The term "Drubotara" is more accurate than the adjectives pole/fixed star

Americans, Europeans, many countries in Asia are alien twin planets and all the world's capitals, cities, ports, industries and minerals are extracted from their territory. Their Sun has lost the ability to form Pole Star/Pole Star, Moon as well as Venus Uranus.Here the Bengali word Dhruvatara is called pole star in English. In fact, the pole star is among the seven that are included in the Saptarshi Mandal in Bengali language?

These constants are different for each of the six continents. On these six skeletal twin planets, the twin carbon ash that burns with the twin oxygen forms the twin quasars that are the seventh Earth we see from each of the twin continents.If the twin carbon burnings had not produced the quasars, it would have become the skeletal six twin pole stars, or Dhruvatara. Then we do not live in twin planetary fields. Building these twin quasars is mandatory for mankind scientifically.Then the twin planetary field that is creating the nebula pulsar quasar twin belt at the north south south north twin poles must also create the 6 twin continents moons Venus and Uranus.

If this is not known, the actions of those living in these Twin Planetary Fields will destroy the huge picture that James Weber sees of the rifts of the Planetary Twin Fields and the Dead Galaxy.Alien twin planetary fields are mirrored by current civilizations who themselves are seeing opposite space as they lose their oxygen twin fields.

They are planets and fixed stars like stars in our sky. This is because the fusion fission of our planetary twin fields is creating twin seasons for each continent with separate skeletal twin planets.Mars cannot charge all the continents with the same amount of twin charge during the same regular day and night, nor can Saturn or other planets.These twin fields are charged at different proportional rates by charging the twin continents and their opposite oceans, creating a breeding environment for different fruits or flora or fauna at different times of the year.Which has been lost due to wrong teaching of all universities of civilization and Rakim University Pranathpur Bangladesh is suggesting civilization for recovery

Now, if all the nations of the world want to make machinery and do business, how will the moon, sun, and stars be made? All are alien twins meaning there is no oxygen on Earth. Matter resides in the primordial core or molten ionosphere.

Day and night are spinning opposite to each other due to the spinning of Twin Oxygen Twin Nitrogen residual minerals from what little Planetary Twin Field is left half or what little Twin Natural is in said territory.Or the Twins of the Pole Star and the Sun are facing and charging each other.

The countries possessing nuclear twin bombs are already in great danger that if the bombs explode, their own country will end, even if they hit the nuclear reactor, they will lose the remaining minerals and oxygen of the country mentioned in the planetary twin field.Now if a country creates an electric twin magnetic field and creates a charge in the twin alien sky, the oxygen will be finished and the alien twin planet or country continent will be destroyed.In this case the AC twin field will be destroyed and the DC twin sky will be electrified and the twin surface will disappear. Although applicable to small and large scale cases.Such technology is now in the hands of many countries. Many call it the mop bomb. Not even an atomic bomb on Earth would be useful if a hostile electric field were created. The sun will rise in the west.

Who is supposed to protect whom? Americans need to treat their brains. What kid wanted to blow up three Iranian reactors while doing cheap work. That which did not fly but succeeded in its purpose, which is the deed of inhumanity, or is so ill that it must be chained, is like the Dajjal.

Because they themselves will be destroyed, there is no common knowledge of this country of few barbaric Israeli Jewish mentality. Children are not criminals. But if it is forbidden, it can be heard.

The Bengali speakers named the star with the adjective dhrubo at some point that if the beams of these stars were made correctly in their own area, only the night would become the sun and the twin worlds would be captured.Along with 6 other Twin Skeletal Planets Beam Stars or Minerals and Twin Moons Twin Venus and Twin Uranus.The term Universal Truth Science Theory was discovered when it came to be understood. So the terms fixed star and pole star are not correct as pole star refers to north or south DC current state and fixed refers to equidistant stars.The Universal Truth Star Dhruvatara is the source of all the stars of the Twin Universe and the Twin Minerals and Twin Skies of all mankind. Ensuring their movement without destroying the environment of creation of two Udayachal and two Astachal is called black hole, dark matter, twin formation of creation, theory or doctrine. Juboraj/2025.06.25

পোল স্টার ফিক্স্ট স্টার এর বিশেষনের পরিবর্তে "ধ্রুবতারা" শব্দটির যথার্থতা

মার্কিনীরা ইউরোপীয়রা এশিয়ার অনেক দেশ এলিয়েন টুইন প্ল‍্যানেট এবং সমগ্র পৃথিবীর রাজধানী, শহর বন্দর, ইন্ডাস্ট্রি আর খনিজ উত্তোলিত হয়েছে যেসব অঞ্চলে সেসবের ভূখন্ড। এদের সূর্য ধ্রুবতারা, চাঁদ তথা ভেনাস ইউরেনাস তৈরির ক্ষমতা হারিয়েছে। এখানে বাংলা ভাষার শব্দ ধ্রুবতারা যা ইংরেজীতে পোল স্টার বলা হয়। আসলে পোল স্টার কোনটি সাতটির মধ‍্যে যা বাংলা ভাষায় সপ্তর্ষী মন্ডলের মধ‍্যে অন্তর্ভুক্ত? সভ‍্যতার কথিত বিশ্ববিদ্যালয় জানে উর্ষা মেজর লিটল ডিপ এবং ধ্রুবতারাকে বলে ফিক্সট স্টার বা পোল স্টার। বাংলা ভাষায় ধ্রুব শব্দটিকে বুঝানো হয় ইউনিভার্সাল ট্রুথ অর্থে।

