None of Newton's theories are science, and neither are those who find his theories wrong
A person from the northern part of Bangladesh has found mistakes in Newton's theory.
A person from the northern part of Bangladesh has found mistakes in Newton's theory. Which has become a hot topic in Bangladesh. However, there is no scientific theory among the misconceptions of both.
None of Newton's theories are theories and nothing is static or wants to be static and there is no question of wanting to move at the same speed.
No object has a specific mass velocity. And the change in momentum cannot be made proportional by the force applied to it. These are the so-called ideas of the singularity principle. None of which is single. All twins and the black hole is moving in oppositely oriented twin spin charges. Through this, the twin matter is being twisted in the opposite direction from the black hole by the charge beam, at the same time, the black hole is becoming a twin anti-field in anti-spinning and disappearing into the black hole. These are moving in a fission fusion twin towards one twin exist space and the other towards the anti-exist space. The mass of the object that is imagined is determined by the two twin opposite magnetic fields that are created on either side of the black hole twin field, this is the opposite gravity of each other and they become chargeless in two ups and two downs. For example, no matter how much force you apply, a twin object like a plane cannot move in the sky where day changes from night. Or you cannot launch a rocket in the sky at that time. Among all creations, we see an object in the black hole twin field which is always being burned by the opposite and the twin charge is being recharged in the creation and twin objects are being created.
That is, the mass is such a stable twin that two auroras and two auroras of any twin field are bounded by each twin object within a different time frame. And in the case of twin earths, from becoming twin quasars at the dot point of two risings and two settings within 30 cubic miles, the mass of the two opposite earths at midday and midnight expands to the maximum level. In this, the huge mass acts against each other and the volume gradually increases from 30 cubic miles to the maximum twin mass of seven earths. Again, if the ozone of the twin of the 30 cubic mile earth at the beginning of the morning is the same as the ozone of the twin earth at 9.00 am and the opposite at 9.00 pm, then the ozone (gravity) of the two opposites is the same in the case of the maximum volume up to 12.00 pm. Here, if the twin earth were to remain stationary for 1 minute at the dot point time of the two risings -settings, then the twin planetary field or twin earth's twin body's spin would stop, and all the twin twisting bodies would open and disappear into the black hole or disappear. The existence of the twin mass and the ozone(gravity) of creation would disappear. Because if there were metallic twins and non-metallic twins of creation on two opposite sides, the ozone of the metallic twin or non-metallic twin would be the same and it could be measured because the black hole twin field is a twin magnet that always manifests the existence of creation. And in this case, the velocity also does not have a specific speed because the black hole twin field spins.
When people anti-field a planetary mineral, it automatically burns into twin charges, which is called using fuel or electrical charge. And these anti-twin field complexes create twin matter, due to which these twins cannot take the black hole field of the earth into anti-field and finish it all with laser twinning, so the twin planetary field is getting compressed. And the twins of the extra artificial charge are creating dwarf twins and alien twins. Therefore, Newton has been considered unimportant in the discussion of the Universal Science Theory of Rakim University. The current civilization has not been admitted to the school of science. Juboraj/2025.08.14
