Definition of Meteor

What is a meteorite? When the present civilization does not know the theory of science, the Westerners did not stop making up stories which became their bad habit.The Westerners are destroying themselves every second and are also destroying their opposite.

What is a meteorite? When the present civilization does not know the theory of science, the Westerners did not stop making up stories which became their bad habit.The Westerners are destroying themselves every second and are also destroying their opposite.

What are meteorites? The theory of science does not know the current civilization then did not stop to say that the West has become a bad habit. Destroyed themselves and destroyed their opposites.

What is done in the electron atomic bomb of the fake particle theory? When a few kilograms of uranium or an asteroid are fissioned in the fission reaction, the bomb first creates a hot ionosphere like the Earth. At the same time, the fusion reaction continues. In fusion, the charge of the Earth's magnetic twin field that causes fission causes this explosive to bring fusion to the bomb. And when the bomb causes fission, the Earth's magnet causes the fusion reaction.

But since it loses the capacity to supply so much charge instantly, the mineral body of the twin planetary field is torn into anti-space. As a result, the twin core and twin ionosphere of the twin earth direct the Einstein debris to the twin sky and twin ground. Which causes the anti-activity of the twin earth core or ionosphere. That is, where it explodes, night becomes day and day becomes night. This part of the twin planet becomes the anti-matter of the expanded twin universe of Hawking debris.

Now, unfortunately, since NASA's space station is not opposite, it cannot see the anti-space activity. But it does after a few days. From which twin continent it was exploded, it comes to them by rotating the skeletal planetary twin field. At that time, when the twin earth lost the amount of minerals and the twin sky lost due to the atomic bomb, the asteroid -comet will not be seen the twin of the comet-asteroid. And they will message that on such and such a day an asteroid is coming which is coming towards the earth at such a speed and may or may not hit the earth. NASA never sees the space inside the twin earth or opposite (Planetary twin field's internal body), just like it does not see any creation. What NASA sees is the dwarf twin field of Hawking Einstein's Debris Universe.

Now, if someone tests an atomic bomb or is waging war with many missiles or explosives, then for these, the minerals and sky of the twin earth will have to do the same opposite activity. Because these explosions occur opposite to the charge of the twin earth. Now, since the troposphere twin and the mesosphere twin remain to supply the twin charge of the earth, if the Einstein explosion occurs during the day, the earth at night will show a comet, and if it occurs at night, the earth will show an asteroid during the day. The ionosphere label comes close and shows an anti-field because the earth of a neighboring country has been destroyed and exploded. These cosmic phenomena are being talked about as something to enjoy. In fact, it is unfortunate for those who see these things in their sky that the Western model of weapons science is anti-fielding and concentrating the field of the twin earth in this way. It is never good to see meteors in the sky. If you concentrate the ultraviolet twin rays, you get a large amount and it is also called a meteor. Now, the amount of UV twin rays is being concentrated by creating a more electrified field than the Einstein Alfred Nobel Hawking Debris or Planck's fake theory. Which will be seen in chronic terrible fires or the ocean above your head. It will suddenly break and drown the city, port, where ships, planes or vehicles are. The level of anti-field in the water is increasing which will burn like fuel, sea, ocean, lake etc. Like these fuel oils. But you don't have to burn it. Even if you give a private car or plane or house electric switch, it will burn research and university or news reader's room etc.

