Humuscipience is a misleading theory. Accelerating the extinction of civilization.
Current human civilizations know science as having descended from humuspienches from various species, including apes, or from various aboriginal tribes that have slowly evolved into present civilizations.In different continents, ethnic language, culture and culture have separated and behind them, new civilizations have been created by migrating from one country to another. When, as it seems, reflections of Darwin's thought are employed.
Current human civilizations know science as having descended from humuspienches from various species, including apes, or from various aboriginal tribes that have slowly evolved into present civilizations.In different continents, ethnic language, culture and culture have separated and behind them, new civilizations have been created by migrating from one country to another. When, as it seems, reflections of Darwin's thought are employed.
Rakim University Pranathpur Bangladesh has presented the Black Hole Dark Matter Science Theory for the purpose of all mankind to analyze how our planetary twin field waste has been removed over the ages.The worldly and the unworldly are created by the scientific and unscientific causes of human thought.In the creation of extraterrestrial culture, among the necessary indicators of the current civilization, the living, food habits, daily necessities of the civilization are not earthly. Which is anti-planetary activity. It has engulfed society to such an extent that there is no way to understand that they are not humuspienches.
All creations are in twin format, most of which reside in dark matter. One earth or one sun or one universe or whatever, the scientist who sees each one is now in the house of the West. Even in the east, humuspienches have been affected by its wind.Apart from their words, there is no law, no court, no constitution.Therefore the law courts are formed from the reflection of the thoughts of the majority society. which attempts to discipline civilization. But when society indulges in unworldly or unscientific activities, everything goes awry. Can't tell the difference between good and bad.For example, if it is said that the use of mineral fuel is destroying the twin body of the earth's surface, it cannot be used to generate electricity or fossil fuel cannot be used.Again, because the technique of generating electricity of the alleged humuspiench is known, another group says that it is better to do it in the solar system.The black hole dark matter science report discovered by Rakim University says that the twin is also nearing the end of the Earth's electric twin charge production period. Because people's unworldly needs are increasing the use of electric tools in their daily thoughts.There is also no condition for Statasco to be suspended. All mineral-made tools are now alien to the Humuspienches. Either these have to be abandoned and therefore the city has to be left. Or the settlement of a city should be made like a settlement of a village.But that village also needs to be built according to Rakim University's Rakim/Black Hole Theory.
What else will happen?
When a country tests a nuclear bomb, the amount of extraterrestrial twin matter created creates asteroid comet twins. Because the twin fields of the alpha beta twin rays of the black hole's terrestrial twin, the earth's twin core, and the twin fields of the two opposing surface twin bodies are anti-fields, according to any theory of the origin of fire, and depending on the extent of the artificial fission-fusion twin.In this, the terrestrial twin core is made smaller and larger according to the size of the asteroid comet comet asteroid explosive for the preparation of the extraterrestrial twin core and ends up burning in two extraterrestrial twins. If it was not visible then the atmosphere or twin earth body would be very strong.This is because the anti-matter or extraterrestrial twin object created has slightly penetrated the anti-field twin water field near the twin core area but has not allowed it to pass through.
However, these twin asteroids, twin comets, are now concentrated tools of UV twin rays. Which is massively formed from the explosion of the atomic bomb and goes to the two opposite worlds and makes the two opposite worlds dwarf or unworldly.
This is how these man-made creations created by NASA and the so-called hummuspinches see their own creations.
Now these extraterrestrial magnetic twins are repairing the terrestrial magnetic twin field in such a way that the extraterrestrial westerners and easterners have corroded the black hole spin engine between the terrestrial twins.As a result, these anti-planetary unearthly twins will lose their anti-spins and continue in anti-spins, so the earthly twin will open from the planetary twin.
The small natural or earthly territories of the places that will be opened and expanded will be rebuilt by asteroid comet comet asteroid the twin terrestrial planetary twin field that will come intact. There are a few extraterrestrial tools out there that will burn the atmospheric twin (twin sky) twin surface or clear the twin acid-alkaline black hole twin field magnet alignment to create a new earthly twin planetary field.
If the day and night are created with the opposite of the jungle, then these two regions will be united, or those who were opposite to the island of Dajjal will appear there, or Dajjal will appear there.
