NASA and James Webb are also autistic. The story of virus scientists
James Webb is a cameraman whose anti-planetary activity also proves that Americans are the most illiterate in the world today. And those who are promoting these things do not listen at any stage.Alien theories have also been proposed in the twin formation of black hole dark matter and in the twin charge theory of contraction and expansion of counterspins with black holes. All conventional faculty theories of science have been discarded. But its practice has not stopped yet.
James Webb is a cameraman whose anti-planetary activity also proves that Americans are the most illiterate in the world today. And those who are promoting these things do not listen at any stage.Alien theories have also been proposed in the twin formation of black hole dark matter and in the twin charge theory of contraction and expansion of counterspins with black holes. All conventional faculty theories of science have been discarded. But its practice has not stopped yet.They are also informed that light has no fixed speed, Einstein, Planck's kinetic theory practice created rubbish. These debris show the evil contrast of the US on the galactic wall with the twin field moon cracks.
Had the crack in the moon not been created 1400 years ago, the doomsday would have taken place at the moment of Dajjal's arrival. As these garbages are cracked, these twin moon poisons or twin earth poisons will be torn apart. US AND ITS OPPOSITE SKY Beneath the Indian Ocean lies the US alien body mineral layer.The DC current is present in the Pacific Ocean south of the equator of the United States.
Thousands of vehicles ply on these two opposite places. Electric charge supply is coming from different countries. US demand is becoming the top of all.The Mariana Trench region opposite the Indian Ocean is clearly visible to people and vehicles in the East Asian region. Due to the intense shorting of the oxygen twin charge in the oxygen sky, the Web telescope light bursts open and the formation of complex twin opposites ends here.When rockets take off using twin oxygen fuel, the twin water flow that is created opposite the US is creating a poison twin field opposite the twin water in the Mariana Trench and the Indian Ocean.The United States is not getting the required amount of twin oxygen produced from water fission, losing nitrogen twin and burning up with laser beam. Australia, Japan, South Korea are on fire. Countries that create natural disasters, the United States and China, have become examples of uneducated civilizations alike.
Meanwhile, as the troposphere twin of the East Asian sky shrinks, the planetary movement through the stratosphere and mesosphere twin is so close that Japan is busy with grand plans to build ladders or elevators or travel by train.China is spending a lot on fuel. And Japan will just ride the elevator. What a strange human being lives. The minimum label of education has been lost.
The anti-space alien here is again showing the mineral gas dimethyl sulphide James Webb sees the mineral nature in anti-space emissions.Anti Space Asteroid Here - Kuiper's Rift The Kuiper Asteroid or the Moon's Twin Rifts are anti-magnets, bringing James Webb's opposite to its opposite by creating a black hole anti-exist space field.And the twin minerals in the United States show dimethyl sulfide. Otherwise, US Twin Sky and Twin Surface cannot show holes. As a result, neither New Jersey nor Los Angeles describe the wildfires.
US created Zealandia against its AC US anti-space activity in the Indian Ocean which resulted from US's daily anti-space activity. This proves the twin field theory of creation.The majority of the oxygen produced by the Australian continent has to be supplied to the United States, and from outside the cover of this twin field, the audience is listening to the fake story of the discovery of the earth in the American sky galaxy in the print media.
That is, the moon opposite the moon is seeing minerals from the Zeelandia moon in mirages below the ground that would not be visible if the moon were not cracked.If something is seen in the water or if a world is seen through a crack in the ice, it means that there is a crack in the moon and this crack is growing and the reverse is stuck at an angle which is like the core but because the black hole has reversed the twin field, the reverse is seen as a continent.
Infrared or twin light of any color is broken from the seven-color ore and used in the wave camera by anti-twin spacing. As light travels through twinned space, or the light twin moves to open the twisted body, the DNA RNA twin continues to break apart.As the creation twin terminates in the ionosphere where their anti-twin field ends, this chain ends up creating a DNA RNA twin RNA DNA twin and brings it back to the beginning of creation.The fact is that if James Webb was given the amount of infrared rays that the entire United States has, the entire United States would not open up at once.
