Sun-star or planet, galaxy moon is under man. Proof of Rakim twin field theory
NASA shows the galaxy's twin.
NASA shows the galaxy's twin. These are looking through tectonic plate cracks. This rift is created between the Twin Planetary Field and the Twin Dwarf Planetary Field. The Black hole, dark matter, twin formation theory of creation discovered.They are divided into Exist Space and Anti-Exist Space. The separate worlds of day and night are thus moved by two Udayachals and two Astachals created by the black hole twin fields opposing each other by Exist space and destroyed by Anti exist space.
With these satellite analyses, or at the smallest analysis, the physics handles were all wrong. Discovery of Twins in Galaxies Proves Twin Formation Theory of Rakim University. Singularity theory is dead.As a result, scientists including Einstein Hawking Planck, whose names are involved in history, are the stench of the sewer because the application of their wrong theory has made the entire planetary twin field stinkier than the stench of the sewer.
The charge of the day twin is attached to the opposite charge of the night twin so closely that it can be repositioned in two seconds on a rocket or create an electromagnet. But since the beginning of the corona virus, the works that NASA is showing, I have been talking about the planetary twin field repair.And later asked to stop watching anti space. I have been asking to cut down electricity 90℅. I am asking to stop the war. I have asked to stop mineral extraction because these minerals have been twin fielded to form the planetary twin field body.
Meanwhile, the European Space Agency has announced the discovery of the North Pole of the Sun. In the black hole theory, the sun does not exist separately. It is the twin core and twin ionosphere of the twin body of the twin earth.Since the Twin Earth Twin body is built 7th on the 6 Skeletal Twins which is organic minerals and 60% - 40℅ water is solidified by the Twin Moon voltage into solid liquid and gaseous state. By this twin core or twin ionosphere.As a result, 6 Skeletal Twin Waters in the Twin Oceans of Uranus Venus of Twin Water rotate oppositely with the assigned 60℅-40℅ Twin Charges of Twin Water.On top of that, the fusion fission and fission fusion of nitrogen and organic mineral twin of the twin earths are reversed by the oxygen twin, as fusion fission or fission fusion occurs simultaneously with the nitrogen, resulting in the twin earth's separate twin suns and twin pole stars. As a result the day has become the Twin Pole Star and the night has become the Twin Sun. Twin objects separated by north south south northern hemisphere are Earth or Sun or Pole Star.
From above it looks like the round pipe of the CERN lab that can be imagined in quantum field theory. Which is actually quantum field theory or CERN labs of this theory has been canceled in the black hole twin field theory.The temperature of the ionosphere or twin core varies with the increase and decrease of twin core or twin ionosphere fusion and fission.The fuel from the hydrogen helium twin to the twin earth's black hole twin magnetic field or the twin bodies of twin charges that were twinned on the surface sky of the twin earth is taken in such a way that two Udayachals and two Ostachles are created by the twin quasars.
That is, twin core or twin ionosphere between day and midnight twin 90,000 degree Celsius temperature ionosphere core is converted to twin zero.It is here that the real science of black hole theory, the specialty of knowing about creation, was discovered by its founder, Saiful Islam Juboraj, Rakim University, Pranathpur, Bangladesh.
So much energy, electric fields, minerals, twin fields of the sky come to zero making everything non-existent. After that twin quasars there is nothing else. There are only the black hole in the present tense. That is, the fieldless state is also happening all the time, which is happening twice a day, reflecting the twin earth bodies.
That is why it is said that night or day the current civilization that creates an electric field and considers itself modern or technologically wise, you are still surviving on the excess charge produced daily by the neighbors of the Twin Earth or two Udayachals and two Astachals are being created.Suddenly you will see that the day is not coming or the night is not coming. It is then that the dwarf twin Earth itself will go into reverse spin when the sky surface below and above the mineral technology stack it was living with rapidly opens up and becomes uncharged, becoming the twin core or twin ionosphere.Neighbors who were thought to be poor who were walking on the Twin Surface creating the Sun Pole Star Moon Uranus Venus or who were despised as tribals will have their Twin Fields create new Twin Earths again.
You yourself will create the twin objects mentioned around you in Rakim University theory which is Universal Truth Science Theory. Almighty Allah has said in the Holy Qur'an that I have made the day and the night subject to you.
