids will reverse comets to create fusion of whatever beam is twisted from negative to positive. Before that, you will disappear into the black hole.The bigger the telescope you build, the bigger the galactic wall you will see. But have you thought that these lenses also produce alpha beta gamma ray radiation?
And from the side of the tectonic plate rift, the natural field does not show so many contrasting lost worlds. This is because a telescope of the same range has to overcome more beam barriers due to the blanketing of oxygen and nitrogen.
How Earth and other planets are formed can be seen through the cracks in the asteroid Kuiper belt. Although you didn't know anything about it because there was no science theory. As the tectonic plate rifts begin to shrink, the galactic wall you see will gradually shrink. And then you will understand that the planetary field construction process is about to begin.
Venus and Uranus create negative positive water charges in the two opposite north-south seas, oceans, rivers, ponds, ponds, and reservoirs, which cause the light beam black hole field to twist them east and west.Russia launched its Northern Hemisphere mission to Venus in 1972. It orbited the Earth for 53 years and failed to enter Uranus, and when it returned it fell into the Indian Ocean last week and everyone witnessed it.
Rakim University's black hole theory study report has been submitted for a few years. The water of two opposite charges in the two hemispheres of the earth also flows in opposite directions through the opposite sky.So it took 26 years for this rocket to cross the Andromeda Galaxy days with the Northern Hemisphere Earth making roughly 26 annual rotations. And then the Milky Way belt makes another 26 annual rotations before reaching the Earth's atmosphere at night.
When the galaxy crosses the pulsar belt, it becomes a nebula, and Venus charges Uranus. As a result, Uranus will be opposite the position of Uranus at that time, or in the Indian Ocean of the Southern Hemisphere.
☆ Rakim or black hole theory proving the twin field opposite charge formula.
☆And the two opposite poles of the earth also prove that the nebula and pulsar belt of the galaxy are connected. Juboraj/2025.05.18
উত্তর-দক্ষিণ টুইন মেরু পালসার -নীহারিকা টুইন বেল্ট বা গ্যালাক্সির টুইন বেল্ট প্রমাণ করছে
সব টুইন এবং টুইন -- উদ্ভিদ ও টুইন প্রাণীজগত শৈবাল ও অ্যামিবার চেয়ে কতো বড়? বা প্রাণী ও উদ্ভিদজগত ওদের দেহের কোষগুলোর চেয়ে কতো বড়? বা এদের এন্টি ফিল্ড ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র তন্তুর বিমের চেয়ে এস্টরেড কোমেটের বিম কতো বড়? তন্তুর বিমকে নেগেটিভ পজিটিভ কোষ বললে এদের দ্বারা পৃথিবী বা সূর্যের কোষ এস্টরয়েড বিম পজিটিভ তৈরি হয়েছে। (সবগুলো থেকে টুইন শব্দ বাদ রেখে গল্প বলা হচ্ছে) আর ধূমকেতুর কোষ দিয়ে দিনের পোল স্টার পৃথিবী নেগেটিভ চার্জ তৈরি হয়েছে।
পৃথিবী যখন দিনে এন্ড্রোমিডায় তখন নীহারিকা নেগেটিভ চার্জের কোষ তৈরি করছে। আর রাতে করছে মিল্কিওয়েতে পজিটিভ চার্জের পালসার কোষ। আবার পৃথিবীর বিপরীত ৬ টি স্কেলেটাল প্ল্যানেট এন্টি স্পিনের চার্জে থাকায় এদের কোষের নীহারিকার বিম পৃথিবীর দিবস রাত্রির তুলনায় এন্ড্রোমিডা ও মিল্কিওয়েতে পালসার ও নীহারিকা বিপরীত হয়ে থাকে। কেননা পৃথিবীর পোল স্টার দিন মঙ্গল স্কেলেটালের সারফেস রাত বা সূর্যের সাথে কানেকটেড। সব স্কেলেটাল গ্রহ একই রকম পৃথিবীর বিপরীত এবং মঙ্গলের দিন ওর পোল স্টার হয়ে থাকে বলে পৃথিবীর রাতের সারফেস সূর্য হওয়ায় এর সাথে থাকে।
