Fake science report on human sleep when the city didn't sleep for a hundred years.
The results of unscientific US research are being disseminated and devouring world civilization. None of the research laboratories of the faculties are scientific.
The results of unscientific US research are being disseminated and devouring world civilization. None of the research laboratories of the faculties are scientific. Rather, countless laboratories are creating virus bacteria twin fields every second, which are creating a complete anti-planetary activity and UV twin black hole anti-twin fields. Which are rapidly concentrated and the planetary twin bodies are bursting, and the civilizations associated with them are going to be separated.
I saw their research report on sleep yesterday, which was broadcast on Bangladesh's social media ATN News five months ago. These reports do not create a definition of science. The report that has been analyzed through the black hole theory in the comment box of ATN News Channel was created for the readers of the Rakim University library, which has created a definition of science. These texts, when prepared for the library, are regularly sent to universities in all countries of the world, including American universities. The reports are communicated to renowned electronic and print media on different continents. Various research institutes, public figures or world leaders. The United Nations and all its units; etc.
"Sleep Natural is a twin anti-planetary activity. Black hole twin field which is the creation of anti-field twin spin charge. The twin trajectory of both of these twin paths is twisted in a twin way, showing the creation of a twin funnel, the other shows the extinction of the opposite spin twin towards the black hole. One of these twin fields is an existence twin space, the other is an anti-existence twin space.
The anti-planetary activity of the lab is like an anti-matter positron twin or an anti-matter electron twin of a proton twin, which is like a garbage twin, a tiny level of UV twin of the black hole anti-field twin beam of urban civilization, a twin of metallic waste and at the same time a twin of non-metallic opposite spin waste. They are solid, liquid And the twin sky of the airy industrial city is the polluted world of the twin surface. However, when we review the theory of the twin earth or planetary twin field or planetary twin cell twin universe, the sight of that twin field has gone beyond the scope of humans. These have been buried in the garbage of a hundred years due to the lack of scientific definition. And in various ways, like the variant change of the corona virus, the current civilization has swallowed the seven-colored twin rainbow of the twin seven worlds. The most stupid human race in the world today is the Americans, like locusts, on the first list. None of their research reports are correct. Like the patients in the ICU. Again, even if they are in their environment, the same fate is going to happen to that civilization.
The Twin Planetary Field turns the Twin Sky into a Twin Surface and the Twin Surface into a Twin Sky by two Udayachals and two Astachals. In the middle of this, the twin metallic north and south hemispheres of the dark twin sun are spun in opposite directions while the daytime polar stars of the skeletal twin are spun in opposite directions. At night, seven twin stars are seen in the opposite sky at a maximum distance of 30 to 600 miles. And during the day, the twin of the dark sun becomes seven twins of two opposite earths in the twin sky. There has been much discussion about this. The Twin Planetary Field exists because the same space is being twinned with metallic and non-metallic charges. Twin Earth's carbonated mineral Earth's quasar twin ash is created and the life of the twin Earth is moving through it by breathing or moving in fusion fission fission fusion twin by turning the twin magnet of oxygen nitrogen. Our urban civilization will be covered in black smoke, so the use of chalk will end and to absorb the black smoke for the creation of twin quasars, a lot of water sources and plants will be needed, hybrid-free. Everyone together removes the internal and external mineral twins of their own bodies or environments and creates UV again, where there are minerals, they have also created Hawking's universe or twin garbage universe. Scientists are busy showing off their scientific attitude by measuring the length of their misdeeds with the fake straight length of light.
