Muhammad (PBUH) is the greatest scientist of mankind. He was discovered by Rakim University BD.

Humanity is in the grip of the unscientific modern era. Now, since the Holy Quran was not written by humans and there is no original copy of it, it was written by humans and therefore Islam did not receive the correct message and in terms of credibility it has become the same as other religions.

Humanity is in the grip of the unscientific modern era. Now, since the Holy Quran was not written by humans and there is no original copy of it, it was written by humans and therefore Islam did not receive the correct message and in terms of credibility it has become the same as other religions. In the case of Hadith, it is completely written by humans and therefore many Hadiths have become weak. Even when the science of all faculties has been proven to be fake, these things have not stopped. What two such channels had to write today has been inserted on the website of Rakim University Bangladesh for the entire humanity;

Al Quran Paradox Free Science, Hadith is Practical Knowledge. Which no one knows in 1400 years. The theory that has made science a paradox has become a theory in all faculties, none of these are science. As a result, all religions based on faith have come to Islam and created Paradox Free Science. When the entire human civilization has learned science incorrectly, which is not science at all, then there will be a discrepancy between the Quran and the Hadith because the civilization that is driving science through paradoxes itself loses its ability to explain it at the end. Then, with this system of ignorance, doubts are certainly created about the Quran and the Hadith. But when all religions are based on faith alone, people have chosen different religions. In the Holy Quran, Allah Almighty Himself has sworn by the scientific Quran. But humanity has not been able to convert this into faith in the past 1400 years. There is talk of the present tense of time when the age of someone will never be more than 25 years or less. Then there is also such a place. Again, in the story of the Ashabe kahaf of the cave, the inhabitants of the cave and the inhabitants of Rakim are in the same place, and the meaning of Rakim is made to flow with the present tense, when it is not the mistake of the scribes of the Quran to be unable to correctly interpret the meaning of Rakim. Again, it is said in this Surah Al-Kahf that, O Messenger, if you were to look at those sleeping youths through the gap in the cave, you would probably go mad, because the sun is seen from south to north and from north to... . People have never seen the sun go from north to south and from south to north. Allah Almighty has said that the Holy Quran is full of science. So if these things are proven by truth, then it is proven why the science of the present civilization is a paradox. So if there is no science, then how can you verify the infallibility of the Quran and Hadith?

Again, the Holy Quran talks about all creation being made in pairs or twin formations. In Surah Tariq, the word Tariq is used to mean dark matter, which means the opposite twin matter beam; etc. Bangladesh has discovered these theories, such as the black hole theory, which is the current state of affairs. It has been about five years and the entire world has been informed. Which is being informed to the world civilization every day in this way and in various other ways by the initiative of a single person. Bangla is going to English. This Bangladeshi has become a discoverer and a lifelong student but has not become an inventor because 1400 years ago, Allah Almighty sent Prophet Muhammad (PBUH) as the only and last guide to show the path of peace or the path of Islam to the entire mankind through practical scientific education.Nabiji Mohammad (peace be upon him) is the inventor of all scientific faculties. This Bangladeshi has discovered Prophet Muhammad (PBUH) as the greatest scientist of all time among all creations. Nabiji Muhammad (PBUH) said at the last moment of his death, do not be sad. Know Allah as your protector and hold the Quran close to your heart. No matter how big the disaster, you will be able to solve it. Never lose your way. This invaluable message proves that everything is possible with science. This planetary twin field is about to be destroyed when the earth's core has started rotating in the opposite direction for a month. Which proves that the Zulfi star has been born. Humans are the beneficiaries. Even in five years, scientific theories have not been taken into account. How such a situation could have been easily resolved has been informed to the world civilization by preparing daily analysis reports. See what the definition of science is paradox free and how it is. And is there any content in these discussions of yours?

