The definition of science was not even taken up on the COP30 agenda
Any product made from minerals creates a virus or a bacterial twin anti-field. Non-metallic metal twins and metal-non-metallic twins are made by humans, respectively, bacteria viruses or virus bacteria twins. Not natural. Natural is when UV twins are absorbed.
Any product made from minerals creates a virus or a bacterial twin anti-field. Non-metallic metal twins and metal-non-metallic twins are made by humans, respectively, bacteria viruses or virus bacteria twins. Not natural. Natural is when UV twins are absorbed. When mineral products are exported to the surface of the carbon-rich earth, natural viruses - bacteria, bacteria - viruses become anti-fields, naturally their production stops proportionally. The continents where the twin carbon world still exists are underdeveloped, not understood by current science, by advanced civilizations. When developed countries and species lack minerals in their twin bodies and they blackmail the so-called underdeveloped ones.
These fake sciences have not been around for long. Four to five hundred years ago, these fake science concepts of singularity were born in the West and have fooled 90% of humanity. This total population of the so-called advanced civilization is killing more or less the entire species of the world at the same time. When all religions accept that killing life is a great sin. This great sin has been created only due to the mistake of education and the wrong foundation started in the primary school of scientific education. Which is known as basic and compound matter. There is nothing called basic or single in anything. And nothing can be called compound either. Again, all matter is naturally made by twin field beams of electricity and the black hole is blocked by twin fields on one side, back and forth, on one side and on the opposite side.
The more dark twin matter viruses and bacteria accumulate in the Earth's body, the more life will be born on the surface of the Twin Earth. And the Twin Planetary Mineral Body will also grow larger. If the number of known animal species is calculated from the past to the present, you will see that they have decreased in number so much that many species have become extinct in this way. If you think about how much the living world, insects and animals and plants have become extinct in small and large areas and water, you will shudder. Estimate how much they were five hundred years ago before their extinction or decrease in number and how much the Planetary Twin contributed to carrying minerals and water in their carbon Twin Body, you will understand how large the size of our Planetary Twin Field was. The color of the Twin Earth was full of seven-colored twins, there was a strong structure everywhere. Since the size or length of your scale has also decreased by the same amount, the size of the planetary twin field is also the same. Only fake science has entered into it, and this scientific civilization has seen its environment grow, creating cracks in the Kuiper asteroid twin belt or from the cracks that it has created small and large around the human habitat, it has seen its opposite, antimatter, grow by creating twin cracks in the sky. It has also caused the extinction of planets, such as Pluto, which is now called a dwarf. And the media everywhere says that science has improved the life of human civilization! Will you laugh or cry? Will you still call Einstein, Hawking, Planck, Tesla healthy? It is better to call the West and their fake Nobel Committee autistic.
The false Big Bang theory that says that what is seen on the contrary is its opposite has been born. What has been seen to expand has been seen to expand or increase the size of their stinking anti-field civilization. The natural twin did not understand that the body of the earth has become smaller and smaller. At the COP30 conference, Germany told Brazil that efforts should be made to electrify at least the solar system in underdeveloped countries. Various other such proposals have come. Scientific analysis has been given from Bangladesh for five years but none of it has been accepted. Never advanced civilizations China Russia Germany England France or Japan or the United States. Because the resources that these twins produce and sell in the form of mechanical or technological or mineral products are moving towards the formation of the core region of the earth, terribly up, down, front, back, twin burning fire pits are moving towards these so-called developed countries at a rapid pace.
Why do we need to use electricity anymore? Isn't electric current acting as an anti-field magnet, opposite to the day and night, in the twin metal non-metal non-metal metal twin magnets?
