The Nobel committee and all science faculties are fake. Enemy of human civilization
Twin moons, twin Uranus-Venus opposite voltages. And the twin planetary bodies' solid, liquid, and gaseous states, along with the twin Earth's water flow, are controlled by the black hole twin field. In other words, the three-phase turbine of water spins in the opposite direction to the direction in which the twin water black hole twin field spins, creating a fusion-fission twin field in the planetary twin field. That is, there is no twin water anywhere in the planetary skeletal twin field.
Twin moons, twin Uranus-Venus opposite voltages. And the twin planetary bodies' solid, liquid, and gaseous states, along with the twin Earth's water flow, are controlled by the black hole twin field. In other words, the three-phase turbine of water spins in the opposite direction to the direction in which the twin water black hole twin field spins, creating a fusion-fission twin field in the planetary twin field. That is, there is no twin water anywhere in the planetary skeletal twin field. There is a proton antiproton or electron positron opposite to the black hole twin field. This twin water field is involved in the production of the mineral twin field, which helps to create the twin mineral field of the twin moon biosphere.
The daily work of the fake uneducated Nobel Committee or the fake university science faculty established by the ultra-modern fake Alfred Nobel explusive is creating an uneducated human civilization and sending it to destroy the twin planetary field and every day in the fake university they are preparing the generation to do the same thing. They are creating this twin water charge into molten gaseous and solid dwarf alien twin bodies. Due to which the minerals that have been extracted have made these twin Uranus Venus or ocean twin water into the anti-twin matter of their uneducated environment. Which is the twin universe of NASA James Webb Hawking's stink or twin dwarf alien planets. These twins are the sum of countless garbage of all the faculties of the world, the solid, liquid and gaseous twin fields of the twin moon. This twin is going to be divided as the twin planetary field is going to be. Which is the opposite twin space is being seen through the cracks of the tectonic twin plates, the cracks of the asteroid Kuiper twins and the cracks of the nebula pulsar twins. And the uneducated society of the Nobel Committee is not panicking when they see the garbage or alien twin field because they think they are educated that this stinking cancerous twin field is being created for some other reason and the total matter is being covered up. However, this alien and dwarf garbage twin field is created by them and shows the opposite of their own disease. When they destroyed Pluto and made it a dwarf twin. When looking around through the cracks or surfaces of the three mentioned twins, when the stars of the twin planets or twin galaxies come out, zooming in on them and seeing something green or blue like the planetary twin fields of the Earth with the anti-field space carter twin ray, one thinks that one day one can live there. There have been many discussions about this. Through anti-space creator businessmen like Elon Musk, one may have the opportunity to go there and live like on Earth. However, this twin world is also on the island of the cursed Dajjal. Numerous such islands are still in this planetary twin field and these are the twin worlds, these are the ones that this uneducated university civilization is looking at.
They, after graduating from university, destroyed all the reserves of the Twin Earth, Twin Moon or Uranus, Venus, glass water, ponds, rivers, canals, lakes, oceans, and so on, destroyed the plants, and buried the earth with the minerals of the Earth's body. So that the Twin Earth can never again produce oxygen in their place of residence. And they are the ones who hold climate conferences. When a climate conference or a UN conference is held, the huge asteroid comets that break away from the planetary twin body and go from day to night to the earth or from night to day to the earth or from night to day to the planetary skeletal twin or from day to night to the twin field of these dwarfs become embedded in their opposite twin fields. When the twin water structure is destroyed, these asteroid comets end up on the anti-field twin moon. Due to the many unscientific activities of human civilization, a few days ago, human civilization saw the ice of the south pole breaking and floating in a huge size. This is a terrible asteroid comet which is the twin body of the twin moon. It is seen coming towards the moon as a Hawking Garbage Twin, which means it is going to hit the depths of the north pole as well. In the meantime, there has been a massive earthquake and volcano towards the North Pole. Sudden flooding is happening. More terrible disasters are coming ahead.
Fake scientists are misguiding human civilization by looking at these X-rays in the sky with telescopes. In fact, these UV twin fields are falling on the body of the twin earth or on the inner skeletal 6 mountains or planetary twins. In the atmospheres where the twin earth cannot burn much, when it hits the inner body of the earth, it creates earthquakes. Can these be seen in the ocean? No.
