Dinosaurs, evolutionism is the new theory, Darwin was debunked years ago

The YouTube channel Quranic wisdom confuses evolution or the false Darwin theory with the Holy Quran and the fake science of the current civilization, so the current civilization could never discover the Holy Quran as a science among these three.

The YouTube channel Quranic wisdom confuses evolution or the false Darwin theory with the Holy Quran and the fake science of the current civilization, so the current civilization could never discover the Holy Quran as a science among these three. Because Darwin did not know anything about science. And the current civilization considers the numerous twin fields of DNA RNA in the creation theory as two separate single spaces, so they create artificial light by creating anti-space artificial light by fission fusion twin reactions with a specific voltage of the moon, and they have created a destructive science society like NASA. When they do not even know the theory of DNA RNA, they see these separate genetic characteristics of each twin species, which are creating all the anti-planetary organisms. Hybrids are created in the solid, liquid and gaseous environment of chemicals. If such chemical-like twin fields can be created around, then it is easy to create them if the supply of chemical-like twin fields is endless. The civilization of these chemical factories has now created the eighth planetary twin layer or twin sky and twin ground of this planetary twin field of singularity science of all faculties around the world. There is no city or port or western or western-like human civilization has not been created where the twin planetary 7 earth twin bodies and dark matter anti-bodies still survive. That dark matter twin anti spinning field 7 earth dark matter used to create rainbows by showing the rainbow. They have established their eighth lost world, which is Twin, and this news does not scare them either. Having made their habitat a death city (almost ready), they are now searching for Earth by making anti-space. And they are dreaming of creating a space like Earth.

All the science faculties have sent the species twins of the twin world to the opposite side and destroyed how many DNA RNA twin fields have been destroyed or species have been destroyed that their number cannot be determined. After the destruction and extinction of the poisonous eighth twin sky and ground, it will be understood when the planetary twin field 7 earth returns as its half twin again, then which of the species is left. They are fighting for the growth of more lost world twins by raising mineral chemicals. And the planetary twin mineral field which is half touched with the anti-body total of the seven worlds is twinned which has become complicatedly mixed. If these are pulled apart and created as separate halves of the anti-spin and burned in the fire of the twin core of the planetary twin field, then that half will come out which was kept the furthest away from the anti-twin space for about three thousand years, creating a specific circulation of the twin body of the mineral, solid, liquid and gaseous twin fields of the biological world.

When people become illiterate, they are scientifically destroyed. And the small number of people and organisms that start living in the next half of the planetary field, they start living as half of the twin bodies of the survivors from the previous one. The twin earth moves in the beam of the opposite black hole twin, twin, opposite magnet connection of the planetary twin field and dark matter twin anti-spinning field, the twin body of its creation also creates the path of birth and death in this way under the mentioned rules. This is science. Those who have this education can cultivate the world for a long time from generation to generation. These theories are not found anywhere except in the Islamic religious books. Which is the world's first Black Hole Science School and Rakim University Prannathpur Santahar Bangladesh, the inventor of these theories, is trying to record the science determined for all time in its library.

The current civilization has also become completely illiterate. The science of the singularity concept has been invented according to the needs of humans. Not for the survival of all creations. Therefore, it cannot prove anything. The survival of all creations and the survival of humans are the 7 universes of this twin formation of the twin field system. Of which 14 are the sun of the night and the stars of the day equal to the size of the universe. Of course, if there are 8 twins, their location is taken to the core forever. Which religious scriptures testify to, there are 8 addresses of hell. The address of those who will be destroyed after being buried in the ice is Habiya, Hell, etc.

When the scientific message of the Quran is matched with this science, it becomes invulnerable. The Quran is not understood and science does not match. The mentioned theory has been discovered and proved that these theories were recorded in the Holy Quran 1400 years ago. For example, the Holy Quran says that all creation is in pairs. And the present civilization says that it is single. Rakim University has proven that it is twin. Do you understand that two countries have become illiterate or all the countries of the United Nations?