The interior of the twin ionosphere of the United States and the end of the sky are about the same maximum distance of 1200 miles before opening 7 twin patches of light. It will destroy previously a part existing space as a twin field.In its second interval, its opposite space will be destroyed by this 1200 miles which was only magnetic twin field of opposite charge. Either the twin field of creation created by the black hole will become the core or the US will sink into the gaseous twin region of this twin helium hydrogen. It takes one millimeter of twin light spins to open one millimeter twin gap in the nebula and Kuiper belt, and one day and one night for twin galaxies. It creates and destroys at the same time in proportion to the twin light concentrations.Like twin dots our planetary twin fields are twin universes. The contraction expansion of this twin point corresponds to the contraction expansion of the total twin universe.So as we are at this point, we should understand where to go if its maintenance is lost due to these uneducated people. For four and a half years, advice has been given with instructions to rapidly reorganize the current civilization into the Universal Truth Science Theory of Rakim University. Oxygen is running out fast. Again the story of man-made corona virus is going viral. Juboraj/2025.06.10
নাসা ও জেমস ওয়েবেরও অটিস্টিক রোগ। ভাইরাস বিজ্ঞানীদের গল্প
জেমস ওয়েব একজন ক্যামেরাম্যান তার এন্টি প্ল্যানেটারি এক্টিভিটিও মার্কিনীদের বর্তমান পৃথিবীর সবচেয়ে অশিক্ষিত হওয়া প্রমাণ করে। আর যারা এসব প্রচার করছে এদের কথাতো কোনো পর্যায়ে পরে না। এলিয়েন থিওরিও দেওয়া হয়েছে ব্ল্যাক হোল ডার্ক ম্যাটার সৃষ্টির টুইন ফর্মেশন ও ব্ল্যাক হোলযুক্ত বিপরীত স্পিনের সংকোচন প্রসারন টুইন চার্জ থিওরিতে। সাইন্সের প্রচলিত সব ফ্যাকাল্টির থিওরি বাতিল হয়ে গেছে। অথচ এর প্র্যাক্টিস এখনও বন্ধ হয়নি। ওদেরও জানানো হয়েছে যে আলোর কোনো নির্দিষ্ট গতি নেই বলে আইনস্টাইন, প্ল্যাঙ্কের গতিশীল থিওরি প্র্যাক্টিস করায় আবর্জনা তৈরি হয়েছে। এই আবর্জনাগুলো টুইন ফিল্ড চাঁদের ফাটল দিয়ে গ্যালাক্সির ওয়ালে যুক্তরাষ্ট্রের দুষিত বিপরীত দেখাচ্ছে।
চাঁদের ফাটল যদি ১৪০০ বছর আগে তৈরি না হতো কেয়ামত দাজ্জালের আগমণের মুহুর্তে অনুষ্ঠিত হতো। এসব আবর্জনা ফাটল থাকায় ছিঁড়ে আলাদা হবে টুইন চাঁদের এসব পয়জন বা টুইন পৃথিবীর পয়জন। যুক্তরাষ্ট্র ও এর বিপরীত আকাশ ভারত মহাসাগরের নীচে যুক্তরাষ্ট্রের এলিয়েন বডি খনিজ স্তর রয়েছে। ডিসি কারেন্ট রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের বিষুবরেখার দক্ষিণের প্রশান্তমহাসাগরে।
