If religion and science are not the same, science cannot be defined

Religion and science are the same. They complement each other. The infrastructure of creation has collapsed due to the inability to discover science, and there is no shortage anywhere.

Religion and science are the same. They complement each other. The infrastructure of creation has collapsed due to the inability to discover science, and there is no shortage anywhere. There is no telling how many species have become extinct. Since everything is due to ignorance of science, environmental education has been given birth to with fake scientific theories. As a result, nothing has been useful anywhere.

Creating the definition of THE BLACK HOLE proves the existence of the creator. And the existence of the twin field of creation confirms that it comes from the black hole and at the same time confirms that everything falls into the twin black hole. The spinning field and anti-spinning field of the twin body of creation are simultaneously The bBack Hole related twin beams. The Black Hole has proven that there is only a source of light which, being twin, is like the shadow or darkness of each other's twin charges or like light. Without the light of this twin charge and the shadow or darkness of the twin opposite charges, the existence of creation does not manifest. Any fusion core where it is centrally located has The Black Hole. This fusion twin dot point becomes so small that the origin of the fire or the thin layer twin becomes a twin quasar and everything is extinguished by smoke and fire. As a result, not even its time point can be found. Its ash has been photographed from the galaxy. For example, mathematically, if the narrow corner of the funnel or the corner point of the triangle is the least, where nothing exists, the infinite boundary and mass of the black hole are merged into one. Since these funnels have twin spinning, one is creating a light and shadow twin of each other. Where the fission twin whose ionosphere twin is there, where the explosion is taking place in the maximum twin field of light and darkness, that dot point is also becoming a 360-degree twin boundery. There, the fusion twin is exploding together with the fission twin. Which twin has created two sunrises and two sunsets on the earth with two opposite charges, day and night, separate. This means that the black hole is simultaneously doing fission twinning and fusion twinning. The fission twin that explodes is destroyed and annihilated and the contraction is also annihilated or destroyed at the same time. In between, the amount of life span that can be sustained through education from the twin charge reserves in the source of the twin field of the mineral twin field of the earth is science. Since there is no such thing as space, there is no theory of science in the current civilization. Wherever there is space, there is a single black hole and the infinite mass and power of the present time. All religions call this single source of power the creator. But when the universe or the earth or humans call the manifestation of all creation one with a singularity and prepare the foundation of science, then the creator and every creation have become one and therefore science has become fake because it could not give birth to education. And neither science nor religion are credible. If you analyze all religious texts, the twin field of creation and the twin manifestation of creation from light are only in the Islamic religious texts. And the original source of the entire creation and the results of their cycle are consistent with the analysis of Rakim University only through the Islamic religious texts. What no one has ever been able to explain in the past 3000 years, Islamic education and science have explained it and it has been done from Bangladesh. Therefore, religion and science are the same, but since the unadulterated religious texts are only in Islam, this is proving to be the Universal Truth as science and religion. The aliens will not survive in this planetary twin field since the charge reserve is about to become equal to the mass of the last eighth twin garbage planet and the twin earth, so the planetary twin body will stop breathing for a few seconds. And that's when the alien twin world is about to end.

Almighty Allah is with all creation from the black hole. Rakim University could not bring out the Singularity Principle from science from the universities of the world in five years of effort. Or maybe they did not believe it. But there was no attempt to make these analysis reports biased by keeping any kind of bias in providing accurate analysis reports of science.

Above all, Almighty Allah is the guardian of all mankind. If He forgives, then if the Universal Truth forgives us from destruction and extinction by supernatural power outside the analysis of science, then it is completely under the jurisdiction of Almighty Allah. Because He created six twin continents in six days, and on the seventh day, the seventh twin carbon is seated on the throne for the twin bodies of all species on earth as the only source of all power. The way He created the twin formation of the universe in scientific theory has been discovered only by a very less knowledgeable Bangladeshi. Whose theories are testified to by the Islamic religious books as truth. If Islam means peace in Bengali and peace in English, then here is the Universal Truth science. Which has no paradox and has been proven that the oath of the Quran of Almighty Allah is true and the Holy Quran is full of science. Juborah/2025.12.07

ধর্ম ও বিজ্ঞান এক না হলে বিজ্ঞানের সংজ্ঞা তৈরি করা যায় না

ধর্ম ও বিজ্ঞান একই। একে অপরের পরিপূরক। বিজ্ঞানকে আবিস্কার করতে না পারায় সৃষ্টির অবকাঠামো যেমন ধ্বসে পরেছে কোথাও শূঙ্খলা নেই। কতো স্পেসিস যে বিলুপ্ত হয়ে গেছে তার ইয়ত্তা নেই। সবকিছু বিজ্ঞান না জানার কারণে হওয়ায় ফেক বিজ্ঞান থিওরি দিয়েই পরিবেশ বিষয়ক পাঠশালার জন্ম দেওয়া হয়েছে। ফলে কোথাও কোনো কিছু কাজে আসেনি।

