Earthquakes in Twin principle Theory. Singularity Principle Science has covered it up

Social media is abuzz with Islamic scholars' talk about the approaching end of the world regarding earthquakes.

Social media is abuzz with Islamic scholars' talk about the approaching end of the world regarding earthquakes. Numerous theories, including this theory, have been invented in Bangladesh. These theories have been invented by canceling the total science faculty of the current civilization, which is known to the entire world. No university in the world has the power to challenge these theories. Sheikh Ahmadullah's speech on earthquakes is a traditional 1400-year-old story. The comment given on his YouTube channel is a science analysis report and has been attached to the library of Rakim University. It is noteworthy that Dr. Mizanur Rahman Azhari and Sheikh Ahmadullah's comments were being broadcast on a YouTube channel, and the same report has been submitted there as well. As follows;

With the advent of the misguided Dajjal, Imam Mahdi (a.s.), the world like the present garbage West is going to be destroyed and annihilated. Such an event is going to happen in the sense in which the word doomsday is usually used. Earthquakes will be the areas that will survive but will be destroyed and devastated. But the remaining areas, which are the fake singularity civilizations of the present civilization, will be torn from the planetary body of the twin earth. Nothing will exist in this half. That half has started spinning in the opposite direction. Which has started in the heart of the West, the United States. Suddenly, from the earth of 12 hours of day and the opposite 12 hours of night, the alien dwarf garbage world of 6 hours of day and 6 hours of night will become a laser of reverse spin, the twin surface and twin sky will burst and separate. Since no twin body of the earth existed in the Western civilization. Planes, ships, factories, labs, telescopes, machinery, chemicals, ammunition, radioactive materials or hybrid mineral garbage twin worlds are created and we have to live with them. Which is an alien dwarf world/planet twin? Where is the machine or machine or any metal or non-metal mineral twin or factory where things are such that even if a wire cutter in Bogra city has a 'plus', then the 'anti plus' twin magnet of opposite spin will come from the opposite space and create a fusion fission reaction bomb. You can understand what is going to happen to the western or western-like cities and the chemical twin field of fake science. Therefore, huge bamboo gardens, banyan trees, neem trees or small plants that can produce oxygen day and night, those places can resist these radiations. And I asked them to create these twin field magnets, and they would have been done by now. And I also asked them to preserve the areas where they exist.

However, the illiterate civilization of fake science education about plants has made the society of the world a hell to live in, which is the opposite of the sky and the earth. The twin minerals of these plants will explode and burn in fire and be destroyed. If anything happens, the litchi garden, or the date garden or the exotic eucalyptus garden or the mahogany or saffron or mango or jackfruit or pomegranate garden or orange watermelon or rice, wheat, corn, etc. In a word, the plants that can give oxygen during the day but not at night, these are the exclusive metallic twin fields for the night. These will automatically catch fire and disappear. If you see the destruction of the plants of Australia, Europe and North America, you will automatically catch fire. Billions of plants. Due to not knowing the theory of these sciences, the total mass twins will explode together. I will leave aside the Pentagon or NASA or space station or satellite or gold or uranium reserves etc. The twin fields of all the rulers of the world, including the current and former White House, are about to be exposed. Do you know the way to stay hidden and secluded? This has been written like this for the past five years. Black hole twin field spinning and dark matter twin anti-spinning twin field theories have been discovered in Bangladesh. The analysis of these theories has been reminded again and again. Islam bears witness to these theories. This means that what is said in the Quran and Hadith is in all scientific theories and is happening in the same way. It has been discovered. If this theory had been applied at least three years ago, such a situation would not have been created. The reconstruction of the planetary twin field or twin universe would have begun. The entire world civilization has been informed. If anyone thinks that the science of the current university civilization is correct or Einstein Hawking Planck is correct, their consequence is that half of these twins are being erased from the map of the planetary twin field. All the reasons are stored on the Rakim University Bangladesh website. There will be none of these in the Next World. Because there will be no copy of any writing or anything from Microsoft. The Holy Quran will remain. That is why the Quran will remain in the memory of many Hafiz who are in the twin field of the world. Only the scientific education of the Quran will be useful in the next world. Because what Rakim University has discovered was exactly the same as the science of the Holy Quran. Details in the Rakim University library. Juboraj/2025.11.22

