Creation of sky and lower sky. Moon Venus and Uranus
If 6 skeleton planets are made into north south south north magnet with stone iron diamond gold etc. then the edge of the magnet negative positive positive negative spins oppositely and it becomes a twin magnet.
If 6 skeleton planets are made into north south south north magnet with stone iron diamond gold etc. then the edge of the magnet negative positive positive negative spins oppositely and it becomes a twin magnet.
Each of these mountains is a separate twin of the same period of the skeleton of six continents. With which half of it is immersed in water opposite the equator to make day and night magnets. Of which 60% is under water and 40% is above water.During the day it is 60℅ and it is above water and at night it is above 40℅. This 20% twin charge requires two skies for water to travel. The sky that is mineral between day and night is the sky on the opposite side and the sky that is sky is the mineral on the opposite side. Thus the skeletal mountains of each continent are separate sky and mineral at the same time.
The 6 separate upper and lower skies of this 20℅ water movement are Venus Uranus working from both directions. And 20℅ of the water that evaporates it separates the moon from the upper and lower sky in opposite spins.
These formed the upper sky and the lower sky of the troposphere. Because night and day are happening at the same time, they are opposite to each other and are moving up, down, front, back, right, left.
They have so far been understood by analyzing the singles of Andromeda and the Milky Way, and on the negative positive mineral bodies of each mountain, Asia, opposite Asia or Australia, opposite Australia or the night and day of the 6 continents and where the mountains opposite them are found.
Now flowing life would require water life mineralized by amoeba algae and which we found opposite to each of the 6 twin magnets.
Nothing is available in the troposphere and upper troposphere in the sky or nothing in the stratosphere mesosphere only estimates of temperature. The field of oxygen nitrogen twin is available. That is, there should be opposite space water.
Because each continent has a field of water opposite to the skeletal body of the day and night sky. So the ocean is supposed to be there. There should also be mountains.Then it is understood that this water is being boiled and the concentration of its vapor is being controlled by the upper sky and the lower sky. Of course, two vapor skies were formed on the outside and inside of each mountain by boiling the water in a twin way from two sides.If it's like that during the day, it's inside out at night.
Two charges of water vapor and cool water are formed from the upper end of the sky and the lower end of the troposphere. Now if you give the stratosphere to the day side of this cold state, you will give the upper mesosphere to the night side.Two charges of water vapor and cool water are formed from the upper end of the sky and the lower end of the troposphere. Now, if you take the stratosphere towards the day in this cold state, you will give the mesosphere above towards the night.
Again everyone's day and night are coming. Water is heated from the thermosphere, the end of the troposphere, as both have opposite skies.This is how fusion and fission are done Two different charges separate the sky from the two sides or day mountains and night mountains.
Troposphere Stratosphere Black Hole Twin Field Opposite Charge Mesosphere Troposphere Black Hole Twin Field Moon Venus and Uranus are twinned inside and outside the mountains while twin Earth is.
