Pak India War Stop and Thank You Letter from Rakim University
Our planetary twin field is nearing the end of its charge production so civilization's use of unscientific anti-planetary objects is about half over. That is, the world civilization has removed half of the inner or outer minerals of the Twin Earth.
Our planetary twin field is nearing the end of its charge production so civilization's use of unscientific anti-planetary objects is about half over. That is, the world civilization has removed half of the inner or outer minerals of the Twin Earth.
The interior refers to the minerals below the surface we are standing on and the part from the surface to our ionosphere is the 'interior' and the DC current twin. And the outside is the opposite of these two which is running on day and night difference and opposite DC current twin. Space Agency Physics Chemistry Geography practitioners (Walara) was running on Science mirrage (Velky). Rakim University did not get even 0.00000001℅ of the subject matter of science in what Einstein Hawking Planck has said and asked the world to be careful with an urgent message.
What could be the outcome of Pak India war or any country's weapons will not be effective if the war is going on in any place.This is because, when the iron dome laser that needs to be made to make a defense system for these weapons is used in the sky of the country, 16 of the 18 fields of the 9 twin magnets of the twin formation of the universe are being destroyed.
The primary twin layer of all creation is the alpha beta gamma twin or helium hydrogen twin layer. This creates the next 8 twin layers which destroy the 16 fields creating twin layers of fire.If the enemy enters the sky in front of the laser, they must use this laser continuously for destruction. And if you use it, the enemy will be destroyed, but the twin sky of your own country will be destroyed, or the twin field of making day and night will be destroyed.
In return for the destruction of the twin body of the twin 7 worlds, the target is billions of times more valuable than what will be used for the enemy. Now if someone thinks that we will end up with nuclear bomb at once, then the scientific analysis of both fields is that the amount of destruction of nature will be effective by spreading alpha beta gamma to the nature of the whole world.Now the Alpha Beta Gamma Ray of the United States is no longer able to be conceptualized. For example, there is no Europe, China, Japan, South Korea, Singapore, Kuwait, Qatar and the cities and ports of the whole world.As a result, whatever little nature remains in those regions, the twin Einstein dwarfs of the cities collide, and the fire burns in their nature. The matter is like a match lighter.
That is why I have said that the war between Pakistan and India should stop. And let all the wars of the world stop. It will save the current human civilization from extinction. Will get a chance to clean the rust or rust created by pseudo-scientists like Einstein Hawking Planck of Planetary Twin Field.
I have been writing on this topic to the university label of Pakistan India for a few days and to all the countries of the world including Bangladesh, Oxford Harvard Moscow Institute of Physics and Technology, Queen Mary, Kyoto, France, Germany, Singapore and the United Nations. Almighty Allah has let them know the declaration of The Rakim University, Prannathpur, Bangladesh. and the war has been stopped yesterday afternoon at 5.00 pm by the Army General level meeting of the two countries.
