The discovery of multiple moons means that water and mineral surfaces are endangered
Twin Earth's twin sky is above ground as oil is below ground in gas form. But the oxygen twin is in the anti-field of the black hole magnet twin. Like methane chains or liquid fuels with no oxygen in the soil.
Twin Earth's twin sky is above ground as oil is below ground in gas form. But the oxygen twin is in the anti-field of the black hole magnet twin. Like methane chains or liquid fuels with no oxygen in the soil.That is why skeletal planets also do not have oxides. There are twin nitrides. From where the nitrogen in twin fission comes into the stratosphere twin.As the black hole twin field of the stratosphere twin troposphere twin or mesosphere twin creates the opposite, the nitrogen oxygen black hole twin field twin direction changes downward over the troposphere and mesosphere twin sky surface during day and night.
Just as the solid twin states of lubricants form the polar metallic nonmetallic twin fields of water ice, so do the solid liquid and gaseous twin states of skeletal twin planets.Here we observe in the lab the twin of each of the skeletal planets, the twin field of carbonized twin field of sulfur containing nitride, the anti field twin of boron containing nitride.Just change negative positive twin charge side or magnetic field twin.Lubricant Totally twin ore like those of the planetary twin field skeletal twin body forming liquid gaseous and solid mineral twin that is interspersed in and out of the ruptured sky like the Kuiper and asteroid belts. Here, as the skeletal twin planets are connected by twin earth conjunctions, the liquid water counterspins the liquid lubricant, freezing the lubricant solid twin and water vaporization twinning the methane chain.
Lab segregation or refinery segregation will not accompany twin fields. This is because their surface is changed and taken to the earth's twin surface, becoming oxygenated twin and burning up as anti-field matter twin. That is why the chemical connection of oxygen with these fuels has been created in the black hole anti-field magnet connection of the university civilization.
Note here that the solid liquid and gaseous state of these lubricants are twin separately twin fusion states and black hole twin field matter beams of different temperatures.For example, in the vaporization state of water, the hydrogen-oxygen twin has not yet fissioned, but the fusion twin is a charge field beam. Only the concentration varies.
Again, it is the case that laser liquid twin rays are created by concentrating the UV twin produced by the Lost World of Civilization. Because fires, volcanoes, fire storms, etc. are created in this way.The origin of the next state of creation which is the black hole is the dot point of the two Udayachal (risings) and the two Astachal (settings) present tense invisible the black hole.There is nothing in creation that is hard, and no one has the power to penetrate the twin sky, no matter how powerful the vehicle is by creating a strong physical twin field that crosses the ionosphere from end of day to beginning of night or from end of night to beginning of day.
Then you are also getting twin fields of non-metallic skeletal planets. Earth's nighttime metallic twin sky with the skeletal planet's nonmetallic twin sky and daytime Earth's nonmetallic twin sky with the skeletal twin planet's opposite sky.The Skeletal Twin got a fusion connection with the Metal Sky of the Day Earth's Metal Twin Sky. Thus two more spin opposite to each other. If Earth's twin moons are four opposite each other then each skeletal planet's twin is also connected in four opposite spins. So 24 of the 6 skeletal planets twins and 24 opposite to the twin earth have a total of 48 moons which again form the hemispheres of the twins.
A similar number of opposite Uranus-Venus twins are also in fusion, so the four-twin opposite states cannot be controlled outside of the Moon.Twin Water Three Phases If there is no Twin Field there is no chance for Mineral Twin Three Phases 7th placed Twin Earth
Biosphere Twins. The Anti-Existence Space Twin World is running on and off the Skeletal Twin Body thus countering the Twin Spin.
There has been no more illiterate human civilization in the last 3,000 to 3,500 years than those who are planning to build a civilization under the control of AI and think about the flow of electricity or use technology or run research centers.Half of the planetary Lost Worlds, like the earlier nations, are in a time of destruction or very close to extinction.Spinning opposite to the troposphere twin is the anti-exist space twin or stratosphere twin, and opposite to the stratosphere twin is the mesosphere twin, which has heavy or solid matter activity twin spin values. The variable oxygen hydrogen twin is from the triple relaxation twin of water.And the fission of the oxygen twin is rotating in the electrical twin charge of the world's twin field, so the excesses of human civilization are there. If you want to see the opposite, like Planck Einstein Hawking, the imaginary twin beam has to be straightened in any direction you look.But Twin Earth or Twin Universe will not exist. The Black hole single state will no longer exist in the present time of creation.