Because the anti-field spin twin mountains or planetary skeletal twin bodies of the twin earths of the oceans are covered by the sediment of the twin earth. Deep inside or opposite to it, earthquakes are caused by asteroid twins and volcanoes are caused by comets. And the false science of dormant volcanoes waking up is explained by creating an explanation.
However, if you go towards the sun through the ionosphere, you will find a dark space, which is the night world. And if you go past the polar stars, you will find the day world. This formula has the same theory in the case of twin moons. We illuminate the dark surface of the twin moon in the troposphere twin. The opposite space of which is in the mesosphere twin. That means the darkness is illuminated by the twin moon of the day. Which is not visible. For example, darkness is not seen in the twin ground space of the polar star of the day. It is on the contrary, it becomes night on the western edge of the earth. Similarly, the illuminated ground space of the twin moon is opposite to the darkness of the twin earth. And its darkness is as much as it is with the day, with the minerals of life and so on. You must have understood what is in the darkness of the twin moon. The entire fake science society of humanity is waiting for a tragic outcome due to not being admitted to the Black Hole Science School. So we have to leave the city at once and go to the country side. If the twin core of the United States stops spinning in the opposite direction and it is not like before, then from the country side for at least forty years, we will be able to rebuild the planetary twin field according to the scientific text of the Rakim University library. Juboraj/2025.10.10
নোবেল কমিটি ও সব সাইন্স ফ্যাকিল্টি ভূয়া। মানব সভ্যতার শত্রু
টুইন চাঁদ, টুইন ইউরেনাস ভেনাসের বিপরীতভাবে ভোল্টেজ এবং টুইন প্ল্যানেটারি বডির কঠিন তরল ও বায়বীয় অবস্হার সাথে টুইন পৃথিবীর পানি প্রবাহের বিপরীত ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড দ্বারা নিয়ন্ত্রীত। অর্থাৎ টুইন পানির ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড যে ডাইরেকশনে স্পিন করে এর বিপরীত স্পিনে পানির তিন অবস্হা টার্বাইন বিপরীতভাবে টুইন স্পিন করিয়ে প্ল্যানেটারী টুইন ফিল্ডকে ফিউশন ফিশন টুইন ফিল্ড তৈরি করছে। অর্থাৎ প্ল্যানেটারী স্কেলেটাল টুইন ফিল্ডের কোথাও টুইন পানির অস্তিত্ব নেই। আছে ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ডের বিপরীতে প্রোটন এন্টি প্রোটন বা ইলেক্টন পজিট্রনের মতো। এই টুইন পানির ফিল্ডই খনিজ টুইন ফিল্ড উৎপাদনের সাথে জড়িত যা টুইন চাঁদ জীবজগতের টুইন খনিজ ফিল্ড তৈরি করতে সাহায্যকারী।