Each country and civilization was opposed by Twin Waters or Twin Oceans or Twin Venus and Twin Uranus. What is it now? All the fake scientists are sitting in twin triangles like Bermuda or tectonic rifts with large areas made of land and sky and see the mustard flower in their eyes.
But here the nebula-pulsar, the pulsar nebula will be the planetary twin field resapole. Asteroid comets are smaller in size, so this is not the case. So the great rifts in the tectonic plates would separate into twinning with an area equal to the area of a great circle at least 30 miles in diameter.However, since the ionosphere and twin planetary fields are half at that time, its diameter will not be more than 15 miles. And the volume of the twin body of all creation will be halved.
If you are alive, you will understand that something has happened in the world, but the neighbors will be someone far away or someone close to the intercontinental stranger. It will take time to know these things or people will get confused.
On the other hand, billions of so-called Humuscipians scientists, including their laboratory universities, have moved to the Alpha Beta Gamma Twin Field, the initial twin level of the creation of the universe. In this way the abnormal coupling material is removed. Juboraj/2025.05.10
হুমুসিপিয়েন্স একটি বিভ্রান্তিকর থিওরি। সভ্যতার বিলুপ্তি ত্বরান্বিত করে।
বর্তমান মানব সভ্যতা এমনভাবে বিজ্ঞানকে জেনেছে যে তাদের অতীত বানরসহ বিভিন্ন স্পেসিস থেকে হুমুসিপিয়েঞ্চ হয়েছে বা বিভিন্ন আদিবাসি উপজাতি থেকে আস্তে আস্তে বর্তমান সভ্যতার দিকে এসেছে। বিভিন্ন মহাদেশে জাতিগত ভাষা কৃষ্টি কাল্চার পৃথক হওয়া এবং তাদের এমন হওয়ার পেছনে এক দেশ থেকে অন্যদেশে মাইগ্রেন্ট হয়ে নতুন নতুন সভ্যতা তৈরি হয়েছে। যখন যেমন মনে হয়েছে তেমনভাবে ডারউইনের চিন্তাধারার প্রতিফলনকে কাজে লাগানো হয়েছে।
রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় প্রান্নাথপুর বাংলাদেশ যে ব্ল্যাক হোল ডার্ক ম্যাটার সাইন্স তত্ব পেশ করেছে সমগ্র মানবজাতির উদ্দেশ্যে তার বিশ্লেষন করে দেখুন যুগে যুগে আমাদের প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডের বর্জ কিভাবে অপসারণ করা হয়েছে। পার্থিব ও অপার্থিব এই দুটি মানুষের চিন্তাধারার বৈজ্ঞানিক ও অবৈজ্ঞানিক কার্যকারণে সৃষ্ট। অপার্থিব কৃষ্টি কাল্চার সৃষ্টিতে বর্তমান সভ্যতার প্রয়োজনীয় সূচকের মধ্যে সভ্যতার বসবাস, খাদ্যাভ্যাস, নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের কোনোটিই পার্থিব নয়। যা এন্টি প্ল্যানেটারি এক্টিভিটি। এটি সমাজ সভ্যতাকে এমনভাবে গ্রাস করেছে যে বোঝার উপায় নেই যে এরা হুমুসিপিয়েঞ্চ নয়।
