Reverse spin has begun in the Earth's core | University of Maryland. Rakim University Report
Twin Planetary Field Black Hole Twin Field The initial twin level of the creation of the twin universe has started to spin in reverse. Rakim University Bangladesh's analysis of the black hole theory has been warning the world civilization about the beginning of this issue for four and a half years.
Twin Planetary Field Black Hole Twin Field The initial twin level of the creation of the twin universe has started to spin in reverse. Rakim University Bangladesh's analysis of the black hole theory has been warning the world civilization about the beginning of this issue for four and a half years. And it is still going on. Two continents of Western civilization and four continents of urban civilization are living in dangerous planetary dwarf twin civilizations who are sticking like elastic and stabbing the anti-spin in the middle of the twin planetary field. The current unscientific, ultra-modern and completely uneducated civilization, all the technologies created in the style of the West, were growing rapidly, which has been informed to the whole world by writing more than 1500 articles with paradox-free scientific evidence of being halved at any moment. No one bothered about what to do.
According to the news of ATN News Bangladesh yesterday, the University of Maryland in the United States has seen the earth's core start spinning in the opposite direction. Which is very possible, it said that it rotated like this 700,000 years ago. There is nothing to fear about these things yet. Radiation from the sun can damage the earth's technology and communication. Such bad news has been published yesterday.
Here, according to the analysis of the black hole theory of Rakim University in Bangladesh, only the matter of seeing the opposite spin is correct and everything else is completely imaginary, which is like American civilization and instead of enrolling in a science school like the West, the University of Maryland has shown a report in a way that is like NASA or an autistic patient. Since the science theories of all faculties including Einstein Hawking Planck Nikola Tesla Bohr are fake. And practicing these is also like a punishable crime. Because at least 80% of the entire human civilization is included in these fake science practitioners and their movement of day and night, the field of the twin earth has been halved, which has begun to be reflected.
Now the cracks in the twin tectonic plates are going to completely separate the twin sky inside the twin earth and the twin sky outside the opposite earth with earthquakes and lightning. Twin Uranus and Twin Venus will lose their anti-spin with the twin water of the twin earth, which is also the voltage of the twin moon opposite them. And the world has witnessed the unusual approach of the twin moon over the Harem Sharif of the Holy Kaaba. And the twin moon is coming to stop the spin for a few seconds by combining with the charge of the twin water of the twin planetary body. When the day twin stars and night twin suns of the twin earths come from opposite directions and stop spinning for a few seconds or the twin Uranus and twin Venus will not be able to spin anymore for this short time. But here the twin bodies of natural amoeba algae or the countless natural twin bodies which are the mineral bodies of the twin earths will get stuck. Their combined attempt to initiate breathing and renunciation will start the twin spin again. Because the organic-inorganic twin Earth and the day-night oxygenating twin field plants will start it again and because the Uranus-Venus twin is close, the fission-fusion twin will start at a slow pace. However, it will start at a slow speed like the nebula and pulsar belt of the current twin two poles of the twin galaxy which will become like the twin Arctic Circle and the two sunrises and two sunsets like the current year. Which was previously 40 special days and nights, the water movement of 6 months will start from north to south and south to north and vice versa DC. The next six months, the day will complete the AC current from south to north and north to south and vice versa, the night will be opposite in this way. Thus, it will take one year to create the twin Uranus Venus or the twin moon. Then the fortnight is the twin of day and night, which is a month and seven days, three and a half days and three and a half nights, the time to create the week. And the daily twin water movement of 12 6 skeletal twins will take 36 days to create the triangular 12 DC anti fields. Then the twin will enter the trial of the earth's body for one day. These 37 days. When the total 40-day twin earth water twin charge is completed, the next day the normal twin Uranus Venus will be created opposite the twin moon. The opposite of these water twin field charges has a relationship with the creation of mineral twin planetary fields and the mineral twin fields of the biological world, which has been discussed a lot before.
However, those who have been watching the twin moons moving away are residents of the dwarf twin, so the tectonic twin field will be torn apart as the twin dwarf moon moves away. The molten anti-spin core seen by the fake University of Maryland is rushing to turn it into a twin laser. These core theories were rejected three years ago, which was informed to all countries including the United Nations. In these more than four and a half years, there is no day except one or two days that a data science research paper on current news has not been prepared and reported. This anti-spin will stop right away if these anti-human unscientific civilizations leave the city and go to the countryside. 8 billion people can simultaneously build a planetary twin field from the countryside.