The definition of science is that if your technology meets your daily needs, it will be science, and if it doesn't, it won't be science. If all species are wiped out, will biology be able to save you? Neither chemistry nor physics. No faculty will exist. The twin field of your residence, the black hole twin spin field of the mineral connection of oxygen nitrogen, will run out of ways to come, and the creation of anti-spinning fields will stop. Everything will be opened up and taken to the black hole twin core. The definition of science has not been taken into the agenda of COP30. Stay away from any technology or device. At least you can survive. Go to the country side. Even if you have war equipment near you or in the area, it is a great danger. Shut down all space agencies including NASA. Close all science faculties. Avoid the great danger. Read Rakim University's theory for free and stay safe and secure. Juboraj/2025.11.20
COP30 এর এজেন্ডায় বিজ্ঞানের সংজ্ঞাই নিয়ে যাওয়া হয়নি।
যে কোনো খনিজ থেকে তৈরি প্রডাক্ট হয় ভাইরাস, না হয় ব্যাকটেরিয়ার টুইন এন্টি ফিল্ড তৈরি করে। অধাতব ধাতব টুইন এবং ধাতব অধাতব টুইন এসব মানুষের দ্বারা তৈরি যথাক্রমে ব্যাকটেরিয়া ভাইরাস বা ভাইরাস ব্যাকটরিয়া টুইন। ন্যাচারাল নয়। ন্যাচারাল তখন হয় ইউভি টুইন শোষিত হলে। খনিজ পণ্য কার্বনযুক্ত পৃথিবীর সারফেসে এক্সপোর্ট হলেই ন্যাচারাল ভাইরাস -ব্যাকটেরিয়া, ব্যাকটেরিয়া- ভাইরাস এন্টি ফিল্ড হয়ে যায় ন্যাচারালি এদের উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায় আনুপাতিকহারে। টুইন কার্বন পৃথিবী যেসব মহাদেশে এখনও আছে তাদের অনুন্নত বলে বর্তমান বিজ্ঞান না বোঝা উন্নত সভ্যতা। যখন উন্নতদের দেশ ও স্পেসিস টুইন বডিতে খনিজের অভাব এবং এরা কথিত অনুন্নতদের ব্ল্যাক মেইলিং করে নিয়ে আসে।
এসব ভূয়া বিজ্ঞানের উৎপত্তি বেশি দিন হয়নি। চার পাঁচ'শ বছর হলো পাশ্চাত্যে জন্ম নিয়ে এসব সিঙ্গুলারিটি কনসেপশনের ফেক বিজ্ঞান দিয়ে মুখ থুবড়ে ফেলেছে ৯০℅ মানবজাতির। কথিত উন্নত সভ্যতার এই টোটাল জনগোষ্ঠী একযোগে কমবেশি সমগ্র পৃথিবীর স্পেসিস হত্যা করে চলেছে। যখন সব ধর্ম স্বীকার করে জীব হত্যা মহাপাপ। এই মহাপাপ সৃষ্টি হয়েছে শুধু শিক্ষার ভুলে এবং বৈজ্ঞানিক শিক্ষার প্রাথমিক বিদ্যালয়েই ভুল ফাউন্ডেশন দিয়ে শুরু করেছে। যা মৌলিক ও যৌগিক পদার্থ হিসাবে জানে। মৌলিক বলতে কোনো কিছু নেই বা সিঙ্গেলও নেই কোনো কিছুতে। আর যৌগিকও বলা যাবে না কোনো কিছু। আবার সব পদার্থই ন্যাচারালি বিদ্যুতের টুইন ফিল্ড বিম দ্বারা তৈরি এবং ব্ল্যাক হোল সামনে পিছনে উপরে টূইনভাবে একদিকে এবং বিপরীত দিকেও এন্টি স্পিনিং ফিল্ড করে আটকানো।
ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া যতো ডার্ক টুইন ম্যাটার হয়ে পৃথিবীর বডিতে জমা হবে ততো টুইন পৃথিবীর সারফেসে জীবের জন্ম হবে। এবং টুইন প্ল্যানেটারি খনিজ বডিও বড় হবে। যদি কোনো পরিচিত প্রাণীর স্পেসিসের সংখ্যা অতীত থেকে বর্তমানে হিসাব করা হয় দেখবেন ওরা সংখ্যায় এতো কমে গেছে যে বহু প্রজাতি এভাবে বিলুপ্তও হয়ে গেছে। জীব জগত পোকামাকড় ও প্রাণীজগত এবং উদ্ভিদ ছোট বড় স্হলভাগে ও জলভাগে কি পরিমাণ বিলুপ্ত হয়েছে তা চিন্তা করলে এমনিতেই গা শিউরে উঠবে। ওদের বিলুপ্তির বা