Israel's recent Dajjal sightings and attempts to create rumours
Another proof that Israeli Jews are the most uneducated is that they have seen their so-called Messiah Dajjal. I heard this in a speech by Sheikh Ahmadullah of Bangladesh. This misguided nation has gone from 1940s servants of the richest Palestinian nation in the Middle East to militant and terrorist occupiers.
Another proof that Israeli Jews are the most uneducated is that they have seen their so-called Messiah Dajjal. I heard this in a speech by Sheikh Ahmadullah of Bangladesh. This misguided nation has gone from 1940s servants of the richest Palestinian nation in the Middle East to militant and terrorist occupiers.
After many reports from Rakim University regarding Dajjal, today's speech again:
Religion and science are truths. But religion is incompatible with the science of present civilization. Because the science faculty of present civilization is built on the Singularity theory.Rakim University, the prototype science institute of the world's first black hole theory, has been established in Bangladesh. The student who is the founder of this university discovered the black hole, dark matter theory. This dark matter is controlled by the black hole in and out of the opposite existence space twin of every creation that there is no country on Earth that is not known.In particular, all member countries of the United Nations, including the United Nations, have been informed through their universities.
After discovering these theories, when it was seen that what Allah Almighty wanted to say became the theory of science when it was found that the two indistinguishable words described in the two Surahs of the Holy Qur'an made sentences with the true meaning.And that's when I called the former VC of Dhaka University, Dr. AMS Arefin Siddique Sir. I cry while talking happily on the phone and smile with happiness at the same time. I told sir that the present day place is mentioned in verse 9 of Surah Kahaf, Rakim which means black hole sir. Sir was happy with my words and said, I pray that the beginning of these new theories of yours will be beautiful and successful.I told sir how about announcing my non profit world data center as a new school for the entire world. Sir said of course you can do it. Then I said again that the name of the university is Black Hole, since it is Rakim, then I want to keep it as Rakim University. Let my address of ancestral house of residence be as specimen of Rakim University.
In this way, in April last year, the four-year World Data Center has been writing and sending papers to universities all over the world called Rakim University every day for a year now.The word Tariq in Surah Tariq means Dark Matter. Before the establishment of Rakim University, this world data center invalidated the theories of all science faculties of the current civilization.Because the application of the theory that destroys the surface of the twin earth and vanishes into a black hole at some point is never science.This World Data Center Planetary Twin Field to Einstein Hawking Plank, Nicholas Tesla's huge tumor has been informing universities as well as all laboratories by producing papers in a wide format.Which is still being sent daily. If Dajjal arrives now, Europe, North America, China, Japan, South Korea, Singapore, Taiwan, Israel will disappear.And all the urban civilizations of the entire world will disappear, including the North Atlantic Mediterranean Sea, the Total Twin Earth or the Lost World half of the Twin Planetary Field. Half of the sea ocean or Uranus Venus's twin will disappear.And the natural twin halves of the earth or twin planetary fields will be connected to this accursed Dajjal area.
And before that, Imam Mehdi (as) will dwell on the natural planetary twin of this new theory. All the Islamic scholars of the world must implement these theories quickly. Learn how Almighty Allah is managing everything closer than all twin creations can imagine, now not only in faith but also practically in theory.
The Israelites spread rumors that the Dajjal had been met and that he was coming. Rakim/Black Hole Science Theory 6.4 billion technological humans will arrive after extinction. Before that, because he was illiterate, he would disappear into the black hole along with the uneducated Israelites.
If the Israelis take the West back from the Middle East and implement these new theories, the self-revelation of Imam Mehdi (a.s.) and the cursed so-called Messiah Dajjal will be delayed indefinitely. The Dajjal will not be found by the Israelis.
Also, the Sun will rise in the west with the mentioned huge and segmental twin tumors. And the current fake science civilization will be submerged in the region near the black hole at the beginning of creation.
