Definition of Karman line and Kailash
What is happening in Mount Kailash? The length of the ionosphere is very short, making the twin Earths two Udayachals and two Austachals in the region closest to the black hole. Due to which the length of time is also less.Because there are no amoeba algae, the length of time is also shorter or the area near which the earth's oxygen is reduced to nitrogen levels in the respiration of Kailas.
What is happening in Mount Kailash? The length of the ionosphere is very short, making the twin Earths two Udayachals and two Austachals in the region closest to the black hole. Due to which the length of time is also less.Because there are no amoeba algae, the length of time is also shorter or the area near which the earth's oxygen is reduced to nitrogen levels in the respiration of Kailas.
This is the original layer of creation within our planetary twin field located in the twin Karman lines of the region of helium hydrogen. The ice of Everest is here acting on the fragmented magnetic twin fields of the twin earths.Twin fission fusion of ice with the heating of hydrogen helium is creating the twin water flow, creating the field of the twin moons in this twin area. It is the twin body of the skeletal planet. Which is not the world of amoeba algae.
Here the twin fields of viruses are spinning, creating the world biome of the Asian region by causing the anti-spinning of bacteria by water currents. Acting as twin substations of Earth's main twin magnetic field.Which is the twin body of the large twin asteroid-comet of the twin moons.Virus is on asteroid side which is metallic and its origin is hydrogen and anti field of origin hydrogen of bacteria is non metallic here on comet side oxygen anti black hole field is being formed in anti field like anti field of north south twin pole of earth magnet.
The surface of both these places is not inhabited by organisms.
Because here in the twin fission of ammonia, the nitrogen field is separated by ice, which is the nitrogen field under the ice at the poles, and outside Kailas, the nitrogen field is separated with oxygen by ice, so the twin field fusion of water is taking place outside or anti -field of Kailas.As these twin fields of water meet the amoeba algae in their anti-fields (polar regions and Kailash), the black hole spinning twin charges are applied to the plant and animal world, creating a twin earth.
The headquarters of all the water ices on earth are the two north and two south poles which are the poles of Venus twin and Uranus twin and its transmitter moon will definitely show anti field when installed a little far or far away. The skeletal field or mountain at the poles is dark matter and ice matter.In Kailash the opposite is acting as our Moon's mini field (not anti field) and the ice is dark matter and mountain matter.
The creation of the universe was initiated by the gaseous twin field of the nebula, followed by the formation of the twin water layers. This Kailas region is the anti-field skeletal twin after twin water. Its anti-field contains water whose anti-field is the primordial region near the black hole at the beginning of the universe.
Where the layer that separates the black hole twin field-layers is the Karman line. As fission fusion takes place in the Kailas Skeletal plates, water flows into the skeletal vessels to form Earth's twin mineral/twin skeleton planets.Therefore, when the anti-field of this skeletal planet goes to the skeletal planet with a spaceship, it sees the anti-field flow of water, which is dark matter. This Kailas twin is the natural characteristic twin object of the earth.
Similar anti-field activity has been generated in recent California wildfires. Hollywood was Kailash's inner form. The water that forms the water from Everest's ice through the anti-fields near Kailash originated in California. The natural Karman lines of creation were reversed, turning liquid water into ice.It falls within the workings of the Twin Moons. Which was freezing over large areas of the United States. When a volcano erupts in the ocean, the liquid water is created by fission fusion, which is lava.The twin water that boils in this hot lava creates an Einstein tumor/dwarf in an oxygen-deficient region on Earth. Heat creates and liquefies evaporated water to form ice covering nature.
This is man-made Einstein Planck's fault but the main magnetic twin fields are not acting on the Earth's two north and two south.The ice of this magnet is opened and the volcanic lava anti-fields the magnetic field of Venus and Uranus, erupting into the oceans and consuming the entire area of the civilization to burn the total fuel or charge of the field anti-field. And the uneducated civilization is going viral as a scientist on social media by taking anti-field making classes in the university. They are the funniest human species on earth.
