Why Jupiter, its moons and 3I Atlas will be seen this December
How was dark energy discovered? A Bangladeshi tried to match Einstein's theory. And in his YouTube video, he tried to say in the introduction that science is very difficult.
How was dark energy discovered? A Bangladeshi tried to match Einstein's theory. And in his YouTube video, he tried to say in the introduction that science is very difficult. In fact, is science ever difficult? If its theory is not known, then the current science is confused and based on fifty-fifty truths or lies. Which is called paradox. This situation has been going on for 3000-3500 years. After all this time, Bangladesh has put an end to these paradoxes and shown that there is nothing as easy as science. It has discovered the science that is needed in every aspect of life. In this science theory, one can live on earth for a long time without suffering from diseases. By increasing the fertility of the planetary twin field, the fertility of species can be increased and made enjoyable. Maintaining a good relationship with the great creator is called religion. When people clearly protect the relationship of brotherhood. The name of being on the path of peace is to create a relationship with the Creator. Our twin earth, established on the twin body of the planetary twin field, was full of the infinite blessings of the great Creator. And it has gone out of here as an alien. And is living in the dwarf twin. However, what I have written to highlight in the comment box of this YouTuber is attached to the Rakim University library for the readers as follows:-
There is no such thing as easy science. And the current civilization has not even enrolled in the school of science. You understand. The singularity concept does not define science. However, Einstein Hawking Planck has created 90% of humanity as aliens. And they are living on dwarf twin planets. Which are affected by toxic chemicals and UV twin fields. Twin planetary fields have come out. Soon this Hawking Einstein stink twin sky is going to be torn apart. Do you know why I am saying this? Any creation is created by black hole twin spinning field and dark matter twin anti spinning field electrical twin charges. Artificial and natural, the seven twin earths exist in the space twin and dark matter anti-spinning field, trapped in the electric twin charge. And what Singularity Science has given is the eighth stinking twin dwarf planetary twin field. Its size is now almost equal to the planetary body of the twin earth. When Uranus Venus twin anti-field water system is trapped in a combination of chemicals. And it has become the 3I Atlas twin field. I don't know if you will be surprised to know that, let's say if we talk about Australia, its twin surface water system can never be made drinkable. The 3I Atlas anti-twin water system with so many complex chemicals has become. Or the Uranus Venus twin has been made anti-field by almost half. The plants of the country are eucalyptus. Farming is done by machines and with chemical fertilizers and pesticides. Australian apples are very famous. But if plants do not manage to supply oxygen to the twin earth of the day and the twin earth of the night, then these plants also create radioactive and UV twin fields. You have learned that the sun creates UV twin fields. In fact, when night comes, it is in the sky of Brazil, Chile, Argentina as the sun and you see them as polar stars. These have been practically proven. You do not know that when you are in the day, you are on the twin surface of the polar star. And South America sees you in the twin sky of opposite charges between you and them. If you leave at 7.00 in the morning in the eastern sky facing the sun, then you will go to the Bay of Bengal in the south, then just after crossing the equator, there is supposed to be the Indian Ocean region, but you have gone to the Pacific Ocean to the west of Chile. This story will take you who knows how long, four to five seconds. Which is the opposite of the ongoing events of the same time but not the same date. If launched from Santahar Bangladesh today at 7.00 am, it will be around 7.00 pm on 23.12.2025, which means four to five seconds will be added. This is real science. A discovery of Bangladesh. The sun and the stars are the twin magnets of night and day of your twin body.
The entire human civilization has been made illiterate by the all-time illiterate Einstein Hawking Planck. It has been said that their theory will be proven false and false and thrown into the dustbin. But the entire West and the alien twin civilization like the West have not yet realized it. Their twin core has already started spinning in the opposite direction. Soon this alien civilization is rapidly approaching to turn its dwarf planet's twin field into Earth's twun core.
