The Holy Quran does not support any scientific theory of current civilization. Challenge
Many people say that so many things in the Holy Quran are in harmony with the science of the present civilization that scientists are surprised.
Many people say that so many things in the Holy Quran are in harmony with the science of the present civilization that scientists are surprised.
The science and the Holy Quran that are being talked about will not be in harmony with the science of the present civilization. Therefore, the scientific theories of all faculties have been proven seriously wrong. All creations are twinned from The singularity invisible Present time of The Black Hole to exist space in creation and are going through the black hole itself through anti-exist way. For example the twin objects of the mesosphere are spinning as anti-exist space twins. Which are all skeletal twin planets or mineral twin planets. The twin night surface of one of them is spinning with the day of the earth and the twin day surface of the other side is spinning with the night of the earth, so they are moving as twin positrons with twin electron beams towards the black hole as anti-exist space. When the black hole twin electrons of oxygen and nitrogen increase, the twin Earth's planetary twin body grows inside and outside.
The name of the coming and going of these twin planetary twin bodies of the Earth is science. There is no science department in the current civilization that maintains the planetary twin field or twin universe. The singularity quantum field fake science knows, which is destroying and destroying this planetary twin field. Which is going to completely destroy the future generations including the residence of oneself and the residence of the ancestors. All creation is included in the twin formation and dark twin matter. Which shows the appearance of the twin planetary field to scientists how their working hours are going throughout the year! This matter has not been understood by crores of so-called scientists of all faculties due to lack of knowledge of the theory and has caused destruction and extinction. Yesterday, a channel in Bangladesh broadcast that a star looks like an onion when dissected. These have been scientifically explained long ago in the black hole theory. If they are the day of the twin planet and the sun is dark or dark, then how will the twin layer of the earth be like an onion of the black hole twin field. It is normal to see the opposite spin of the black hole of the twin space in the direction in which it is spinning from the dark sun. Whatever is dark in the twin planetary field is the twin space of the sun. Which is the dark planetary twin field. This is illuminated by the star or the day twin planet and creates visible planets.
Since this fake scientific society lives with civilization and keeps misguiding civilization, it has emerged as an uneducated society. Which is still institutionally keeping the university open and is doing everything to destroy half of the planetary field. And these are the 80% of the human group living in this half. And they have not abandoned the theories of all their faculties or have not yet accepted the correct scientific theory discovered by Rakim University Bangladesh. The mentioned black hole theory has been being told to them for four and a half years. They are like a civilization that has seen with one eye. Which is welcoming the arrival of an anti-social curse like Dajjal. They do not know that this 80% is going to be destroyed and extinct before the final outcome of that cursed Dajjal. And the new scientific theory says that it is possible to prevent the destruction of these billions of uneducated scientists if the application of the mentioned new theory is done now. Many ways were open three years ago. But neither the West nor the East nor the Bangladesh government listened. Which has not been used yet. As a result, only one way is open when 90℅ of electricity has to be turned off or the city has to be declared abandoned. Besides, all ways of survival are going to be closed. The way of escaping from the city will also be closed within a few days.
