The contraction of the polluted Hawking expansion has begun.

The current civilization does not know anything about the singularity character The Black Hole. If it does not define it, it will disappear in the black hole.

The current civilization does not know anything about the singularity character The Black Hole. If it does not define it, it will disappear in the black hole. This is happening all the time in all the creations of the two risings and two settings. When civilization becomes stupid, such a scene is created before that uneducated civilization disappears. Just like the black hole exist in the division of asteroids -comets, commets- asteroids, twin beams. Again, in the positron-electron twin beams. In the proton-antiproton twin beams. These fake science stories are created every day all over the world. The source of these stories is the society of uneducated civilizations, which have serious brain problems. Each of their universities and labs have been asked to be locked because they are going to be destroyed very soon along with at least 80% of human civilization and are committing the crime of misguiding the entire human civilization and presenting an explanation called science. The Black Hole is the existence of an infinite boundary of infinite mass of the present time. Which is invisible to the entire creation. Therefore, if only the existence of the black hole is revealed, creation does not exist. And the main reason is that creation is born from this black hole and is disappearing in this black hole. Which is in the existence of creation and in the middle of it there are numerous black hole twin fields of opposite spin on both sides. When these numerous fields lose their existence, then the black hole remain. Does this mean that there are numerous black holes somewhere. There are numerous black hole twin fields. Which reveals the existence of creation to escape from the black hole, and at the same time, another anti-directional twin field is created on the opposite side of the black hole. These things have been said so much to the entire world through their universities and research that the singularity principle is not able to escape from the fake science model. 80℅ of humanity is in the ICU of the hospital, including these patients from the universities of the entire world. The total western and western model analysis is not the primary qualification for admission to the school of science. It is said that for this total humanity, there is no institution to learn about science except the world's first Black Hole Science School or Rakim University established in Bangladesh. Suppose the moment of sunset has come. If this is shown on display, the 7 twin planetary nebula pulsar beams decay from noon until they touch the black hole dot point time, and the black hole twin field beams of opposite spins of each twin planet are about to meet. They take two opposite direction spins in pairs, take fields in pairs, disappear, and then change the direction of all of them again and again, increasing from noon to midnight in two opposite spins. How will you show this to these autistic civilizations? When oxygen is empty at the time of death, you see two opposites coming like this. Then you have gone to the present time of the black hole in the land of no return. That time has come. The twin core of the United States of America has been in reverse spin for a few weeks. Which has never happened in the last 3000 years. However, these civilizations that do not understand science are coming up with these strange stories every day. This is the story of Hawking's autism sky. Which is rapidly approaching the anti-spin of the twin core of the twin earth. The closer the core of the twin earth comes, the faster these Hawking stinky twin opposite skies will come. It could be at any moment. The distance calculations of these fake galaxies have been canceled long ago. The escape route from the city is also going to be closed. Half of the twin planetary field will be destroyed and extinct just because of these misguided fake science faculties. So far, Hawking's disease has seen the expansion of the twin universe. Which is the study of the fake science faculty of the twin world of the garbage fission fusion. Now the laser has started to compress the twin field. You will see many such twin black hole fields of the galaxy in pairs. This will not be a rare item like this. Before escaping from the city and the fake lab or university, you will see countless pictures of these two giants coming before your eyes. Juboraj/2025.09.22

দুষিত হকিং সম্প্রসারণের সংকোচন শুরু হয়েছে

DESH TV news এ খবর করেছে যে,দুটি ব্ল‍্যাক হোল ১০ মিলিয়ন আলোক বর্ষ দূরে খোঁজ পেয়েছে বিজ্ঞানীরা। (ছবি সংযুক্ত ) এই দুটি ব্ল‍্যাক হোল এক সাথে হয়ে বিশাল ব্ল‍্যাক হোল তৈরি করেছে। মহাবিশ্বে কি ঘটছে।তাই নিয়ে চিন্তিত বিজ্ঞানীরা। এমন দূরারোগ‍্য ব‍্যধির রোগীদের গল্পের মতো খবর দেখে লিখতে হলো রাকীম ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশকে:-