সব সৃষ্টি টুইন ফর্মেটের যার অধিকাংশ ডার্ক ম্যাটারে থাকে।
এক পৃথিবী বা এক সূর্য বা এক মহাবিশ্ব কিংবা যা কিছু দেখে প্রত্যেকটি একটি করে দেখার বিজ্ঞানী এখন পাশ্চাত্যের ঘরে ঘরে। প্রাচ্যেও এর হাওয়া লেগে সয়লাব হয়ে গেছে হুমুসিপিয়েঞ্চরা। এদের কথার বাহিরে আইন নেই আদালত নেই সংবিধান নেই। একারণে যে সংখ্যা গরিষ্ঠ সমাজের চিন্তার প্রতিফলন থেকে আইন আদালত তৈরি হয়ে থাকে। যা সভ্যতাকে শৃঙ্খলিত করার চেষ্টা থাকে। কিন্তু সমাজ যখন অপার্থিব বা অবৈজ্ঞানিক কার্যকলাপে সম্পৃক্ত থাকে তখন সবকিছু বিশৃঙ্খল হয়ে পরে। ভালো খারাপের পার্থক্য তৈরি করাও যায় না। যেমন যদি বলা হয় খনিজ জ্বালানি ব্যবহারে টুইন পৃথিবীর সারফেসের টুইন বডি ধ্বংস হচ্ছে বলে ইলেক্ট্রিসিটি তৈরির এর ব্যবহার কথা যাবে না বা ফসিল জ্বালানি ব্যবহার করা যাবে না। আবার কথিত হুমুসিপিয়েঞ্চের ইলেক্ট্রিসিটি তৈরির টেকনিক জানা থাকায় আরেকদল বলছে সোলার সিস্টেমে এটি করলে তাহলে ভালো। রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের আবিস্কৃত ব্ল্যাক হোল ডার্ক ম্যাটার সাইন্স রিপোর্ট বলছে এতেও টুইন পৃথিবীর ইলেক্ট্রিক টুইন চার্জ উৎপাদনের সময়কাল অতিক্রমের কাছাকাছি চলে আসছে । কেননা মানুষের অপার্থিব চাহিদা ইলেক্ট্রিক টুলস ব্যবহার প্রতিদিনের চিন্তা চেতনায় বাড়িয়ে দিচ্ছে।
স্ট্যাটাস্কো অবস্হায় রাখার পরিস্হিতিও নেই। সকল খনিজ নির্মিত টুল্স এখন হুমুসিপিয়েঞ্চদের অপার্থিব হয়ে গেছে। হয় এসব পরিত্যাক্ত করতে হবে এবং এজন্য শহর ছাড়তে হবে। অথবা শহরের জনবসতি একটি গ্রামের জনবসতির মতো করতে হবে। তবে সেই গ্রামটিও নির্মাণ কৌশল রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের রাকীম থিওরি মোতাবেক করতে হবে।
এছাড়া কি হবে তাইতো?
যখন কোনো দেশ একটি পরমাণু বোমার পরীক্ষা চালায় তখন যে পরিমাণ অপার্থিব টুইন ম্যাটার তৈরি হয় এরা এস্টরয়েড ধূমকেতুর টুইন তৈরি করে। কেননা ব্ল্যাক হোলের পার্থিব টুইন পৃথিবীর টুইন কোর আলফা বিটা গামা টুইন রশ্মির টুইন ফিল্ড দুই বিপরীত সারফেস টুইন বডিকে এন্টি ফিল্ড করে যা যে কোনো আগুণের উৎপত্তির থিওরি অনুযায়ী হয় এবং কৃত্রিম ফিশন-ফিউশন টুইন ঘটানোর মাত্রার উপর নির্ভর করে হয়। এতে পার্থিব টুইন কোর অপার্থিব টুইন কোর প্রস্তুতের জন্য এস্টরয়েড ধূমকেতু ধূমকেতু অস্টরয়েড এক্সপ্লুসিভের মাত্রা অনুযায়ী ছোট বড় হয়ে তৈরি হয়ে দুই পার্থিব টুইনে অপার্থিব হয়ে পুড়তে পুড়তে শেষ হয়। এটি যদি দেখা না যেতো তাহলে বায়ুমন্ডল বা টুইন পৃথিবীর বডি অত্যন্ত শক্তিশালি বলতে হবে। এজন্য যে যে এন্টি ম্যাটার বা অপার্থিব টুইন অবজেক্ট সৃষ্টি করা হয়েছে তা টুইন কোর এলাকার কাছাকাছি এন্টি ফিল্ড টুইন পানির ফিল্ডকে সামান্য ভেদ করেছে সেই এলাকায় কিন্তু তা অতিক্রম করতে দেয়নি।
