The Black Hole/Rakim Twin Field Theory Universal Truth Science. Laboratory evidence
The discovery of the Black Hole Twin Field Theory in Bangladesh is known to the world. The opposite of Bangladesh is the Earth, Sun or Polaris, 1000 (more or less) miles west of Chile in the Pacific Ocean.
The discovery of the Black Hole Twin Field Theory in Bangladesh is known to the world. The opposite of Bangladesh is the Earth, Sun or Polaris, 1000 (more or less) miles west of Chile in the Pacific Ocean. Similarly, the opposite of the United States is the Indian Ocean, west of Australia. The day and night are different opposite the equator. This test was completed by Space X on August 26, 2025. It has been proven that there is no science outside the paradox free science formula given by Rakim University, Prannathpur, Santahar, Bangladesh. That is, the current civilization has not been admitted to science schools. Therefore, lock the gates of all the faculties related to science and immediately create a picture of the extent of damage caused by the paradox of all scientists, including Einstein Hawking Planck, of the current civilization. The state has a lot of work to do, above all, inform about the consequences of this illiteracy.
80% of the entire human civilization is facing a threat to human rights. It is tragically on the verge of destruction and extinction.
Maas Ranga Television reported on this two days ago, where it was said that the US Space X flight was sent into space from the United States on the 26th, which landed in the Indian Ocean and the rocket was launched or sunk in the water. There is no information about the purpose, how and when it came from the United States to the Indian Ocean.
It shouldn't take even five minutes because the time of day at the SpaceX launch pad in the United States where the flight lands in the Indian Ocean is the same time of night and vice versa. The launch pad where the flight lands on the water of the Indian Ocean is the sun during the day and the launch pad is the polar star, and when the sun is the launch pad at night, the polar star is that point in the Indian Ocean. Similarly, this point in the Indian Ocean is the same. The sun and the polar stars are twinned in the sky by bending each other in the opposite direction of the twin spin of the black hole twin field. If you go towards the sun, you get the same time in the opposite hemisphere of the night twin space. Or if you go towards the polar stars, you get almost the same time of day on the surface of the earth. This is because the number of degrees north or south you depart from the equator, the difference in day and night will be only that degree south or north. If the world map of the equator is correct. In this case, due to the many cracks in the magnetic twin field of the twin planetary field, there may be a little twin point field more or less.
The entire world, including Bangladesh, has been published as the analysis of the black hole theory or the doctrine of Juboraj a few years ago.
It is possible to destroy the opposite world by creating an electromagnetic field and enveloping it. Since the crisis of the carbonated twin field in most parts of the twin world is passing through the crisis period of the twin oxygen and nitrogenated twin field of the twin mineral from carbonated, a situation has been created where a great disaster can come at any moment by uneducated warlords, terrorists, militants, misguided Israeli Americans. An urban civilization or a person associated with a dockyard or any vehicle and technology is not safe.
It is time to stop the war immediately and flee the city. If all the people go to the country side for at least forty years, then there is a chance for everyone to live together. And the total planetary dwarf twin field will not be halved but will continue to shrink. The cancer tumor of the twin human body is growing rapidly due to the expansion of the dwarf twin universe created by fake scientists of all faculties like Einsteins, Hawkings, Plancks. And if the tumor goes to the country side and this disease does not occur anymore, the twin universe or twin earth will become habitable. The identity of humans will be the best of the creation given by the Almighty Allah. Juboraj/2025.09.10