এই ধ্রুবতারা ছয়টি মহাদেশের জন‍্য প্রত‍্যেকের জন‍্য আলাদা। এই ছয়টি স্কেলেটাল টুইন প্ল‍্যানেটের উপর টুইন কার্বণের যে ছাই টুইন অক্সিজেনের সাথে পুড়িয়ে টুইন কোয়েসার তৈরি করে চলেছে এটিই পৃথিবী সপ্তম হয়ে আমরা দেখছি প্রত‍্যেক টুইন মহাদেশ থেকে। যদি টুইন কার্বন পুড়ে কোয়েসার তৈরি না হতো তা হয়ে যেতো স্কেলেটাল ছয়টি টুইন পোল স্টার বা ধ্রুবতারা। তাহলে আমাদের বসবাস টুইন প্ল‍্যানেটারি ফিল্ডে থাকে না। এই টুইন কোয়েসার তৈরি করা বাধ‍্যতামূলক মানবজাতির বিজ্ঞান সম্মতভাবে। তাহলে টুইন প্ল‍্যানেটারি ফিল্ড যে উত্তর দক্ষিণ দক্ষিণ উত্তর টুইন মেরুতে নীহারিকা পালসার কোয়েসার টুইন বেল্ট তৈরি করে দিচ্ছে তার সাথে যুক্ত থাকতে ৬টি টুইন মহাদেশকে চাঁদ ভেনাস ও ইউরেনাসকেও তৈরি করতে হবে।

এটি না জানলে এই টুইন প্ল‍্যানেটারি ফিল্ডে যারা বসবাস করছে তাদের ক্রিয়াকলাপ প্ল‍্যানেটারি টুইন ফিল্ডের ফাটল দিয়ে মৃত গ‍্যালাক্সির ফাটলের যে বিশাল চিত্র জেম্স ওয়েবরা দেখছে তা ধ্বংস হয়ে যাবে। এলিয়েন টুইন প্ল‍্যানেটারি ফিল্ডের প্রতিচ্ছবি দেখতে পাচ্ছে বর্তমান সভ‍্যতা যারা নিজেরা অক্সিজেনের টুইন ফিল্ড হারিয়ে ফেলছে বলে তাদের বিপরীত স্পেস দেখতে পাচ্ছে।

আমাদের আকাশে যতো তারা এরা প্ল‍্যানেট এবং ধ্রবতারা । এজন‍্য যে আমাদের প্ল‍্যানেটারি টুইন ফিল্ডের ফিউশন ফিশন থেকে প্রত‍্যেক মহাদেশের জন‍্য আলাদা আলাদা করে স্কেলেটাল টুইন প্ল‍্যানেট গুলো টুইন সিজন তৈরি করে দিচ্ছে। একই নিয়মের দিন ও রাতের সময় মঙ্গল সকল মহাদেশকে একই পরিমাণের টুইন চার্জ করতে পারছে না বা শনি বা অন‍্যান‍্য প্ল‍্যানেট পারছে না। এসবের টুইন ফিল্ডকে বিভিন্ন আনুপাতিক হারে চার্জ করে টুইন মহাদেশগুলো এবং এদের বিপরীত মহাসাগরগুলোকে চার্জ করছে বলে বছরের বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ফল বা উদ্ভিদ বা প্রাণীজগতের প্রজনন পরিবেশ তৈরি হয়। এবং এদের খনিজ টুইন বডি আমাদের খাবারের সামগ্রী হয়ে শারীরিকভাবে প্ল‍্যানেটারি টুইন ফিল্ড স্পিনের সাথে মিলিয়ে চলাকে ব্ল‍্যাক হোল সাইন্স বলে। যা হারানো গিয়েছে সভ‍্যতার সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভুল পাঠ দানের কারণে এবং পূনরুদ্ধারের জন‍্য সভ‍্যতাকে সাজেস্ট করছে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় প্রান্নাথপুর বাংলাদেশ।

এখন পৃথিবীর সকল জাতি যদি মেশিনারিজ তৈরি করে ব‍্যবসা করতে চায় চাঁদ সূর্য ধ্রুবতারা তৈরি হবে কিভাবে? সকলেই এলিয়েন টুইন মানে অক্সিজেন নেই পৃথিবীতে। সৃষ্টির শুরুর কোর বা গলিত আয়নোস্ফেয়ারের মধ‍্যে বসবাস করছে বিষয়টি এমন।