Now there is no night in urban civilization. The sun has been covered by the light of UV twin rays. Or the darkness has been covered. Even if the darkness is solarized from the twin body of the sun, urban civilization needs electricity. That means that night is not allowed to come for a hundred years in cities or industrial areas or ports or those who will fight in their areas etc. and this is called urbanization of modern civilization. That is, there is no sleep in the twin field of the city of the twin world for a hundred years. That means that there is no opportunity to become an anti-field for natural sleep in these so-called modern cities of human civilization. Organisms have to spin in the anti-field like this, which is sleep. Outside this rule, this uneducated modern civilization will disappear. Learn the definition of science by leaving all work and easily build a planetary twin field again by keeping the village outside fake technology. Go back to the village at once. Juboraj/2025.08.02" Juboraj/2025.08.03
মানুষের ঘুম নিয়ে ফেক সাইন্স প্রতিবেদন যখন শহর ঘুমায়নি এক'শ বছর
অবৈজ্ঞানিক মার্কিন গবেষণার যতো ফলাফল প্রচার বিশ্ব সভ্যতাকে গ্রাস করে চলেছে। যতো ফ্যাকালটির গবেষণাগার তদের কোনোটিই বিজ্ঞানসম্মত নয়।বরং অসংখ্য গবেষণাগার প্রতি সেকেন্ডে ভাইরাস ব্যাকটেরিয়ার টুইন ফিল্ড তৈরি করছে যা সম্পূর্ণ একটি এন্টি প্ল্যানেটারি এক্টিভিটি এবং ইউভি টুইন ব্ল্যাক হোল এন্টি টুইন ফিল্ড তৈরি করছে। যা দ্রুত কনসেন্ট্রেড হয়ে প্ল্যানেটারি টুইন বডি ফেটে ওরাসহ ওদের সাথে সম্পৃক্ত সভ্যতা আলাদা হতে চলেছে।
ঘুম নিয়ে ওদের গবেষণার প্রতিবেদন দেখলাম গতকাল যা পাঁচ মাস আগে বাংলাদেশের সোশ্যাল মিডিয়া এটিএন নিউজে প্রচারিত হয়েছে। এসব প্রতিবেদনে বিজ্ঞানের সংজ্ঞা তৈরি হয় না। এটিএন নিউজ চ্যানেলের কমেন্ট বক্সে যে রিপোর্ট ব্ল্যাক হোল থিওরির মাধ্যমে বিশ্লেষন তৈরি করে দেওয়া হয়েছে তা রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরী পাঠকদের জন্য তৈরি করা হলো যা বিজ্ঞানের সংজ্ঞা তৈরি করেছে। এসব লেখা লাইব্রেরীর জন্য তৈরি হলে নিয়মতিভাবে পাঠানো হয় মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোসহ পৃথিবীর সকল দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে। রিপোর্টগুলো জানানো হয় বিভিন্ন মহাদেশের নামকরা ইলেক্ট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়াকে । বিভিন্ন গবেষণা সংস্হা, পাবলিক ফিগার বা বিশ্বনেতাদের।জাতিসংঘ ও এর সকল ইউনিটকে; ইত্যাদি।
"ঘুম ন্যাচারাল একটি টুইন এন্টি প্ল্যানেটারি এক্টিভিটি। ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড যা সৃষ্টির এন্টি ফিল্ড টুইন স্পিন চার্জ। এই উভয়টির টুইন গতিপথ টুইনভাবে পেঁচিয়ে একটি টুইন ফ্যানেল সৃষ্টি দেখায় অপরটি ব্ল্যাক হোলের দিকে বিপরীত স্পিনের টুইনের বিলুপ্তি দেখায়। এই উভয় টুইন ফিল্ডের একটি এক্সিস্ট টূইন স্পেস অপরটি এন্টি এক্সিস্ট টূইন স্পেস।