Besides, no one will have time to escape with technology. If you start the engine, the fire will burn. Be it in the ocean or anywhere. It is also difficult to find a written language anymore. Everything seems to have been written. Almighty Allah knows best. Try to understand the meaning of the Bengali word pair shantir dharmo 'religion of peace' in each language. Rakim University's online library has found an exact scientific similarity with the Arabic religion of Islam Guideline Book. The guardian of the entire creation, Almighty Allah, and the scientific evidence of His existence have been proven in a paradox-free manner. Warnings and things to do have also been informed. Many fake hadiths of the Prophet Muhammad (SA) have been scientifically proven to be true after the discovery of Rakim University's theory. These truths have not been revealed because humanity has not enrolled in the school of science. We have to leave the city quickly now because we have delayed too much. We will remove the satellites. We will definitely be able to avoid a great disaster, InshaAllah. See details in Rakim University's online library. Juboraj/2025.09.16
উল্টা স্পিন শুরু হয়েছে পৃথিবীর কোরে | মেরিল্যান্ড ইউনিভার্সিটি। রাকীম ইউনিভার্সিটির রিপোর্ট
টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ডের ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ডের টুইন মহাবিশ্ব সৃষ্টির প্রাথমিক টুইন স্তর উল্টা স্পিন শুরু করেছে। রাকীম ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের ব্ল্যাক হোল থিওরির বিশ্লেষন প্রকাশে এই বিষয় শুরুর সতর্কতা সাড়ে চার বছর যাবত বিশ্বসভ্যতাকে জানানো হয়েছে। এবং এখনও চলছে। পাশ্চাত্য সভ্যতার দুই মহাদেশ ও শহুরে সভ্যতার চার মহাদেশ বিপদজনক প্ল্যানেটারি ডোয়ার্ফ টূইন সভ্যতায় বসবাস করছে যারা ইলাস্টিকের মতো লেগে থেকে টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ডের মধ্যে এন্টি স্পিনে ছুড়িকাঘাত করে যাচ্ছে। বর্তমান অবৈজ্ঞানিক অতি আধুনিক এবং সম্পূর্ণ অশিক্ষিত সভ্যতা পাশ্চাত্যের আদলে তৈরি হওয়া যতো প্রযুক্তি এসব দ্রুত বড় হচ্ছিলো যা যেকোনো মুহুর্তে অর্ধেক হওয়ার প্যারাডক্স ফ্রি বৈজ্ঞানিক প্রমাণ দিয়ে ১৫০০ টির অধিক আর্টিকেল লিখে সমগ্র পৃথিবীকে অবহিত করা হয়েছে। করণীয় সম্পর্কে কেউ মাথা ঘামাইনি।
এটিএন নিউজ বাংলাদেশের চার ঘন্টা আগের নিউজ অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ড ইউনিভার্সিটি দেখেছে পৃথিবীর কোর উল্টা দিকে ঘোরা শূরু করেছে। যা খুব সম্ভব বলেছে ৭ লাখ বছর আগে এভাবে ঘুরেছিলো। এসব নিয়ে এখনও ভয়ের কিছু নেই। সূর্য থেকে রেডিয়েশন ছড়িয়ে পৃথিবীর প্রযুক্তি ও যোগাযোগ ক্ষতিগ্রস্হ হতে পারে। এমন আজে বাজে খবর প্রকাশ করেছে।