যেটুকু স্হান প্ল‍্যানেটারি টুইন ফিল্ড অর্ধেক হতে অবশিষ্ট আছে বা উল্লেখিত টেরিটোরিতে যে সামান‍্য অংশ টুইন ন‍্যাচারাল আছে বা তা থেকে টুইন অক্সিজেন টুইন নাইট্রোজেন অবশিষ্ট খনিজের স্পিনিং হচ্ছে বলে দিন ও রাত পরস্পর বিপরীতে স্পিন করছে বা ধ্রুবতারা ও সূর্যের টুইন বেড় হয়ে একে অপরকে দেখাচ্ছে এবং চার্জ করছে।

পরমাণু টুইন বোমার অধিকারী দেশগুলো এমনিতেই মহাবিপদে যে বোমাগুলো বিস্ফোরিত হয়ে গেলে নিজের দেশ শেষ এমনকি পরমাণু চূল্লিতে বোমা মারলেও প্ল‍্যানেটারি টুইন ফিল্ডের উল্লেখিত দেশের অবশিষ্ট খনিজ ও অক্সিজেন হারিয়ে ফেলবে। এখন কোনো দেশ যদি ইলেক্ট্রিক টুইন ম‍্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করে টুইন এলিয়েন আকাশে চার্জ তৈরি করে তাও অক্সিজেন ফিনিশ হয়ে ধ্বংস হয়ে যাবে এলিয়েন টুইন প্ল‍্যানেট বা দেশ মহাদেশ। এক্ষেত্রে এসি টুইন ফিল্ড ধ্বংস হয়ে ডিসি হওয়ায় টুইন আকাশ টুইন সারফেস বিদ‍্যুতায়িত হয়ে বিলুপ্ত হয়ে যাবে। যদিও ছোট বড় পরিসরের ক্ষেত্রে প্রযোজ‍্য। এরকম প্রযুক্তি এখন বহু দেশের হাতে। অনেকে এটিকে আবার এমওপি বোমা বলছেন। পৃথিবীর একটি পরমাণু বোমাও কাজে লাগবে না যদি শত্রুতামূলকভাবে ইলেক্ট্রিক ফিল্ড তৈরি করা হয়। সূর্য পশ্চিমে উঠবেই।

কে কাকে প্রতিরক্ষা দেওয়ার কথা বলে। মার্কিনীদের ব্রেইনের চিকিৎসা করতে হবে। কি শিশু সুলভ কাজ করতে গিয়ে তিনটি ইরানী চূল্লি উড়িয়ে দিতে চেয়েছিলো। যা উড়েনি কিন্তু উদ্দেশ‍্য সফল করেছিলো যা অমানুষের কাজ অথবা এমন অসুস্হ যে জিঞ্জির দিয়ে বেধে রাখতে হবে এদেরকে দাজ্জালের মতো।

কেননা ওরা নিজেরা ধ্বংস হয়ে যাবে এই সাধারন জ্ঞানও নেই গুটি কয়েক অসভ‍্য ইসরাইলী ইহুদী মানষিকতার দেশ। শিশুরা অপরাধী হয় না। কিন্তু নিষেধ করলে শোনানো যায়।

বাংলা ভাষাভাষীদের এই ধ্রুবো শব্দের বিশেষন দিয়ে তারার নাম রাখা হয়েছিলো কোন সময়ে যে এসব তারার বিমকে নিজের এলাকায় সঠিকভাবে তৈরি করলেই কেবল রাত সূর্য হয়ে আসে এবং যুগল বন্দী হয় টুইন পৃথিবী। যার সাথে থাকে অন‍্যান‍্য ৬টি টুইন স্কেলেটাল প্ল‍্যানেট বিম তারা এবং টুইন চাঁদ টুইন ভেনাস ও টুইন ইউরেনাস। শব্দটি ইউনিভার্সাল ট্রুথ সাইন্স থিওরি আবিস্কার হয়েছে যখন তখন এসে বোঝা যাচ্ছে। কাজেই ফিক্স্ট স্টার ও পোল স্টার শব্দ দুটির যথার্থতা নেই এজন‍্য যে পোল স্টার উত্তর বা দক্ষিণের ডিসি কারেন্ট স্টেট বোঝায় এবং ফিক্স্ট দ্বারা একই দূরত্বের তারা বোঝায়। ইউনিভার্সাল ট্রুথ তারা ধ্রুবতারা যা টুইন মহাবিশ্বের সকল তারা এবং সকল মানবজাতির টুইন খনিজ ও টুইন আকাশ প্রাপ্তির উৎসস্হল। দুই উদয়াচল ও দুই অস্তাচল তৈরির পরিবেশ ধ্বংস না করে এদের চলাচল নিশ্চিত করাকে ব্ল‍্যাক হোল, ডার্ক ম‍্যাটার, সৃষ্টির টুইন ফর্মেশন, থিওরি বা মতবাদ বলে। যুবরাজ /২৫.০৬.২০২৫