What has been said has been scientifically proven. Paradox Free creates the content of science that you never imagined in life. Details -Website - http://www.rakimuniversity.com X - @JuborajI fb -https://www.facebook.com/share/19BYH3ikrf You tube channel -@RakimUniversity Mail : rakimuniversity@gmail.com

মোহাম্মদ (সা:) মানবজাতির শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী। তাঁকে আবিস্কার করেছে রাকীম ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ

অবৈজ্ঞানিক অত‍্যাধুনিক যুগের কবলে মানবসভ‍্যতা। এখন পবিত্র আল কোরআন না কি মানব রচিত হওয়ায় এবং এর ওরিজিন কপি না থাকায় তা মানব রচিত হয়েছে এবং এজন‍্য সঠিকভাবে বার্তা পায়নি ইসলাম এবং বিশ্বাসযোগ‍্যতার ক্ষেত্রে অন‍্যান‍্য ধর্মের মতো একই হয়েছে। হাদীসের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ মানব রচিত এবং এজন‍্য বহু হাদীস দূর্বল হয়েছে এজন‍্য। বর্তমানে সব ফ‍্যাকাল্টির বিজ্ঞান যখন ফেক প্রমাণ হয়েছে তখনও এসব কথা বন্ধ হয়নি। এরকম দুটি চ‍্যানেলকে আজকে যা লিখতে হলো তা সমগ্র মানবসভ‍্যতার জন‍্য রাকীম ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের ওয়েবসাইটে সন্নিবেশিত করা হলো ;

আল কোরআন প‍্যারাডক্স ফ্রি সাইন্স, হাদীস হলো প্র‍্যাক্টিক‍্যাল জ্ঞান। যা ১৪০০ বছরে কেউ জানে না। বিজ্ঞানকে প‍্যারাডক্স করে যে থিওরি হয়েছে সব ফ‍্যাকাল্টিতে এসবের কোনো কিছু বিজ্ঞান নয়। ফলে বিশ্বাসের উপর চলা সকল ধর্ম ইসলামে এসে প‍্যারাডক্স ফ্রি সাইন্স তৈরি করেছে। বিজ্ঞান যখন সমগ্র মানবসভ‍্যতা ভুলভাবে শিখেছে যা বিজ্ঞানই হয়নি তখন কোরআন এবং হাদীস সম্পর্কে অমিল হবেই এজন‍্য যে, যে সভ‍্যতা বিজ্ঞানকে প‍্যারাডক্স করে চালিত করে আছে সে নিজেই একপর্যায়ে ব‍্যাখ‍্যা করা হারিয়ে ফেলে। তখন এই অশিক্ষার সিস্টেম নিয়ে কোরআন ও হাদীস সম্পর্কে সন্দেহ অবশ‍্যই তৈরি করে। কিন্তু শুধু বিশ্বাসের উপর যখন সব ধর্ম চলে তখন মানুষ বেছে নিয়েছে বিভিন্ন ধর্ম। পবিত্র আল কোরআনে মহান আল্লাহ নিজেই বিজ্ঞানময় কোরআনের কসম করেছেন। কিন্তু এটি বিশ্বাসে পরিণত করতে পারেনি মানবসভ‍্যতা বিগত ১৪০০ বছরে। সময়ের বর্তমান কালের কথা বলা আছে যখন কারো বয়স একসময় ২৫ বছরের উপরে হবে না আবার কমও হবে না। তাহলে এমন স্হানও আছে। আবার আসহাবে কাহাফের গল্পে গুহার অধিবাসী ও রাকীমের অধিবাসী একই স্হানে এবং রাকীমের অর্থ বর্তমান কাল দিয়ে সময়কে প্রবাহিত করা হয়েছে যখন তা সঠিকভাবে রাকীমের অর্থ করতে না পারা কোরআন লিপিবদ্ধকারীদের ভুল নিশ্চয় নয়? আবার বলা হয়েছে এই সূরা কাহাফে যে, হে রাসূল তুমি যদি সেই ঘুমন্ত যুবকদের গুহার ফাঁক দিয়ে দেখতে তাহলে তুমি বোধ হয় পাগল হয়ে যেতে এজন‍্য যে সূর্য দেখতে দক্ষিণ থেকে উত্তরের দিকে আর উত্তর থেকে --। সূর্যকে মানুষ কখনো দেখেনি উত্তর থেকে দক্ষিণে যায় এবং দক্ষিণ থেকে উত্তরে যায়। মহান আল্লাহতো বলেছেন যে পবিত্র আল কোরআন বিজ্ঞানময়। তাহলে এসব কথা সত‍্যি দ্বারা প্রমাণ হলে বর্তমান সভ‍্যতার বিজ্ঞান কেনো প‍্যারাডক্স তা প্রমাণ হয়। তাহলে বিজ্ঞান না থাকলে কি দিয়ে কোরআন ও হাদীসের দূর্ভেদ‍্যতা যাচাই করবেন?