Because those who cut their bones and flesh (Mineral / Skeletal Planet) and made machines and technology have written their names in the book of riches. These strange rich people and scientists have been told for four years why ultraviolet rays are created, how viruses and corona viruses came.They don't understand why we need to repair the planetary twin field. Their brains have been rotted by Einstein in such a way that the tumor disease of Einstein's theory has reached a terrible stage in these four years. Juboraj/16.04.2025
কারমান লাইন ও কৈলাসের সংজ্ঞা
কৈলাস পর্বতে কি হচ্ছে। ব্ল্যাক হোলের সবচেয়ে নিকটবর্তী এলাকা বলে দ্রুত ঐ এলাকার টুইন পৃথিবী দুই উদয়াচল ও দুই অস্তাচল তৈরির আয়নোস্ফেয়ারের দৈর্ঘ্য খুবই কম। যে কারণে সময়ের দৈর্ঘ্যও কম। অ্যামিবা শৈবাল নেই বলে সময়ের দৈর্ঘ্যও কম বা কৈলাসের শ্বাস প্রশ্বাসের পৃথিবীর অক্সিজেন শূন্য হয়ে নাইট্রোজেন স্তরে চলে গেছে এর কাছাকাছি এলাকা।
এটি আমাদের প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডের মধ্যে সৃষ্টির যে আদি স্তর হিলিয়াম হাইড্রোজেনের এলাকা এর টুইন কারমান লাইনে অবস্হিত। এভারেস্টের যে বরফ তা এখানে টুইন পৃথিবীর খন্ডিত ম্যাগনেটিক টুইন ফিল্ডের কাজ করছে। এই টুইন এলাকার টুইন চাঁদের ফিল্ড তৈরি করে হাইড্রোজেন হিলিয়ামের উত্তপ্ততা দিয়ে টুইন ফিশন ফিউশনে বরফ গলে টুইন পানির প্রবাহ তৈরি করছে। এটি স্কেলেটাল গ্রহের টুইন বডি। যা অ্যামিবা শৈবালের পৃথিবী হয়নি।
এখানে ভাইরাসের টুইন ফিল্ড স্পিন করছে যা পানির প্রবাহ দ্বারা ব্যাকটেরিয়ার এন্টি স্পিনিং ঘটানোর মাধ্যমে এশিয়া অঞ্চলের পৃথিবীর জীবজগত তৈরি করছে। পৃথিবীর যে প্রধান টুইন ম্যাগনেটিক ফিল্ড এর টুইন সাব স্টেশন হিসাবে কাজ করছে। যা টুইন চাঁদের বৃহৎ টুইন এস্টরয়েড- ধূমকেতুর টুইন বডি হয়ে আছে। ভাইরাস এস্টরয়েড সাইডে থাকে যা মেটালিক এবং এর অরিজিন হাইড্রোজেন আর ব্যাকটেরিয়ার অরিজিন হাইড্রোজেনের এন্টি ফিল্ড নন মেটালিক এখানে ধূমকেতু সাইডে অক্সিজেন এন্টি ব্ল্যাক হোল ফিল্ড হয়ে তৈরি হচ্ছে এন্টি ফিল্ডে পৃথিবীর ম্যাগনেট উত্তর দক্ষিণ টুইন মেরুর এন্টি ফিল্ডের মতো।
এই উভয় স্হানের সারফেসে জীবের বসবাস হয় না।
কেননা এখানে অ্যামোনিয়ার টুইন ফিশনে নাইট্রোজেনের টুইন ফিল্ড হয়ে তা বরফ দ্বারা পৃথক হয়ে আছে যা মেরুতে বরফের নীচে এই নাইট্রোজেন ফিল্ড, আর কৈলাসে বাহিরে নাইট্রোজেন ফিল্ড বরফ দ্বারা অক্সিজেনের সাথে পৃথক থাকায় পানির টুইন ফিল্ড ফিউশন সংঘটিত হচ্ছে কৈলাসের বাহিরে বা এন্টি ফিল্ডে। পানির এই টুইন ফিল্ড এদের (মেরু অঞ্চল ও কৈলাসের) এন্টি ফিল্ডে অ্যামিবা শৈবালকে পায় বলে উদ্ভিদ ও প্রাণী জগতে ব্ল্যাক হোল স্পিনিং টুইন চার্জ এপ্লাই করে টুইন পৃথিবী তৈরি করছে।
পৃথিবীর সকল পানির বরফের হেড অফিস দুই উত্তর ও দুই দক্ষিণ মেরু যা ভেনাস টুইন ও ইউরেনাস টুইনের মেরু এবং এর ট্রান্স মিটার চাঁদ যখন একটু দূরে বা বেশ দূরে ইনস্টল করা হয়েছে তখন তা অবশ্যই এন্টি ফিল্ড দেখাবে। মেরুতে যে স্কেলেটাল ফিল্ড বা পাহাড় ডার্ক ম্যাটার আর বরফ ম্যাটার। কৈলাসে এজন্য বিপরীত যা তা আমাদের চাঁদের মিনি ফিল্ড (এন্টি ফিল্ড নয়) হিসাবে কাজ করছে এবং বরফ ডার্ক ম্যাটার আর পাহাড় ম্যাটার।