ভারত মহাসাগরের বিপরীত মারিয়ানা ট্রেঞ্জ এলাকা পূর্ব এশিয়া অঞ্চলের মানুষকে ও ভেহিক্যাল গুলোকে পরিস্কার দেখছে অক্সিজেনের আকাশে অক্সিজেন টুইন চার্জের তীব্র শর্টেজ থাকায় ওয়েব টেলিস্কোপ আলোর প্যাঁচ খুলে আকরিকের মতো জটিল টুইন বিপরীত তৈরি হওয়া এখানে এসে শেষ হচ্ছে। রকেট যখন আকাশে উঠছে টুইন অক্সিজেন জ্বালানি ব্যবহার করে তখন যুক্তরাষ্ট্রের বিপরীত থেকে বিপরীত আকাশ তৈরি হয়ে সেখানে যে টুইন পানি তৈরি হয়ে ফ্লো তৈরি হচ্ছে তা মারিয়ানা ট্রেঞ্জ ও ভারত মহাসাগরে টুইন পানির বিপরীত পয়জনাস টুইন ফিল্ড তৈরি করছে। যুক্তরাষ্ট্র প্রয়োজনীয় পরিমাণ টুইন পানির ফিশন থেকে অক্সিজেন না পেয়ে আগুণে জ্বলসে যাচ্ছে। অষ্ট্রেলেয়া জাপান দক্ষিণ কোরিয়া জ্বলছে দাবানলে। প্রাকৃতিক বিপর্যয় সৃষ্টিকারী দেশ যুক্তরাষ্ট্র ও চীন একইভাবে অশিক্ষিত সভ্যতার দৃষ্টান্ত হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এদিকে পূর্ব এশিয়ার আকাশের ট্রপোস্ফেয়ার টুইন ছোট হয়ে আসায় স্ট্রাটোস্ফেয়ার ও মেসোস্ফেয়ার টুইন দিয়ে গ্রহ চলাচল এতো কাছে যে জাপান মই তৈরি করতে বা লিফ্ট বানাতে চাচ্ছে বা ট্রেন চালিয়েও যাতায়াত করা যাবে এমন মহাপরিকল্পনায় ব্যস্ত। চীনের বিপুল খরচ হচ্ছে ফুয়েল খরচ করে যেতে। আর জাপান জাস্ট লিফ্টে চড়ে যাবে। কি অদ্ভূদ মানবজাতির বসবাস চলছে। শিক্ষার নূন্যতম লেবেল হারিয়ে ফেলেছে।
এখানকার এন্টি স্পেস এস্টরয়েড- কাইপারের ফাটল কাইপার এস্টরয়েড বা চাঁদের টুইন ফাটল এন্টি ম্যাগনেট হয়ে জেমস ওয়েবকে ব্ল্যাক হোল এন্টি এক্সিস্ট স্পেস ফিল্ড তৈরি করে নিজের বিপরীতের কাছে নিয়ে আসছে জেমস ওয়েবের বিপরীতকে। আর যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ টুইন খনিজকে ডাই মিথাইল সালফাইড দেখাচ্ছে। এটি না হলে যুক্তরাষ্ট্রের টুইন আকাশ ও টুইন সারফেসে ছিদ্র দেখানো যাচ্ছে না। ফলে নিউ জার্সি বা লসএঞ্জেলেস দাবানলের ব্যাখ্যা করে না।
যুক্তরাষ্ট্র ওর এসি বিপরীতে জিলান্ডিয়া তৈরি করেছে ভারত মহাসাগরে যুক্তরাষ্ট্রের এন্টি স্পেস এক্টিভিটি যা যুক্তরাষ্ট্রের দৈনন্দিন এন্টি স্পেস এক্টিভিটি থেকে সৃষ্ট। এসব সৃষ্টির টুইন ফিল্ড থিওরিকে প্রমাণ করছে। অস্ট্রেলিয়া মহাদেশের উৎপাদিত অক্সিজেনের সিংহভাগ সাপ্লাই দিতে হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রকে আর এই টুইন ফিল্ডের আবরনের বাহির থেকে যুক্তরাষ্ট্রের আকাশ গ্যালাক্সিতে ওদের চোখে পৃথিবী আবিস্কারের ফেক গল্প শুনছে দর্শকরা প্রিন্ট মিডিয়ায়।