সংখ্যা কমে যাওয়ার এখন থেকে পাঁচ'শ বছর আগে কি পরিমাণ ছিলো এবং এদের কার্বন টুইন বডিতে প্ল্যানেটারি টূইন খনিজ ও পানি বহনে কি পরিমাণ অবদান রেখেছে তা অনুমান করুন, বুঝতে পারবেন আমাদের প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডের আয়তন কতো বড় ছিলো। টুইন পৃথিবীর রঙ সাত রঙের টুইনে ভরপুর ছিলো,শক্তিশালী অবকাঠামো ছিলো সর্বোত্র। আপনার স্কেলের আয়তন বা দৈর্ঘ্যও একই পরিমাণ কমে গেছে বলে প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডের মাপও একই আছে। এর মধ্যে শুধু ভূয়া বিজ্ঞান প্রবেশ করে এই বিজ্ঞান সভ্যতা নিজের পরিবেশ বড় হতে দেখেছে বলে কাইপার এস্টরয়েড টুইন বেল্টের ফাটল সৃষ্টি করে বা মানুষের বসবাসের আশে পাশে যেসব ফাটল ছোট বড় সৃষ্টি করেছে সেসব থেকে নিজেদের বিপরীতকে আকাশের টুইন ফাটল দিয়ে এন্টি ম্যাটার বড় হতে দেখেছে। গ্রহেরও বিলুপ্তি ঘটিয়েছে যেমন প্লুটোকে এখন ডোয়ার্ফ বলে। এবং সর্বোত্র মিডিয়া বলে বিজ্ঞান নাকি মানবসভ্যতার জীবনকে উন্নত করেছে! হাসবেন না কাঁদবেন। আইনস্টাইন হকিং প্ল্যাঙ্ক টেসলাদের এখনও সুস্হ বলবেন? এর চেয়ে পাশ্চাত্যকে ও ওদের ভূয়া নোবেল কমিটিকে অটিস্টিক বলাই ভালো।
বিপরীতে যা দেখা যায় তা নিজেদের বিপরীত বলে এমন ভূয়া বিগ ব্যঙ থিওরির জন্ম হয়েছে। যা সম্প্রসারণ দেখেছে তা ওদের দূর্গন্ধযুক্ত এন্টি ফিল্ড সভ্যতার কলেবর সম্প্রাসারন বা বৃদ্ধি দেখেছে। ন্যাচারাল টুইন পৃথিবীর বডি যে ছোট হয়ে সংকুচিত হয়েছে তা বুঝতে পারেনি। কপ৩০ সন্মেলনে জার্মানি ব্রাজিলকে বলেছে , অনুন্নত দেশগুলোকে অন্তত সোলার সিস্টেমে বিদ্যুতায়িত করার উদ্যোগ নিতে হবে। আরও এমন ধরনের বিভিন্ন প্রস্তাব এসেছে। বাংলাদেশ থেকে বিজ্ঞান বিশ্লেষন পাঁচ বছর যাবত দেওয়া হচ্ছে কিন্তু এর কোনোটিই গ্রহন করা হয়নি। উন্নত সভ্যতা চীন রাশিয়া জার্মানি ইংল্যান্ড ফ্রান্স কিংবা জাপান বা যুক্তরাষ্ট্র কখনো নয়। কেননা যান্ত্রিক বা প্রযুক্তি বা খনিজ দ্রব্যের পণ্য তৈরি করে বিক্রি করে যে সম্পদ এসব টুইন পৃথিবীর কোর অঞ্চল গঠনের দিকে এগিয়ে চলেছে ভয়ানকভাবে উপর নীচ সামনে পিছন টুইন জ্বলন্ত অগ্নিকুন্ড হতে এগিয়ে আসছে দ্রুত গতিতে কথিত এসব উন্নত দেশগুলোর দিকে।
কেনো আর বিদ্যুতের ব্যবহার করতে হবে? কত্রিম বিদ্যুত কি টুইন ধাতব অধাতব অধাতব ধাতব টুইন ম্যাগনেট দিন ও রাতের বিপরীতে এন্টি ফিল্ড ম্যাগনেট হিসাবে কাজ করছে না?
সাইন্সের ব্যাখ্যা আপনার এমন প্রযুক্তির নিত্য দিনের প্রয়োজনীয়তার সাথে মিলিয়ে গেলে তা সাইন্স হবে আর না মিললে সাইন্স হবে না? সব স্পেসিসকে বিলুপ্ত করলে জীব বিজ্ঞান কি আপনাকে রক্ষা করতে পারবে? না রসায়ন অথবা ফিজিক্স। কোনো ফ্যাকাল্টির অস্তিত্ব থাকবে না। আপনার বসবাসের টূইন ফিল্ডও অক্সিজেন নাইট্রোজেনের খনিজ কানেকশনের ব্ল্যাক হোল টুইন স্পিন ফিল্ড স্পিনিং বিম আসার পথ ফুরিয়ে আসলে বন্ধ হয়ে যাবে এন্টি স্পিনিং ফিল্ড তৈরি করা। সব কিছু খুলে খুলে ব্ল্যাক হোল টুইন কোরে নিয়ে যাবে। কপ৩০ এর এজেন্ডায় বিজ্ঞানের সংজ্ঞাই নিয়ে যাওয়া হয়নি। যে কোনো প্রযুক্তি বা যন্ত্র থেকে দূরে থাকুন। অন্তত টিকে যেতে পারেন। কান্ট্রি সাইডে চলে যান। যুদ্ধ সরঞ্জাম নিজের কাছে বা এলাকায় থাকলেও মহাবিপদ। নাসাসহ সব স্পেস এজেন্সীকে সাট ডাউন দিন। সব সাইন্স ফ্যাকাল্টি বন্ধ করে দিন। মহাবিপদ এড়িয়ে চলুন। রাকীম ইউনিভার্সিটির থিওরি বিনা মূল্যে পড়ুন এবং সামর্থের মধ্যে নিরাপদ আশ্রয়ে থাকুন। যুবরাজ /২০.১১.২০২৫