ব্ল‍্যাক হোলের ডেফিনেশন তৈরি করলে স্রষ্টার অস্তিত্ব প্রমাণ করছে। আর সৃষ্টির টুইন ফিল্ডের অস্তিত্ব ব্ল‍্যাক হোল থেকে আসা নিশ্চিত করছে এবং সবকিছুর টুইন ব্ল‍্যাক হোলেই পতিত হওয়া নিশ্চিত করছে একই সাথে। সৃষ্টির টুইন বডির স্পিনিং ফিল্ড ও এন্টি স্পিনিং ফিল্ড একই সাথে ব্ল‍্যাক হোল রিলেটেড টুইন বিম। ব্ল‍্যাক হোল প্রমাণ করেছে শুধু আলোর উৎস আছে যা টুইন হওয়ায় একে অপরের টুইন চার্জের ছায়া বা অন্ধকারের মতো বা আলোর মতো।এই টুইন চার্জের আলো ও টুইন বিপরীত চার্জের ছায়া বা অন্ধকার ছাড়া সৃষ্টির অস্তিত্বের প্রকাশ ঘটে না। যেকোনো ফিউশনের কোর যেখানে টুইনভাবে সেন্ট্রালাইজ সেখানে ব্ল‍্যাক হোল আছে। এই ফিউশন টুইন ডট পয়েন্ট এতো ছোট হয়ে যায় আগুনের উৎপত্তিস্হল বা পাতলা স্তর টুইন হয় যা টুইন কোয়েসার হয়ে হয়ে ধূয়া ও আগুণ সব কিছু নিভে যায়।সফলে এর সময় বিন্দুও বের করা যায় না। এর ছাই ভষ্মের ছবি গ‍্যালাক্সি থেকে তুলতে পেরেছে। যেমন গাণিতিক ভাবে যদি ফানেলের সরু কোণ বা ত্রিভূজের কোণ বিন্দু সবচেয়ে কম যেখানে সেখানে গিয়ে কিছুই অস্তিত্ব তৈরি করে না সেখানেই ব্ল‍্যাক হোলের অসীম সীমানা ও ভর একক হয়ে মিশে আছে। এসব ফানেলের টুইন স্পিনিং আছে বলে একটি অপরটির আলোকিত এবং ছায়ার টুইন তৈরি করছে। ফিশন টুইন যেখানে যার আয়নোস্ফেয়ার টুইন সেখানে আলোকিত ও অন্ধকার হওয়ার ম‍্যাক্সিমাম টুইন ফিল্ডে বিস্ফোরন যেখানে হচ্ছে সেই ডট পয়েন্টও কোণ হয়ে যাচ্ছে ৩৬০ ডিগ্রির টুইন বাউন্ডারি। সেখানে ফিউশন টুইন ফিশন টুইনের সাথে একাকার হয়ে বিস্ফোরিত হচ্ছে। যা টুইন পৃথিবীর টুইন কোর ও টুইন আয়নোস্পেয়ার দিন ও রাতের পৃথক দুই বিপরীত চার্জের পৃথিবীতে দুই উদয়াচল ও দুই অস্তাচল তৈরি করেছে। এর মানে ব্ল‍্যাক হোল একই সাথে ফিশন টুইন করছে ও ফিউশন টুইনও করছে। বিস্ফোরিত হওয়া ফিশন টুইনে ধ্বংস ও বিলুপ্ত এবং সংকোচনেও বিলুপ্তি বা ধ্বংসের একই সময়ের চলমান ঘটনা চলছে। এর মাঝে যার যে পরিমাণ জীবনের দৈর্ঘ‍্য টুইন পৃথিবীর খনিজ টুইন ফিল্ডের উৎসে যে টুইন চার্জ মজুদ আছে তা থেকে যতোটা নিয়ে শিক্ষার মাধ‍্যমে টিকে থাকা যায় তাই বিজ্ঞান। মহাশূন‍্য বলতে কোথাও কিছু নেই বলে বর্তমান সভ‍্যতার বিজ্ঞানের থিওরিও হয়নি। মহাশূন‍্য যেখানে সেখানে ব্ল‍্যাক হোল একক এবং বর্তমান কালের অসীম ভর ও শক্তি। সব ধর্ম এই একক ক্ষমতার উৎসকে সৃষ্টি কর্তা বলেন। কিন্তু মহাবিশ্ব বা পৃথিবী বা মানুষ যা কিছু সৃষ্টির বহি:প্রকাশকে যখন সিঙ্গুলারিটি দিয়ে একটি বলেছে এবং বিজ্ঞানের ভিত প্রস্তুত করেছে তখন সৃষ্টিকর্তা ও প্রত‍্যেক সৃষ্টি একক বা একটি হয়ে গেছে বলে বিজ্ঞান শিক্ষার জন্মই দিতে পারেনি বলে ফেক হয়ে গেছে। এবং বিজ্ঞান ও ধর্ম কোনোটিই বিশ্বাসযোগ‍্য হয়নি। সকল ধর্ম গ্রন্হ এনালাইসিস করলে সৃষ্টির টুইন ফিল্ড ও আলো থেকে সৃষ্টির টুইন বহি:প্রকাশের কথা একমাত্র ইসলাম ধর্মগ্রন্হে আছে। আর সমগ্র সৃষ্টির আদি উৎস ও তাদের পরিক্রমার ফলাফল রাকীম ইউনিভার্সিটির এনালাইসিসের সাথে মিলে যায় একমাত্র ইসলাম ধর্মের গ্রন্হ দ্বারা। যা কখনো কেউ ব‍্যাখ‍্যা করতে পারেনি বিগত ৩০০০ বছরের মধ‍্যে তা ইসলামের শিক্ষা ও বিজ্ঞান তার ব‍্যাখ‍্যা করেছে এবং বাংলাদেশ থেকে তা হয়েছে। কাজেই ধর্ম ও বিজ্ঞান একই তবে অবিকৃত ধর্ম গ্রন্হ একমাত্র ইসলামে থাকায় এটিই ইউনিভার্সাল ট্রুথ বিজ্ঞান ও ধর্ম হিসাবে প্রমাণ করছে। এই প্ল‍্যানেটারি টুইন ফিল্ডে এলিয়নদের বসবাস টিকবে না যেহেতু চার্জের রিজার্ভ শেষ অষ্টম টুইন গার্বেজ প্ল‍্যানেট ও টূইন পৃথিবীর ভরের সমান হতে চলেছে বলে প্ল‍্যানেটারি টুইন বডির শ্বাস প্রশ্বাস কয়েক সেকেনডের জন‍্য বন্ধ হয়ে যাবে। আর তখনই এলিয়েন টুইন পৃথিবীর অবসান ঘটতে চলেছে।