[ According to the twin theory of creation, day and night alternate due to opposite charges. The charge in the stratosphere is the mesosphere and the charge in the stratosphere is the mesosphere. Thus connected with the troposphere.And since troposphere oxygen nitrogen is a daytime magnet, the nighttime magnet is nitrogen oxygen as it has been proved long ago]
Juboraj/2025.06.02
আকাশ ও নিম্ন আকাশ সৃষ্টি । চাঁদ ভেনাস ও ইউরেনাস
৬টি কঙ্কাল গ্রহকে পাথর লোহা হিরা সোনা ইত্যাদি দিয়ে উত্তর দক্ষিণ দক্ষিণ উত্তরের ম্যাগনেট বানানো হলে ম্যাগনেটের প্রান্তভাগ নেগেটিভ পজিটিভ পজিটিভ নেগেটিভ বিপরীতভাবে স্পিন করে একটি টুইন ম্যাগনেট হয়।
এটি একেকটি পাহাড় ছয়টি মহাদেশের কঙ্কালের একই সময়ের পৃথক টুইন। যা দিয়ে দিন এবং রাতের ম্যাগনেট তৈরি করার প্রয়োজনে এর অর্ধেক বিষুব রেখার বিপরীতে পানিতে ডুবিয়ে দেওয়া হয়েছে।যার ৬০℅ আছে পানির নীচে আর ৪০ % আছে পানির উপরে। দিনে থাকে ৬০℅ এবং তা পানির উপরে আর রাতে থাকে ৪০℅ উপরে। এই ২০% টুইন চার্জের পানির যাতায়াতের জন্য দুটি আকাশের প্রয়োজন হয়। দিনের ও রাতের মধ্যে যে আকাশ খনিজ তা বিপরীত দিকে আকাশ আর যে আকাশ আকাশ তা বিপরীত দিকে খনিজ এভাবে স্কেলেটাল পাহাড় প্রত্যেক মহাদেশের একই সময়ে পৃথক আকাশ ও খনিজ ।
এই ২০℅ পানি চলাচলের যে পৃথক ৬ টি উপর এবং নীচের আকাশ এরাই ভেনাস ইউরেনাস দুই দিক থেকে কাজ করছে। আর ২০℅ পানির যে ব্যবস্হাপনা এটি পৃথক চাঁদ উপরের এবং নীচের আকাশ থেকে বিপরীত স্পিনে করছে।
এরাই ট্রপোস্ফেয়ার উপরের আকাশ এবং নীচের আকাশ তৈরি করেছে। কেননা একই সময়ে রাত এবং দিন সংঘটিত হচ্ছে বলে এরা একে অপরের বিপরীত এবং উপরে নীচে সামনে পিছনে ডানে বামে অবস্হান করছে।
এরা এতোক্ষন এন্ড্রোমিডা ও মিল্কিওয়ের সিঙ্গেল বিশ্লেষন করে বুঝানো হলো এবং প্রত্যেক পাহাড়ের নেগেটিভ পজিটিভের খনিজ বডির উপর এশিয়া, এশিয়ার বিপরীত বা অস্ট্রেলিয়া, অস্ট্রেলিয়ার বিপরীত বা ৬ টি মহাদেশের রাত এবং দিন সম্পর্কে এবং এদের বিপরীত পাহাড় কোথায় আছে তার ধারনা পাওয়া গেলো।
এখন জীবন প্রবাহিত করলে অ্যামিবা শৈবাল দ্বারা খনিজ মিশ্রিত পানির জীবন লাগবে এবং যা আমাদের প্রত্যেকের ৬ টি টুইন ম্যাগনেটের পরস্পর বিপরীত পেলাম।
আকাশ পথে ট্রপোস্ফেয়ার ও ট্রপোস্ফেয়ারের উপরে গেলে কিছুই পাওয়া যাচ্ছে না বা স্ট্রাটোস্ফেয়ার মেসোস্ফেয়ারে কিছুই নেই শুধু তাপমাত্রা সম্পর্কে আন্দাজ করা যাচ্ছে। অক্সিজেন নাইট্রোজেন টুইনের ফিল্ড পাওয়া যাচ্ছে। অর্থাৎ সেখানে বিপরীত স্পেস পানি থাকার কথা। কেননা প্রত্যেক মহাদেশের দিন ও রাতের আকাশের স্কেলেটাল বডির বিপরীত পানির ফিল্ড। ফলে মহাসাগর সেখানে থাকার কথা। আবার পাহাড় গুলোও থাকার কথা। তাহলে বোঝা যাচ্ছে এই পানিকে ফুটানো হচ্ছে এবং এর ভ্যাপারের কনসেনট্রশন দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে উপরের আকাশ এবং নীচের আকাশ । নিশ্চয় পানিকে টুইনভাবে দুই দিক থেকে ফুটাতে গিয়ে দুইটি ভ্যাপারের আকাশ তৈরি হয়েছে প্রত্যেকটি পাহাড়ের বাহিরে ভিতরে। দিনে এমন হলে রাতে ভিতরে বাহিরে।
পানির দুইটি চার্জ ভ্যাপার ও শীতল অবস্হা তৈরি হচ্ছে ট্রপোস্ফেয়ারের উপরের আকাশের শেষ প্রান্ত থেকে এবং নীচেরও শেষ প্রান্ত থেকে। এখন এই শীতল অবস্হাকে দিনের দিকে স্ট্রাটোস্ফেয়ার ধরলে উপরে মেসোস্ফেয়ারকে দিবেন রাতের দিকে। আবার প্রত্যেকের দিন ও রাত আসছে। উভয়ের একটি করে বিপরীত আকাশ থাকায় ট্রপোস্ফেয়ারের শেষ প্রান্ত থার্মোস্ফেয়ার থেকে উত্তপ্ত হচ্ছে পানি। এই থার্মোস্ফেয়ার উপর এবং নীচে পানিকে এভাবে ফিউশন ও ফিশন ঘটানো হচ্ছে বলে দুই দিক বা দিনে পাহাড় ও রাতের পাহাড় থেকে দুই ভিন্ন চার্জের আকাশ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। ট্রপোস্ফেয়ার স্ট্রাটোস্ফেয়ার ব্ল্যাক হোল ফিল্ড টুইন ফিল্ড বা মেসোস্ফিয়ার ট্রপোস্ফেয়ার ব্ল্যাক হোল টূইন ফিল্ড চাঁদ ভেনাস ও ইউরেনাস টুইন হয়ে আছে পাহাড়ের ভিতর ও বাহির দিয়ে যখন টুইন পৃথিবী আছে।
ট্রপোস্ফেয়ার স্ট্রাটোস্ফেয়ার ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ডের বিপরীত চার্জ মেসোস্ফিয়ার ট্রপোস্ফেয়ার ব্ল্যাক হোল টূইন ফিল্ড চাঁদ ভেনাস ও ইউরেনাস টুইন হয়ে আছে পাহাড়ের ভিতর ও বাহির দিয়ে যখন টুইন পৃথিবী আছে।
[ সৃষ্টির টুইন থিওরি অনুযায়ী চার্জ বিপরীত হওয়ায় দিন ও রাতের পরিবর্তন আসে। স্ট্রাটোস্ফেয়রের চার্জ মেসোস্ফেয়ার হয় আবার স্টোটোস্ফেয়ারের চার্জ হয় মেসোস্ফেয়ার। ফলে ট্রপোস্ফেয়ারের সাথে এভাবে কানেক্টেড করা হয়েছে। আর ট্রপোস্ফেয়ার অক্সিজেন নাইট্রোজেন দিনের ম্যাগনেট হওয়ায় রাতের ম্যাগনেট নাইট্রোজেন অক্সিজেন হয়ে থাকে এটি প্রমাণ করা হয়েছে অনেক আগে ]
যুবরাজ /০২ ০৬.২০২৫