অতি আধুনিক ভূয়া আলফ্রেড নোবেলের এক্সপ্লুসিভ দ্বারা প্রতিষ্ঠিত ভূয়া অশিক্ষিত নোবেল কমিটি বা ভূয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাইন্স ফ্যাকাল্টির দৈনন্দিন যে কাজ তা অশিক্ষিত মানব সভ্যতা তৈরি করে টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ড ধ্বংসের জন্য পাঠিয়ে আসছে এবং প্রতিদিন ভূয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রজন্মকে একইভাবে একই কাজ করতে তৈরি করছে এরা এই টুইন পানির চার্জকে গলিত বায়বীয় ও কঠিন ডোয়ার্ফ এলিয়েন টুইন বডি তৈরি করে ফেলে চলেছে। যে কারণে খনিজ যা উত্তোলিত হয়েছে এসব টুইন ইউরেনাস ভেনাস বা মহাসাগরের টুইন পানিকে তাদের অশিক্ষিত পরিবেশের এন্টি টুইন ম্যাটার তৈরি করেছে। যা নাসা জেমস ওয়েব হকিংদের দূর্গন্ধের টুইন মহাবিশ্ব বা টুইন ডোয়ার্ফ এলিয়েন প্ল্যানেট। এসব টূইন পৃথিবীর যতো ফ্যাকাল্টির যতো রকমের আবিস্কার এর অগণিত গার্বেজের যোগফল টুইন চাঁদের কঠিন তরল ও বায়বীয় টুইন ফিল্ড। এই টূইন ভাগ হতে চলেছে যেমন চলেছে টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ড। যা টেকটোনিক টুইন প্লেটের ফাটল এস্টলয়েড কাইপার টুইনের ফাটল ও নীহারিকা পালসার টুইনের ফাটল দিয়ে বিপরীত টুইন স্পেস দেখা যাচ্ছে। আর নোবেল কমিটির অশিক্ষিত সোসাইটি গার্বেজ বা এলিয়েন টুইন ফিল্ড দেখে আতঙ্কিত হচ্ছে না এজন্য যে তারা নিজেদের শিক্ষিত মনে করে এই দূর্গন্ধযুক্ত ক্যানসারাস টুইন ফিল্ড অন্য কোনো কারণে তৈরি হচ্ছে এবং টোটাল বিষয়টি ধামাচাপা দিয়ে আসছে। অথচ এই এলিয়েন ও ডোয়ার্ফ গার্বেজ টুইন ফিল্ড তাদের নিজেদের দ্বারা নির্মিত এবং তাদের নিজেদের অসুস্হ বিপরীত দেখাচ্ছে। যখন প্লুটোকে ধ্বংস করে ডোয়ার্ফ টুইন বানিয়েছে। উল্লেখিত তিন টুইন আকাশের ফাটল দিয়ে বা সারফেস দিয়ে এপার ওপার যখন দেখছে তখন টুইন প্ল্যানেটারি বা টুইন গ্যালাক্সির তারকারা যখন বেড়িয়ে আসছে সেসব জুম করে এন্টি ফিল্ড স্পেস কার্টার টুইন রে দিয়ে পৃথিবীর প্লানেটারি টুইন ফিল্ড সদৃশ সবুজ বা নীল কিছু দেখলে মনে করছে সেখানে বসবাস করা যাবে হয়তো একদিন। এসব বহু আলোচনা হয়েছে। ইলন মাস্কদের মতো এন্টি স্পেস ক্রিয়েটার ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে সেখানে গিয়ে হয়তো পৃথিবীর মতো বসবাসের সুযোগ হবে। অথচ এই টুইন পৃথিবী অভিশপ্ত দাজ্জ্বালের দ্বীপেও আছে। এরকম অসংখ্য দ্বীপ এখনও এই প্ল্যানেটারী টুইন ফিল্ডে আছে এবং এরাই টুইন পৃথিবী, এদেরই দেখছে এই অশিক্ষিত বিশ্ববিদ্যালয় সভ্যতা। √√
এরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বেড় হয়েই নিজের বসবাসের স্হানে যতোটা টুইন পৃথিবী টুইন চাঁদ বা ইউরেনাস ভেনাসের গ্লাসের পানি পূকুর ডোবা নদী খাল বিল সাগর মহাসাগর ছিলো সেসব রিজার্ভ ধ্বংস করে উদ্ভিদ ধ্বংস করে পৃথিবীর বডির খনিজ দিয়ে পৃথিবী মাটি চাপা দেয়। যেনো আর কখনো টুইন পৃথিবী তাদের বসবাসের স্হানে অক্সিজেন তৈরি করতে না পারে। √√আর এরাই জলবায়ু সন্মেলন করে থাকে। একটি জলবায়ু সন্মেলন কিংবা জাতিসংঘ সন্মেলন অনুষ্ঠিত হওয়ার সময় যে পরিমাণ বিশাল বিশাল এস্টরয়েড ধূমকেতু প্ল্যানেটারি টুইন বডি