Light beam is day star, dark beam is night sun, all are twin planet
See all creations in black hole theory to understand dark matter and twin formations of matter. All creations are twin planets. All of the stars you gaze upon are moving in the contraction and expansion of the twin planet beam.Each pair runs in opposite spins creating the opposite twin spins of day and night at specific times on the hour
See all creations in black hole theory to understand dark matter and twin formations of matter. All creations are twin planets. All of the stars you gaze upon are moving in the contraction and expansion of the twin planet beam.Each pair runs in opposite spins creating the opposite twin spins of day and night at specific times on the hour.Its metallic twin is illuminated by its non-metallic twin of opposite charge on the side that was night, which gradually brightens and fades in two udayachal (risings) and two astachals. All that we see is the twin beams of pulsars and nebulae that exist, say the Sun and the stars. The anti-exist space that engulfs the black hole begins after the opposite relaxation of the same time at mid-afternoon and midnight, and the two go in opposite directions.A beam can be observed on either side of the black hole as the two opposite twin planets re-twin the existing space immediately after their extinction into the Astachal (setting) black hole, creating the same time reversal at noon and midnight.And whatever is seen in the twisted state appears to be evoking Active Existence Space or Contraction or Condensation.A beam can be observed on either side of the black hole as the two opposite twin planets re-twin the existing space immediately after their extinction into the Astachal black hole, creating the same time reversal at noon and midnight.And whatever is seen in twisted space appears to evoke anti-exist space or contraction or condensed space.As the intensity of the storm is expressed when the arms of the cyclone appear in the sky, it increases the exit space matter of the air flow, which leads to a maximum in the mid-day or mid-night. And the whirlwind wave is called compression wave or fusion wave. The arm that rubs against the surface rotates in opposite spin below the surface. A beam of pairs and twin spins appears to emit a beam of opposite radiation by intersecting the black hole beam surface.But if we cut this condition of the cyclone and set it on a large scale in the galaxy, it means that the beam broadens in both directions. Image is attached to the article.
Again, when images of the spiral spin of water in the ocean are shown from satellites, it is creating condensation in the twin sky or anti-exist space water. This means that the twin separate states of oxygen and hydrogen in the atmosphere are taken towards oscillation, creating a twin field of water.Which in the case of galaxies target twin planet beam compression or anti-exist space occurring in galaxies. Image attached.
All artificial twin universes have as many exo twin planets as the twin universes. It is the dwarf twin universe created by all the tumors and skeletons exposed by removing Earth in the twin planetary fields.But these are not included in the black hole twin field which makes natural sense. The direction in which these black hole twin fields are spinning opposite to each other is the lost exoplanetary twin universe of the opposite spinning black hole twin field.The James Webb Telescope would not have been able to project the twin light in the opposite sky if there had not been a twin sky or a huge rift in the tectonic plates. Because any rays or infrared rays would be absorbed by the stratosphere and mesosphere.The nebula pulsar twin whose birth and death are held daily by two udayachals and two astachals is the thirty-mile-diameter quasar that bends the next nebula pulsar from the north-south twin so heavy the quasar and pulsar twin into an east-west twin. Then James Webb's weak web camera beam wouldn't have been able to pick up more than a mile across the sky. These twins would twist the light and consume the twin black hole field of oxygen or absorb the twin nitrogenation of the twin stratosphere. Any artificial light twin ray UV twin ray field. These are black hole twin anti field twin matter.Anti Virus Anti Bacteria Lost Twin World's Garbage Twin Universe.