এখানে বাংলাদেশের রাকীম ইউনিভার্সিটির ব্ল্যাক হোল থিওরির বিশ্লেষন অনুযায়ী শুধু উল্টা স্পিনে দেখার বিষয়টি সঠিক এবং বাঁকি সব কথা সম্পূর্ণ কাল্পনিক যা মার্কিন সভ্যতার মতো এবং পাশ্চাত্যের মতো বিজ্ঞানের স্কুলে ভর্তি না হয়ে মেরিল্যান্ড ইউনিভার্সিটি এমনভাবে রিপোর্ট দেখিয়েছে যা নাসার মতো বা অটিস্টিক রোগীর মতো। যেহেতু আইনস্টাইন হকিং প্ল্যাঙ্ক নিকোলাস টেসলা বোর সহ সব ফ্যাকাল্টির সাইন্স থিওরি ফেক। এবং এসবের চর্চা করাও দন্ডনীয় অপরাধের মতো। কেননা সমগ্র মানব সভ্যতার কমপক্ষে ৮০℅ এই ফেক সাইন্স প্র্যাক্টিসকারীদের অন্তর্ভূক্ত এবং তাদের চলাফেরার দিনের ও রাতের টূইন পৃথিবীর ফিল্ড অর্ধেক হয়ে গেছে বলা যায় যার প্রতিফলন শুরু হয়ে গেছে।
এখন টুইন টেকটোনিক প্লেটের ফাটলগুলো টূইন পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ টুইন আকাশ ও বিপরীত পৃথিবীর বাহিরের টূইন আকাশ ফাটতে ফাটতে ভূমিকম্প বজ্রপাত নিয়ে সম্পূর্ণ আলাদা হতে চলেছে। টুইন ইউরেনাস ও টুইন ভেনাস টুইন পৃথিবীর টুইন পানির সাথে এন্টি স্পিন হারিয়ে মিলিয়ে যাবে যা এদের বিপরীতে থাকা টুইন চাঁদের ভোল্টেজও শেষের দিকে। এবং তা পবিত্র কাবার হেরেম শরীফের উপর দিয়ে টুইন চাঁদের অস্বাভাবিক কাছে আসা প্রত্যক্ষ করেছে বিশ্ববাসী। এবং টুইন চাঁদ টুইন প্ল্যানেটারি বডির টূইন পৃথিবীর টুইন পানির চার্জের সাথে বিপরীত থেকে মিলিয়ে গিয়ে স্পিন কয়েক সেকেন্ডের জন্য বন্ধ করতে আসছে। যখন টুইন পৃথিবীর দিন টূইন তারা ও রাত টুইন সূর্যও পরস্পর বিপরীত দিক থেকে এসে কয়েক সেকেন্ডের জন্য স্পিন করা বন্ধ করে দেবে বা টুইন ইউরেনাস ও টুইন ভেনাস আর ঘুরাতে পারবে না এই ক্ষুদ্রতর সময়ের জন্য । কিন্তু এখানে আটকা পরে যাবে ন্যাচারাল অ্যামিবা শৈবালের টূইন বডি বা অসংখ্য ন্যাচারাল টুইন বডি যা টুইন পৃথিবীর খনিজ বডি। এদের সন্মিলিত শ্বাস প্রশ্বাস গ্রহণ ও ত্যাগ অবস্হা চালু করার চেষ্টা থেকে আবার টুইন স্পিন চালু হবে। কেননা জৈব অজৈব টুইন পৃথিবী ও দিবস রাতের অক্সিজেনেটিং টুইন ফিল্ড উদ্ভিদ থাকায় এটি আবার শুরু হবে এবং ইউরেনাস ভেনাস টুইন কাছে থাকায় ফিশন ফিউশন টুইন ধীর গতিতে চালু হয়ে যাবে।++ বর্তমান টুইন দুই মেরুর টুইন গ্যালাক্সির নিহারীকা ও পালসার বেল্টের মতো ধীর গতিতে যা টুইন আর্কটিক সার্কেলের মতো হয়ে দুই উদয়াচল ও দুই অস্তাচল বর্তমানের বছর ব্যাপীর মতো। যা ইতিপূর্বে ৪০ বিশেষ দিন রাতের টুইনের মধ্যে ৬ মাসের পানি চলাচল উত্তর থেকে দক্ষিণে এবং দক্ষিণ থেকে উত্তরে শুরু হবে এবং বিপরীতেও বিপরীতভাবে শুরু হবে। পরের ছয় মাস দিন দক্ষিণ থেকে উত্তরে ও উত্তর থেকে দক্ষিণে ও বিপরীতে রাত বিপরীতভাবে এভাবে এসি কারেন্ট সম্পন্ন করবে। এভাবে এক বছর লাগবে টুইন ইউরেনাস ভেনাস সৃষ্টি