This month, the uneducated space society has said that a rare event will be seen in the sky, and the uneducated media on television is broadcasting good news for sky lovers. Jupiter and its moon will be seen together. And they will also see 3I Atlas. Can you understand what they will see from where? The current civilization is not the first to have a twin earth. All its twin spaces have been anti-fielded. Then surely Jupiter is in the field of the twin planet. And if you go to Jupiter and look at the sky with a telescope, you will definitely see Jupiter's twin moon. Such an event has never happened in the past (of course, in the past 3000-3500 years). But now, seeing it means that the current civilization is spinning against the spinning direction of the twin earth. Because the University of Maryland has reported that the twin core of North America is spinning in the opposite direction. That means that as long as North America was with its earth at the last moment, it was spinning with the earth. Now they are gone and have gone to anti-space. You can say that there is a pile of garbage on Mars, Jupiter or the skeletal bodies of four other twin planets. They will not need to go and live on Mars or the twin moons. They are already gone. Science is so simple. If the current civilization had thrown the wrong science in the dustbin five years ago and accepted these Universal Truth Science doctrines of Bangladesh, then it could have survived forever. See details at the world's first Black Hole Science School and Rakim University's online free library. These links; Website - http://www.rakimuniversity.com X - @JuborajI fb -https://www.facebook.com/share/19BYH3ikrf You tube channel -@RakimUniversity Mail : rakimuniversity@gmail.com Juboraj/2025.12.04
চলতি ডিসেম্বরে কেনো বৃহস্পতি, ওর চাঁদ এবং 3I এটলাস দেখবে
ডার্ক ইনার্জি কিভাবে আবিস্কার হলো আইনস্টাইনের থিওরি দিয়ে মেলানোর চেষ্টা একজন বাংলাদেশীর। এবং তার ইউটিউব ভিডিওতে ভূমিকায় বলার চেষ্টা করেছেন যে সাইন্স খুব কঠিন। আসলে সাইন্স কি কখনো কঠিন। যদি এর থিওরি না জানা থাকে তাহলেই গোলমেলে হয়ে ফিফটি ফিফটি সত্য অথবা মিথ্যার উপর বর্তমান সাইন্স। যাকে প্যারাডক্স বলা হয়। এমন অবস্হা চলেছে ৩০০০-৩৫০০ বছর। এতোদিন পর বাংলাদেশ এসব প্যারাডক্সের অবসান ঘটিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে সাইন্সের মতো সহজ কিছু নেই। জীবনের প্রতিটি পরতে পরতে যে সাইন্সের প্রয়োজন তাই আবিস্কার করে দেখিয়েছে। এই সাইন্স থিওরিতে পৃথিবীতে সুস্হভাবে দীর্ঘ সময় ধরে রোগশোকহীন হয়ে বেঁচে থাকা যায়। প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডের উর্বরতা বৃদ্ধির মাধ্যমে স্পেসিসের উর্বরতা