Artificial precipitation will not have as much Uranus Venus in your country's twin field earth this year as it does next year.Artificial precipitation will not have as much Uranus Venus in your country's twin field earth this year as it does next year. Will decrease rapidly. Because the twin cloud will form first from the reserve state of the Uranus Venus twin of the twin surface of your territory.The twin field of three state water in the river Thames has become an anti-field, or the anti-matter moving into James Webb's twin universe in The Lost twin Planet becomes cancer. The same is true across twin Europe.The example of China, Japan, and the United States cannot be given with anything. In the mentioned analysis CN or SN or BrN twin fields are made by man in laboratory or in factory or in refinery too. Which is spreading cancer in the planetary twin field.
Therefore Rakim University advises to escape from the industrialization of cities and ports and move to the countryside. Juboraj/2025.07.28
একাধিক চাঁদ আবিস্কার মানে পানি ও খনিজ সারফেস বিপন্ন
[11:51 AM, 7/28/2025] Baba 3: টুইন পৃথিবীর টুইন আকাশ যেমন মাটির উপরে আছে তা মাটির নীচে তেল গ্যাস আকারে আছে। কিন্তু অক্সিজেন টুইন আছে ব্ল্যাক হোল ম্যাগনেট টূইনের এন্টি ফিল্ডে । যেমন মিথেন চেইন বা তরল জ্বালানির সাথে অক্সিজেন নেই মাটির অভ্যন্তরে। যে কারণে স্কেলেটাল প্ল্যানেট গুলোতেও অক্সাইড নেই। আছে টুইন নাইট্রাইড। যেখান থেকে টুইন ফিশনে নাইট্রোজেন আসে স্ট্রাটোস্ফেয়ার টুইনে। স্ট্রাটোস্ফেয়ার টুইন ট্রপোস্ফেয়ার টূইন বা মেসোস্ফেয়ার টুইনের সাথে ব্ল্যাক হোল টূইন ফিল্ড তৈরি করায় নাইট্রোজেন অক্সিজেনের ব্ল্যাক হোল টূইন ফিল্ড টুইন ডাইরেকশনের ট্রপোস্ফেয়ার ও মেসৌস্ফেয়ারের টূইন আকাশ সারফেসের উপর নীচে পরিবর্তন করে দিন ও রাতে।
এতে যেমন লুব্রিকেন্টের সলিড টুইন স্টেট পানির বরফের মতো মেরুর ধাতব অধাতব টুইন ফিল্ড তৈরি করে ঠিক এটি স্কেলেটাল টূইন প্ল্যানেটের কঠিন… [1:52 PM, 7/28/2025] Baba 3: একাধিক চাঁদ আবিস্কার মানে পানি ও খনিজ সারফেস বিপন্ন
টুইন পৃথিবীর টুইন আকাশ যেমন মাটির উপরে আছে তা মাটির নীচে তেল গ্যাস আকারে আছে। কিন্তু অক্সিজেন টুইন আছে ব্ল্যাক হোল ম্যাগনেট টূইনের এন্টি ফিল্ডে । যেমন মিথেন চেইন বা তরল জ্বালানির সাথে অক্সিজেন নেই মাটির অভ্যন্তরে। যে কারণে স্কেলেটাল প্ল্যানেট গুলোতেও অক্সাইড নেই। আছে টুইন নাইট্রাইড। যেখান থেকে টুইন ফিশনে নাইট্রোজেন আসে স্ট্রাটোস্ফেয়ার টুইনে। স্ট্রাটোস্ফেয়ার টুইন ট্রপোস্ফেয়ার টূইন বা মেসোস্ফেয়ার টুইনের সাথে ব্ল্যাক হোল টূইন ফিল্ড তৈরি করায় নাইট্রোজেন অক্সিজেনের ব্ল্যাক হোল টূইন ফিল্ড টুইন ডাইরেকশনের ট্রপোস্ফেয়ার ও মেসৌস্ফেয়ারের টূইন আকাশ সারফেসের উপর নীচে পরিবর্তন করে দিন ও রাতে।
