Hazrat Ali's (RA) third son Hanifa (RA) is still alive

The son of Hazrat Ali (ra) and his second wife Bibi Hanufa (ra) will be the protector of the Prophet's family, Islam and the religion of peace for mankind. Prophet Muhammad (PBUH) had a prophecy.Mother Fatimah (RA) got a little angry when Prophet Muhammad (PBUH) kissed the forehead of Hanifa (RA), the son of Hanufa Bibi, when she was a child. Prophet Muhammad (pbuh) said do not suffer Ammajan. This child is Hasan Hossain's brother. He will save your family.

The son of Hazrat Ali (ra) and his second wife Bibi Hanufa (ra) will be the protector of the Prophet's family, Islam and the religion of peace for mankind. Prophet Muhammad (PBUH) had a prophecy.Mother Fatimah (RA) got a little angry when Prophet Muhammad (PBUH) kissed the forehead of Hanifa (RA), the son of Hanufa Bibi, when she was a child. Prophet Muhammad (pbuh) said do not suffer Ammajan. This child is Hasan Hossain's brother. He will save your family.

---------: Within a few days the news of Yazid's Karbala, the worst event in history, reached Hanifa (Ra), the son of Hanufa Bibi, the second wife of Hazrat Ali (RA). This Hanufa Bibi was the ruler of an influential country of that time.Zulfikar rescued Imam Husayn's dul dul horse and left Karbala. When Dul Dul appeared to Rani Hanufa Bibi running non-stop, Hanufa Bibi realized that her stepson Imam Hossain was in danger. Immediately, the warrior Shahzada, like Hanufa Bibi, asked his son to leave.

Now Hanifah (Ra) rushed to Imam Hussain's house. Heartbroken, he was so enraged by the news that only the only surviving member of the family, Zainal Abedin (Ra), son of Imam Hussain, was found alive. Baby Zainul was secretly hidden in the bunker. He was brought.Giving the responsibility of baby Zainul to the supporters of Hussain (RA), I left to you the true inheritance of Yazid's throne. I am coming back after destroying Yazid. Many people present want to get this prince of Hazrat Ali (RA) and go to war against Yazid.But he did not delay tomorrow and ran alone towards Yazid's huge royal palace.Ahead of Yazid's hundreds of guards warriors were cut down by Zulfikkar's blows, when Shahzada approached the palace, Yazid saw such a terrible scene and escaped on horseback through the back door.And while all of Yazid's palace fled, many were split by Zulfikar's blows. After much searching, Dul Dul hears the sound of leaves rustling in the nearby forest and Yazid flees when he sets out in that direction.

Dul Dul ran behind Yazid. But when he got close, God Almighty said in the air, "Hanifa (RA): Be calm, I will punish him." But Hanifa is so angry that he will not go back without taking revenge in his own hands. It is very possible that even after saying the Almighty Allah thrice, when he was not listening, he lost his balance after falling into a pit or lost his balance on a vine growing on a forest path. Yazid's horse got away from it. After some time, two roads pass in front. Where Yazid goes, Hanifa (RA) goes to the other. As Yazid advanced, a crack formed in the forest and as the liquid poured out, it caught fire and Yazid was thrown into the hot well.And on the way Hanefa (ra) went, mountains were formed from all around.

And Hanifa (ra) was imprisoned for not listening to the words of Almighty Allah. He is still alive and the sound of horses' hooves can be heard on that hill.

Yazid is burning at the foot of that mountain and will continue to burn till the Day of Judgment.

Hanifah (RA) is a descendant of Prophet Muhammad (PBUH), pardoned from the crime of disobeying such a prohibition out of affection for a brother, and will be freed at the advent of the misguided Dajjal.

The half of the whole world will be destroyed and the other half will be reconstructed or when the different places will be united, because the wall of the mountain will also be broken, he will be fenced from there.He will run into the hands of Dul ​​Dul and Zulfika wherever he sees Dajjal taking advantage of Dajjal's sedition and dangerous situation in order to protect Islam or to protect the peace of the world. Dajjal will flee from there in fear. No followers of Dajjal will be saved if they come before Hanifa.

However, I do not remember what happened to Hanifa after that. When I was still a child in class four, I told what I remembered from the story I heard from my mother. I have not found such a story in the history of Islam.

From my mother's words and from my time growing up there will be diseases all over the world and a baby born then will grow up to make the formula for that disease and tell the world when people have handheld devices as mobile as they are now.Which most people will not understand. But his formula will cure the diseases of the world. The mother could not say where the child was born. But I understand that formula was made by me. But the question is that it is still not known from whom my mother heard about such a true story of the child. Juboraj/2025.07.05

হযরত আলী (রা:) এর তৃতীয় ছেলে হানিফা (রা:) এখনও বেঁচে আছেন

হযরত আলী (রা:) ও তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী বিবি হনুফা (রা:) এর ছেলে যখন নবী বংশ তথা ইসলাম তথা মানবজাতির শান্তি ধর্মের রক্ষা কবচ হবেন। রাসূল মোহাম্মদ (সা:) এর ভবিষ‍্যতবাণী ছিলো।