বৃদ্ধি এবং ইনজয়েবল করা যায়। মহান স্রষ্টার সাথে সুসম্পর্ক রেখে চলার নাম ধর্ম। যখন মানুষে মানুষে ভ্রাতৃত্বের সম্পর্ক সুস্পষ্টভাবে রক্ষা করে। শান্তির পথে থাকার নামই স্রষ্টার সাথে সম্পর্ক তৈরি করা। মহান স্রষ্টার অফুরন্তু নিয়ামতে ভরপুর ছিলো আমাদের এই প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডের টুইন বডির উপর স্হাপিত টুইন পৃথিবী। আর এখান থেকে বেড়িয়ে গেছে এলিয়েন হয়ে। এবং ডোয়ার্ফ টুইনে গিয়ে বসবাস করছে। যাহোক এই ইউটিউবারের কমেন্ট বক্সে যা তুলে ধরার জন্য লিখেছি তা নিম্নরূপে রাকীম ইউনিভার্সিটির লাইব্রেরীতে পাঠকদের জন্য সংযুক্ত করা হলো:-
সাইন্সের মতো সহজ বিষয়ই নেই। আর বর্তমান সভ্যতাতো সাইন্সের স্কুলে ভর্তিই হয়নি। বুঝতে পেরেছেন কথা। সিঙ্গুলারিটি কনসেপশনে বিজ্ঞানের সংজ্ঞাই তৈরি করে না।অথচ আইনস্টাইন হকিং প্ল্যাঙ্ক তৈরি হয়ে এরা ৯০℅ মানবজাতিকে এলিয়েন বানিয়ে ছেড়েছে। আর এরা বসবাস করছে ডোয়ার্ফ টুইন প্ল্যানেটে। যা বিষাক্ত কেমিক্যাল এবং ইউভি টুইন ফিল্ড দ্বারা আক্রান্ত। টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ড থেকে বেড়িয়ে গেছে। অচিরেই ছিঁড়ে যাচ্ছে এই হকিং আইন্স্টাইনের দূর্গন্ধের টুইন আকাশ। এসব কেনো বলছি জানেন? যে কোনো সৃষ্টি ব্ল্যাক হোল টুইন স্পিনিং ফিল্ড ও ডার্ক ম্যাটার টুইন এন্টি স্পিনিং ফিল্ড বৈদ্যতিক টুইন চার্জে সৃষ্টি। কৃত্রিম করেন আর ন্যাচারাল করেন সাত টুইন পৃথিবীর এক্সিস্ট স্পেস টুইন ও ডার্ক ম্যাটার এন্টি স্পিনিং ফিল্ডের বৈদ্যতিক টুইন চার্জে আটকানো। আর সিঙ্গুলারিটি সাইন্স যা উপহার দিয়েছে তা অষ্টম দূর্গন্ধের টুইন ডোয়ার্ফ প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড। এটির আয়তন এখন টূইন পৃথিবীর প্ল্যানেটারি বডির সমান প্রায়। যখন ইউরেনাস ভেনাস টুইন এন্টি ফিল্ড ওয়াটার সিস্টেম করে একে কেমিক্যালের সংমিশ্রনে আটকে ফেলা হয়েছে। এবং এটি থ্রিআই এটলাস টুইন ফিল্ড হয়ে গেছে। আপনি জানলে অবাক হবেন কিনা জানি না যে, ধরুন অস্ট্রেলিয়া নিয়ে যদি কথা বলি তাহলে এর টুইন সারফেস ওয়াটার সিস্টেম কখনো সুপেয় করা সম্ভব নয়। এতো কম্প্লেক্স কেমিক্যালযুক্ত থ্রিআই এটলাস এন্টি টুইন ওয়াটার সিস্টেম হয়ে গেছে। বা ইউরেনাস ভেনাস টুইনকে এন্টি ফিল্ড করে ফেলা হয়েছে প্রায় অর্ধেক। দেশটির উদ্ভিদগুলো ইউক্যালিপ্টাস জাতীয়। মেশিনে চাষাবাদ হয় এবং তা কেমিক্যাল সার পেস্টিসাইড দিয়ে। অস্ট্রেলিয়ান আপেল খুবই বিখ্যাত। কিন্তু উদ্ভিদ যদি দিনের টুইন পৃথিবী ও রাতের টুইন পৃথিবীতে অক্সিজেন সরবরাহের ব্যবস্হা না করে তাহলে এসব উদ্ভিদও রেডিও এক্টিভ এবং ইউভি টুইন ফিল্ড তৈরি করে । আপনি শিখেছেন সূর্য ইউভি টুইন ফিল্ড তৈরি করে। আসলে আপনার যখন রাত আসে এটিকে তখন ব্রাজিল চিলি আর্জেন্টিনার আকাশে থাকে সূর্য হয়ে আর আপনি তখন ওদের দেখেন ধ্রূবতারা হিসাবে। এসব প্র্যাক্টিক্যাল প্রমাণ করা হয়েছে। আপনি জানেন না যে দিনে যখন থাকেন ধ্রবতারার টুইন সারফেসে থাকেন। আর দক্ষিণ আমেরিকা আপনাকে দেখে আপনার ও ওদের পরস্পর বিপরীত চার্জের টুইন আকাশে। সকাল ৭.