নিউটনের কোনো থিওরিই বিজ্ঞান নয় আবার তার থিওরির ভুল ধরা ব্যক্তির ক্ষেত্রেও তাই
নিউটনের থিওরির ভুল ধরেছেন বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের একজন ব্যক্তি। যা বাংলাদেশে টক অবদি কান্ট্রি হয়েছে। অথচ উভয়ের ভুল ধরাধরির মধ্যে সাই্ন্সের কোনো থিওরিই নেই।
নিউটনের কোনো থিওরিই থিওরি নয় আর কোনো কিছুই স্হির নয় বা স্হির থাকতে চায়ও না আবার একই গতিতে চলমান থাকতে চাওয়ার প্রশ্নই উঠে না।
কোনো বস্তুর নির্দিষ্ট ভর বেগও নেই। এবং এর উপর প্রযুক্ত বল প্রয়োগ দ্বারা ভরবেগের পরিবর্তন সমানুপাতিক করাও যায় না। এসব সিঙ্গুলারিটি প্রিন্সিপলের কথিত ধারনা। যার কোনোটি সিঙ্গেল নয়। সব টুইন এবং ব্ল্যাক হোল যুক্ত পরস্পর বিপরীত মুখী টুইন স্পিনের চার্জে চলাচল করছে। এর মাধ্যমে টূইন ম্যাটার চার্জ বিম দ্বারা ব্ল্যাক হোল থেকে বিপরীতভাবে পেঁচিয়ে তৈরি হচ্ছে একই সাথে এন্টি স্পিনিংয়ে ব্ল্যাক হোল টুইন এন্টি ফিল্ড হয়ে ব্ল্যাক হোলে অদৃশ্য হচ্ছে। এসব একটি টুইন এক্সিস্ট স্পেসের দিকে অপরটি এন্টি এক্সিস্ট স্পেসের দিকে ফিশন ফিউশন টুইনে চলাচল করছে। যে বস্তুকে নিয়ে কল্পনা করা হয় সেটির ভর নির্ধারিত হয় ব্ল্যাক হোল টূইন ফিল্ডের এপার ওপার যে দুটি টুইন বিপরীত ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি হয় এটিই একটি অপরটির বিপরীত মহাকর্ষ এবং এরা চার্জহীন হয়ে যায় দুই উদয়াচল ও দুই অস্তাচলে। যেমন আপনি যতোই বল প্রয়োগ করুন না কেনো আকাশ পথে কোন টুইন অবজেক্ট যেমন প্লেনকে দিন থেকে রাতের পরিবর্তন হচ্ছে যেখানে সেখানে চলতে পারবেন না। বা ঐসময়ে আকাশ পথে রকেট লঞ্চ করতে পারবেন না। সব সৃষ্টির মাঝে ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ডের একটি অবজেক্টকে আমরা দেখি যা সব সময় বিপরীত দ্বারা পুড়ে যাচ্ছে এবং সৃষ্টিতে টুইন চার্জ রিসার্জ হয়ে টুইন অবজেক্ট তৈরি হচ্ছে। √√অর্থাৎ ভর এমন একটি স্হিতিস্হাপক টুইন যে দুই উদয়াচল ও দুই অস্তাচল যে কোনো টুইন ফিল্ডের ঘটছে একেক টুইন অবজেক্ট একেক সময় সীমার মধ্যে আবদ্ধ। আর টুইন পৃথিবীর ক্ষেত্রে দুই উদয়াচল ও দুই অস্তাচলের ডট পয়েন্টে ৩০ কিউবিক মাইলের মধ্যে টুইন কোয়েসারে পরিণত হওয়া থেকে মধ্য দুপুর ও মধ্য রাতের দুই বিপরীত পৃথিবীর ভর সর্বোচ্চ পর্যায়ে সম্প্রাসারিত হয়। এতে বিশাল ভর পরস্পর বিপরীতে কার্যকর হয় এবং আয়তন ক্রমান্বয়ে ৩০ কিউবিক মাইল থেকে সর্বোচ্চ টুইন সাত পৃথিবীর আয়তনিক টুইন ভর তৈরি করে। আবার যদি সকালের শুরুতে ৩০ কিউবিক মাইলের পৃথিবীর টুইনের যে ওজোন সকাল ৯.০০ ও বিপরীতে রাত ৯.০০টার সময়ের টুইন পৃথিবীর ওজোন একই আবার ১২.০০ টা পর্যন্ত সর্বোচ্চ আয়তনের ক্ষেত্রেও দুই বিপরীতের ওজোন একই। এখানে যদি দুই উদয়অস্তাচলের ডট পয়েন্ট সময়ে ধরুন টুইন পৃথিবী ১ মিনিট স্হির হতো তাহলে টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ড বা টুইন পৃথিবীর টুইন বডির স্পিন বন্ধ হওয়ায় সব টুইন টুইস্টিং বডি খুলে ব্ল্যাক হোলে অদৃশ্য দেখাতো বা বিলীন হয়ে যেতো। টুইন ভর এবং সৃষ্টির ওজোনের অস্তিত্ব বিলীন হতো। কেননা দুই বিপরীত দিকে সৃষ্টির ধাতব টুইন ও অধাতব টুইন থাকলে ধাতব টুইনের বা অধাতব টুইনের ওজোন একই হতো এবং তা বেড় করা যেতো এজন্য যে ব্ল্যাক হোল টূইন ফিল্ড একটি টুইন ম্যাগনেট সব সময় সৃষ্টির অস্তিত্বের প্রকাশ থাকলে। আর এক্ষেত্রে বেগেরও নির্দিষ্ট গতি নেই এজন্য যে ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড স্পিন থাকায়।
মানুষ যখন কোনো প্ল্যানেটারি খনিজকে এন্টি ফিল্ড করে তখন তা অটোমেটিক্যালি টুইন চার্জে পুড়তে থাকে যা জ্বালানি বা বৈদ্যতিক চার্জ ব্যবহার করা বলে। এবং এসব এন্টি টুইন ফিল্ড কমপ্লেক্স টুইন ম্যাটার তৈরি করে যার অতিরিক্ত ব্যবহারের দ্বারা এসব টুইন পৃথিবীর ব্ল্যাক হোল ফিল্ডকে এন্টি ফিল্ডে নিয়ে লেজার টুইন করে সব শেষ করতে পারে না বলে টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ড সংকুচিত হয়ে যাচ্ছে। আর অতিরিক্ত কৃত্রিম চার্জের টুইন ডোয়ার্ফ টুইন ও এলিয়েন টুইন তৈরি করছে। কাজেই নিউটনকে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউনিভার্সাল সাইন্স থিওরির আলোচনার বিষয়কে গুরুত্বহীন বিবেচনা করা হয়েছে। বর্তমান সভ্যতা সাইন্সের স্কুলে ভর্তিই হয়নি। যুবরাজ /১৪.০৮.২০২৫