শিশু জয়নুলের দায়িত্ব হোসাইন (রা:) এর সমর্থকদের দিয়ে বলেছিলেন, ইয়াজিদের সিংহাসনের প্রকৃত উত্তরাধিকার আপনাদের কাছে রেখে গেলাম। ইয়াজিদকে ধ্বংস করে ফিরে আসছি। উপস্হিত বহু মানুষ হযরত আলী (রা:).এর এই শাহজাদাকে পেয়ে ইয়াজিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে যেতে চায়। কিন্তু তিনি কাল বিলম্ব না করে দুল দুল ছুটিয়ে ইয়াজিদের বিশাল রাজ প্রাসাদের দিকে ছুটে চলেন। সামনে ইয়াজীদের শত শত প্রহরী যোদ্ধাদের জুলফিক্কারের আঘাতে কচু কাটা করতে করতে যখন শাহাজাদা প্রাসাদের নিকটবর্তী হয়ে যান ইয়াজিদ এমন ভয়ানক দৃশ‍্য দেখে ঘোড়ায় চড়ে পালিয়ে যান পিছনের দরজা দিয়ে। আর ইয়াজিদের প্রাসাদের সকলে পালাতে গিয়েও অনেকে জুলফিকারের আঘাতে দ্বিখন্ডিত হয়ে যায়। অনেক খোঁজাখুঁজির পর নিকটবর্তী জঙ্গলে ঝড়া পাতার মর্মর শব্দ হলে দুল দুল বুঝতে পারে এবং সেদিকে রওয়ানা দিলে ইয়াজিদ পালাতে থাকে।

ইয়াজিদের পিছনে পিছনে ছুটে চলে দুল দুল।কিন্তু কাছাকাছি গেলে বাতাসে মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে নির্দেশ হয় যে, হানিফা (রা:) তুমি শান্ত হও ওকে শাস্তি আমি দেব। কিন্তু হানিফা এতোই রাগান্বিত যে নিজ হাতে প্রতিশোধ না নিয়ে ফিরে যাবেন না। খুব সম্ভব তিনবার মহান আল্লাহ বলার পরও যখন শুনছিলেন না তখন দুল দুল গর্তে পরে ব‍্যালান্স হারায় বা জঙ্গলের পথে কোনো লতার বেড়ে ব‍্যালান্স হারায়। এতে কিছু‍টা দূর হয়ে যায় ইয়াজিদের ঘোড়া। এর কিছুক্ষনের মধ‍্যে সামনে পরে যায় দুই রাস্তা। ইয়াজিদ যেদিকে যায় হানিফা (রা:) অপরটিতে। ইয়াজিদ সামনে যেতেই জঙ্গলে ফাটলের সৃষ্টি হয় এবং তরল বেড়িয়ে পরলে সেখানে আগুন জ্বলে উঠে আর ইয়াজিদ সেই উত্তপ্ত কূপে প্রক্ষিপ্ত হয়। আর হানিফা (রা:) যে পথে যান সেখানে কাছাকাছি চারিদিক থেকে পাহাড় তৈরি হয়ে যায়।

এবং মহান আল্লাহর কথা না শোনায় বন্দী হয়ে যান এভাবে হানিফা (রা:)। এখনও তিনি জীবিত এবং ঘোড়ার পায়ের খুড়ের শব্দ শোনা যায় সেই পাহাড়ে। ইয়াজিদ সেই পাহাড়ের পাদদেশে পুড়ছে এবং কেয়ামত পর্যন্ত পুড়তে থাকবে।

হানিফা (রা:) রাসূল মোহাম্মদ (সা:) এর বংশধর, ভাইয়ের প্রতি অনুরাগ থেকে এমন নিষেধ অমান‍্য করার অপরাধ থেকে ক্ষমাপ্রাপ্ত হয়ে মুক্ত হবেন পথভ্রষ্ট দাজ্জ্বালের আগমনের সময়। সমগ্র পৃথিবীর যে অর্ধেক ধ্বংস হবে বাঁকি অর্ধেক পূনর্গঠন বা বিভিন্ন স্হান একত্রিত হবার সময় সেই পাহাড়ের প্রাচীরও ভেঙ্গে যাওয়ায় তিনি সেখান থেকে বেড় হবেন। তিনিও ইসলামকে রক্ষায় বা পৃথিবীতে শান্তি রক্ষায় যেখানেই দাজ্জ্বালের ফেতনা হবে এবং মানুষের বিপদগ্রস্হ দশার সুযোগ নেবে দাজ্জ্বাল সেসব স্হানে দুল দুল আর জুলফিকার হাতে ছুটে যাবেন সেখানে। দাজ্জ্বাল ভয়ে সেখান থেকে পালিয়ে যাবে। দাজ্জালের কোনো সমর্থক হানিফার সামনে এলে রক্ষা পাবে না।

যাহোকএরপর হানিফা (রা:) এর কি হবে তা মনে নেই। একেবারে শিশু অবস্হা যখন ক্লাস ফোরে পড়ি তখন আমার মা এর কাছে শোনা গল্প থেকে যা মনে আছে বললাম। এমন গল্প ইসলামের ইতিহাসে পাই নি। আমার মার কথা এবং আমার তখনকার সময় থেকে বড় হওয়ার বয়সে সমস্ত পৃথিবীর রোগ হবে এবং একটি শিশুর জন্ম হয়েছিলো তখন যে বড় হয়ে সেই রোগের ফর্মূলা তৈরি করে পৃথিবীকে জানাবে যখন মানুষের হাতে বহন যোগ‍্য ডিভাইস এখনকার মতো মোবাইল থাকবে। যা অধিকাংশ মানুষ বুঝতে পারবে না। কিন্তু তার ফর্মূলায় পৃথিবীর রোগ ভালো হবে । সেই শিশুর জন্ম কোথায় হয়েছে তা মা বলতে পারেননি। অথচ সেই ফর্মূলা আমার দ্বারা হয়েছে বুঝতে পারছি।

কিন্তু প্রশ্ন হলো শিশুটির এমন সত‍্য গল্পের কথা আমার মা কোথায় কার কাছে শুনেছিলেন তা আজও জানা হয়নি।

যুবরাজ /০৫.০৭.২০২৫