Compare - Science created Islam or the religion of peace or Islam or the religion of peace created science. Which was unknown to the entire human civilization. Juboraj/2025.06.16
সূর্য-তারা বা গ্রহ, গ্যালাক্সি চাঁদ মানুষের অধীন। টুইন ফিল্ড থিওরির প্রমাণ
নাসা গ্যালাক্সির টুইন দেখিয়েছে। এসব টেকটোনিক প্লেটের ফাটল দিয়ে দেখছে। টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ড ও টুইন ডোয়ার্ফ প্ল্যানেটারি ফিল্ডের মধ্যে এই ফাটল সৃষ্টি হয়েছে। ব্ল্যাক হোল ,ডার্ক ম্যাটার , সৃষ্টির টুইন ফর্মেশন থিওরি আবিস্কার হয়েছে। এরা এক্সিস্ট স্পেস ও এন্টি এক্সিস্ট স্পেস দ্বারা বিভক্ত। দিবস ও রাতের পৃথক পৃথিবী এভাবে ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড পরস্পর বিপরীতে এক্সিস্ট স্পেস তৈরি করে এবং এন্টি এক্সিস্ট স্পেস দ্বারা ধ্বংস করে চলাচল করছে দুই উদয়াচল ও দুই অস্তাচল দ্বারা।
এসব স্যাটেলাইট বিশ্লেষন দিয়ে বা ক্ষুদ্রতম বিশ্লেষনে ফিজিক্সের হ্যান্ডেলগুলো সবই ভুল ছিলো। গ্যালাক্সিসিতে টুইন আবিস্কার রাকীম ইউনিভার্সিটির টুইন ফর্মেশন থিওরি প্রমাণ করে। সিঙ্গুলারিটি থিওরির মৃত্যু হয়ে গেছে। ফলে আইনস্টাইন হকিং প্ল্যাঙ্কসহ বিজ্ঞানী হয়ে ইতিহাসে যাদের নাম জড়িয়েছেন এরা নর্দমার দূর্গন্ধ এজন্য যে তাদের ভুল থিওরির এপ্লিকেশন চলায় প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড নর্দমার দূর্গন্ধের চেয়েও দূর্গন্ধযুক্ত করে ফেলেছে সমগ্র প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড।
দিনের টুইন চার্জের সাথে রাতের টুইনের বিপরীত চার্জ লাগানো আছে এতো কাছাকাছি যে রকেটে চড়ে দুই সেকেন্ডেও স্হান বদল করা সম্ভব কিংবা ইলেক্ট্রিক ম্যাগনেট তৈরি করে। অথচ নাসারা যে কাজগুলো দেখাচ্ছে করোনা ভাইরাসের শুরু থেকে আমি প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড মেরামতের কথা বলে আসছি। এবং পরবর্তীতে এন্টি স্পেস দেখা বন্ধ করতে বলেছি। ইলেক্ট্রিসিটি ৯০℅ সাট ডাউন দিতে বলে আসছি। যুদ্ধ বন্ধ করতে বলে আসছি। খনিজ উত্তোলন বন্ধ করতে বলেছি এজন্য যে এসব খনিজ টুইন ফিল্ড করে প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডের বডি তৈরি করা হয়েছে।
এদিকে ইউরোপীয় স্পেস এজেন্সী সূর্যের উত্তর মেরু আবিস্কার করছে বলে খবর প্রকাশ করেছে। ব্ল্যাক হোল থিওরিতে সূর্যের আলাদা কোনো অস্তিত্ব নেই। এটি টুইন পৃথিবীর যে টুইন বডি এর টুইন কোর ও টুইন আয়নোস্ফেয়ার একই। যেহেতু টুইন পৃথিবীর টুইন বডি ৬টি স্কেলেটাল টুইনের উপর ৭ম তৈরী হয়েছে যা জৈব খনিজ ও ৬০% - ৪০℅ পানিকে টুইন চাঁদের ভোল্টেজ দ্বারা কঠিন তরল ও বায়বীয় অবস্হা ঘটানো হয়। এই টুইন কোর বা টুইন আয়নোস্ফেয়ার দ্বারা। ফলে এই টুইন পানির ইউরেনাস ভেনাসের টুইন মহাসাগরে ৬টি স্কেলেটাল টুইন পানি বিপরীতভাবে ঘুরছে টুইন পানির বরাদ্দকৃত ৬০℅-৪০℅ টুইন চার্জের সাথে। এর উপরে নাইট্রোজেনের ফিউশন ফিশন এবং টুইন পৃথিবীর জৈব খনিজ টুইনভাবে অক্সিজেনের টুইন দ্বারা বিপরীতভাবে নাইট্রোজেনের সাথে ফিউশন ফিশন বা ফিশন ফিউশন একই সাথে ঘটছে বলে টুইন পৃথিবীর আলাদা টুইন সূর্য ও টুইন পোল স্টার তৈরি হচ্ছে। ফলে দিন হয়ে আছে টুইন পোল স্টার আর রাত হয়ে আছে টুইন সূর্য। উত্তর দক্ষিণ দক্ষিণ উত্তর গোলার্ধ দ্বারা আলাদা টুইন অবজেক্ট পৃথিবীর বা সূর্যের বা পোল স্টারের।