ল্যাবের এন্টি প্ল্যানেটারি এক্টিভিটির ইলেক্ট্রনের এন্টি ম্যাটার পজিট্রন টুইনের মতো বা প্রটোন টূইনের এন্টি ম্যাটার ইলেক্ট্রন টূইনের মতো যা গার্বেজ টুইন শহুরে সভ্যতার ব্ল্যাক হোল এন্টি ফিল্ড টুইন বিমের ক্ষূদ্র পর্যায়ের ইউভি টূইন তৈরী কারক মেটালিক বর্জের টূইন এবং একই সাথে নন মেটালিক বিপরীত স্পিনের বর্জের টুইন। এরা কঠিন তরল ও বায়বীয় শিল্প নগরীর টূইন আকাশ টুইন সারফেসের দুষিত পৃথিবী। যাহোক টুইন পৃথিবী বা প্লানেটারি টুইন ফিল্ড বা প্ল্যানেটারি টুইন কোষের টুইন মহাবিশ্ব নিয়ে থিওরির পর্যালোচনা করলে সেই টুইন ফিল্ডের দেখা মানুষের আওতার বাহিরে চলে গেছে। এসব এক'শ বছরের গার্বেজের মধ্যে চাপা পরে গেছে বিজ্ঞানের সংজ্ঞা আবিস্কার না হওয়ায়। এবং বিভিন্নভাবে করোনা ভাইরাসের ভেরিয়েন্ট পরিবর্তনের মতো টুইন সাত পৃথিবীর সাত রঙের টুইন রঙধনুকে গ্রাস করেছে বর্তমান সভ্যতা। বর্তমানকালের পৃথিবীর সবচেয়ে মূর্খ মানবজাতি পঙ্গপালের মতো প্রথম তালিকায় মার্কিনীরা। তাদের কোনো গবেষণার প্রতিবেদন সঠিক নয়। আইসিইউতে থাকা রোগীদের মতো। আবার ওদের পরিবেশে থাকলেও একই পরিণতি হতে চলেছে সেই সভ্যতার।
টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ড টুইন আকাশকে টুইন সারফেস করে আবার টুইন সারফেসকে টুইন আকাশ করে চলেছে দুই উদয়াচল ও দুই অস্তাচল দ্বারা। এর মধ্যে অন্ধকার টুইন সূর্যের টুইন মেটালিক উত্তর দক্ষিণ গোলার্ধকে পরস্পর বিপরীতে স্পিন করাতে হয় যখন স্কেলেটাল টুইনের দিনের ধ্রুবতারা টুইন বা পোল স্টার টুইনকে বিপরীতে স্পিন করাতে হয়। রাতে বিপরীত আকাশে এখনকার মতো ৩০ মাইল থেকে ৬০০ মাইল দূরে সর্বোচ্চ লেবেলে ৭ টি টুইন তারাকে দেখা যায়। এবং দিন হলে অন্ধকার সূর্যের টুইন দুই বিপরীত পৃথিবীর সাতটি টুইন হয়ে চলে যায় টুইন আকাশে। এসব বহু আলোচনা হয়েছে। এখানে একই স্পেস ধাতব ও অধাতব টুইন হচ্ছে বলে চার্জ তৈরি হচ্ছে বলে টিকে আছে টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ড। টুইন পৃথিবীর কার্বোনেটেড খনিজ আর্থের কোয়েসার টুইন ছাই তৈরি করে এর মধ্য দিয়ে টুইন পৃথিবীর জীব নিশ্বাস নিয়ে চলাচল করছে বা অক্সিজেন নাইট্রোজেনের টুইন ম্যাগনেট ঘুরিয়ে ফিউশন ফিশন ফিশন ফিউশন টুইনে চলাচল করে। আমাদের শহুরে সভ্যতা কালো ধূঁয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে যাবে বলে খড়ির ব্যবহার শেষ এবং টুইন কোয়সার তৈরির জন্য কালো ধূয়াকে এবজর্ব করাতে হলে প্রচুর পানির উৎস ও উদ্ভিদ লাগবে হাইব্রিডমুক্ত। সকলে একসাথে নিজ নিজ দেহের বা পরিবেশের টুইন বডির অভ্যন্তরীণ ও বাহিরের খনিজ টুইন তুলে শেষ করে আবার ইউভি তৈরি করে যেখানে খনিজ আছে সেসবও হকিং এর মহাবিশ্ব বা টূইন গার্বেজ মহাবিশ্ব বানিয়েছে। নিজেদের অপকর্মের দৈর্ঘ্য কতো হলো তা আলোর ফেক সোজা দৈর্ঘ্য দিয়ে মেপে বিজ্ঞানী বিজ্ঞানী ভাব দেখাতে ব্যস্ত। √√
এখন আর রাত হয়না শহুরে সভ্যতায়। ইউভি টূইন রশ্মির আলোয় সূর্যকে ঢেকে ফেলা হয়েছে। বা অন্ধকারকে ঢেকে ফেলা হয়েছে। যে অন্ধকার সূর্যের টুইন বডি এর কাছ থেকে সোলার করে হলেও শহুরে সভ্যতার বিদ্যুত দরকার। তারমানে রাতকে আসতে দিচ্ছে না এক'শ বছর যাবত শহর বা শিল্প এলাকা বা বন্দর বা যুদ্ধ করবে যারা তাদের এলাকা ইত্যাদি এবং একে আধুনিক সভ্যতার নগরায়ন বলে। অর্থাৎ ঘুম নেই টুইন পৃথিবীর শহরের টুইন ফিল্ডের এক'শ বছর ধরে। তার মানে ন্যাচারালি ঘুমের জন্য এন্টি ফিল্ড হওয়ার সুযোগ নেই এসব মানব সভ্যতার কথিত আধুনিক নগরে। জীবকে এভাবে এন্টি ফিল্ডে স্পিন করতে হয় যা ঘুম। এই নিয়মের বাহিরে বিলুপ্ত হয়ে যাবে এই অশিক্ষিত আধুনিক সভ্যতা। সব কাজ ফেলে বিজ্ঞানের সংজ্ঞা শিখুন এবং গ্রামকে ফেক প্রযুক্তির বাহিরে রেখে সহজেই আবার প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড নির্মাণ করুন। একযোগে গ্রামে ফিরে যান। যুবরাজ /০২.০৮.২০২৫। " যুবরাজ /০৩.০৮.২০২৫।