Identify the opposite of each according to Rakim University theory and understand quickly
The image taken by NASA's robot showed the image of Mars. Its dark matter twin is opposite to the Earth as mountains, 60% of which is water and 40% of it can be seen as mountains. And at night water is 40℅ and hill is 60℅ as per standard measure.The comment given in the YouTube comment box of their published film is as follows;
The image taken by NASA's robot showed the image of Mars. Its dark matter twin is opposite to the Earth as mountains, 60% of which is water and 40% of it can be seen as mountains. And at night water is 40℅ and hill is 60℅ as per standard measure.The comment given in the YouTube comment box of their published film is as follows;
These twins are the mouths of the volcanoes of the oceans or regions of the world. Mars is a twin to Twin Earth, the rock or skeletal body that is mineralized. The oxide twin lava that grows through this vent is oxygenated so its anti-field twin object cannot be seen here.All the theories of all faculties including space science have been proven fake. You must know the twin formation theory of black hole dark matter creation. Apart from this, nothing will be known.And due to the fake science application of these anti-planetary activities, half of the planetary twin fields are going to disappear. Most of the twin Earth's debris is seen on twin Mars. Half of it is also going to disappear when certain rules expire.View Details World's First Black Hole Science School A Successful World Data Center Analysis Report The name of the school is Rakim University as Rakim means black hole in Holy Quran.A completely non-profit and theoretical university.
Bermuda Triangle Twin has been created to swallow North America and Europe between North Atlantic countries including the United States.Bermuda Triangle Twin Mariana Trench Twin Indian Ocean west of Australia. The ocean opposite Australia continent is the North Atlantic which has been poisoned by the United States, Canada and Europe.Australia's Troposphere Twin Opposite Skies Here as the continent of Australia is also in crisis. That is, it appears that the North Atlantic Treaty countries have fallen under the fake science of Einstein Hawking Planks first. Again, the Pacific Ocean on the eastern side of the continent of Australia, opposite Europe, Uranus Venus Twin in this region of this ocean is also Venus Uranus to a large extent. As a result, even after being such a beautiful country, it was burnt by fire.
Plot each country on Earth against their opposite Twin Charge Water AC DC Twin Field Uranus Venus Twin with a roughly globe-shaped map. And understand what a country is doing.How is this planetary twin field garbage going to end up in twin troposphere machine munitions factories laboratories universities plane rocket missiles chemical use.Which is why countries see their opposites in the sky, skeletal aliens, just as they see their opposites in the ICU when there are hospital patients in the lack of oxygen.The whole world, including Bangladesh, has been told for the past four and a half years that the territories affected by the corona virus are twisting and turning in our planetary twin fields. Fingers are pointed in the eyes of those who are spinning because of it.But if there is a patient in the ICU, the civilization is working as if there is no knowledge of purpose. Electricity consumption must be reduced by 90℅. Otherwise half of this alien twin planetary twin field and James Webb or NASA's galaxy would not even have a twin cubic inch of sky. will disappear. Juboraj/2025.06.27