এতে যেমন লুব্রিকেন্টের সলিড টুইন স্টেট পানির বরফের মতো মেরুর ধাতব অধাতব টুইন ফিল্ড তৈরি করে ঠিক এটি স্কেলেটাল টূইন প্ল্যানেটের কঠিন তরল ও বায়বীয় টুইন স্টেট তৈরি করছে। এখানে স্কেলেটাল প্ল্যানেটগুলোর প্রত্যেকটির টুইন, টুইন পৃথিবীর কার্বনেটেড টুইন ফিল্ডের মতো সালফারযুক্ত নাইট্রাইড, বোরন যুক্ত নাইট্রাইডের এন্টি ফিল্ড টুইন আমরা প্রত্যক্ষ করছি ল্যাবে। জাস্ট নেগেটিভ পজিটিভ টুইন চার্জ সাইড বা ম্যাগনেটিক ফিল্ড টুইন পরিবর্তন করে দিলেই হয়। লুব্রিকেন্ট টোটালি টুইন আকরিকের মতো যারা প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডের স্কেলেটাল টুইন বডির তরল গ্যাসিয়াস ও কঠিন খনিজের টূইন তৈরি করে অভ্যন্তর ও বাহির দিয়ে স্হাপন করা আছে যা ফেটে যাওয়া আকাশ কাইপার ও এস্টরয়েড বেল্টের মতো আছে। এখানে যেহেতু টুইন পৃথিবীর সংযুক্তির দ্বারা স্কেলেটাল টুইন প্ল্যানেট সংযুক্ত আছে তাই পানির তরল বিপরীতভাবে লুব্রিকেন্টের তরলকে বিপরীতভাবে স্পিন করায়, বরফ করায় লুব্রিকেন্টের কঠিন টুইনকে আর পানির ভ্যাপারাইজেশন টুইন করায় মিথেন চেইনকে।
ল্যাবের পৃথকীকরন বা রিফাইনারির পৃথকীকরনের টুইন ফিল্ডের সাথে হবে না। এজন্য যে এদের সারফেস পরিবর্তন করায় এবং পৃথিবীর টুইন সারফেসে নেওয়ায় অক্সিজেনেটেড টুইন হয়ে এন্টি ফিল্ড ম্যাটার টুইন হয়ে পুড়ে যাচ্ছে। যে কারণে ব্ল্যাক হোল এন্টি ফিল্ড ম্যাগনেট সংযোগে এসব জ্বালানির সাথে অক্সিজেনের রাসায়নিক সংযোগ তৈরি হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় সভ্যতার।
এখানে উল্লেখ্য যে এসব লুব্রিকেন্টের কঠিন তরল ও বায়বীয় স্টেট টুইন পৃথকভাবে টুইন ফিউশন স্টেট এবং আলাদা আলাদা টেম্পরেচারের ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড ম্যাটার বিম। যেমন পানির ভ্যাপারাইজেশন স্টেট হাইড্রোজেন অক্সিজেন টুইনের ফিশন হয়নি তখনও কিন্তু ফিউশন টুইন চার্জ ফিল্ড বিম। শুধু কনসেন্ট্রেশনে তারতম্য আছে। আবার যেমন সভ্যতার লস্ট ওয়ার্ল্ডের তৈরি ইউভি টুইন কনসেন্ট্রেড হয়ে লেজার তরল টুইন রে তৈরি হচ্ছে বিষয়টি তেমন। কেননা দাবানল,আগ্নেয়গিরি, আগুণ ঝড় ইত্যাদি এভাবেই তৈরি হচ্ছে। এর পরের স্টেট সৃষ্টির অরিজিন যা ব্ল্যাক হোল বলে দুই উদয়াচল ও দুই অস্তাচলের ডট পয়েন্ট সময়ের বর্তমান কাল অদৃশ্য ব্ল্যাক হোল যা কঠিন বলে সৃষ্টির কিছুই থাকেনা এবং আয়নোস্ফেয়ার অতিক্রম করে দিনের শেষ থেকে রাতের শুরুতে বা রাতের শেষ থেকে দিনের শূরুতে যতো শক্তিশালী বৈদ্যতিক টূইন ফিল্ড তৈরি করে শক্তিশালী যান তৈরি করা হোক না কেনো টুইন আকাশ ভেদ করার ক্ষমতা কারো নেই।
তাহলে অধাতব স্কেলেটাল প্ল্যানেটগুলোর টূইন ফিল্ডও পেয়ে যাচ্ছেন। পৃথিবীর রাতের ধাতব টুইন আকাশের সাথে স্কেলেটাল গ্রহের অধাতব টূইন আকাশ আর দিনের পৃথিবীর অধাতব টুইন আকাশের সাথে স্কেলেটাল টুইন প্ল্যানেটের বিপরীত আকাশের সংযোগ পেয়ে গেলেন। দিনের পৃথিবীর অধাতব টুইন আকাশের সাথে স্কেলেটাল টুইন ধাতব আকাশের ফিউশন সংযোগ পেয়ে গেলেন। এভাবে আরও দুটি পরস্পর বিপরীতে স্পিন করছে। পৃথিবীর টুইন চাঁদ যদি চারটি হয় পরস্পর বিপরীত প্রতিটি স্কেলেটাল প্ল্যানেটের টুইনেরও চারটি বিপরীত স্পিনে সংযুক্ত। তাহলে ৬টি স্কেলেটাল প্ল্যানেট টুইনের ২৪ টি এবং টুইন পৃথিবীর বিপরীতভাবে ২৪টি মোট ৪৮টি চাঁদ আছে যারা আবার গোলার্ধ তৈরি করে টুইন।