ব্ল্যাক হোল/রাকীম টুইন ফিল্ড থিওরি ইউনিভার্সাল ট্রুথ সাইন্স। লাবরেটরী প্রমাণ
ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরি আবিস্কার হয়েছে বাংলাদেশে বিশ্ববাসী অবগত। বাংলাদেশের বিপরীত পৃথিবী সূর্য বা ধ্রুবতারা চিলির ১০০০ (কমবেশি) মাইল পশ্চিমে প্রশান্ত মহাসাগরে। তদ্রুপ যুক্তরাষ্ট্রের বিপরীত ভারত মহাসাগর অস্ট্রেলিয়ার পশ্চিমে। বিষুব রেখার বিপরীতে দিন রাত্রির পার্থক্যে থাকে। এই পরীক্ষাটি সম্পন্ন করেছে স্পেস এক্স গত ২৬ শে আগষ্ট'২০২৫। প্রমাণ হয়ে গেছে রাকীম ইউনিভার্সিটি প্রান্নাথপুর সান্তাহার বাংলাদেশ যে প্যারাডক্স ফ্রি সাইন্স ফর্মূলা দিয়েছে এর বাহিরে সাইন্স নেই। অর্থাৎ বর্তমান সভ্যতা সাইন্স স্কুলে ভর্তিই হয়নি। কাজেই যতো ফ্যাকাল্টি সাইন্স সম্পর্কিত সবগুলোর গেটে তালা লাগান এবং প্রত্যেক রাষ্ট্র বর্তমান সভ্যতার আইনস্টাইন হকিং প্ল্যাঙ্কসহ তাবত সাইন্টিস্টদের প্যারাডক্স থেকে সাইন্স নয় অথচ সাইন্সের ব্যবহার থেকে যে ক্ষতির পরিমাণ তার চিত্র অবিলম্বে তৈরি করুন। যতো কাজ আছে রাষ্ট্রের, সবার উর্ধ্বে এই অশিক্ষা ব্যবস্হার পরিণতি সম্পর্কে জানান।
সমগ্র মানবসভ্যতার অন্ত:ত ৮০℅ হিউম্যান রাইট্স হুমকির সম্মুখীন। শোচনীয়ভাবে ধ্বংস ও বিলুপ্তির দারপ্রান্তে।
মাছ রাঙা টেলিভিশন এসম্পর্কিত রিপোর্ট গতো দুদিন আগে করেছে যেখানে বলা হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের স্পেস এক্সের ফ্লাইট গতো ২৬ তারিখে যুক্তরাষ্ট্র থেকে মহাকাশে পাঠানো হয়েছিলো যা ভারত মহাসাগরে এসে পানিতে রকেটটিকে লঞ্চ করতে বা ডুবিয়ে দেওয়া হয়েছে। কি উদ্দ্যেশে, কিভাবে এবং কতো সময়ে এটি যুক্তরাষ্ট্র থেকে ভারত মহাসাগরে আসলো এসম্পর্কিত কোনো তথ্য নেই।
এটি পাঁচ মিনিট সময়ও লাগার কথা নয় এজন্য যে যুক্তরাষ্ট্রে স্পেস এক্স লঞ্চ প্যাডের দিনের যে সময় ভারত মহাসাগরে যেখানে ফ্লাইটটি পরেছে সেটি রাতের একই সময় এবং বিপরীত তৈরি করে আছে। লঞ্চ প্যাডটি ভারত মহাসাগরের ফ্লাইট ল্যান্ডিং পানির উপর যেখানে হয়েছে তা দিনের সূর্য এবং লঞ্চ প্যাডটি ধ্রুবতারা, আবার রাতের সূর্য যখন লঞ্চ প্যাড তখন ধ্রুবতারা ভারত মহাসাগরের সেই পয়েন্ট। একইভাবে ভারত মহাসাগরের এই পয়েন্টও তাই। ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ডের পরস্পর বিপরীত এভাবে টুইন স্পিনের বিপরীত ডাইরকশনে একে অপরকে বাঁকিয়ে আকাশে সূর্য ও ধ্রুবতারা টুইন করে আছে। সূর্য অভিমুখে গেলে রাতের টুইন স্পেসের বিষুব রেখার বিপরীত গোলার্ধের একই সময় পাওয়া যায়। বা ধ্রুবতারা অভিমুখে গেলে প্রায় একই সময়ের দিনের পৃথিবীর সারফেস পাওয়া যায়। এই বিষয়টি বিষুবরেখা থেকে যতো ডিগ্রি উত্তর বা দক্ষিণ থেকে রওয়ানা হবে বিপরীতে দিন রাতের পার্থক্যে শুধু ততো ডিগ্রি দক্ষিণ বা উত্তর হবে। যদি বিষুব রেখার ওয়ার্ল্ড ম্যাপ কারেক্ট হয়। এক্ষেত্রে টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ডের ম্যাগনেটিক টুইন ফিল্ডের অনেক ফাটল থাকায় সামান্য কিছুটা টুইন পয়েন্ট ফিল্ড কমবেশি হতে পারে।
এসব বাংলাদেশসহ সমগ্র পৃথিবীকে কয়েক বছর আগে ব্ল্যাক হোল থিওরির বিশ্লেষন বা যুবরাজের ডকট্রিন হিসাবে প্রকাশ ঘটানো হয়েছে।
ইলেক্ট্রো ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করে বিপরীত পৃথিবীকে জড়িয়ে ফেলে ধ্বংস করে ফেলা সম্ভব। যেহেতু টুইন পৃথিবীর অধিকাংশ স্হানে কার্বোনেটেড টুইন ফিল্ডের সংকট যে কারণে কার্বনেটেড থেকে টুইন অক্সিজেন ও টুইন খনিজের নাইট্রোজেনেটড টুইন ফিল্ডের সংকটকাল অতিক্রম করছে যে কোনো মুহুর্তে অশিক্ষিত যুদ্ধবাজ সন্ত্রাসী জঙ্গি পথভ্রষ্ট ইসরায়েলী মার্কিনীদের দ্বারা মহাবিপর্যয় চলে আসার পরিস্হিতি তৈরি হয়েছে। একজন শহুরে সভ্যতার কিংবা ডকইয়ার্ড বা যেকোনো যানবাহন ও প্রযুক্তির সাথে সম্পৃক্ত মানুষও নিরাপদ নয়।
অবিলম্বে যুদ্ধ থামিয়ে শহর ছেড়ে পালানোর সময় হয়ে গেছে। যদি তা কান্ট্রি সাইডে সব মানুষ চলে যায় কমপক্ষে চল্লিশ বছরের জন্য তাহলে সবাই মিলে বসবাস করার সুযোগ আছে। এবং টোটাল প্ল্যানেটারি ডোয়ার্ফ টুইন ফিল্ড অর্ধেক না হয়ে ছোট হতে থাকবে। টুইন মানবদেহের ক্যানসারের টিউমার দ্রুত বড় হচ্ছে আইনস্টাইন হকিং প্ল্যাঙ্ক জাতীয় সব ফ্যাকাল্টির ফেক বিজ্ঞানীদের দ্বারা সৃষ্ট ডোয়ার্ফ টুইন ইউনিভার্সের এক্সপানশানের কারণ থেকে হয়েছে। এবং কান্ট্রিসাইডে গেলে টিউমার ছোট হয়ে এই রোগ আর না তৈরি হলে বসবাসযোগ্য হয়ে যাবে টুইন ইউনিভার্স বা টুইন পৃথিবী। মানুষের পরিচয় হবে মহান আল্লাহ প্রদত্ত সৃষ্টির সেরা। যুবরাজ /১০.০৯.২০২৫।