থেকে কেটে দিন থেকে রাতের পৃথিবীতে যায় বা রাত থেকে দিনের পৃথিবীতে বা প্ল্যানেটারি স্কেলেটাল টুইনের রাত থেকে দিনে বা দিন থেকে রাতের টুইন ফিল্ডে যায় এসব ডোয়ার্ফ হয়ে তাদের বিপরীত টুইন ফিল্ডে গেঁথে যায়। টুইন পানির কাঠামো ধ্বংস হলে তা এন্টি ফিল্ড টুইন চাঁদে এসব এস্টরয়েড ধূমকেতু হয়ে পরে। মানব সভ্যতার নিত্যদিনের অবৈজ্ঞানিক বহুবিধ এক্টিভিটির কারণে কয়েকদিন আগে দক্ষিণ মেরুর বরফ ভেঙ্গে বিশাল আকারে ভেসে আসা দেখেছে মানব সভ্যতা। এটি একটি ভয়াবহ এস্টরয়েড ধূমকেতু যা টুইন চাঁদের টুইন বডি। এটি হকিং গার্বেজ টুইন হয়ে চাঁদের দিকে আসতে দেখছে মানে উত্তর মেরুর গভীরেও আঘাত করতে চলেছে। ইতিমধ্যে উত্তর মেরুর দিকে ব্যাপক ভূমিকম্প আগ্নেয়গিরি হয়েছে। হঠাৎ প্লাবন চলছে। সামনে আরও ভয়াবহ দূর্যোগ আসছে।
টেলিস্কোপ দিয়ে এসব আকাশে এক্সরে করে দেখে ভূয়া বিজ্ঞানীরা মানব সভ্যতাকে মিসগাইড করছে। আসলে এসব ইউভি টুইন ফিল্ড হয়ে টুইন পৃথিবীর বডিতে পরছে বা ভূঅভ্যন্তরীণ স্কেলেটাল ৬টি পাহাড়ের বা প্ল্যানেট টূইনে পরছে। যেসব বায়ুমন্ডলে বেশি পুড়তে পারে না টুইন পৃথিবী, সেসব পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ বডিতে আঘাত করলে ভূমিকম্প তৈরি করে। সাগর মহাসাগরে এসব কি পরতে দেখা যায়? না।
কেননা সাগর মহাসাগরের যে টুইন ইউরেনাস ভেনাস এদের এন্টি ফিল্ড স্পিন টূইন পাহাড় বা প্ল্যানেটারি স্কেলেটাল টুইন বডির উপর টুইন পৃথিবীর পলি দ্বারা আচ্ছাদিত। এর গভীরে বা বিপরীতে সেসব এস্টরয়েড টুইনের আঘাতে ভূমিকম্প এবং ধূমকেতুর আঘাতে আগুণ ধরে আগ্নেয়গিরি তৈরি করে। আর ঘুমন্ত আগ্নেয়গিরি জেগে উঠার ভূয়া সাইন্স তৈরি করে ব্যাখ্যা দেয়।
যাহোক আয়নোস্ফেয়ার বেয়ে সূর্য অভিমুখে গেলে অন্ধকার স্পেস পাওয়া যায় যা রাতের পৃথিবী। আর ধ্রুবতারা বেয়ে গেলে দিনের পৃথিবী। এই ফর্মূলায় টুইন চাঁদের ক্ষেত্রেও একইরূপ থিওরি। টূইন চাঁদের যে পৃষ্ঠ অন্ধকার ওকে আমরা আলোকিত করে দেখি ট্রপোস্ফেয়ার টূইনে। যার বিপরীত স্পেস থাকে মেসোস্ফেয়ার টুইনে। তার মানে অন্ধকারকে আলোকিত করে দিনের টুইন চাঁদ। যা দেখা যায় না। যেমন দিনের ধ্রুবতারার টুইন গ্রাউন্ড স্পেসে অন্ধকার দেখা যায় না। এটি থাকে বিপরীতে রাত হয়ে পৃথিবীর পশ্চিম প্রান্তে। একইরূপ টুইন চাঁদের আলোকিত গ্রাউন্ড স্পেসের বিপরীত থাকে টুইন পৃথিবীর অন্ধকারে। আর ওর অন্ধকার যতোটা তা থাকে দিনের সাথে জীবের খনিজের সাথে এবং এভাবে বিপরীতে। টুইন চাঁদের অন্ধকারে কি আছে নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন। ব্ল্যাক হোল সাইন্স স্কুলে ভর্তি না হওয়ায় সমগ্র মানবসভ্যতার ফেক বিজ্ঞান সোসাইটির করুণ পরিণতি অপেক্ষা করছে। তাই একযোগে শহর ছেড়ে চলে যেতে হবে কান্ট্রি সাইডে। এতে যুক্তরাষ্ট্রের টুইন কোর উল্টা দিকে স্পিন করা যদি বন্ধ হয় এবং তা যতোদিন আগের মতো না হয় তারপর থেকে কমপক্ষে চল্লিশ বছর পর্যন্ত কান্ট্রি সাইডে থেকে রাকীম ইউনিভার্সিটির লাইব্রেরীর সাইন্টিফিক পাঠ অনুযায়ী প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড পূন:নির্মাণ করতে পারবেন। যুবরাজ /১০.১০.২০২৫