আবার সব সৃষ্টি জোড়ায় জোড়ায় বা টুইন ফর্মেশনে তৈরি পবিত্র আল কোরআনের কথা। সূরা তারিকে তারিক শব্দ দ্বারা ডার্ক ম‍্যাটার বুঝানো হয়েছে যা বিপরীত টুইন ম‍্যাটার বিম বুঝায় ; ইত‍্যাদি। বাংলাদেশ এসব থিওরি আবিস্কার করেছে যেমন ব্ল‍্যাক হোল থিওরি বর্তমান কালের স্হান। প্রায় পাঁচ বছর হলো এবং সমগ্র পৃথিবীকে অবহিত করা হয়েছে। যা একক ব‍্যক্তি উদ‍্যোগে প্রতিদিন এভাবে এবং আরও বিভিন্ন উপায়ে জানানো হচ্ছে বিশ্বসভ‍্যতাকে। বাংলা ইংরেজীতে চলে যাচ্ছে। এই বাংলাদেশী একজন ডিসকোভারার ও আজীবন ছাত্র হয়েছে কিন্তু ইনভেন্টর হয়নি এজন‍্য যে ১৪০০ বছর আগে রাসূল মোহাম্মদ (সা:)কে একমাত্র ও শেষ পথ প্রদর্শক হিসাবে প্র‍্যাক্টিক‍্যাল বিজ্ঞানময় শিক্ষা দ্বারা সমগ্র মানবজাতির শান্তির পথ বা ইসলামের পথ দেখানোর জন‍্য পাঠিয়ে আবার নিয়ে গিয়েছেন মহান আল্লাহ তায়ালা। নবীজি (সা:) তিনিই ইনভেন্টর অব অল সাইন্স ফ‍্যাকাল্টি। নবীজি মোহাম্মদ (সা:)কে সকল সৃস্টির মধ‍্যে সর্বকালের শ্রেষ্ট বিজ্ঞানী হিসাবে আবিস্কার করেছে এই বাংলাদেশী। নবীজি (সা:) তাঁর ইন্তেকালের শেষ মুহূর্তে বলে গেছেন তোমরা দু:খ করোনা। মহান আল্লাহকে অভিভাবক জেনো আর কোরআনকে তোমরা বুকে আঁকড়ে ধরে রেখো। যতো বড় মহাবিপদ আসুক তোমরা সল্ভ করতে পারবে। কখনো পথ হারিয়ে ফেলবে না। এই মহামূল‍্যবান বাণী দ্বারা প্রমাণ করা যায় বিজ্ঞান দিয়ে সবকিছু করা সম্ভব। এই প্ল‍্যানেটারি টুইন ফিল্ড ধ্বংস হতে চলেছে যখন পৃথিবীর কোর উল্টা দিকে ঘোরা শুরু হয়েছে একমাস যাবত। যা দ্বারা জুলফি তারার জন্ম হয়ে গেছে প্রমাণ করা যায়। মানুষ সুবিধাভোগী।পাঁচ বছরেও বিজ্ঞানের থিওরি আমলে নেয়নি। কিভাবে খুব সহজে এমন পরিস্হিতি থেকে উত্তোরন ঘটানো যেতো তা প্রতিদিনের এনালাইসিস রিপোর্ট তৈরি করে জানানো হয়েছে বিশ্বসভ‍্যতাকে। দেখুন বিজ্ঞানের সংজ্ঞা প‍্যারাডক্স ফ্রি কি এবং কেমন। আর আপনাদের এসব আলোচনায় কোনো বিষয়বস্তু আছে কি?

যা বলা হলো তা বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে। জীবনে যা কল্পনাও করেননি সেসব প‍্যারাডক্স ফ্রি বিজ্ঞানের বিষয়বস্তু নির্ভূলভাবে তৈরি করে। বিস্তারিত -Website - http://www.rakimuniversity.com X - @JuborajI fb -https://www.facebook.com/share/19BYH3ikrf You tube channel -@RakimUniversity Mail : rakimuniversity@gmail.com যুবরাজ /২০.১০.২০২৫