সিঙ্গুলারিটি ক‍্যারেক্টার ব্ল‍্যাক হোল সম্পর্কে কিছুই জানে না বর্তমান সভ‍্যতা। এর সংজ্ঞা না জানায় ব্ল‍্যাক হোলেই বিলুপ্ত হয়ে যাবে। দুই উদয়াচল ও দুই অস্তাচলের সকল সৃষ্টিতে সব সময় এটি ঘটে চলেছে। সভ‍্যতা যখন মূর্খে পরিণত হয় তখন সেই অশিক্ষিত সভ‍্যতা বিলুপ্ত হবার আগে এমন দৃশ‍্য তৈরি হয়ে থাকে। ব্ল‍্যাক হোল যেমন থাকে এস্টরয়েড কমেট,কমেট এস্টরয়েড টুইন বিমের এর বিভক্তিতে। আবার পজিট্রন ইলেক্ট্রন টুইন বিমের মাঝেও। প্রোটন এন্টি প্রোটন টুইন বিমের মাঝে। আজাইরা প‍্যাচাল এসব ভূয়া সাইন্সের নিত‍্যদিনের গল্প তৈরি হয় বিশ্ব জুড়ে। এসব গল্পের উৎস যেসব অশিক্ষিত সভ‍্যতার সমাজ থেকে আসছে এদের ব্রেইনের মারাত্মক সমস‍্যা তৈরি হয়েছে। এদের প্রত‍্যেকটি বিশ্ববিদ্যালয় ও ল‍্যাবে তালা লাগাতে বলা হয়েছে এজন‍্য যে এরা খুবই দ্রুত সময়ে কমপক্ষে ৮০℅ মানবসভ‍‍্যতাসহ ধ্বংস হতে চলেছে এবং সমগ্র মানবসভ‍্যতাকে মিসগাইড করে বিজ্ঞান বলে ব‍্যাখ‍্যা উপস্হাপন করার অপরাধ করে চলেছে। ব্ল‍্যাক হোল একটি বর্তমান কালের অসীম ভরের অসীম সীমানার অস্তিত্ব। যা সমগ্র সৃষ্টির কাছে অদৃশ‍্য। একারণে যে শুধু ব্ল‍্যাক হোলের অস্তিত্ব প্রকাশ হলে সৃষ্টির অস্তিত্ব থাকে না। আর প্রধান কারণ সৃষ্টি এই ব্ল‍্যাক হোল থেকে জন্ম নিয়ে এই ব্ল‍্যাক হোলেই বিলুপ্ত হচ্ছে। যা সৃষ্টির অস্তিত্বে আছে এবং এর মাঝামাঝি উভয়দিকের বিপরীত স্পিনের অসংখ্য ব্ল‍্যাক হোল টুইন ফিল্ড থাকে। এসব অসংখ্য ফিল্ড যখন অস্তিত্ব হারায় তখন ব্ল‍্যাক হোল থাকে। এর মানে কি অসংখ্য ব্ল‍্যাক হোল আছে কোথাও। অসংখ্য ব্ল‍্যাক হোল টুইন ফিল্ড আছে। যা সৃষ্টির অস্তিত্ব প্রকাশ করে ব্ল‍্যাক হোল থেকে বেড় হওয়ার জন‍্য,আবার একই সাথে ব্ল‍্যাক হোলের পথে বিপরীতে আরও একটি এন্টি ডাইরেকশনের টুইন ফিল্ড প্রবেশের রাস্তা তৈরি হয় বলে। এসব বিষয় এতো বলা হয়েছে সমগ্র পৃথিবীকে তাদের বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণারের মাধ‍্যমে যে সিঙ্গুলারিটি প্রিন্সিপল ফেক সাইন্স মডেল থেকে বেড় হতে পারছে না। ৮০℅ মানবসভ‍্যতা হাসপাতালের আইসিইউতে আছে সমগ্র পৃথিবীর বিশ্ববিদ্যালয়ের এসব রোগীরাসহ । সাইন্সের স্কুলে ভর্তি হওয়ার প্রাথমিক যোগ‍্যতা নেই টোটাল পাশ্চাত্য ও পাশ্চাত‍্য মডেলের এনালাইসিস যারাই করছে। বলতে হচ্ছে এই টোটাল মানবসভ‍্যতার