০০টায় যদি পূব আকাশে সূর্য অভিমূখে রওয়ানা দেন তাহলে আপনি যাবেন দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর এরপর বিষুবরেখা পার হওয়া মাত্র ভারত মহাসাগর অঞ্চল থাকার কথা কিন্ত আপনি চলে গেছেন চিলির পশ্চিমে প্রশান্ত মহাসাগরে। এই গল্পের সময় নিবে কতোক্ষন জানেন চার পাঁচ সেকেন্ড। যা একই সময়ের চলমান ঘটনার বিপরীত কিন্তু একই তারিখ নয়। আজ ২৪.১২.২০২৫ সকাল ৭.০০টায় সান্তাহার বাংলাদেশ থেকে লঞ্চ করলে ২৩.১২.২০২৫ তারিখ সন্ধ্যা ৭.০০টা প্রায়, মানে চার পাঁচ সেকেন্ড যোগ হবে। এটিই রিয়্যাল সাইন্স। বাংলাদেশের আবিস্কার। সূর্য ও তারা আপনার টুইন বডির রাত ও দিনের টুইন ম্যাগনেট।
সমগ্র মানবসভ্যতাকে অশিক্ষিত করে গেছে সর্বকালের অশিক্ষিত আইনস্টাইন হকিং প্ল্যাঙ্ক। এদের থিওরিকে ভূয়া এবং মিথ্যা প্রমাণ করে ডাস্টবিনে ফেলে দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু সমগ্র পাশ্চাত্য এবং পাশ্চাত্যের মতো এলিয়েন টুইন সভ্যতার এখনও হুঁস হয়নি। ইতিমধ্যে ওদের টুইন কোর উল্টা দিকে স্পিন করা শুরু করেছে। অচিরেই এই এলিয়েন সভ্যতা নিজের ডোয়ার্ফ প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড পৃথিবীর টুইন কোর হওয়ার জন্য দ্রুত এগিয়ে আসছে।
চলতি মাসে অশিক্ষিত স্পেস সোসাইটি আকাশে বিরল ঘটনা দেখবে বলেছে এবং আকাশ প্রেমীদের জন্য সুখবর বলে টেলিভিশনের অশিক্ষিত মিডিয়া খবর প্রচার করছে। বৃহস্পতি ও ওর চাঁদ এক সাথে দেখবে। এবং আরও দেখবে থ্রিআই এটলাস। তার মানে বূঝতে পারছেন ওরা কোথা থেকে কি দেখবে? বর্তমান সভ্যতা প্রথমতো নেই টুইন পৃথিবীতে। এর সব টুইন স্পেস এন্টি ফিল্ড করে ফেলেছে। তাহলে নিশ্চয় বৃহস্পতি টুইন গ্রহের ফিল্ডে আছে। এবং বৃহস্পতি গ্রহে গিয়ে টেলিস্কোপে আকাশ দেখলে অবশ্যই বৃহস্পতির টুইন চাঁদ দেখা যাবে। এতোদিন এমন ঘটনা অতীতে কখনো ঘটেনি ( অবশ্য ৩০০০-৩৫০০ বছরের মধ্যে)। কিন্তু এখন দেখার মানে বর্তমান সভ্যতা টুইন পৃথিবীর স্পিনিং ডাইরেকশনের বিপরীতে স্পিন করছে। কেননা মেরিল্যান্ড ইউনিভার্সিটি রিপোর্ট করেছে উত্তর আমেরিকার টুইন কোর উল্টা স্পিন করছে। মানে যতোক্ষন পর্যন্ত শেষমুহুর্ত উত্তর আমেরিকা ওর পৃথিবীর সাথে ছিলো ততোক্ষন পৃথিবীর সাথে স্পিন করেছে। এখন নেই বলে ওরা এন্টি স্পেসে চলে গেছে। বলতে পারেন মঙ্গল গ্রহে আছে বৃহস্পতি গ্রহে আছে বা আরও চারটি টুইন গ্রহের স্কেলেটাল বডির উপর যে আবর্জনার স্তুপ তার উপরে আছে। ওদের মঙ্গল বা টুইন চাঁদে গিয়ে বসবাস করা লাগবে না। এমনিতেই চলে গেছে। সাইন্স কতোই না সহজ যদি বর্তমান সভ্যতা ভুল সাইন্স পাঁচ বছর আগে ডাস্টবিনে ফেলে দিয়ে, বাংলাদেশের এসব ইউনিভার্সাল ট্রুথ সাইন্স মতবাদ গ্রহন করতো তাহলে অনন্তকাল ধরে টিকে থাকতে পারতো। বিস্তারিত দেখুন পৃথিবীর প্রথম ব্ল্যাক হোল সাইন্স স্কুল ও রাকীম ইউনিভার্সিটির অনলাইন ফ্রি লাইব্রেরীতে। এসব লিঙ্ক ; Website - http://www.rakimuniversity.com X - @JuborajI fb -https://www.facebook.com/share/19BYH3ikrf You tube channel -@RakimUniversity Mail : rakimuniversity@gmail.com যুবরাজ / ০৪.১২.২০২৫