Thus the destruction and extinction of this uneducated 80℅-90℅ of human civilization has become inevitable, which has been further expanded every year since such settlement. Half of the planetary twin field is going to be destroyed like the West and the West. More or less 10% of the living beings that survive in the next world, including mankind, will have a twin body that is half the size of the present one. Looking at the fossils that will be buried under the ice or soil, the next world will say that such fossils were found several million years ago. In this way, the species of the false dinosaur theory gradually becomes the next Lilliputian civilization. Religious texts and science are one and inseparable. The current texts create the doctrine or language or guideline of science. The life of the next civilization is very short. Because no more messengers will be sent. Jesus (peace be upon him) will come to guide the current civilization along with Universal Truth Science. And it becomes universal if the exact instructions of the Holy Quran are implemented. See details -Website -http://www.rakimuniversity.com X - @JuborajI fb -https://www.facebook.com/share/19BYH3ikrf You tube channel -@RakimUniversity Mail : rakimuniversity@gmail.com

Juboraj/2025.10.27 from Rakim University Prannathpur Santahar Bangladesh.

ডাইনোসর,বিবর্তনবাদ নতুন থিওরি, ডারউইন বাতিল হয়েছে কয়েকবছর আগে

Quranic wisdom নামে ইউটিউব চ‍্যানেল বিবর্তনবাদ বা ভূয়া ডারউইন তত্ব সম্পর্কে পবিত্র আল কোরআন দিয়ে এবং বর্তমান সভ‍্যতার ফেক সাইন্স দিয়ে গুলিয়ে ফেলায় বর্তমান সভ‍্যতা এই তিনটির মধ‍্যে পবিত্র আল কোরআনকে বিজ্ঞান হিসাবে কখনো আবিস্কার করতে পারেনি। কারণ ডারউইন যেমন বিজ্ঞানের কিছুই জানতেন না। এবং বর্তমান সভ‍্যতা সৃষ্টিতত্বের অসংখ্য ডিএনএ আরএনএ এর টুইন ফিল্ডকে পৃথক দুটি সিঙ্গেল স্পেস মনে করায় এদের টুইন ও ডার্ক ম‍্যাটার টুইন এন্টি স্পিনিং টুইনকে চাঁদের নির্দিষ্ট ভোল্টেজ দিয়ে ফিশন ফিউশন টুইন বিক্রিয়ার এন্টি স্পেস কৃত্রিম আলো তৈরি করে দেখে হুবহু নাসার মতো এন্টি স্পেস দেখে ধ্বংসাত্বক বিজ্ঞান সোসাইটি তৈরি করেছে। যখন ডিএনএ আরএনএ এর থিওরিও জানে না আবার প্রত‍্যেক টুইন স্পেসিসের এসব পৃথক জিনগত বৈশিষ্ট দেখে যা তৈরি করে সব এন্টি প্ল‍্যানেটারি জীব তৈরি করে চলেছে। হাইব্রিড তৈরি হয় কেমিক‍্যালের কঠিন তরল ও বায়বীয় পরিবেশে। যদি চারিদিকে এমন কেমিক‍্যালযুক্ত পাশ্চাত‍্যের মতো টুইন ফিল্ড তৈরি করা যায় তাহলে এসবের উৎপত্তি ঘটানো সহজ যদি কেমিক‍্যালযুক্ত টুইন ফিল্ডের সাপ্লায় অফুরন্তু হয় । এসব কেমিক‍্যাল ফ‍্যাক্টরীর সভ‍্যতা এখন বিশ্বজুড়ে এবং সব ফ‍্যাকাল্টির সিঙ্গুলারিটি সাইন্সের এই প্ল‍্যানেটারি টুইন ফিল্ডের অষ্টম প্ল‍্যানেটারি টুইন লেয়ার বা টুইন আকাশ ও টুইন গ্রাউন্ড তৈরি করেছে। এমন কোনো শহর নেই বা বন্দর নেই বা পাশ্চাত‍্য বা পাশ্চাত‍্যের মতো মানবসভ‍্যতার বসবাসের পরিবেশ তৈরি হয়নি যেখানে টুইন প্ল‍্যানেটারি ৭টি পৃথিবীর টুইন বডি ও ডার্ক ম‍্যাটার এন্টি বডি এখনও টিকে আছে। যে ডার্ক ম‍্যাটার টুইন এন্টি স্পিনিং ফিল্ড ৭ পৃথিবীর ডার্ক ম‍্যাটার দেখিয়ে রঙধনু তৈরি করতো। ওরা ওদের অষ্টম লস্ট ওয়ার্ল্ড বসিয়েছে যা টুইন এবং এই খবরও ওদের আতঙ্কগ্রস্হ করে না। ওদের বসবাসকে মৃত‍্যুপুরী বানিয়ে (প্রায় রেডি করেছে) এন্টি স্পেস করে এখন পৃথিবী খুঁজছে। এবং পৃথিবীর মতো স্পেসিস তৈরি করার স্বপ্ন দেখছে।