যাহোক এই টুইন এস্টরয়েড টুইন ধূমকেতু এখন ইউভি টুইন রের কনসেন্ট্রেটেড টুল্স। যা পরমাণু বোমার বিস্ফেরণ থেকে বৃহৎ আকারে তৈরি হয়ে দুই বিপরীত পৃথিবীতে চলে যায় এবং দুই বিপরীত পৃথিবীকে ডোয়ার্ফ বা অপার্থিব বানায়।
এসব মানব সৃষ্ট যা নাসা এবং নাসার মতো কথিত হুমুসিপিয়েঞ্চরা নিজেই তৈরি করে আবার নিজেই নিজের তৈরি অবজেক্ট দেখছে।
এখন এসব অপার্থিব ম্যাগনেটিক টুইন পার্থিব ম্যাগনেটিক টুইন ফিল্ডকে এমনভাবে মেরামত করে যাচ্ছে যে অপার্থিব ওয়েস্টার্ন ও ইস্টার্নারদের পার্থিব টুইনের মধ্যে ব্ল্যাক হোল স্পিন ইঞ্জিনে জং ধরিয়ে ফেলেছে। ফলে এসব এন্টি প্ল্যানিটারি অপার্থিব টুইন স্পিন হারিয়ে এন্টি স্পিনে চলতে থাকবে বলে খুলে যাবে পার্থিব টুইন প্ল্যানেটারি টুইন থেকে।
যে স্হানগুলো খুলে বেড় হয়ে যাবে সেসব স্হানের ছোট বড় ন্যাচারাল বা পার্থিব টেরিটোরিগুলো এস্টরয়েড ধূমকেতু ধূমকেতু এস্টরয়েড হয়ে পূন: নির্মিত হবে সেই টুইন পার্থিব প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড যা ইনট্যাক্ট অবস্হায় আসবে। সেখানে সামান্য কিছু অপার্থিব টুলস থাকলেও সেগুলো বায়ুমন্ডলের টুইন (টুইন আকাশ) টুইন সারফেস দ্বারা পুড়িয়ে বা টুইন এসিড-ক্ষারের ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড ম্যাগনেটের এলাইনমেন্ট করে পরিস্কার করে নতুন পার্থিব টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ড তৈরি করবে।
জঙ্গলের বিপরীত যেখানে তৈরি হয়েছিলো তার সাথে দিবস রাত তৈরি করলে এই দুই অঞ্চল একসাথে হবে কিংবা দাজ্জ্বালের দ্বীপের সাথে যেই বিপরীত ছিলো তারা সেখানে উপস্হিত হবে বা দাজ্জাল সেখানে উপস্হিত হবে। প্রত্যেকটি দেশ ও সভ্যতার বিপরীত ছিলো টুইন পানি বা টুইন মহাসাগর বা টুইন ভেনাস ও টুইন ইউরেনাস। তা এখন কি আছে? সব ফেক বিজ্ঞানীরা বারমুডার মতো টুইন ট্রায়াঙ্গেল করে বসে আছে অথবা বিশাল এলাকা নিয়ে টেকটোনিক ফাটল ভূমি ও আকাশ দিয়ে তৈরি করে চোখে সরিষার ফুল দেখছে।
তবে এখানে নীহারিকা পালসার পালসার নীহারিকা হয়ে প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড রিসাপোল হবে। এস্টরয়েড ধূমকেতু আকারে ছোট হওয়ায় এমনভাবে হবে না। এজন্য টেকটোনিক প্লেটের বড় বড় ফাটল বিচ্ছিন্ন হবে কমপক্ষে ৩০ মাইল ব্যসার্ধের বড় বড় বৃত্তের ক্ষেত্রফলের সমান এলাকা। তবে তখনকার আয়নোস্ফেয়ার ও টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ড অর্ধেক হওয়ায় এর ব্যসার্ধ ১৫ মাইলের বেশি হবে না। এবং সব সৃষ্টির টুইন বডির আয়তন অর্ধেক হয়ে যাবে।
বেঁচে থাকলে বুঝতে পারবেন পৃথিবীতে কিছু একটা হয়েছে কিন্তু প্রতিবেশিরা হবে দূরের কেউ অথবা আন্ত:মহাদেশীয় কাছাকাছি কেউ অচেনা। এসব জানতেও সময় লাগবে বা মানুষ বিভ্রান্তিতে পরে যাবে।
অপরদিকে কয়েক বিলিয়ন কথিত হুমুসিপিয়েন্স বিজ্ঞানীরা তাদের ল্যাবরেটরী বিশ্ববিদ্যালয় দেশসহ তখন মহাবিশ্ব সৃষ্টির প্রাথমিক টুইন স্তর আলফা বিটা গামার টুইন ফিল্ডে চলে গিয়েছে। এইভাবে অস্বাভাবিক যুগল পদার্থ অপসারণ করা হয়ে থাকে। যুবরাজ /১০.০৫.২০২৫।