উপর দিয়ে দেখতে গেলে সার্ন ল্যাবের গোলাকার পাইপের মতো যা কোয়ান্টাম ফিল্ড থিওরিতে কাল্পনিকভাবে চিন্তা করা যায়। যা বাস্তবে কোয়ান্টাম ফিল্ড থিওরি বা সার্ন ল্যাবের মতো এই থিওরির গবেষণাগার বাতিল হয়েছে ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরিতে। আয়নোস্ফেয়ার বা টুইন কোরের উত্তপ্ততা ভ্যারি করে টুইন কোর বা টুইন আয়নোস্ফেয়ার ফিউশন ও ফিশন বৃদ্ধি ও কমে যাওয়ার উপর। ওর যে জ্বালানী হাইড্রোজেন হিলিয়াম টুইন থেকে টুইন পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল টুইন ম্যাগনেটিক ফিল্ড বা যেসব টুইন চার্জের টুইন বডিকে টুইন পৃথিবীর সারফেস আকাশ টুইনভাবে তৈরি করা ছিলো তা দুই উদয়াচল ও দুই অস্তাচলে এমনভাবে নিয়ে যায় তা টুইন কোয়েসার তৈরি করে ফেলে।
অর্থাৎ টুইন কোর বা টুইন আয়নোস্ফারের মধ্য দিব ও মধ্য রাতের টুইন ৯০,০০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার আয়নোস্ফেয়ার কোর টুইন জিরোতে রূপান্তরিত হয়। এখানেই সৃষ্টিতত্ব সম্পর্কে জানার বিশেষত্ব ব্ল্যাক হোল থিওরির বাস্তব বিজ্ঞান রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় প্রান্নাথপুর বাংলাদেশকে আবিস্কার করেছে এর প্রতিষ্ঠাতা সাইফুল ইসলাম যুবরাজ।
এতো জ্বালানি, ইলেক্ট্রিক ফিল্ড, খনিজ, আকাশের টুইন ফিল্ড জিরোতে আসে সবকিছুকে অস্তিত্ব শূন্য করে। যে টুইন কোয়েসারের পর আর কিছু নেই। আছে শুধু ব্ল্যাক হোল বর্তমান কাল। অর্থাৎ ফিল্ডলেস অবস্হাও সব সময় ঘটছে যা প্রতিদিন দুইবার ঘটছে টুইন পৃথিবীর বডি প্রত্যক্ষ করাচ্ছে।
এজন্য বলা হচ্ছে রাত অথবা দিন বর্তমান সভ্যতা যে ইলেক্ট্রিক ফিল্ড তৈরি করে নিজেদের আধুনিক বা টেকনোলজিতে জ্ঞানী মনে করছেন আপনারা টুইন পৃথিবীর প্রতিবেশীদের দৈনিক উৎপাদিত উৎবৃত্ত চার্জের মাধ্যমে এখনও টিকে আছেন বা দুই উদয়াচল ও দুই অস্তাচল তৈরি হচ্ছে। হঠাৎ দেখবেন দিন আর আসছে না বা রাত আসছে না। তখনই নিজ ডোয়ার্ফ টুইন পৃথিবী উল্টা স্পিনে চলবে যখন যেসব খনিজের টেকনোলজির স্তুপের সাথে বসবাস করছিলেন এর নীচ এবং উপর আকাশ সারফেস দ্রুত খুলে চার্জহীন হয়ে টুইন কোর বা টুইন আয়নোস্ফেয়ার হয়ে যাবে। যে প্রতিবেশীদের গরীব ভাবতেন যারা সূর্য পোল স্টার চাঁদ ইউরেনাস ভেনাস তৈরি করে টুইন সারফেসে চলছিলো বা উপজাতি বলে অবজ্ঞা করা হয়েছিলো তাদের টুইন ফিল্ড আবার নতুন টুইন পৃথিবী তৈরি করবে।
আপনি নিজে আপনার চারিপাশে উল্লেখিত টুইন অবজেক্ট তৈরি করবেন রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের থিওরিতে যা ইউনিভার্সাল ট্রুথ সাইন্স থিওরি। মহান আল্লাহ পবিত্র আল কোরআনে বলে দিয়েছেন দিবস ও রাতকে তোমাদের অধীন করে দিয়েছি। মিলিয়ে নিন সাইন্স- ইসলাম বা শান্তি তৈরি করে, ইসলাম বা শান্তি তৈরি করে দিয়েছে সাইন্স। অজানা ছিলো যা সমগ্র মানব সভ্যতার। যুবরাজ /১৬.০৬.২০২৫