এরা সব সাইন্স ফ‍্যাকাল্টি মিলে টুইন পৃথিবীর স্পেসিস টুইনকে বিপরীতে পাঠিয়ে কতো ডিএনএ আরএনএ টুইন ফিল্ড ধ্বংস করেছে বা স্পেসিস ধ্বংস করেছে যে এদের সংখ‍্যা নিরূপন করতে পারবে না। বিষাক্ত অষ্টম টুইন আকাশ ও গ্রাউন্ড ধ্বংস ও বিলুপ্তির পর বোঝা যাবে যখন প্ল‍্যানেটারি টুইন ফিল্ড ৭ পৃথিবী ওর অর্ধেক টুইন হয়ে আবার ফিরে আসবে তখন স্পেসিসগুলোর কোনটি কোনটি আর অবশিষ্ট আছে। ওরা খনিজ কেমিক‍্যাল তুলে আরও লস্ট ওয়ার্ল্ড টুইন বৃদ্ধির জন‍্য যুদ্ধ করছে। আর প্ল‍্যানেটারি টুইন খনিজ ফিল্ড যা সাত পৃথিবীর এন্টি বডি টোটালের সাথে অর্ধেক ছুঁই ছুঁই হয়েছে টুইনভাবে যা জটিলভাবে মিক্চার হয়ে গেছে। এসবকে টেনে হিঁচরে খুলে এন্টি স্পিনের আলাদা অর্ধেক তৈরি করে প্ল‍্যানেটারি টুইন ফিল্ডের টুইন কোরের আগুণে নিয়ে পুড়িয়ে ধ্বংস করলে তবে সেই অর্ধেক বেড়িয়ে আসবে যা তিন হাজার বছর প্রায় এন্টি টুইন স্পেসের সবচেয়ে দূরে রাখা হয়েছিলো জীবজগতের টুইন বডির খনিজের কঠিন তরল ও বায়বী টুইন ফিল্ডের নির্দিষ্ট সার্কুলেশন তৈরি করে।

মানুষ যখন অশিক্ষিত হয়ে যায় তারা বৈজ্ঞানিকভাবে ধ্বংস হয়ে যায়। এবং পরবর্তী অর্ধেক প্ল‍্যানেটারি ফিল্ডে যে স্বল্প সংখ‍্যক মানুষ ও জীবের বসবাস শুরু হয় তারা আগেরটি থেকে টিকে থাকাদের অর্ধেক টুইন বডি হয়ে বসবাস শুরু হয়। প্ল‍্যানেটারি টুইন ফিল্ড ও ডার্ক ম‍্যাটার টুইন এন্টি স্পিনিং ফিল্ডের পরস্পর বিপরীত ব্ল‍্যাক হোল টুইন বিপরীতমূখী ম‍্যাগনেট সংযোগের বিমে টুইন পৃথিবী চলায় এর সৃষ্টির টুইন বডিও উল্লেখিত নিয়মের অধীনে জন্ম মৃত‍্যুর পথ এভাবে সংকোচিতভাবে তৈরি করে। এটিই বিজ্ঞান। এই শিক্ষা যাদের আছে তারা পৃথিবীতে দীর্ঘ সময় বংশ পরম্পরা আবাদ করতে পারে। ইসলাম ধর্ম গ্রন্হ ছাড়া কোথাও নেই এসব থিওরি। যা পৃথিবীর প্রথম ব্ল‍্যাক হোল সাইন্স স্কুল ও রাকীম ইউনিভার্সিটি প্রান্নাথপুর সান্তাহার বাংলাদেশ এসব থিওরির আবিস্কারক হয়ে এর লাইব্রেরীতে সর্বকালের জন‍্য নির্ধারিত সাইন্স লিপিবদ্ধ করার চেষ্টা চালিয়ে আসছে।

