The skeleton of the world is coming out fast
The six twin skeletal bodies on the six twin continents are the twin bodies of twin carbon that hold together the seventh of our twin Earths.
water in the twin oceans like miniature ocean bombs. The planetary magnet will be tilted against the twin fields of water creating a terrible flood on one side.Conversely, an equivalent amount will create a water deficit. The amount of twin water broken by the fusion bomb in the ocean for the bomber's oxygen needs will create fires, volcanoes, storms, earthquakes, etc. on the continents opposite this ocean.
The damage of which is almost the same but different that these anti-planetary twin activities of the United States, renewed every month, will suffer the 6 continents throughout the year. This is a small example.
Again, the twin fields of cultivation, the use of chemical pesticides, the use of polythene or the twin fields of greenhouse chambers are so toxic that little mineral twin bodies of the earth remain in these places.These are also being washed away in rivers, seas or oceans and the twin fields of water are becoming anti-fields. These are no less than mechanics who manufacture weapons or garbage.These chemicals then fuse and fission in the ocean, breaking the twin turbines of the planetary twin skeleton flow and taking it somewhere in a flash flood. There is a fire somewhere.The water in nearby reservoirs is also getting contaminated by anti-fields. Because it is the same when you wash away a cancer tumor.
The ice will melt as the twin water decreases. The magnet will lose power. Or the ionosphere twin will be smaller. As the twin cores and twin ionospheres are closest to the ice, a sudden freezing of the ice could cause leakage to opposite magnets around the same planet twin, and a laser strike would cause fires.
Now is the right time to stop fighting, stop extracting minerals and leave cities and go to villages. Technology must be minimized Juboraj/2025.07.13
তাদের সারফেসে যে খনিজের বেড আছে তা খুবই পাতলা থাকায় সেখানে অক্সিজেনের সংকটে আগুণ বেড়িয়ে আসবে। দাবানল হবে। কোথাও প্রচন্ড খড়া তৈরি করবে। কোথাও ফসলের রোগ হবে। মহাসাগরের ছোট খাটো বোমার মতো ফিউশন করলে টুইন মহাসাগরের পানি উপরে টেনে তুলবে। প্ল্যানেটারি ম্যাগনেটের বিপরীতে কাত হয়ে যাবে ফলে পানির টুইন ফিল্ড একদিকে ভয়াবহ বন্যা তৈরি করছে। বিপরীতে ভয়াবহ ঘাটতি তৈরি করবে। মহাসাগরে ফিউশন বোমার মাধ্যমে যে পরিমাণ টুইন পানি ভেঙ্গে গেছে বোমারু বিমাণের অক্সিজেনের প্রয়োজনে তা এই মহাসাগরের বিপরীতে যে মহাদেশ সেখানে দাবানল আগ্নেয়গিরি ঝড় ভূমিকম্প ইত্যাদি তেরি হবে।
যার যে ক্ষতি তা প্রায় একইরকম কিন্তু ভিন্নরকম যা প্রতিমাসে নতুন করে যুক্তরাষ্ট্রের এসব এন্টি প্ল্যানেটারি টুইন এক্টিভিটি ৬টি মহাদেশকে বছর জুড়ে ভোগাবে। এটি ছোট্ট একটি উদাহরন।
আবার চাষাবাদের যেসব টুইন ফিল্ড সেখানে রাসায়নিক পেস্টিসাইড ব্যবহার পলিথিন ব্যবহার বা গ্রীণ হাউজ চ্যাম্বারের টুইন ফিল্ড এতোই বিষাক্ত যে এসব স্হানে পৃথিবীর সামান্য খনিজ টুইন বডি অবশিষ্ট আছে । এসবও ধুয়ে চলে যাচ্ছে নদী সাগরে বা মহাসাগরে এবং পানির টুইন ফিল্ড এন্টি ফিল্ড হচ্ছে। এসবও যুদ্ধাস্ত্র বা গার্বেজ উৎপাদক ম্যাকানিক্সদের চেয়ে কম নয়। এসব কেমিক্যাল সাগরে পরে ফিউশন ফিশন হয়ে প্ল্যানেটারি টুইন কঙ্কাল প্রবাহের টূইন টার্বাইনকে ভেঙ্গে ফেলে কোথাও আকষ্মিক বন্যায় তলিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। কোথাও আগুণ ধরাচ্ছে। নিকটবর্তী জলাশয়ের পানিও এন্টি ফিল্ড দুষিত হয়ে যাচ্ছে। কেননা ক্যানসারের টিউমার ধুয়ে ফেললে যেমন হয় তেমনি।
টুইন পানি কমে যাওয়ায় বরফ গলবে। ম্যাগনেট শক্তি হারাবে। বা আয়নোস্ফেয়ার টুইন ছোট হবে। বরফের সবচেয়ে কাছে টুইন কোর ও টুইন আয়নোস্ফেয়ার হওয়ায় হঠাৎ বরফ জমলে একই প্ল্যানেট টুইনের আশে পাশের বিপরীত ম্যাগনেটে লিকেজ তৈরি হতে পারে এবং লেজারের আঘাতে দাবানল তৈরি হবে। যা আগ্নেয়গিরির পাহাড়ি টুইন অঞ্চলের ম্যাগনেট সেখানে তৈরি হয়। টুইন পানির চার্জ কমে যাওয়ায় বরফও কমে যাচ্ছে বলে স্কেলেটাল পাহাড়ের উচ্চতা বেড়ে যাচ্ছে।কেননা ইউরেনাস ভেনাস টুইনের ভলিয়ম ছোট হয়ে যাচ্ছে বা টুইন মহাসাগরের পানি কমে যাচ্ছে। এবারের হয়ে যাওয়া যুদ্ধের ধ্বংসের সাইড ইফেক্ট বছর জুড়ে আসতে চলেছে অতীতের যে কোনো সময়ের রেকর্ড করে। সাড়ে চার বছর হলো এই কথা বলা হচ্ছে যে যতো দেরী হবে ব্যবস্হা গ্রহনে গ্রহনে ততো সারভাইভ করার পথ সংকুচিত হয়ে যাবে। অনেক দেরি করে ফেলেছে সভ্যতা।
যুদ্ধ বন্ধ, খনিজ উত্তোলন বন্ধ করে শহর ছেড়ে গ্রামে চলে যেতে হবে এখনই উপযুক্ত সময়। প্রযুক্তি থেকে দূরে থাকতে হবে বাধ্যতামূলকভাবে। যুবরাজ /১২.০৭.২০২৫