জন‍্য কোনো সাইন্স সম্পর্কে জানার প্রতিষ্ঠান নেই বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত পৃথিবীর প্রথম ব্ল‍্যাক হোল সাইন্স স্কুল বা রাকীম ইউনিভার্সিটি ছাড়া। ধরুন সূর্য অস্ত যাওয়ার মুহুর্ত তৈরি হয়েছে। এটিকে যদি ডিসপ্লে দেখানো হয় ৭টি টুইন গ্রহের নীহারিকা পালসার বিমের মধ‍্য দুপুর থেকে ক্ষয় হয়ে তা ব্ল‍্যাক হোল ডট পয়েন্ট সময় স্পর্শ করা পর্যন্ত প্রতিটি টুইন গ্রহের সূর্য ও তারা যুক্ত বিপরীত স্পিনের ব্ল‍্যাক হোল টুইন ফিল্ড বিম মিলিত হতে চলেছে। ওরা দুই বিপরীত ডাইরেকশনের স্পিন নিয়ে জোড়ায় জোড়ায় ফিল্ড নিয়ে অদৃশ‍্য হয়েই আবার আবার সকলের ডাইরেকশন পরিবর্তন করে দুপুর থেকে কমার মতো বাড়তে থাকে দুই বিপরীত স্পিনে মধ‍্য রাত পর্যন্ত। এটি এসব অটিস্টিক সভ‍্যতাকে দেখাবেন কিভাবে? মৃত‍্যুকালে অক্সিজেন শূন‍্য হলে দুই বিপরীত এভাবে আসতে দেখে। তখনতো ও না ফেরার দেশে ব্ল‍্যাক হোলের বর্তমান কালে চলে গেছে। সেই সময় চলে এসেছে। মার্কিনযুক্তরাষ্ট্রের টুইন কোর উল্টা স্পিনে আছে কয়েক সপ্তাহ যাবত। যা বিগত ৩০০০ বছরের মধ‍্যে কখনো ঘটেনি। অথচ এসব বিজ্ঞান না বোঝা সভ‍্যতা প্রতিদিন এসব আজগুবি গল্প নিয়ে হাজির হচ্ছে। এটি হকিংয়ের অটিজম রোগের আকাশের গল্প। যা এভাবে টুইন পৃথিবীর টুইন কোরের এন্টি স্পিন দ্রুত কাছে চলে আসছে। টুইন পৃথিবীর কোর এভাবে যতো কাছে আসবে উল্টাভাবে ততো এসব হকিং দূর্গন্ধের টুইন বিপরীত আকাশ এমনভাবে দ্রুত কাছে চলে আসবে। হতে পারে তা যে কোনো মুহুর্তে। এসব ভূয়া গ‍্যালাক্সির দূরত্বের হিসাব বহু আগে বাতিল করে জানানো হয়েছে। শহর ছেড়ে পালানোর পথও বন্ধ হতে চলেছে। টুইন প্ল‍্যানেটারি ফিল্ডের অর্ধেক এভাবে শুধু এসব মিসগাইডেড ফেক সকল সাইন্স ফ‍্যাকাল্টির কারণে ধ্বংস ও বিলুপ্ত হয়ে যাবে। এতোদিন হকিংয়ের অসুস্হ টুইন মহাবিশ্বের সম্প্রসারণ দেখেছেন। যা টুইন পৃথিবীর ফেক সাইন্স ফ‍্যাকাল্টির স্টাডির আবর্জনার ফিশন ফিউশনের। এবার শুরু হয়েছে লেজার টুইন ফিল্ডে সংকুচিত করা। জোড়া জোড়া এরকম গ‍্যালাক্সির টুইন ব্ল‍্যাক হোল ফিল্ড অনেক দেখতে পাবেন। এটি এভাবে রেয়ার আইটেম হবে না। শহর থেকে এবং ভূয়া ল‍্যাব বা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পালানোর আগেই অসংখ্য এসব দুই অস্তাচলের ছবি চোখের সামনে আসতে দেখবে। যুবরাজ /২২.০৯.২০২৫