মহান আল্লাহ তায়ালা ব্ল‍্যাক হোল থেকে সব সৃষ্টির সাথে আছেন। রাকীম ইউনিভার্সিটি পাঁচ বছরের চেষ্টায় সিঙ্গুলারিটি প্রিন্সপল বিজ্ঞান থেকে পৃথিবীর বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে বের করে আনতে পারেনি। বা তারা হতে পারে বিশ্বাস করেনি। কিন্তু বিজ্ঞানের সঠিক এনিলাইসিস রিপোর্ট প্রদান করতে কোনো ধরনের কার্পন‍্য রেখে এসব এনালাইসিস রিপোর্ট পক্ষপাতমূলক করার চেষ্টাও করা হয়নি।

সর্বোপরি মহান আল্লাহ তায়ালা সমগ্র মানবজাতির অভিভাবক। যদি তিনি ক্ষমা করেন তাহলে ইউনিভার্সাল ট্রুথ বিজ্ঞানের এনালাইসিসের বাহিরে অলৌকিক ক্ষমতায় যদি আমাদের মাফ করেন ধ্বংস ও বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া থেকে তাহলে এটি সম্পূর্ণ মহান আল্লাহ তায়ালার এখতিয়ারের আওতায়। কেননা ছয় দিনে ছয় টুইন মহাদেশ তৈরি করে সপ্তম দিনে সপ্তম টুইন কার্বন পৃথিবীর সকল স্পেসিসের টুইন বডির জন‍্য সিংহাসনে আসীন হয়ে আছেন একমাত্র সকল ক্ষমতার উৎস হিসাবে। তিনি যেমন বিজ্ঞানের থিওরিতে মহাবিশ্বের টুইন ফর্মেশন সৃষ্টি করেছেন তা আবিস্কার হয়েছে কেবল একজন অত‍্যন্ত কম জ্ঞানী বাংলাদেশীর দ্বারা । যার থিওরিগুলো ইসলাম ধর্ম গ্রন্হ সত‍্য বলে সাক্ষ‍্য দিচ্ছে। বাংলা ভাষায় ইসলামের অর্থ শান্তি ও ইংরেজীতে পিস হলে এখানেই ইউনিভার্সাল ট্রুথ বিজ্ঞান আছে। যার প‍্যারাডক্স নেই এবং প্রমাণিত হয়েছে যে মহান আল্লাহ তায়ালার কোরআনের কসম সত‍্য এবং পবিত্র আল কোরআন বিজ্ঞানময়। যুবরাজ /০৭.১২.২০২৫