To avoid the terrible danger, leave the city. Go to the village and prepare your necessary food in a poison-free organic and inorganic way by building soil. Abandon all chemical products, hybrid production and stop all this. Stop mining. You have to leave the city and port. There is no time. Reduce electricity usage by 90%. Burn wood, vine leaves and cook. Mix these black ash or dust which are carbonated twins with the soil of the earth. Only then will you get the quasar of the twin earth. Since the quasar of the earth will never be built in the land of the city, port, ocean, ice, these earths will overturn. Move quickly so that they do not overturn. Do not think that you can save yourself by climbing a tall building. These are permanent asteroids, comets, twins, burning as twins, the twin earths consume the twin charge. And all these will be destroyed in any disaster. Avoid mountains. Move away from areas where concrete is laid. Live in the village. Stay like this for 40 years. Everything will be fine. Almighty Allah cultivated the Skeletal Planet for 40 years, making it suitable for humans and animals. And if we do the same, within 40 years, the city and port will be full of foxes, snakes, insects, spiders ;etc.and jungles. These are now lowlands, but they will become mountains or hills and rivers will flow.

Seeing meteors in the sky of your country like the West means that your country, region is creating viruses, droughts, wildfires, various diseases, soil and fauna like the West.

Making news about seeing meteor showers with the addition of impeccable and beautiful adjectives, reveals the level of education of the world society. Juboraj/2025.08.12

উল্কার সংজ্ঞা

উল্কা কি? যখন বিজ্ঞানের থিওরিই জানে না বর্তমান সভ‍্যতা তখন বানিয়ে গল্প বলা থামেনি পশ্চিমাদের যা ওদের বদ অভ‍্যাসে পরিণত হয়েছে। পশ্চিমারা প্রতি সেকেন্ডে নিজেদের ধ্বংস করে ফেলছে আবার তাদের বিপরীতও ধ্বংস করে চলেছে।

ফেক পার্টিকেল থিওরির ইলেক্ট্রন পরমাণু বোমায় কি করা হয়। ফিশন বিক্রিয়ায় তা কয়েক কেজি ইউরেনিয়াম বা এস্টরয়েডকে ফিশন ঘটানো হলে বোমাটি প্রথমে পৃথিবীর মতো উত্তপ্ত আয়নোস্ফেয়ার তৈরি করে। একই সাথে ফিউশন বিক্রিয়া চলতে থাকে। ফিউশনে পৃথিবীর যে ম‍্যাগনেটিক টুইন ফিল্ডের চার্জ যা ফিশন ঘটায় বলে বোমায় ফিউশন নিয়ে আসে এই বিস্ফোরক। আর যখন বোমাটি ফিশন ঘটায় তখন পৃথিবীর ম‍্যাগনেট ফিউশন বিক্রিয়া ঘটায়। কিন্তু এতো চার্জ তাৎক্ষনিক সরবরাহ করার ক‍্যাপাসিটি হারিয়ে ফেলে বলে এন্টি স্পেস হয়ে ছিঁড়ে চলে আসে টুইন প্ল‍্যানেটারি ফিল্ডের খনিজ বডি। ফলে টুইন পৃথিবীর টুইন কোর এবং টুইন আয়নোস্ফেয়ার আইনস্টাইনের ডেবরিজকে টুইন আকাশ ও টুইন গ্রাউন্ডকে ডাইরেক্ট করে দেয়। যা টুইন পৃথিবীর কোর বা আয়নোস্ফেয়ারের এন্টি এক্টিভিটি করে। অর্থাৎ যেখানে বিস্ফোরিত হয় সেখানে রাত হয় দিন আর দিন হয় রাত। টুইন প্ল‍্যানেটটির এই অংশ হকিং ডেবরিজের সম্প্রসারিত টুইন মহাবিশ্বের এন্টি ম‍্যাটারে পরিণত হয়।
এখন নাসার স্পেস স্টেশন বিপরীতে না থাকায় দূর্ভাগ‍্যক্রমে এন্টি স্পেস এক্টিভিটি দেখতে পায় না। তবে পায় কয়েকদিন পর বা কিছু সময় পর। যা কোন টুইন মহাদেশে এটির বিস্ফোরন ঘটানো হলো সেখান থেকে এটি স্কেলেটাল প্ল‍্যানেটারি টুইন ফিল্ড ঘুরতে ঘুরতে ওদের কাছে আসে। ততক্ষনে পরমাণু বোমার জন‍্য টুইন পৃথিবী যে পরিমাণ খনিজ হারিয়েছে ও টুইন আকাশ হারিয়েছে তার এস্টরয়েড ধূমকেতুর টুইন যখন দেখবে ধূমকেতু এস্টরয়েডের টুইন দেখবে না। এবং ওরা ম‍্যাসেজ করবে অমুক দিন একটি এস্টরয়েড আসছে যা পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে এতো গতিতে এবং পৃথিবীতে আঘাত হানতে পারে নাও পারে। নাসা কখনো টুইন পৃথিবীর অভ‍্যন্তরে বা বিপরীত স্পেস(প্ল‍্যানেটারি টূইন ফিল্ডের ইন্টার টুইন বডি) দেখতে পায় না যেমন কোনো সৃষ্টিও দেখে না। নাসা যা দেখে হকিং আইনস্টাইনের ডেবরিজ মহাবিশ্বের ডোয়ার্ফ টুইন ফিল্ড। এবং এটিই ওদের ধ্বংস স্তুপে পরিণত হওয়া লস্ট টুইন পৃথিবীর ফিশন ফিউশনের টুইন গ‍্যালাক্সির কোষ সমৃদ্ধ টুইন মহাবিশ্ব এবং বিভিন্ন সেকশন তৈরি করা

