Fake science fair is being destroyed and these fake scientists are telling science stories
The life of whales is coming to a standstill. They eat small schools of fish and their numbers are facing serious threats due to climate change. Such things are being said only by unscientific daily activities. Microbial pseudo-scientists do not know that they are working in the lab where they are killing bacteria and are going to become extinct or extinct themselves.
The life of whales is coming to a standstill. They eat small schools of fish and their numbers are facing serious threats due to climate change. Such things are being said only by unscientific daily activities. Microbial pseudo-scientists do not know that they are working in the lab where they are killing bacteria and are going to become extinct or extinct themselves. Now if they give knowledge to someone like other faculties, then the state of human civilization can be easily understood. If a doctor, after having a ring in his heart and bypassing two arteries at the age of sixty, somehow survives and prescribes a heart for an eighty-year-old young man, then the state of education is understood. Any vehicle UV factory or industry, office, etc.
The theory of the fake scientists has changed and the microorganisms have become twin microorganisms, black hole twin beam fields. Therefore, they should also be banned from social media. They should be banned from talking about these things. Their travel, residence and the tools they use all destroy bacteria. As a result, they are also responsible for the death of living beings. At the same rate that they are destroying the twin world like all other faculties, mountains are becoming plains and the opposite sea floor of the mountains is also disappearing in the same way. When they talk about climate, water and air pollution or fake science related to the damage of these two, they are paid and are working for the extinction of the state, the continent and human civilization. These fake science markets should be closed. Climate change is a fake theory. This is because the use of solid minerals and liquid minerals here has almost completed the process of exterminating and completely eliminating the minerals and climate of the human body or living organisms or amoeba algae or virus bacteria.
Why so many television channels? Why so many print media? Why so many offices? They are also destroying the twin minerals and twin skies of the world. How many mountains and mountain plains are being cut down and brought to their cities. Again, uneducated civilization is taking cities to the mountains. If 80% of the additional people including them were not involved in the cities, their excrement and dead bodies would also be organic and inorganic fertilizers on the earth. All their excrement and urine are collected in one place under the buildings and under the cities, so the mineral bodies and mineral twin skies are disconnected. It seems that some uneducated devil is after them. The world has destroyed the cities. Again, these cities have been built near the seashore. Also with the ocean. When there will be forests in these areas with the ocean. The river banks will be away from living. They will conduct irrigation work with the flow of water in the tributaries, canals, beels, ponds that they create. The trees will be full of leaves. And without river channels and ports, it will not work. Again, fish farming is being done in the pond so that the surrounding plants do not grow. The city is making artificial fish with prescription pesticides. There is no algae in the water. That is why there are no bacteria with which fish or aquatic animals can be made. The banks of the pond have become like a city next to the ocean. Anti-field water rushes to the surface of the anti-field complexed anti-twin field minerals. In the midst of the twin of one world, this uneducated urban civilization is telling stories of pseudo-science by flowing dwarf twins of different sick planetary mineral bodies. However, the time of their destruction or extinction is so close that they are losing the opportunity to escape from these laboratories and these electronic, print media, offices of the city. The story of the definition of science in detail is in the online library of Rakim University, the world's first black hole science school built in Bangladesh. Where there is no admission system. Just by learning the theory, everyone will be able to learn to create the Sun and Polar Stars of their own area, Uranus Venus. And will learn to survive in the planetary twin field. Juboraj/2025.08.09
