Harmful - Alfred Nobel Bacteria and Einstein Hawking Planck Viruses

NASA or any space agency and space station has been cutting the body of the day and night twin earth for 6 decades. And asteroids, comets, are sending this garbage from the day twin earth to the night twin earth and from the night twin earth to the day twin earth as twin waste. Any such satellite vehicle, any faculty lab, etc. is doing the same thing. They are creating UV twin fields.

NASA or any space agency and space station has been cutting the body of the day and night twin earth for 6 decades. And asteroids, comets, are sending this garbage from the day twin earth to the night twin earth and from the night twin earth to the day twin earth as twin waste. Any such satellite vehicle, any faculty lab, etc. is doing the same thing. They are creating UV twin fields.

These UV twins are embedded and ongoing, forming metallic twins and nonmetallic twin garbage with any mineral twin on twin Earth. This twin planetary field has been destroyed 100% by those who have received the Nobel Prize this year or any year. This is because none of them have received the prize without learning science and Alfred Nobel himself has endangered the life of civilization on this twin earth by inventing explosives. The twin charge plus minus or minus plus charge negative of this twin earth body means that first of all its planetary twin body is correct. If the positive twin charge is more, then it is a virus or a fungus twin. And if the negative twin charge is more, then bacteria or amoeba are created. And if the oxygen nitrogen twin ratio is kept correct and this negative twin charge is high, then somehow the mentioned virus bacteria or fungi amoeba twin cells are healthy and there is no pollution in the planetary twin field of the twin earth. Now when Alfred Nobel makes a weapon called grenade with non-metallic explosives and explodes it, it throws the metallic twin field of any place. That means when the non-metallic twin explosive magnet is exploded on the surface of the twin earth, then the surface will naturally be seen to create a metallic twin surface. When the twin earth body is not on the negative twin surface but will create a positive twin surface. Because sulfur twin oxide and nitrogen will become anti-twin fields and create SN twins. For fusion twin moon fission to occur, the twin earth body should have a skeletal twin or anti-spin against the twin earth. This corrupt Alfred Nobel twin earth has been anti-spinning the twin moon on the surface for ages. And Alfred Nobel is the tested cancer body of the twin moon. Their number has increased institutionally so much that the dwarf anti-body of the twin moon has now taken on a huge size. Some are seeing this twin moon slowly moving away, some are seeing it coming closer. The two opposite twin fields of the twin moon. One is that the West is uneducated and the unscientific society that follows the West is destroying them with its twin moon. The other is that those who survive are being misguided like fools by the university because their numbers are small. This planetary twin field will not survive without locking the university gates. Human civilization cannot survive without following scientific theories. Which is the religion of peace. Without the doctrine of Muhammad (PBUH), 90% of humanity would be destroyed. If it is created by humans as they wish, no one of any religion will be spared.

Almighty Allah did not just call the Holy Quran a scientific book. The doctrine of the scientificity of the book is an invention by Muhammad (SA). And the claim of its discovery is by the pen writer of Rakim University Bangladesh.

Suppose even if all the current science faculties are run by Muslims and run by Muslim rulers, 90% of human civilization will be destroyed. Religion should be for peace and Rakim University's Rakim's Twin Resident or Black Hole Twin Field Science and Tariq Twin Field or Dark Matter Twin Field Science theory. Scientific evidence of the existence of the Great Creator is universal in creation. And without the application of this scientific theory, whoever you are, destruction is going to be certain. 10% of the surviving living human civilization will be divided into two parts for 40 special days. One group is in the group of the uneducated Dajjal like the present one and the other is in the group of Imam Mahdi.