Juboraj/2025-04-14
ইসরাইলীদের সাম্প্রতিক দাজ্জাল দেখা এবং গুজব সৃষ্টির চেষ্টা
ইসরাইলী ইহুদী সবচেয়ে অশিক্ষিত এর আর একটি প্রমাণ ওরা নাকি ওদের কথিত মসীহ দাজ্জ্বালের দেখা পেয়েছে। বাংলাদেশের শায়খ আহমদুল্লাহর একটি বক্তব্যে এমনি শুনলাম । বিপথগামী এই বেইমান জাতি মধ্য প্রাচ্যের সবচেয়ে ধনী ফিলিস্তিন জাতির ১৯৪০ সালের চাকর থেকে জঙ্গি এবং সন্ত্রাসী দখলদারে পরিণত হয়েছে।
দাজ্জাল সম্পর্কিত রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক রিপোর্টের পর আবারও আজকের বক্তব্য :
ধর্ম এবং বিজ্ঞান সত্য। কিন্তু বর্তমান সভ্যতার বিজ্ঞানের সাথে ধর্ম মিলবে না। এজন্য যে সিঙ্গুলারিটি তত্বের উপর বর্তমান সভ্যতার সাইন্স ফ্যাকাল্টি তৈরি হয়েছে বলে। বাংলাদেশে পৃথিবীর প্রথম ব্ল্যাক হোল থিওরির প্রোটোটাইপ সাইন্স ইনস্টিটিউট বা এই রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। যে ছাত্র এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা ব্ল্যাক হোল, ডার্ক ম্যাটার থিওরি তিনি আবিস্কার করেছেন। এই ডার্ক ম্যাটার প্রতিটি সৃষ্টির অপজিট এক্সিস্ট স্পেস টুইনের ভিতর ও বাহির দিয়ে ব্ল্যাক হোল দ্বারা নিয়ন্ত্রীত হচ্ছে যা পৃথিবীর এমন কোনো দেশ নেই যে দেশকে না জানানো হয়েছে। বিশেষ করে জাতিসংঘসহ জাতিসংঘের সকল সদস্য দেশকে জানানো হয়েছে তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে।
এই থিওরিগুলো আবিস্কার করার পরে যখন দেখা গেলো পবিত্র আল কোরআনের দুটি সূরায় বর্নিত দুটি দূর্ভেদ্য শব্দের প্রকৃত অর্থের দ্বারা বাক্য তৈরি করলে মহান আল্লাহ তায়ালা যা বলতে চেয়েছেন তা বিজ্ঞানের থিওরি হয়ে যায়। আর তখনই আমি ফোন করি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি ডক্টর আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক স্যারকে। ফোন দিয়ে আনন্দে কথা বলতে বলতে কাঁদতে থাকি এবং একই সংগে খুশিতে হাসতে থাকি। স্যারকে বললাম যে বর্তমান কালের স্হানের কথা সূরা কাহাফ এর ৯ নং আয়াতে বর্নিত রাকীম যার অর্থ ব্ল্যাক হোল স্যার। আমার এমন কথায় স্যার খুশি হয়ে বললেন দোয়া করি তোমার এসব নতুন থিওরির সূচনা সুন্দর ও সফল হোক।
স্যারকে বললাম আমার এই নন প্রফিট ওয়ার্ল্ড ডাটা সেন্টারকে সমগ্র পৃথিবীর জন্য নতুন স্কুল হিসাবে ঘোষনা দিলে কেমন হয়। স্যার বলেছিলেন তা অবশ্যই করতে পারো। তখন আবারও বললাম যে বিশ্ববিদ্যালয়টির নাম ব্ল্যাক হোল মানে যেহেতু রাকীম হয় তাহলে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় রাখতে চাই। আমার বসবাসের পৈতৃক বাড়ির ঠিকানায় নমুনা হিসাবে থাকুক।