There is no place in the twin field of the universe that does not contain twin matter or twin planet cells. Which is not being directed by our planetary twin field bodies.The sun says that the twin field of two opposite hemispheres is the dark twin beam planet but it is night. And each twin planet creates twin beams of two opposite hemispheres of the day that the planets are stars.Each twin planetary field charges each other with the two udayachals and two astachals of their respective twin fields, the light and dark twin beams charging the magnetic twin black hole fields of the negative twin and positive twin fields respectively.Therefore, the Sun part is the dark twin field. The twin skies of each twin planet are very small, and the gaseous twin skies create twin charge beams of day and night. Which is similar to the compression and expansion of our twin lungs.Which is like the twin beams of the hollow space inside the human thorax. Juboraj/2025.07.27
আলোর বিম দিনের তারকা অন্ধকার বিম রাতের সূর্য সবিই প্ল্যানেট
ব্ল্যাক হোল থিওরিতে সব সৃষ্টি দেখুন ডার্ক ম্যাটার এবং মাটারের টুইন ফর্মেশন বুঝতে পারবেন। সব সৃষ্টি টুইন প্ল্যানেট। যতো তারকারাজির দিকে আপনার চোখ পরছে এরা সকলেই টুইন প্ল্যানেট বিমের সংকোচন ও প্রসারনে চলছে। প্রত্যেক পেয়ার চলছে পরস্পর বিপরীত স্পিনে নির্দিষ্ট সময় ঘন্টায় দিন ও রাতের পরস্পর বিপরীত টূইন স্পিন সৃষ্টি করে। এর ধাতব টুইন অধাতব টুইন দ্বারা পরস্পর বিপরীত চার্জে আলোকিত হচ্ছে যে দিক সেটি রাত ছিলো যা ক্রমান্বয়ে আলোকিত হয়ে চলছে এবং নিভে যাচ্ছে দুই উদয়াচল ও দুই অস্তাচলে গিয়ে। সূর্য ও তারা বলে যা কিছু আমরা দেখছি এসব পালসার ও নীহারিকার টুইন বিম এক্সিস্ট করছে। যা ব্ল্যাক হোল গিলে খায় তা মধ্য দুপুর ও মধ্যরাতের একই সময়ের পরস্পর বিপরীত অবস্হার পর থেকে এন্টি এক্সিস্ট স্পেস শুরু হয় এবং দুই বিপরীত দিকই অস্তাচলে চলে যায়। দুই বিপরীত দিকের টুইন প্ল্যানেট অস্তাচলে ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্তির অব্যবহিত পরেই আবার এক্সিস্ট স্পেস টূইন করে মধ্য দুপুর ও মধ্যরাত একই সময়ের বিপরীত তৈরি করে বলে ব্ল্যাক হোলের দুই দিকে একটি করে বিম লক্ষ্য করা যায়। আর প্যাঁচানো অবস্হা যা কিছু দেখা যায় তা এন্টি এক্সিস্ট স্পেস বা সংকোচন বা ঘনীভূত অবস্হার উদ্রেক করছে বলে এমন দেখায়।
যেমন ঝড়ের তীব্রতা প্রকাশ করে যখন ঘূর্নিঝড়ের বাহু তৈরি করে আকাশে দেখায় এটি বায়ু প্রবাহের এক্সিস্ট স্পেস ম্যাটার বৃদ্ধি করে যা মধ্য দুপুর বা মধ্য রাত ম্যাক্সিমাম ঘটানোর দিকে। এই ঘূর্ননের তীব্রতা কমে যেতে লাগলে তা একটি এন্টি এক্সিস্ট স্পেস অবস্হার দিকে চলতে থাকে। এবং ঘূর্নিঝড় অবস্হার সংকোচন বা ফিউশন অবস্হা বলে।
সারফেসের সাথে যে বাহু পাক খায় সারফেসের নীচে বিপরীত স্পিনে ঘোরে। একটির পেয়ার এবং টুইন স্পিনের বিম ব্ল্যাক হোল বিম সারফেসের তলকে ছেদক দ্বারা পরস্পর বিপরীত রশ্মির বিম প্রকাশ করছে বলে দেখা যাচ্ছে একটি। কিন্তু ঘূর্নিঝড়ের এই অবস্হাকে কেটে গ্যালাক্সীতে বৃহৎ আকারে সেট করে দেখলে দুই দিকে রশ্মি বেড় হওয়া বুঝায়। আর্টিকেলের সাথে ছবি সংযুক্ত করা হলো।