এখন পরমাণু বোমার পরীক্ষা কেউ চালালে কিংবা অনেক ক্ষেপনাস্ত্র বা বিস্ফোরক দ্রব‍্য দিয়ে যুদ্ধ করছে ধরুন তাহলে এসবের জন‍্য টুইন পৃথিবীর খনিজ ও আকাশকে একইরকম বিপরীত এক্টিভিটি করতে হবে। কেননা টুইন পৃথিবীর রিজার্ভ টুইন অবজেক্টের চার্জের বিপরীতে এসব বিস্ফোরন ঘটে। এখন পৃথিবীর টুইন চার্জ সরবারাহের জন‍্য ট্রপোস্ফেয়ার টূইন ও মেসোস্ফেয়ার টুইন অবশিষ্ট আছে বলে আইনস্টাইনের বিস্ফোরন দিনে হলে রাতের পৃথিবী ধূমকেতু দেখাবে আর রাতে ঘটালে বিপরীতে দিনে এস্টরয়েড দেখাবে। ধূমকেতুটির টুইপ পাশের কোনো দেশের পৃথিবী ধ্বংস হয়ে এসে বিস্ফোরিত হয়েছে বলে আয়নোস্ফেয়ার লেবেল কাছাকাছি এসে এন্টি ফিল্ড করে দেখাচ্ছে। এসব মহাজাগতিক কতোরকম কি বলে ইনজয় করার কথা বলা হচ্ছে। আসলে যার যার আকাশে এসব দেখা যাচ্ছে তাদের দূর্ভাগ‍্য যে পাশ্চাত্য মডেলের অস্ত্র বিদ‍্যা এভাবে টুইন পৃথিবীর ফিল্ডকে এন্টি ফিল্ড করছে এবং কনসেন্ট্রেড করছে। উল্কা আকাশে দেখা কখনো ভালো নয়। আলট্রাভায়োলেট টুইন রে কে কনসেন্ট্রেড করলে বড় মাত্রা পায় এবং তাকেও উল্কা বলে। এখন বেশি মাত্রার আইনস্টাইন আলফ্রেড নোবেল হকিং ডেব্রিজ বা প্ল‍্যাঙ্কের ফেক থিওরির বেশি বিদ‍্যুতায়িত ফিল্ড তৈরি ইউভি টুইন রের মাত্রা কনসেন্ট্রেড করে চলেছে। যা ক্রনিক ভয়াবহ দাবানল কিংবা মহাসাগর কে মাথার উপরে দেখা যাবে। হঠাৎ ভেঙ্গে পরে বন‍্যায় তলিয়ে নিয়ে যাবে শহর বন্দর যেখানে জাহাজ প্লেন বা যানবাহন। টুইন পানির এন্টি ফিল্ডের মাত্রা বেড়ে যাচ্ছে যা জ্বালানির মতো জ্বলে উঠবে সাগর মহাসাগর লেক ইত‍্যাদি। যেনো এসব জ্বালানি তেল। তবে এটি আপনাকে জ্বালাতে হবে না। প্রাইভেট কার বা প্লেন বা ঘরের ইলেক্ট্রিক সুইজ দিলেও জ্বলে উঠবে গবেষণার ও বিশ্ববিদ্যালয় বা সংবাদ পাঠকের রুম ইত‍্যাদি।