প্রত্যেকের বিপরীত চিহ্নিত করুন রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের থিওরি অনুযায়ী এবং দ্রুত অনুধাবন করুন
নাসার রোবট দিয়ে তোলা ছবিতে দেখাচ্ছিলো মঙ্গল গ্রহের ছবি।যার ডার্ক ম্যাটার টুইন বিপরীত রয়েছে পৃথিবীতে পাহাড় হয়ে যার দিবসের দিকে ৬০ % পানিতে থাকে ৪০℅ পাহাড় হয়ে দেখা যায়। আর রাতের দিকে পানিতে থাকে ৪০℅ এবং পাহাড় হয়ে থাকে ৬০ ℅ স্ট্যান্ডার্ড মাপ অনুযায়ী। তাদের প্রকাশিত ছবির ইউটিউব কমেন্ট বক্সে যে মন্তব্য দেওয়া হয়েছে তা নিম্নরূপ;
এসব টুইন পৃথিবীর সমুদ্র বা স্হলভাগের আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখ। টুইন পৃথিবীর সাথে যে পাহাড় বা স্কেলেটাল বডি যা খনিজ হয় তার একটি টুইন এই মঙ্গল। এই জ্বালামুখ দিয়ে যে অক্সাইডযুক্ত টুইন লাভা বেড় হয় তা অক্সিজেন যুক্ত বিধায় এর এন্টি ফিল্ড টুইন অবজেক্ট এখানে দেখা যাবে না। স্পেস সাইন্সসহ সব ফ্যাকাল্টির থিওরি সব ফেক প্রমাণ হয়েছে। ব্ল্যাক হোল ডার্ক ম্যাটার সৃষ্টির টুইন ফর্মেশন থিওরি অবশ্যই জানতে হবে আপনাকে। এ ছাড়া কিছুই জানা হবে না। আর এসব এন্টি প্ল্যানেটারি এক্টিভিটির ফেক সাইন্সের এপ্লিকেশনের কারণে বিলুপ্ত হতে চলেছে অর্ধেক প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড। টুইন পৃথিবীর আবর্জনা টুইন মঙ্গলের অধিকাংশ দেখা যাচ্ছে। এর অর্ধেক অংশও বিলুপ্ত হতে চলেছে নির্দিষ্ট নিয়ম শেষ হলেই।
যুক্তরাষ্ট্রসহ নর্থ আটলান্টিকের দেশগুলোর মধ্যে উত্তর আমেরিকা ইউরোপকে গিলতে বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল টুইন তৈরি হয়েছে।এই ট্রায়াঙ্গেলের টুইন মারিয়ানা ট্রেঞ্জ টুইন অস্ট্রেলিয়ার পশ্চিম দিয়ে ভারত মহাসাগর অস্ট্রেলিয়ার বিপরীতে যে মহাসাগর তা নর্থ আটলান্টিক যা বিষাক্ত করে ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র কানাডা ইউরোপ। অস্ট্রেলিয়ার ট্রপোস্ফেয়ার টুইন বিপরীত আকাশ এখানে যেহেতু অস্ট্রেলিয়া মহাদেশও মহাবিপদে। অর্থাৎ দেখা যাচ্ছে নর্থ আটলান্টিক ট্রিটি দেশগুলো প্রথমত আইনস্টাইন হকিং প্ল্যাঙ্কদের ফেক সাইন্সের আন্ডারে পরে গেছে। আবার ইউরোপের বিপরীত অস্ট্রেলিয়া মহাদেশের পূর্ব দিকের প্রশান্ত মহাসাগর বলে এই মহাসাগরের এই অঞ্চলের ইউরেনাস ভেনাস টুইনও অনেকাংশে ভেনাস ইউরেনাস হয়ে আছে। ফলে এতো সুন্দর দেশ হওয়ার পরেও দাবানলে পুড়ে যায়।
পৃথিবীর প্রত্যেকটি দেশকে তাদের বিপরীতে যে টুইন চার্জের পানির এসি ডিসি টুইন ফিল্ড ইউরেনাস ভেনাস টুইন বেড় করুন মোটামুটি গ্লোব আকৃতির ম্যাপ দিয়ে। আর বুঝতে থাকুন কোন দেশ কি করছে। এই প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডের আবর্জনা কিভাবে অক্সিজেনের টূইন ট্রপোস্ফেয়ার মেশিন গোলাবারুদ কারখানা গবেষণাগার বিশ্ববিদ্যালয়, প্লেন রকেট ক্ষেপনাস্ত্র, কেমিক্যাল ব্যবহারে শেষ হতে চলেছে। যে কারণে দেশগুলো আকাশে ওদের বিপরীত কঙ্কাল এলিয়েন দেখছে যেমন আইসিইউতে যখন হাসপাতাল রোগী থাকে তখন তারা অক্সিজেনের অভাবে যেমনভাবে তাদের বিপরীত দেখে। বাংলাদেশসহ পৃথিবীর সকলকে বলা হয়ে আসছে বিগত সাড়ে চার বছর যাবত যে, করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত টেরিটোরিগুলো আমাদের প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডে বেঁকে গিয়ে ঘুরছে । যাদের কারণে ঘুরছে তাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখানো হয়েছে। অথচ আইসিইউতে রোগী থাকলে যেমন হিথাহিত জ্ঞান থাকে না সেই কাজ করছে সভ্যতা। ইলেক্ট্রিসিটির ব্যবহার কমিয়ে ফেলতেই হবে ৯০℅। তা নাহলে অর্ধেক এই এলিয়েন টূইন প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড আর জেম্স ওয়েব বা নাসার গ্যালাক্সি দেখা আকাশের এক টুইন কিউবিক ইঞ্চিও থাকবে না। বিলুপ্ত হয়ে যাবে। যুবরাজ /২৬.০৬.২০২৫