The science in the Holy Quran does not support any science theory of the current civilization. Which completely supports the theory of the world's first Black Hole Science School Rakim University Prannathpur Bangladesh. This is challenging the world civilization since at least three years ago. When this university was only known as a world data center. Juboraj /2025.08.28
পবিত্র আল কোরআন বর্তমান সভ্যতার কোনো সাইন্স থিওরিকে সমর্থন করে না। চ্যালেঞ্জ
অনেকে বলছেন যে পবিত্র আল কোরআনের এমন কতোগূলো বিষয় বর্তমান সভ্যতার বিজ্ঞানের সাথে মিলে যাচ্ছে যে বিজ্ঞানীরা অবাক হয়ে যাচ্ছে।
যে বিজ্ঞান এবং পবিত্র আল কোরআনের কথা বলা হচ্ছে তা বর্তমান সভ্যতার বিজ্ঞানের সাথে মিলবে না। এজন্য যে সব ফ্যাকাল্টির বিজ্ঞানের থিওরি মারাত্মকভাবে ভুল প্রমাণ করা হয়েছে। সব সৃষ্টি ব্ল্যাক হোল থেকে টূইনভাবে সৃষ্টিতে এক্সিস্ট স্পেস হয়ে আছে এবং ব্ল্যাক হোলেই চলে যাচ্ছে এন্টি এক্সিস্ট ওয়ের মাধ্যমে। মেসোস্ফেয়ারের টুইন অবজেক্ট এন্টি এক্সিস্ট স্পেস টুইন হয়ে স্পিন করছে।যা সব স্কেলেটাল টুইন প্ল্যানেট বা খনিজ টুইন প্ল্যানেট। এর একটির টুইন রাত পৃথিবীর দিনের সাথে অপর প্রান্তের টুইন দিনের সারফেস টুইন পৃথিবীর রাতের সাথে স্পিন করায় এরা টুইন ইলেট্রন বিমের সাথে টুইন পজিট্রন হয়ে চলছে ব্ল্যাক হোলের দিকে এন্টি এক্সিস্ট স্পেস হয়ে। অক্সিজেন নাইট্রোজেনের ব্ল্যাক হোল টুইন ইলেকট্রন বিম বৃদ্ধি করলে টুইন পৃথিবীর প্ল্যানেটারি টুইন বডি অভ্যন্তর ও বাহির দিয়ে বড় হয়।
এই যে যাওয়া টুইন পৃথিবীর প্ল্যানেটারি টুইন বডি এসবের আসা যাওয়া টিকে রাখার নামই বিজ্ঞান। বর্তমান সভ্যতার এমন কোনো সাইন্স বিভাগ নেই যা প্ল্যানেটারি টূইন ফিল্ড বা টুইন ইউনিভার্স ধরে রাখে। যে সিঙ্গুলারিটি কোয়ানটাম ফিল্ড ফেক সাইন্স জানে তাতে এই প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড বিলূপ্ত ও ধ্বংস করে। যা নিজের বসবাস ও পিতৃপুরুষের বসবাসসহ ভবিষ্যত প্রজন্মকে সমূলে ধ্বংস করে দিতে চলেছে। সব সৃষ্টি টুইন ফর্মেশনের এবং ডার্ক টুইন ম্যাটারের অন্তর্ভূক্ত। যা টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ডের চেহারা বিজ্ঞানীদের দেখায় বছর জুড়ে যে তাদের কর্মঘন্টা চলছে কিভাবে! এই বিষয়টি সব ফ্যাকাল্টির কোটি কোটি কথিত বিজ্ঞানী থিওরি না জানার কারণে বুঝতে পারেনি এবং ধ্বংস ও বিলুপ্তির কারণ ঘটিয়েছে। গতকাল বাংলাদেশের একটি চ্যানেল সম্প্রচার করেছে যে তারাকে ব্যবচ্ছেদ করলে পেঁয়াজের মতো দেখায়। ব্ল্যাক হোল থিওরিতে এসব অনেক আগে সাইন্টিফিক্যালি বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। তারা যদি টূইন গ্রহের দিন হয় আর সূর্য হয় ডার্ক বা অন্ধকার তাহলে পৃথিবীর টুইন স্তর কেমন হবে পেঁয়াজের মতো ব্ল্যাক হোল টূইন ফিল্ডের। যার এক টুইন স্পেস যে দিকে স্পিন করছে তার ব্ল্যাক হোলের বিপরীত স্পিন অন্ধকার সূর্য থেকে এভাবেই দেখতে পাওয়া স্বাভাবিক। টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ডের যা কিছু অন্ধকার সব সূর্যের টুইন স্পেস। যা অন্ধকার প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড। এ স্টার দ্বারা বা দিনের টুইন প্ল্যানেট দ্বারা আলোকিত হয়ে দৃশ্যমান প্ল্যানেট তৈরি করছে।
যেহেতু এই ভূয়া বিজ্ঞানী সোসাইটি সভ্যতার সাথে বসবাস করে এবং মিসগাইড করে চলেছে সভ্যতাকে ফলে এটি একটি অশিক্ষিত সোসাইটি হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেছে। যা প্রাতিষ্ঠানিকভাবে এখনও বিশ্ববিদ্যালয় খুলে রেখে অর্ধেক প্ল্যানেটারি ফিল্ডকে ধ্বংসের জন্য সবকিছু পারমেনেন্ট করছে। আর এরাই ৮০℅ মানবগোষ্ঠী এই অর্ধেকে বসবাস করছে। এবং তাদের সব ফ্যাকাল্টির থিওরিকে বর্জন করেনি বা রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের আবিস্কারেল সঠিক বৈজ্ঞানিক থিওরি গ্রহন এখনও করেনি। সাড়ে চার বছর যাবত উল্লেখিত ব্ল্যাক হোল থিওরি এদের জানানো হয়ে আসছে। এরা যেনো এক চোখে দেখা কানা সভ্যতা। যা দাজ্জ্বালের মতো এন্টি সোস্যাল অভিশপ্তের আগমণকে স্বাগত জানাচ্ছে। এরা জানেই না অভিশপ্ত সেই দাজ্জালের চূড়ান্ত পরিণতির আগে এই ৮০℅ প্রথমতো ধ্বংস ও বিলুপ্ত হতে চলেছে। আর নতুন বিজ্ঞানের থিওরি বলছে এই কোটি কোটি অশিক্ষিত বিজ্ঞানীদের ধ্বংস ঠেকানো সম্ভব যদি উল্লেখিত নতুন থিওরির এপ্লিকেশন এখনই করা হয়। অনেক পথ খোলা ছিলো তিন বছর আগে। কিন্তু শোনেনি পাশ্চাত্য বা প্রাচ্য কিংবা বাংলাদেশ সরকার। যা এখনও কাজে লাগায়নি। ফলে একটি মাত্র পথ খোলা আছে যখন ৯০℅ ইলেক্ট্রিসিটি ডাউন দিতে হবে বা শহরকে পরিত্যক্ত ঘোষনা করতে হবে। এছাড়া বাঁচার সকল পথ বন্ধ হতে চলেছে। শহর ছেড়ে পালানোর পথও কিছুদিনের মধ্যে বন্ধ হয়ে যাবে।
পবিত্র আল কোরআনে যে সাইন্স সেই সাইন্স বর্তমান সভ্যতার কোনো সাইন্সের থিওরিকে সমর্থন করে না। যা সম্পূর্ণভাবে সমর্থন করে পৃথিবীর প্রথম ব্ল্যাক হোল সাইন্স স্কুল রাকীম ইউনিভার্সিটি প্রান্নাথপুর বাংলাদেশের থিওরিকে। এটি বিশ্বসভ্যতাকে চ্যালেঞ্জ করা হচ্ছে অন্তত তিন বছর আগে থেকে। যখন এই বিশ্ববিদ্যালয় শুধু ওয়ার্ল্ড ডাটা সেন্টার হিসাবে পরিচিতি পেয়েছিলো। যুবরাজ /২৮.০৮.২০২৫