ভয়াবহ বিপদ এড়িয়ে চলতে শহর ছাড়ুন। গ্রামে গিয়ে নিজের প্রয়োজনীয় আহার বিষমুক্তভাবে জৈব অজৈব পদ্ধতিতে মাটি নির্মাণ করে করুন। সকল রাসায়নিক পণ‍্য,হাইব্রিড উৎপাদন বর্জন করুন এবং এসব বন্ধ করে দিন। খনিজ উত্তোলন বন্ধ করে দিন। শহর বন্দর ছাড়তেই হবে। সময় হাতে নেই। বিদ‍্যুত ব‍্যবহার ৯০℅ কমিয়ে ফেলুন। কাঠ লতা পাতা পুড়িয়ে রান্না করুন। এসব কালো ছাই বা ডাস্ট যা কার্বোনেটেড টুইন, এসব টুইন পৃথিবীর সয়েলে মিক্স করুন। তবেই টুইন পৃথিবীর কোয়েসার পাবেন। শহর বন্দর মহাসাগর বরফের দেশে কখনো পৃথিবীর কোয়েসার নির্মিত হবেনা বলে এসব পৃথিবী উল্টে যাবে। যেনো উল্টে না যায় দ্রুত সরে পড়ুন। মনে করবেন না যে উঁচু অট্টালিকায় উঠে রক্ষা পাওয়া যাবে। এসবইতো স্হায়ী এস্টরয়েড ধূমকেতু টুইন হয়ে পুড়ছে টুইন পৃথিবীর টুইন চার্জ ব‍্যয় করে । এবং এসবই ধ্বংস হবে যে কোনো ডিজাস্টারে। পাহাড় এড়িয়ে চলুন। কঙ্ক্রিট বিছানো এলাকা থেকে সরে যান। গ্রামে বসবাস করুন। ৪০ বছর এভাবে থাকুন।সব ঠিক হয়ে যাবে। মহান আল্লাহ স্কেলেটাল প্ল‍্যানেট ৪০ বছর আবাদ করেছিলেন মানুষ ও প্রাণীজগতের জন‍্য উপযুক্ত করে। এবং আমরাও তাই করলে ৪০ বছরের মধ‍্যে শহর বন্দরে শেয়াল শাপ পোকা মাকড় ;ইত‍্যাদি, জঙ্গলে পরিপূর্ণ হয়ে যাবে। এসব এখন নীচুর মতো কিন্তু পাহাড় বা টিলা হয়ে নদী প্রবাহিত করবে।

নিজের দেশের আকাশে পাশ্চাত্যের মতো উল্কা দেখা মানে আপনার দেশ, অঞ্চল ভাইরাস খড়া দাবানল, নানা রকম রোগের মাটি ও জীবজগত তৈরি করছে পাশ্চাত্যের মতো।

অনিন্দ‍্য সুন্দর বিশেষন যোগে উল্কা বৃষ্টি দেখতে খবর তৈরি করা, টক অবদি ওয়ার্ল্ড সোসাইটির শিক্ষিত হওয়ার মাত্রা প্রকাশ করছে। যুবরাজ/১২.০৮.২০২৫