বা টুইন চাঁদ সৃষ্টি হতে। এরপর পক্ষকাল দিন ও রাতের টুইন যা মাসের ও সাত দিনের বিষয় সাড়ে তিন দিবস ও সাড়ে তিন রাত সময়ের সপ্তাহ তৈরির কাল। আর প্রতিদিনের টুইন পানি চলাচল ১২ টি ৬ টি স্কেলেটাল টুইনের ১২ টি ডিসি এন্টি ফিল্ড তৈরিতে ট্রায়াঙ্গুলার তৈরিতে ৩৬ দিন সময় লাগবে। এরপর টুইন পৃথিবীর বডির ট্রায়ালে প্রবেশ করবে একদিন। এই ৩৭ দিন। টোটাল ৪০ দিনের টুইন পৃথিবীর পানির টুইন চার্জ সম্পন্ন শেষ হলে পরের দিন স্বাভাবিক টুইন ইউরেনাস ভেনাসের বিপরীতে টুইন চাঁদ তৈরি হবে। এসব পানির টূইন ফিল্ড চার্জের বিপরীতের সাথে খনিজ টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ড সৃষ্টি ও জীবজগতের খনিজ টুইন ফিল্ড সম্পর্ক রয়েছে যা ইতিপূর্বে অনেক আলোচনা হয়েছে। √√√ যাহোক যারা দেখে আসছেন টুইন চাঁদ দূরে সরে যাচ্ছে তারা ডোয়ার্ফ টুইনের অধিবাসী হওয়ায় টেকটোনিক টুইন ফিল্ডের অর্ধেক সম্পন্ন হয়ে ছিঁড়ে টুইন ডোয়ার্ফ চাঁদের দূরে সরে যাওয়ার সাথে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। টুইন লেজারে পরিণত করতে ছুটে আসছে ফেক ইউনিভার্সিটি মেরিল্যান্ডের দেখার গলিত এন্টি স্পিনের কোর। এসব কোর থিওরি বাতিল করে দেওয়া হয়েছে তিন বছর আগে যা জাতিসংঘসহ সকল দেশকে অবহিত করা হয়েছে। এই সাড়ে চার বছরের অধিক সময়ের দু একটি দিন ছাড়া এমন কোনোদিন নেই যে কারেন্ট খবরের ডাটা সাইন্স রিসার্চ পেপার তৈরি করা হয়নি এবং জানানো হয়নি। এই এন্টি স্পিন এখনই বন্ধ হয়ে যাবে যদি শহর ছেড়ে কান্ট্রিসাইডে চলে যায় এসব এন্টি মানবের অবৈজ্ঞানিক সভ্যতা। ৮০০ কোটি মানুষ একযোগে কান্ট্রি সাইড থেকে প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড নির্মাণ করতে পারে।
এছাড়া কেউ প্রযুক্তির সাথে পালানোর সময়ও পাবেন না। ইঞ্জিন স্টার্ট দিলেই আগুণ জ্বলবে। হোক তা মহাসাগর বা যে কোনো স্হানে। লেখার ভাষা আর খুঁজে পাওয়াও কঠিন। সব মনে হয় লেখা হয়ে গেছে। মহান আল্লাহ ভালো জানেন। বাংলা ভাষার শব্দ যুগল 'শান্তির ধর্ম ' প্রতিটি ভাষায় অর্থ করে দেখুন। রাকীম ইউনিভার্সিটির অনলাইন লাইব্রেরী শান্তির ধর্ম আরবী ভাষার ইসলামের গাইড লাইন গ্রন্হের সাথে হুবহু বৈজ্ঞানিক মিল খুঁজে পেয়েছেন। সমগ্র সৃষ্টির অভিভাবক মহান আল্লাহ এবং তাঁর অস্তিত্বের বৈজ্ঞানিক প্রমাণ প্যারাডক্স ফ্রি ভাবে প্রমাণ করা হয়েছে। সতর্ক করা এবং করণীয় সম্পর্কেও জানানো হয়েছে। রাসূল মোহাম্মদ (সা:) এর অনেক জাল হাদীস রাকীম ইউনিভার্সিটির থিওরি আবিস্কারের পর বৈজ্ঞানিকভাবে সত্য প্রমাণিত হয়েছে। মানবসভ্যতা বিজ্ঞানের স্কুলে ভর্তি হননি বলে এসব সত্যের প্রকাশ ঘটেনি। অনেক বিলম্ব করেছে বলে এখন দ্রুত শহর ছেড়ে চলে যেতেই হবে। স্যাটেলাইটগুলো অপসারণ করে যাবেন। অবশ্যই মহাবিপর্যয় এড়াতে পারবেন ইনশাআল্লাহ। বিস্তারিত দেখুন রাকীম ইউনিভার্সিটির অনলাইন লাইব্রেরীতে। যুবরাজ /১৬.০৯.২০২৫।