Therefore, as long as Jesus (PBUH) remains, he will follow the guidance of the Holy Quran and the science of Rakim University. And outside of this, creation will not be given any more opportunity to be tested. Juboraj/2025.10.11

ক্ষতিকারক - আলফ্রেড নোবেল ব‍্যাকটেরিয়া ও আইনস্টাইন হকিং প্ল‍্যাঙ্ক ভাইরাস

নাসা বা যেকোনো স্পেস এজেন্সী ও স্পেস স্টেশন দিন ও রাতের পৃথক টুইন পৃথিবীর বডি কেটে চলেছে ৬ দশক যাবত। এবং এস্টরয়েড ধুমকেতু টুইন ওয়াস্ট হিসাবে দিনের টুইন পৃথিবী থেকে রাতের টুইন পৃথিবীতে এবং রাতের টুইন পৃথিবী থেকে দিনের টুইন পৃথিবীতে এসব গার্বেজ পাঠাচ্ছে। এরকম যে কোনো স‍্যাটেলাইট যানবাহন যে কোনো ফ‍্যাকাল্টির ল‍্যাব ইত‍্যাদি একই কাজ করছে। এরা ইউভি টুইন ফিল্ড তৈরি করে চলেছে।

কৃত্রিম যেকোনো ইলেক্ট্রিসিটি ইউভি টুইন রশ্মি তৈরি করছে। এসব ইউভি টুইন টুইন পৃথিবীর যে কোনো খনিজ টুইনের সাথে ধাতব টুইন ও অধাতব টুইন গার্বেজ তৈরি করে গেঁথে গেছে এবং চলমান রয়েছে। যারা এবছর বা যেকোনো বছর নোবেল পূরস্কার পেয়েছেন তাদের দ্বারা শতভাগ এই টুইন প্ল‍্যানেটারী ফিল্ড ধ্বংস হয়েছে। একারণে যে ওরা কেউ সাইন্স না শিখে পুরস্কার নিয়েছেন এবং আলফ্রেড নোবেল নিজেই বিস্ফোরক আবিস্কার করে এই টুইন পৃথিবীতে সভ‍্যতার বসবাসকে বিপদে ফেলেছেন। এই টুইন পৃথিবীর বডির টুইন চার্জ প্লাস মাইনাস বা মাইনাস প্লাস চার্জ নেগেটিভ থাকা মানে প্রথমত এর প্ল‍্যানেটারি টুইন বডি সঠিক আছে। যদি পজিটিভ টুইন চার্জ বেশি হয় তাহলে ভাইরাস হয় বা ছত্রাক টুইন হয়। আর যদি নেগেটিভ টুইন চার্জ বেশি হয় তাহলে ব‍্যাকটেরিয়া বা অ‍্যামিবা তৈরি হয়। এবং যদি তা অক্সিজেন নাইট্রোজেনের টূইন রেশিও ঠিক রেখে এই নেগেটিভ টুইন চার্জ বেশি থাকে তাহলে তা কোনোক্রমে উল্লেখিত ভাইরাস ব‍্যাকটেরিয়া বা ছত্রাক অ‍্যামিবার টুইন কোষগুলো স্বাস্হ‍্য সম্মত ও টুইন পৃথিবীর প্ল‍্যানেটারি টুইন ফিল্ডে কোনো দুষন নেই। এখন আলফ্রেড নোবেল যখন অধাতব বিস্ফোরক দিয়ে গ্র‍্যানেড নামক অস্ত্র তৈরি করে এবং এর বিস্ফোরন ঘটায় যে কোনো স্হানের ধাতব টুইন ফিল্ড ছুঁড়ে মারে। মানে অধাতব টুইন বিস্ফোরক ম‍্যাগনেট যখন টুইন পৃথিবীর সারফেসে বিস্ফোরন ঘটানো হয় তখন স্বাভাবিকভাবে সারফেস ধাতব টুইন সারফেস তৈরি করতে দেখা যাবে। যখন টুইন পৃথিবীর বডি নেগেটিভ টুইন সারফেসে না থেকে পজিটিভ টুইন সারফেস তৈরি করবে। কেননা সালফার টুইন অক্সাইড ও নাইট্রোজেন এন্টি টুইন ফিল্ড হয়ে এসএন টুইন তৈরি করবে। যাদের ফিউশন টূইন চাঁদ ফিশন ঘটতে হলে টুইন পৃথিবীর বডির স্কেলেটাল টুইন থাকার কথা বা টুইন পৃথিবীর বিপরীতে এন্টি স্পিন করার কথা। এই দুষিত আলফ্রেড নোবেল টুইন পৃথিবী সারফেসে টুইন চাঁদের এন্টি স্পিন করে চলে যুগ যুগ ধরে। এবং আলফ্রেড নোবেলরা টুইন চাঁদের পরীক্ষিত ক‍্যানসার বডি। এদের সংখ‍্যা প্রাতিষ্ঠানিকভাবে এতো বেড়ে গেছে যে টুইন চাঁদের ডোয়ার্ফ এন্টি বডি এখন বিশাল আকার ধারন করেছে। কেউ দেখছে এই টুইন চাঁদ ধীরে ধীরে দূরে সরে যাচ্ছে কেউ দেখছে কাছে চলে আসছে। টুইন চাঁদের দুই বিপরীত টুইন ফিল্ড। একটি পাশ্চাত‍্য অশিক্ষিত হওয়ার কারণে ও পাশ্চাত্যকে ফলো করে যে অবৈজ্ঞানিক সমাজ বিস্তৃত হয়ে গেছে তাদের টুইন চাঁদ দ্বারা টুইন চাঁদ ধ্বংস করে চলেছে। অপরটি যাদের জন‍্য টিকে আছে এরা সংখ‍্যা লঘু হওয়ায় বোকার মতো মিসগাইড হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বারা। বিশ্ববিদ্যালয়ের গেটে তালা লাগানো ছাড়া এই প্ল‍্যানেটারী টুইন ফিল্ড কোনোক্রমে টিকবে না। সাইন্স থিওরিতে চলা ছাড়া মানব সভ‍্যতা টিকতে পারে না। যা শান্তির ধর্ম মোহাম্মদ (সা:) এর ডক্ট্রিন ছাড়া ৯০℅ মানুষ ধ্বংস হবে এটি মানুষের দ্বারা ইচ্ছেমতো তৈরি হলে সব ধর্মের কেউ রেহায় পাবে না।