অর্থাৎ চাঁদের বিপরীত চাঁদ মাটির নীচের মরীচিকা জিলান্ডিয়ার চাঁদের খনিজ দেখছে যা চাঁদে ফাটল না থাকলে দেখা যেতো না। পানিতে যদি কিছূ দেখা যায় বা বরফের ফাটল দিয়ে বিপরীতে যদি কোনো পৃথিবী দেখা যায় তাহলে বুঝতে হবে চাঁদে ফাটল আছে এবং এই ফাটল বড় হওয়ার টানে আছে এবং বিপরীত আটকে আছে কোণ করে যা কোরের মতো কিন্তু ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ডের বিপরীত করেছে বলে বিপরীতকে মহাদেশ হয়ে দেখা যাচ্ছে।
ইনফ্রারেড বা যে কোনো রঙের টুইন আলো সাত রঙের আকরিক থেকে ভেঙ্গে বেড় করে এন্টি টুইন স্পেস করে ওয়েভ ক্যামেরায় ব্যবহার হচ্ছে। আলো যখন টুইন হয়ে স্পেসে কাটতে কাটতে বা আলোর টুইন প্যাঁচানো বডি খুলতে খুলতে চলে যায় তা ডিএনএ আরএনএ টুইন ভেঙ্গে ভেঙ্গে চলতে থাকে। যেহেতু সৃষ্টি টুইন এদের এন্টি টুইন ফিল্ড যেখানে আয়নোস্ফেয়ার শেষ করেছে সেখানে এই চেইন শেষ হয়ে ডিএনএ আরএনএ টুইন আরএনএ ডিএনএ টুইন তৈরি করে সৃষ্টির শুরুতে নিয়ে ফিরিয়ে আনে। বিষয়টি এমন যে সম্পূর্ণ যুক্তরাষ্ট্রে যে পরিমাণ ইনফ্রারেড রশ্মি আছে তা যদি জেমস ওয়েবকে দেওয়া হয় তাহলে সম্পূর্ণ যুক্তরাষ্ট্র একবারে খুলে যাবে না। যুক্তরাষ্ট্রের টুইন আয়নোস্ফেয়ার অভ্যন্তরীণ ও আকাশের শেষ সীমানা প্রায় একই সর্বোচ্চ ১২০০ মাইল দুরত্ব পর্যন্ত আগে আলোর ৭টি টুইন প্যাঁচ খুলে ফেলবে। এতে ধ্বংস হবে আগে এক পার্ট এক্সিস্ট স্পেস টুইন ফিল্ড হিসাবে। এর সেকেন্ড ব্যবধান সময়েই ওর বিপরীত স্পেস ধ্বংস হবে এই ১২০০ মাইল যা শুধুই বিপরীত চার্জের ম্যাগনেটিক টুইন ফিল্ডের ছিলো। বা ব্ল্যাক হোল দ্বারা সৃষ্ট সৃষ্টির টুইন ফিল্ড কোরে পরিণত হবে বা এই টুইন হিলিয়াম হাইড্রোজেনের গ্যাসিয়াস টুইন অঞ্চলে ডুবে যাবে যুক্তরাষ্ট্র। টুইন আলোর স্পিংয়ের এক মিলিমিটারের টুইন প্যাঁচ খুলতে যে সময় নিহারীকা ও কাইপার বেল্টের এক প্যাঁচ টুইন খুলতে এক বছর পরিক্রমণও একটি দিন ও একটি রাতের টুইন গ্যালাক্সিরও তাই সময় লাগে। এটি টুইন আলোর কনসেন্টেশনের সমানুপাতিক হিসাবে একই সময়ে সৃষ্টি ও ধ্বংস করে। টুইন বিন্দুর মতো আমাদের প্ল্যানেটারী টুইন ফিল্ড টুইন ইউনিভার্সের। এই টুইন বিন্দুর সংকোচন প্রসারণের সাথে টোটাল টুইন ইউনিভার্সের সংকোচন প্রসারন সম্পর্কিত। তাই এই বিন্দুতে আমরা আছি বলে এর রক্ষণাবেক্ষন এসব অশিক্ষিতদের কারণে বিলুপ্ত হলে কোথায় যেতে হচ্ছে বুঝতে পারার কথা। বর্তমান সভ্যতাকে দ্রুত রাকীম ইউনিভার্সিটির ইউনিভার্সাল ট্রুথ সাইন্স থিওরিতে পূনর্গঠন করতে নির্দেশসহ পরামর্শ প্রদান করা হচ্ছে সাড়ে চার বছর যাবত। অক্সিজেন শেষ হয়ে যাচ্ছে দ্রুত গতিতে। আবার মানবসৃষ্ট করোনা ভাইরাসের শ্বাস কষ্টের গল্প ভাইরাল হচ্ছে। যুবরাজ /১০.০৬.২০২৫