On behalf of The Rakim University as its founder, research analyst and student, I thank these two countries and all the countries of the world including the United Nations. Juboraj/2025.05.11
পাক ভারত যুদ্ধ বন্ধ ও ধন্যবাদ লিপি রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে
আমাদের প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডের চার্জ উৎপাদন শেষের পথে এজন্য যে সভ্যতার অবৈজ্ঞানিক এন্টি প্ল্যানেটারি অবজেক্টের ব্যবহার প্রায় অর্ধেক শেষ করে ফেলেছে। অর্থাৎ টুইন পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ বা বাইরের খনিজ অর্ধেক তুলে ফেলেছে বিশ্ববিদ্যালয় সভ্যতা।
অভ্যন্তরীণ বলতে আমরা যে সারফেসে দাঁড়িয়ে আছি এর নীচে ভূগর্ভের যেসব খনিজ এবং সারফেস থেকে আমাদের আয়নোস্ফেয়ার পর্যন্ত যে অংশ তা 'অভ্যন্তরীণ' এবং ডিসি কারেন্ট টুইন বলে। আর বাইরের বলতে এই দুইয়ের বিপরীত যা দিবস ও রাতের পার্থক্য দ্বারা চলছে এবং বিপরীতের ডিসি কারেন্ট টুইন। স্পেস এজেন্সী ফিজিক্স কেমিস্ট্রি ভূগোল ওয়ালারা, ইত্যাদি বিজ্ঞানের ভেলকিতে চলছিলো। আইনস্টাইন হকিং প্ল্যাঙ্করা যা বলে গেছে তারমধ্যে বিজ্ঞানের ০.০০০০০০০০১℅ও বিষয় বস্তু রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় পায়নি বলে বিশ্ববাসীকে জরুরি বার্তা দিয়ে সাবধানতা অবলম্বন করতে বলে এসেছে।
পাক ভারত যুদ্ধের পরিণতি কি হতে পারে কিংবা যে কোনো স্হানের যুদ্ধ চললে কোনো দেশের অস্ত্রের কার্যকারিতা থাকছে না। এজন্য যে, এসব অস্ত্রকে প্রতিরক্ষা ব্যূহ তৈরি করতে যে আয়রন ডোমের লেজার তৈরি করতে হয় তা নিজ দেশের আকাশে কার্যকর করতে গেলে মহাবিশ্বের টুইন ফর্মেশনের ৯টি টুইন ম্যাগনেটের ১৮টি ফিল্ডের ১৬ টি ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।
সমগ্র সৃষ্টির প্রাথমিক টুইন স্তর হলো আলফা বিটা গামা টুইন বা হিলিয়াম হাইড্রোজেন টুইন লেয়ার। এর দ্বারা পরবর্তী ৮টি টুইন লেয়ার সৃষ্টি যা ১৬ টি ফিল্ডকে ধ্বংস করে আগুণের টুইন লেয়ার তৈরি করে। লেজারের সামনে শত্রু পক্ষ আকাশে প্রবেশ করলে তাকে ধ্বংসের জন্য নিরবিচ্ছিন্ন এই লেজার ব্যবহার করতে হবে। আর তা ব্যবহার করলে শত্রু ধ্বংস হবে ঠিকই কিন্তু নিজ দেশের টুইন আকাশ টুইন সারফেস ধ্বংস হওয়ার মাধ্যমে হবে বা দিবস রাত তৈরির টুইন ফিল্ড ধ্বংসের মাধ্যমে হবে।
শত্রুর জন্য যা ব্যবহার করা হবে তার চেয়ে লক্ষ্য কোটি গুণ বেশি নিজের বসবাসের টুইন ৭ পৃথিবীর টুইন বডি ধ্বংসের বিনিময়ে। এখন কেউ যদি চিন্তা করে তাহলে একবারে পরমাণু বোমা মেরে শেষ করবো তাহলে উভয় ক্ষেত্রের বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষন হলো ন্যাচার যে পরিমাণ ধ্বংস হলো তা সমগ্র পৃথিবীর ন্যাচারকে আলফা বিটা গামা ছড়িয়ে দিয়ে তা কার্যকর হবে।এখন যুক্তরাষ্ট্রের আলফা বিটা গামা রে আর বেশি কনসেপ্ট করার মতো অবস্হা নেই। যেমন নেই ইউরোপ চীন জাপান দক্ষিণ কোরিয়া সিঙ্গাপুর কুয়েত কাতারের আর সমগ্র পৃথিবীর শহর বন্দরের। ফলে ঐসব অঞ্চলের যতোটা ন্যাচার সামান্য হলেও অবশিষ্ট আছে সেখানে শহরগুলোর আইনস্টাইন ডোয়ার্ফের টুইনে ঘর্ষন হয়, আর আগুণ জ্বলে উঠে এদের ন্যাচারে। বিষয়টি ম্যাচ লাইটারের মতো।
এজন্য বলেছি পাক ভারত যুদ্ধ বন্ধ হোক। এবং পৃথিবীর সকল যুদ্ধ বন্ধ হোক। এতে বর্তমান মানব সভ্যতার বিলুপ্তির হাত থেকে রেহাই পাবে। সুযোগ পাবে প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডের আইনস্টাইন হকিং প্ল্যাঙ্ক জাতীয় ভূয়া বিজ্ঞানীদের তৈরি মরিচা বা জং পরিস্কার করার।
পাকিস্তান ভারতের বিশ্ববিদ্যালয় লেবেলকে কয়েকদিন হলো এই টপিকের উপর লিখে যাচ্ছি এবং বাংলাদেশ সহ অক্সফোর্ড হার্ভার্ড মস্কো ইনষ্টিটিউট অব ফিজিক্স এন্ড টেকনোলজি, কুইনমেরি, কিয়েটোসহ ফ্রান্স জার্মানি সিঙ্গাপুরসহ পৃথিবীর সব দেশকে আর জাতিসংঘকে। বিশ্ববিখ্যাত যতো ম্যাগাজিন বা প্রিন্ট মিডিয়াকে। রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় প্রান্নাথপুর বাংলাদেশের এই আহ্বান মহান আল্লাহ তাদের শুনিয়েছেন এবং যুদ্ধ বন্ধ হয়েছে গতকাল বিকেল ৫.০০টায় দুই দেশের আর্মি জেনারেল পর্যায়ের বৈঠক দ্বারা।
রাকীম ইউনিভার্সিটির পক্ষ থেকে আমি এর ফাউন্ডার, রিসার্স এনালিস্ট ও ছাত্র হিসাবে ধন্যবাদ জানাচ্ছি এই দুই দেশকে এবং জাতিসংঘ সহ পৃথিবীর সকল দেশকে। যুবরাজ /১১.০৫.২০২৫