বর্তমান সভ‍্যতাও আপাদমস্তক অশিক্ষিত হয়ে গেছে। সিঙ্গুলারিটি কনসেপশনের বিজ্ঞান মানুষের নিজেদের প্রয়োজন অনুযায়ী আবিস্কার হয়েছে। সব সৃষ্টির টিকে থাকার প্রয়োজনে নয়। এজন‍্য করে কোনো কিছুর প্রমাণ করতে পারে না। সব সৃষ্টির টিকে থাকার সাথে মানুষের টিকে থাকার টুইন ফিল্ড সিস্টেমের এই টুইন ফর্মেশনের ৭টি মহাবিশ্ব। যার ১৪টি মহাবিশ্বের আয়তেনের সমান রাতের সূ্র্য ও দিনের তারা। অবশ‍্যই ৮টি টুইন হলে তার অবস্হান কোরে নিয়ে যাওয়া হয় চিরস্হায়ীভাবে। যা ধর্ম গ্রন্হ সাক্ষ‍্য দিচ্ছে দোজখের ঠিকানা ৮টি। বরফে যারা চাপা পরে ধ্বংস হবে তাদের ঠিকানা হাবিয়া দোজখ ইত‍্যাদি।

এই বিজ্ঞান দিয়ে কোরআনের বিজ্ঞানের বাণীকে মেলাতে গিয়ে দূর্ভেদ‍্য হয়ে যায়। কোরআনও বোঝেনা বিজ্ঞানও মেলে না। উল্লেখিত থিওরি আবিস্কার করে প্রমাণ করা হয়েছে ১৪০০ বছর আগে এই পবিত্র আল কোরআনে এসব থিওরি লিপিবদ্ধ হয়ে আছে। যেমন সব সৃস্টি জোড়ায় পবিত্র আল কোরআন বলছে। আর বর্তমান সভ‍্যতা বলছে সিঙ্গেল। রাকীম ইউনিভার্সিটি প্রমাণ করেছে টুইন। বুঝতেই পারছেন অশিক্ষিত হয়ে গেছে দুই একটি দেশ নাকি জাতিসংঘের সকল দেশ?

এভাবে অনিবার্য হয়ে গেছে এই অশিক্ষিত ৮০℅- ৯০℅ মানব সভ‍্যতার বসতিসহ ধ্বংস ও বিলুপ্তি যা এমন বসতি কঋএক বছরে আরও সম্প্রসারিত হয়ে গেছে। অর্ধেক প্ল‍্যানেটারি টুইন ফিল্ড পাশ্চাত‍্য ও পাশ্চাত্যের মতো ধ্বংস হতে চলেছে। পরের পৃথিবীর ১০℅ কম বেশি এখন মানবজাতিসহ যেসব জীবজগত টিকে থাকছে তাদের টুইন বডিও বর্তমানের চেয়ে অর্ধেক হতে চলেছে। এখানকার যেসব ফসিল বরফ বা মাটির নীচে চাপা পরে থাকবে এদের দেখে পরের পৃথিবী বলবে কয়েক কোটি বছর পূর্বে এরকম ফসিল পাওয়া গেছে। এভাবে ভূয়া ডাইনোসর থিওরির স্পেসিস হয় ক্রমান্বয়ে পরের লিলিপুটিয়ান সভ‍্যতা। ধর্ম গ্রন্হ ও বিজ্ঞান এক এবং অবিচ্ছেদ‍্য। যা কারেন্ট গ্রন্হ তাই বিজ্ঞানের মতবাদ বা ভাষা বা গাইড লাইন তৈরি করে। পরের সভ‍্যতার হায়াত খুবই কম। কেননা আর কোনো রাসূল পাঠানো হবে না। ঈসা (আ: ) আসবেন বর্তমান সভ‍্যতাকে ইউনিভার্সাল ট্রুথ সাইন্সের সাথে মিলিয়ে পথ চলার গাইড দিতে। আর তা সার্বজনীন হয় পবিত্র আল কোরআনের হুবহু নির্দেশনা কার্যকর হলে। বিস্তারিত দেখুন -Website - http://www.rakimuniversity.com X - @JuborajI fb -https://www.facebook.com/share/19BYH3ikrf You tube channel -@RakimUniversity Mail : rakimuniversity@gmail.com

যুবরাজ /২৬.১০.২০২৫ রাকীম ইউনিভার্সিটি প্রান্নাথপুর সান্তাহার বাংলাদেশ থেকে