প্ল্যানেটগুলোর দিন রাত্রির কোষ পালসার নীহারিকা বা নীহারিকা পালসারের কোষের সমন্বয়ে গ্যালাক্সির দেহ কতো বড়? আর উপরে যাওয়ার দরকার নেই। এখন আপনি যখন আপনার বিপরীত দেখতে চাইবেন সুস্হভাবে তাহলে আয়নায় আপনার চেহারা যা দেখছেন তাই। কেননা আমরা সকলেই খালি চোখে বিপরীত দেখি।
আপনি যদি আপনাকে দেখতে চান তাহলে আপনার বিপরীতে হাত পা নখ ইত্যাদি দেখবেন। আপনার সামনে পৃথিবীর যা তার সামান্য বিপরীত দেখছেন। অনেক বড় আয়না তৈরি করলেও আপনার পিছনে বেশি দেখবেন।
টেকটোনিক প্লেটের ফাটলের লস্ট ওয়ার্ল্ড থেকে বা স্পেস এজেন্সীর স্পেস স্টেশন লস্ট ওয়ার্ল্ড থেকে যখন গ্যালাক্সী দেখবেন তখন ফাটলের বিপরীত দিক দেখবেন। তা আয়নার মতো ন্যাচারাল নীহারিকা পালসার দেখছেন যা এতো ছোট কোষ আপনি যে দিনে ধূমকেতু এবং রাতে এস্টরয়েড হয়ে এতো বড় ওয়াল দেখার চেষ্টা করছেন। [ ব্ল্যাক হোল আপনাকে যা দেখায় তা আয়নার মতো বিপরীত দেখায়।]
আপনি আপনার স্হাপনাসহ বিলুপ্ত হয়ে যাবেন এতো পরিমাণ বিমের ফিশন তৈরি করতে হবে যতো বেশি দেখতে চাইবেন। আপনি যেটুকু বিমের নেগেটিভ পজিটিভ দিয়ে প্যাঁচানো অবস্হায় তৈরি তার ফিউশন তৈরি করতে এস্টরয়েড ধূমকেতুর বিপরীত হয়ে যাবেন। তার আগেই ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হয়ে যাবেন। যতো বড় টেলিস্কোপ তৈরি করবেন ততো বড় গ্যালাক্সির ওয়াল দেখবেন। কিন্তু ভেবেছেন কি যে এসব লেঞ্চও আলফা বিটা গামা রশ্মির বিকিরন তৈরি করে।
আর টেকটোনিক প্লেটের ফাটলের যে দিকে ন্যাচারাল ফিল্ড সেদিক থেকে এতো কিছু বিপরীত লস্ট ওয়ার্ল্ড দেখা যায় না। কেননা অক্সিজেন নাইট্রোজেনের আবরন থাকায় একই রেঞ্জের টেলিস্কোপ বেশি বিমের বাধা অতিক্রম করতে হয় বলে।
পৃথিবী ও অন্যান্য প্ল্যানেট কিভাবে তৈরি হচ্ছে তা এস্টরয়েড কাইপার বেল্টের ফাটল দিয়ে দেখতে পাচ্ছেন। যদিও থিওরি না জানায় এসম্পর্কে কিছূই জানতেন না। টেকটোনিক প্লেটের ফাটল বন্ধ হওয়া শুরু হলে আপনাদের এই ওয়াল দেখা ক্রমে সংকুচিত হয়ে যাবে। এবং তখন বুঝবেন প্ল্যানেটারি ফিল্ড নির্মান কার্যক্রম শুরু হতে চলেছে।
ভেনাস ও ইউরেনাস দুই বিপরীত উত্তর দক্ষিণের সাগর মহাসাগর নদ নদী পুকুর ডোবা জলাশয়ের নেগেটিভ পজিটিভ পানির চার্জ তৈরি করে থাকে যা আলোর বিম ব্ল্যাক হোল ফিল্ড ওদের পেঁচিয়ে পূর্ব পশ্চিম করেছে। রাশিয়া ওর উত্তর গোলার্ধের রসকসমস থেকে ভেনাসের উদ্দেশ্যে পাঠিয়েছিলো ১৯৭২ সালে। তা ৫৩ বছর পৃথিবীর কক্ষ পথ ঘুরে ঘুরে ইউরেনাসে প্রবেশ করতে পারে নি এবং সেটি যখন ফিরে এসেছে তা ভারত মহাসাগরে গিয়ে পরেছে গতসপ্তাহে এবং সকলেই তা প্রত্যক্ষ করেছে।
রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্ল্যাক হোল থিওরির স্টাডি রিপোর্ট সাবমিট করা হয়ে আসছে কয়েক বছর আগে থেকে। পৃথিবীর দুই গোলার্ধের দুই বিপরীত চার্জের পানি বিপরীত আকাশ দিয়েও প্রবাহিত হয়ে থাকে বিপরীত ডাইরেকশনে। তাহলে এই রকেটটির উত্তর গোলার্ধের পৃথিবীর সাথে ২৬ বছর লেগেছে এন্ড্রোমিডার গ্যালাক্সির দিন অতিক্রম করতে যা মোটামুটি ২৬ টি বাৎসরিক ঘূর্নন তৈরি করতে হয়েছে। আর মিল্কিওয়ের বেল্ট রাতে এসে তা পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে পৌঁছতে আরও ২৬ টি বাৎসরিক ঘূর্নন তৈরি করে এরপর এসেছে।
গ্যালাক্সির পালসার বেল্ট অতিক্রম করলে তা নীহারিকা হলে শুক্রের চার্জ ইউরেনাস হয়।ফলে ইউরেনাসের ঐসময়ের অবস্হানের বিপরীতে পরবে বা দক্ষিণ গোলার্ধের ভারত মহাসাগরে পরেছে।
☆ রাকীম বা ব্ল্যাক হোল থিওরির টুইন ফিল্ড বিপরীত চার্জের ফর্মূলা প্রমাণ করছে।
☆আর পৃথিবীর দুই বিপরীত মেরুই যে গ্যালাক্সির নীহারিকা ও পালসার বেল্ট কানেক্টেড তাও প্রমাণ করছে। যুবরাজ /১৮.০৫.২০২৫