আবার স্যাটেলাইট থেকে সমুদ্রে যখন পানির স্পাইরাল স্পিনের ছবি দেখানো হয় তা ঘনীভবন তৈরি করছে টুইন আকাশে বা এন্টি এক্সিস্ট স্পেস অবস্হা তৈরি করছে। মানে বায়ুমন্ডলে অক্সিজেন হাইড্রোজেনের টুইন পৃথক অবস্হাকে অস্তাচলের দিকে নেওয়া হচ্ছে বলে পানির টুইন ফিল্ড তৈরি হচ্ছে। যা গ্যালাক্সীর ক্ষেত্রে লক্ষ্য টুইন প্ল্যানেট বিমের সংকোচন বা এন্টি এক্সিস্ট স্পেস ঘটছে গ্যালাক্সীতে। ছবি সংযুক্ত।
টুইন মহাবিশ্বের যতো এক্সো টুইন প্ল্যানেট আছে সব কৃত্রিম টুইন মহাবিশ্ব। এটি টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ডে যতো টিউমার এবং পৃথিবী সরিয়ে ফেলে যতো কঙ্কাল উন্মুক্ত হয়েছে এর দ্বারা সৃষ্ট ডোয়ার্ফ টুইন মহাবিশ্ব। এসব কিন্তু ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ডের অন্তর্ভূক্ত নয় যা ন্যাচারাল অর্থ করে। এসব ব্ল্যাক হোল টূইন ফিল্ড যে ডাইরেকশনে পরস্পর বিপরীতে স্পিন করছে এর বিপরীত স্পিনিংয়ের ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ডের লস্ট এক্সোপ্ল্যানেটারি টুইন মহাবিশ্ব। যদি টুইন আকাশ বা টেকটোনিক প্লেটের বিশাল বিশাল ফাটল সৃষ্টি না হতো তাহলে এমনভাবে বিপরীত আকাশে জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ টুইন আলোর প্রক্ষেপন করতে পারতো না। কেননা এসব ইনফ্রা রেড রশ্মি স্ট্রাটোস্ফেয়ার ও মেসোস্ফেয়ার এবজর্ব করে ফেলতো। যে নীহারিকা পালসার টুইনের জন্ম মৃত্যু প্রতিদিন দুই উদয়াচল ও দুই অস্তাচল দ্বারা প্রতিদিন অনুষ্ঠিত হচ্ছে সেই ত্রিশ মাইল ব্যসার্ধের কোয়েসার পরবর্তী নীহারিকা পালসারকে উত্তর দক্ষিণ টুইন থেকে এতো ভারি কোয়েসার ও পালসার টুইনকে পূর্ব পশ্চিম টুইন করে বাঁকিয়ে নেয়। তাহলে জেমস ওয়েবের ক্ষীণ ওয়েব ক্যামেরা রশ্মিকে বড়জোর এক মাইলের উর্ধাকাশেও নেওয়া সম্ভব হতো না। এসব টুইন আলোকে পেঁচিয়ে অক্সিজেনের টুইন ব্ল্যাক হোল ফিল্ড খেয়ে ফেলতো বা টুইন স্ট্রাটোস্ফেয়ারের নাইট্রোজেনেশন টুইন নাইট্রোজেনেশন এবজর্ব করে ফেলতো। কৃত্রিম যে কোনো আলোক টুইন রশ্মি ইউভি টুইন রে ফিল্ড। এরাই ব্ল্যাক হোল টুইন এন্টি ফিল্ড টুইন ম্যাটার। এন্টি ভাইরাস এন্টি ব্যাকটেরিয়ার লস্ট টুইন ওয়ার্ল্ডের আবর্জনার টুইন মহাবিশ্ব।
মহাবিশ্বের টুইন ফিল্ডের এমন কোনো স্হান নেই যেখানে টুইন ম্যাটার নেই বা টুইন প্ল্যানেটের কোষ নেই। যা আমাদের প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড বডির দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে না। সূর্য বলে যে দুই বিপরীত গোলার্ধের টুইন ফিল্ড তা অন্ধকার টুইন বিম প্ল্যানেট কিন্তু তা রাত। আর প্রত্যেকটি টুইন গ্রহের দিনের দুই বিপরীত গোলার্ধের টুইন বিম তৈরি করে যে প্ল্যানেট সেসব তারা হয়ে আছে। প্রত্যেকটি টুইন প্ল্যানেটারী ফিল্ড তাদের নির্ধারিত টুইন ফিল্ডের দুই উদয়াচল ও দুই অস্তাচল দ্বারা পরস্পরকে চার্জ করে আলো অন্ধকার টুইন বিম যথাক্রমে নেগেটিভ টুইন ও পজিটিভ টুইন ফিল্ডের ম্যাগনেটিক টুইন ব্ল্যাক হোল ফিল্ড চার্জ করে চলেছে। একারণে সূর্য অংশটি অন্ধকার টূইন ফিল্ড। প্রতিটি টুইন প্ল্যানেটের টুইন আকাশ খুবই ছোট এবং গ্যাসিয়াস টুইন আকাশকে পরস্পর বিপরীতে দিন রাতের টুইন চার্জ বিম তৈরি করে আছে। যা আমাদের টুইন ফুসফুসের সংকোচন প্রসারনের মতো। যা মানুষের বক্ষপিঞ্জরের ভিতরের ফাঁকা স্হানের টুইন বিমের মতো। যুবরাজ /২৭.০৭.২০২৫
.jpeg?raw=true)