একইরূপ বিপরীত ইউরেনাস ভেনাস টুইনের সংখ্যাও ফিউশনে যে চারটি টুইন বিপরীত অবস্হা তা চাঁদের বাহিরে নিয়ন্ত্রীত হবার সাধ্য নেই। টুইন পানির তিন অবস্হার টূইন ফিল্ড না থাকলে খনিজ টুইনের তিন অবস্হা থাকার সুযোগ নেই ৭ম বিছানো টুইন পৃথিবীর
জীবজগত টুইনের। এন্টি এক্সিস্ট স্পেস টুইন ওয়ার্ল্ড স্কেলেটাল টুইন বডির উপর ও বাহির দিয়ে এভাবে টুইন স্পিনের বিপরীত হয়ে চলমান আছে।
এআই এর ব্যবস্হাপনায় যারা সভ্যতা গড়ার পরিকল্পনা করছে আর বিদ্যুত প্রবাহের চিন্তা করছে বা প্রযুক্তি ব্যবহারের বা গবেষণা কেন্দ্র চালানোর পরিকল্পনা করেছে এদের চেয়ে অশিক্ষিত মানব সভ্যতা সর্বশেষ ৩০০০ বছর থেকে ৩৫০০ বছরের মধ্যে আর আসেনি। আগের এমন জাতির মতো অর্ধেক প্ল্যানেটারি লস্ট ওয়ার্ল্ড নিয়ে ধ্বংসের সময় বা বিলুপ্তির খুব কাছাকাছি সময় অতিক্রম করছে। ট্রপোস্ফেয়ার টুইনের বিপরীত ঘুরছে এন্টি এক্সিস্ট স্পেস টুইন বা স্ট্রাটোস্ফেয়ার টুইন আবার স্ট্রাটোস্ফেয়ার টুইনের বিপরীতে মেসোস্ফেয়ার টূইন ভারী বা কঠিন পদার্থের এক্টিভিটি টুইন ঘূর্নায় মান আছে। চলক অক্সিজেন হাইড্রোজেন টুইন পানির তিন অবস্হার টুইন থেকে । আর সেই অক্সিজেন টুইনের ফিশন ফিউশনের বৈদ্যতিক টুইন চার্জে ঘুর্নায়মান আছে যে বিশ্বজগতের টুইন ফিল্ড তাই নিয়ে মানব সভ্যতার এতো বাড়াবাড়ি। বিপরীত দেখতে চাইলে প্ল্যাঙ্ক আইনস্টাইন হকিংদের মতো কাল্পনিক টুইন বিম যে দিকেই তাকাবেন সোজা করতে হবে। কিন্তু টুইন পৃথিবীর বা টূইন মহাবিশ্বের অস্তিত্বই থাকবে না। ব্ল্যাক হোল সিঙ্গেল স্টেট বর্তমান কালের সময় আর সৃষ্টির অস্তিত্বে দেখা দিবে না।
কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটালে এবছর যতোটা ইউরেনাস ভেনাস আপনার দেশের টূইন ফিল্ড পৃথিবীতে আছে পরের বছর তাও থাকবে না। দ্রুত কমে যাবে। কেননা টুইন মেঘ সৃষ্টি হবে আপনার টেরিটোরির টুইন সারফেসের ইউরেনাস ভেনাস টুইনের রিজার্ভ অবস্হা থেকে প্রথমতো। + টেমস টুইন নদীর পানির তিন স্টেট টূইন ফিল্ড এন্টি ফিল্ড হয়েছে বা টুইন লস্ট প্ল্যানেটের জেমস ওয়েবের টূইন মহাবিশ্বে চলে যাচ্ছে এন্টি ম্যাটার ক্যানসার টূইন বা এলিয়েন টুইন হয়ে। টুইন ইউরোপ জুড়েও তাই। চীন জাপান যুক্তরাষ্ট্রের উদাহরন কোনো কিছু দিয়ে দেওয়া যায় না। উল্লেখিত বিশ্লেষনের মধ্যে সিএন বা এসএন বা বোরনএন টূইন ফিল্ড মানুষ তৈরি করছে গবেষণাগারেও বা কারখানায়ও বা রিফাইনারিতেও । যা ক্যানসার ছড়িয়ে দিয়ে চলেছে প্ল্যানেটারি টূইন ফিল্ডে। আবার এসব রিফাইনারী এক্সপোর্ট হচ্ছে বিভিন্ন দেশে। নিজের দেশের পৃথিবীতে টিকে থাকার খবর নেই এর মধ্যে কিছুটা ভালো আছে যে দেশ তাকেও ক্যানসার ধরিয়ে সভ্যতার অশিক্ষিত অবৈজ্ঞানিক সোসাইটি বড় করছে। অর্ধেক যেনো না হয়।
এজন্য শহর বন্দর এসব ইন্ডাস্ট্রিয়ালাইজেশন থেকে পালিয়ে কান্ট্রিসাইডে চলে যেতে নির্দেশসহ পরামর্শ দিচ্ছে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়। যুবরাজ /২৮.০৭.২০২৫