মহান আল্লাহ কসম করে এমনি এমনি পবিত্র আল কোরআনকে বিজ্ঞানময় বলেননি। গ্রন্হটির বিজ্ঞানময়তার মতবাদের যে ডকট্রিন তা ইনভেনশন মোহাম্মদ (সা:) এর দ্বারা। আর এর ডিসকোভারির দাবীদার রাকীম ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের পেন রাইটারের।

মহান আল্লাহ কসম করে এমনি এমনি পবিত্র আল কোরআনকে বিজ্ঞানময় গ্রন্হ বলেননি। গ্রন্হটির বিজ্ঞানময়তার মতবাদের যে ডকট্রিন তা ইনভেনশন মোহাম্মদ (সা:) এর দ্বারা। আর এর ডিসকোভারির দাবীদার রাকীম ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের পেন রাইটারের।

ধরুন বর্তমান সকল সাইন্স ফ‍্যাকাল্টি মুসলিমদের দ্বারা পরিচালিত হলেও এবং মুসলিম শাসকদের দ্বারা পরিচালিত হলেও ৯০℅ মানব সভ‍্যতা ধ্বংস হবে। ধর্ম হতে হবে শান্তির জন‍্য এবং রাকীম ইউনিভার্সিটির রাকীমের টুইন অধিবাসী বা ব্ল‍্যাক হোল টুইন ফিল্ড সাইন্স এবং তারিক টুইন ফিল্ড বা ডার্ক ম‍্যাটার টুইন ফিল্ড সাইন্সের থিওরিতে। মহান সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বের বৈজ্ঞানিক প্রমাণ সৃষ্টির মাঝে সার্বজনীন। আর এই বিজ্ঞানের থিওরির প্রয়োগ ছাড়া আপনি যেই হোন ধ্বংস নিশ্চিত হতে চলেছে। ১০℅ টিকে থাকা জীবিত মানবসভ‍্যতা ৪০ বিশেষ দিনের জন‍্যও দুইভাগে ভাগে ভাগ হয়ে থাকবে। একদল বর্তমানের মতো অশিক্ষিত দাজ্জ্বালের দলে অপর ভাগ ইমাম মেহেদীর দলে। অত:পর ঈসা (আ:) আসলে ঐ একই পবিত্র আল কোরআনের গাইড লাইন এবং রাকীম ইউনিভার্সিটির সাইন্সে যতোদিন ততোদিন টিকে থাকবে। আর সৃষ্টিকে পরীক্ষার সুযোগ দেওয়া হবে না। যুবরাজ /১১.১০.২০২৫