মহাবিশ্ব সৃষ্টির শুরু হয়েছিলো যে ধূম্রকুন্ডলির গ্যাসীয়াস টুইন ফিল্ড দ্বারা তার পরের ধাপে তা টুইন পানির স্তর তৈরি হয়েছিলো। এই কৈলাস অঞ্চলটি টুইন পানির পরের এন্টি ফিল্ড স্কেলেটাল টুইন। এর এন্টি ফিল্ডে পানি রয়েছে যার এন্টি ফিল্ডে রয়েছে মহাবিশ্ব শুরুর ব্ল্যাক হোলের নিকটবর্তী আদি অঞ্চল। যেখানে যে স্তর ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড- স্তর পৃথক করেছে তাই কারমান লাইন। কৈলাস স্কেলেটালে ফিশন ফিউশন গ্রহের প্লেটে অনুষ্ঠিত হচ্ছে বলে পানি স্কেলেটাল পাত্র পেয়ে পৃথিবীর টুইন খনিজ/টুইন স্কেলেটন গ্রহ তৈরির জন্য প্রবাহিত হচ্ছে। এজন্য স্পেসশিপ নিয়ে এই স্কেলেটাল গ্রহের এন্টি ফিল্ড স্কেলেটাল গ্রহে গেলে পানির এন্টি ফিল্ড প্রবাহ দেখে থাকে যা ডার্ক ম্যাটার। এই কৈলাস টুইন পৃথিবীর ন্যাচারাল বৈশিষ্ট্যগত টুইন অবজেক্ট।
একইরূপ এন্টি ফিল্ড এক্টিভিটি তৈরি হয়েছে সাম্প্রতিক ক্যালিফোর্নিয়া দাবানলে। হলিউড ছিলো কৈলাসের ভিতরের রূপ। যে পানি কৈলাসের কাছাকাছি এন্টি ফিল্ড হয়ে এভারেস্টের বরফ থেকে পানি তৈরি করছে সেখানে কালিফোর্নিয়ায় সৃষ্টির আদিরূপ বাহিরে এসেছিলো। সৃষ্টির ন্যাচারাল কারমান লাইন উল্টে গিয়ে তরল পানিকে বরফ তৈরি করছিলো। এটি টুইন চাঁদের কাজের মধ্যে পরে। যা যুক্তরাষ্ট্রের বিশাল এলাকা জুড়ে বরফে জমে যাচ্ছিলো। মহাসাগরে যখন আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাত হয় তখন তরল পানিকে স্কেলেটাল তৈরি করে ফিশন ফিউশন ঘটানো হয় যা লাভা। এই উত্তপ্ত লাভায় যে টুইন পানি ফুটানো হয় তা পৃথিবীতে অক্সিজেন ঘাটতির স্হানকে আইনস্টাইনের টিউমার/ডোয়ার্ফ তৈরি করে। উত্তপ্ততা তৈরি করে আবার বাষ্পীভূত পানিকে তরল করে বরফ তৈরি করে ন্যাচারকে ঢেকে দিচ্ছে।
এই মানবসৃষ্ট আইনস্টাইন প্ল্যাঙ্কের অপকর্ম কিন্তু প্রধান ম্যাগনেটিক টুইন ফিল্ড পৃথিবীর দুই উত্তর দুই দক্ষিণে কার্যকর করছে না। এই ম্যাগনেটের বরফ খুলে আগ্নেয় লাভা ভেনাস ইউরেনাসের ম্যাগনেটিক ফিল্ডকে এন্টি ফিল্ড করে মহাসাগরে অগ্নুৎপাত ঘটিয়ে সভ্যতার টোটাল জ্বালানি বা চার্জ পোড়ানোর ফিল্ড এন্টি ফিল্ড তৈরি করায় ওদের এলাকাকেই গ্রাস করছে। আর বিশ্ববিদ্যালয়ে এন্টি ফিল্ড তৈরির ক্লাস করিয়ে সোস্যাল মিডিয়ায় সাইন্টিস্ট হিসাবে ভাইরাল হচ্ছে অশিক্ষিত সভ্যতা। এরা এই পৃথিবীর সবচেয়ে হাস্যকর মানবজাতির স্পেসিস।
কেননা যারা নিজেদের হাড় মাংস (খনিজ/ স্কেলেটাল প্ল্যানেট) কেটে মেশিন ও প্রযুক্তি বানিয়ে ধনীর খাতায় নাম লিখিয়েছেন। এসব আজব ধনী এবং সাইন্টিস্টদের চার বছর হলো বলা হচ্ছে আল্ট্রাভায়োলেট রে কেনো সৃষ্টি হচ্ছে, ভাইরাস ও করোনা ভাইরাস কিভাবে এসেছে। কেনো আমাদের প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডকে মেরামত করতে হবে এরা বোঝেই না। এদের ব্রেনকে আইনস্টাইনরা এমনভাবে পচন ধরিয়েছে যে আইনস্টাইনদের থিওরির টিউমার রোগ এই চার বছরে ভয়ানক পর্যায়ে নিয়ে গেছে। যুবরাজ /১৬.০৪.২০২৫।