ভূয়া বিজ্ঞানীর হাট ধ্বংস হচ্ছে আর এসব ভূয়া বিজ্ঞানীরা বিজ্ঞানের গল্প বলে
তিমির জীবন থেমে যাচ্ছে। এরা ছোট ছোট মাছের ঝাঁক খেয়ে থাকে আর এদের সংখ্যা জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে মারাত্মক হুমকির সম্মুখীন।এরকম যার যেরকম মনে হচ্ছে শুধু বলেই যাচ্ছে অবৈজ্ঞানিক দৈনন্দিন কার্যকলাপ দ্বারা। অণুজীব ভূয়া বিজ্ঞানীরা জানতেই পারছে না ওরা যেখানে কাজ করে যে ল্যাবে বসে এরা ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলে নিজেই নির্বংশ বা বিলুপ্ত হতে চলেছে। এখন এরা যদি অন্যান্য ফ্যাকাল্টির মতো কাউকে জ্ঞান দেয় তাহলে মানবসভ্যতার কি করুন দশা সহজেই বোঝা যায়। ডাক্তার ষাট বছর বয়সের মধ্যে নিজের হার্টে রিং বসিয়ে দুটি বাইপাস করার পর কোনো রকম বেঁচে থেকে যদি আশি বছরের যুবকের হার্টের প্রেসক্রিপশন করে তাহলে অবস্হা বোঝায় যায় শিক্ষার লেবেল কেমন। যে কোনো ভেহিক্যাল ইউভি ফ্যাক্টরী অথবা ইন্ডাস্ট্রি,অফিসও তাই,ইত্যাদি।
অনুজীব ভূয়া বিজ্ঞানীদের থিওরি পরিবর্তন হয়ে অণুজীব হয়েছে টুইন অণুজীব ব্ল্যাক হোল টুইন বিমের। সুতরাং এদেরও সোশ্যাল মিডিয়ার মুখ বন্ধ করে দিতে হবে। এসব বিষয়ে কথা বলা নিষেধ করে দিতে হবে। এদের যাতায়াত বসবাস এবং ব্যবহৃত টুলস সব কিছুই ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে।ফলে জীবের মৃত্যুর জন্য দায়ী এরাও। যে হারে অন্যান্য সব ফ্যাকাল্টির মতো টুইন ওয়ার্ল্ড ধ্বংস করে চলেছে এরা পাহাড় হয়ে যাচ্ছে সমতল আর পাহাড়ের বিপরীত সমুদ্রের বিপরীত তলও একইভাবে বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। জলবায়ু বলতে পানি ও বাতাস দূষন বা এই দূইয়ের ক্ষতির সাথে যুক্ত ভূয়া বিজ্ঞানের কথা বলে এরা বেতনভূগী এবং রাষ্ট্রের মহাদেশের ও মানবসভ্যতার বিলুপ্তির জন্য কাজ করছে। এসব ভূয়া বিজ্ঞানের হাট বন্ধ করে দিতে হবে। জলবায়ু পরিবর্তন একটি ভূয়া তত্ব। এজন্য যে এখানে কঠিন খনিজ ও তরল খনিজের ব্যবহার দ্বারা টূইন প্ল্যানেটারি ফিল্ডের খনিজ ভিটামিন যা মানবদেহের বা জীবের বা অ্যামিবা শৈবালের বা ভাইরাস ব্যাকটেরিয়ার টুইন খনিজ ও জলবায়ুর পরিবর্তন ঘটিয়ে নির্বংশ করা ও চৃড়ান্তভাবে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়া প্রায় সম্পন্ন করে ফেলেছে।
এতো টেলিভিশন চ্যানেল কেনো? এতো প্রিন্ট মিডিয়া কেনো? এতো অফিস কেনো? এরাও পৃথিবীর টুইন খনিজ ও টুইন আকাশ ধ্বংস করে ফেলছে। কতো পাহাড় ও পাহাড়ের সমতল কেটে এনে এদের শহরে পোষা হচ্ছে। এরাসহ ৮০℅ অতিরিক্ত মানুষ যদি শহরের সাথে সম্পৃক্ত না হতো এদের মলমূত্র ও মৃতদেহও জৈব অজৈব সার হতো পৃথিবীতে। এদের একজায়গায় জড়ো করে সব মল মূত্র বিল্ডিংয়ের নীচে আর শহরের নীচে থাকায় খনিজ বডি ও খনিজ টুইন আকাশের সাথে সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে আছে। কোনো অশিক্ষিত শয়তান যেনো এদের পিছনে লেগে আছে। পৃথিবী ধ্বংস করে ফেলেছে শহরে। আবার এসব শহর তৈরি হয়েছে সমুদ্রের তীর ঘেষে। মহাসাগরের সাথেও। যখন মহাসাগরের সাথে এসব অঞ্চলে থাকবে বনাঞ্চল। নদীর ধার বসবাস থেকে দূরে থাকবে। এরা যে শাখা নদী, খাল, বিল, পুকুর তৈরি করে সেসবে পানি প্রবাহের দ্বারা সেচ কার্য পরিচালনা করবে। গাছ পালাতে থাকবে ভর্তি। আর নদীপথ ও বন্দর না হলে চলে না। আবার পুকুরে মাছ চাষ হচ্ছে এর চারিদিকের উদ্ভিদ যেনো না গজায়। শহরের প্রেসক্রিপশনের পেস্টিসাইড দিয়ে কৃত্রিম মাছ তৈরি করছে। পানিতে শ্যাওলা থাকে না। যে কারণে ব্যাকটেরিয়া নেই যা দিয়ে মাছ বা জল প্রাণী তৈরি হবে। পুকুরের পাড় গুলো হয়ে গেছে মহাসাগরের পাশের শহরের মতো। এন্টি ফিল্ড পানি ছুটে আসে এন্টি ফিল্ড কমপ্লেক্স করা এন্টি টুইন ফিল্ড খনিজের সারফেসে। এক পৃথিবীর টুইনের মধ্যে এই অশিক্ষিত নগর সভ্যতা ভিন্ন রোগা প্ল্যানেটারি খনিজ বডির ডোয়ার্ফ টুইন প্রবাহিত করে ভূয়া বিজ্ঞানের গল্প শোনায়। অথচ এদের ধ্বংস বা বিলুপ্তির সময়কাল এতো নিকটে চলে এসেছে যে এসব গবেষণাগার আর শহরের এসব ইলেক্ট্রনিক, প্রিন্ট মিডিয়া, অফিস থেকে পালিয়ে বাঁচার সুযোগও হারিয়ে ফেলছে। বিস্তারিত বিজ্ঞানের সংজ্ঞার গল্প বাংলাদেশে তৈরি পৃথিবীর প্রথম ব্ল্যাক হোল সাইন্স স্কুল রাকীম ইউনিভার্সিটির অনলাইন লাইব্রেরীতে। যেখানে ভর্তি হওয়ার কোনো ব্যবস্হা নেই। শুধু থিওরি শিখে প্রত্যেকে নিজ নিজ এলাকার সূর্য ও ধ্রুবতারা ইউরেনাস ভেনাস তৈরী করতে শিখতে পারবে। আর টিকে থাকতে শিখবে প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডে। যুবরাজ /০৯.০৮.২০২৫