এভাবে গত বছর এপ্রিল মাসে চার বছরের ওয়ার্ল্ড ডাটা সেন্টার বর্তমান এক বছর যাবত রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় নামে সমগ্র পৃথিবীর বিশ্ববিদ্যালয়ে পেপার্স পাঠানো হচ্ছে প্রতিদিন। সূরা তারিকের তারিক শব্দের অর্থ ডার্ক ম্যাটার। রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার আগেই এই ওয়ার্ল্ড ডাটা সেন্টার বর্তমান সভ্যতার সকল সাইন্স ফ্যাকাল্টির থিওরি বাতিল করে দেয়। কেননা যেসব থিওরির এপ্লিকেশন টুইন পৃথিবীর সারফেসকে নষ্ট করে এক পর্যায়ে ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত করে দেয় তা কখনো বিজ্ঞান নয়। এই ওয়ার্ল্ড ডাটা সেন্টার প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড থেকে আইস্টাইন হকিং প্ল্যাঙ্ক, নিকোলাস টেসলার বিশাল বিশাল টিউমার কিভাবে অপারেশন করতে হবে তা বিস্তৃত আকারে পেপার তৈরী করে পৃথিবীর বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশাপাশি সকল গবেষণাগারকেও অবহিত করে আসছে। যা এখনও প্রতিদিন পাঠানো হচ্ছে। দাজ্জ্বালের আগমন এখন হলে ইউরোপ উত্তর আমেরিকা চীন জাপান দক্ষিণ কোরিয়া সিঙ্গাপুর, তাইয়ান ইসরায়েল বিলুপ্ত হবে। আর সমগ্র পৃথিবীর সকল নগর সভ্যতা উত্তর আটলান্টিক মেডিটেরিয়ান সি সহ টোটাল টুইন পৃথিবীর বা টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ডের অর্ধেক লস্ট ওয়ার্ল্ডের বিলুপ্তি ঘটবে। সাগর মহাসাগর বা ইউরেনাস ভেনাসের টুইনের অর্ধেক বিলুপ্ত হয়ে যাবে। আর যে ন্যাচারাল টুইন অর্ধেক পৃথিবী বা টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ড থাকবে সেখানে এই অভিশপ্ত দাজ্জালের এলাকা সংযুক্ত হবে। আর আগেই ইমাম মেহেদী (আ:) এই নতুন থিওরির ন্যাচারাল প্ল্যানেটারি টুইনে অবস্হান করবেন। পৃথিবীর সকল ইসলামিক আলেম সমাজকেও এই থিওরিগুলোর দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে। কিভাবে মহান আল্লাহ তায়ালা সকল টুইন সৃষ্টির কল্পনার চেয়েও কাছাকাছি থেকে সবকিছু পরিচালনা করছেন এসব এখন আর শুধু বিশ্বাসে নয় প্র্যাক্টিক্যালভাবে বাস্তবভাবে উল্লেখিত থিওরিতে জানুন।
ইসরাইলীরা গুজব ছড়িয়েছে দাজ্জালের সাথে দেখা হয়েছে এবং সে আসছে ।
রাকীম/ব্ল্যাক হোল সাইন্স থিওরিতে ৬৪০ কোটি প্রযুক্তির মানুষের স্হান কাল পাত্র বিলুপ্তির পর আসবে। এর আগে আসলে সে অশিক্ষিত হওয়ার কারণে অশিক্ষিত ইসরাইলীদের সাথে সেও ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হয়ে যাবে।
ইসরাইলীদের মধ্য প্রাচ্য থেকে পাশ্চাত্য ফেরত নিয়ে গেলে এবং এসব নতুন থিওরি বাস্তবায়ন করলে ইমাম মেহেদী (আ:) এর আত্ম প্রকাশ আর অভিশপ্ত কথিত মসিহ দাজ্জাল কান্ড অনির্দিষ্ট সময়কালের জন্য বিলম্বিত হয়ে যাবে। দাজ্জালকে ইসরাইলীরা আর খুঁজেও পাবে না। এছাড়া উল্লেখিত বিশাল ও খন্ড খন্ড টুইন টিউমার দিয়ে সূর্য পশ্চিমে উঠা দেখাবে। আর সৃষ্টির শুরুর ব্ল্যাক হোলের নিকটবর্তী অঞ্চলে নিমজ্জিত হয়ে যাবে বর্তমান এই ভুয়া সাইন্স সভ্যতা। যুবরাজ /১৪.০৪.২০২৫।