ভূমিকম্প টুইন প্রিন্সিপল থিওরিতে। একে ধামাচাপা দিয়েছে সিঙ্গুলারিটি প্রিন্সিপল সাইন্স

ভূমিকম্প নিয়ে ইসলামিক স্কলারদের কেয়ামত নিকটবর্তী হওয়া সম্পর্কে সোশ‍্যাল মিডিয়া তৎপর। এর থিওরি সহ অসংখ‍্য থিওরি আবিস্কার করা হয়েছে বাংলাদেশ থেকে। বর্তমান সভ‍্যতার টোটাল সাইন্স ফ‍্যাকাল্টিকে বাতিল করে এসব থিওরি আবিস্কার করা হয়েছে যা সমগ্র বিশ্ববাসী অবগত। এসব থিওরিকে চ‍্যালেঞ্জ করার ক্ষমতা পৃথিবীর কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের নেই। ভূমিকম্পের উপর শায়খ আহমুদুল্লাহর বক্তব‍্য গতানুগতিক ১৪০০ বছরের গল্প। তাঁর ইউটিউব চ‍্যানেলে যে মন্তব‍্য দেওয়া হয়েছে তা একটি সাইন্স এনালাইসিস রিপোর্ট হওয়ায় রাকীম ইউনিভার্সিটির লাইব্রেরীতে সংযুক্ত করা হলো। উল্লেখ‍্য যে ড. মিজানুর রহমান আজহারী ও শায়খ আহমুদুল্লাহর মন্তব‍্য একটি ইউটিউব চ‍্যানেলে প্রচার কররছিলো সেখানেও একই রিপোর্ট দাখিল করা হয়েছে। নিম্নরূপে;

পথভ্রষ্ট দাজ্জ্বাল, ইমাম মেহেদী (আ:) আসার মধ‍্য দিয়ে বর্তমান গার্বেজ হয়ে যাওয়া পাশ্চাত্যের মতো পৃথিবী ধ্বংস ও বিলুপ্ত হতে চলেছে। কেয়ামত শব্দটি যে অর্থে ব‍্যবহার হয় সচরাচর সেরকম একটি ঘটনা সামনে ঘটতে চলেছে। ভূমিকম্প গুলো হবে যেসব অঞ্চল টিকে থাকবে কিন্তু ধ্বংস ও বিধ্বস্ত হয়ে। কিন্তু বাঁকি অঞ্চলগুলো যা বর্তমান সভ‍্যতার ফেক সিঙ্গুলারিটি সভ‍্যতার এসব ছিঁড়ে যাবে টুইন পৃথিবীর প্ল‍্যানেটারি বডি থেকে। এই অর্ধেকের কোনো কিছুর অস্তিত্ব থাকবে না । সেই অর্ধেক উল্টা দিকে ঘুরতে শুরু করেছে। যা পাশ্চাত্যের প্রাণকেন্দ্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হয়েছে। হঠাৎ ১২ ঘন্টা দিনের ও বিপরীত ১২ ঘন্টা রাতের পৃথিবী থেকে ৬ ঘন্টা দিন ও ৬ ঘন্টা রাত এলিয়েন ডোয়ার্ফ গার্বেজ ওয়ার্ল্ড উল্টা স্পিনের লেজারে পরিণত হতে টুইন সারফেস ও টুইন আকাশ ফেটে আলাদা হয়ে যাবে। যেহেতু পৃথিবীর কোনো টুইন বডির অস্তিত্ব রাখেনি পাশ্চাত্য সভ‍্যতা। প্লেন জাহাজ কারখানা ল‍্যাব টেলিস্কোপ মেশিনারিজ কেমিক‍্যাল গোলা বারুদ রেডিও এক্টিভ ম‍্যাটারিয়াল বা হাইব্রিড খনিজযুক্ত গার্বেজ টুইন ওয়ার্ল্ড তৈরি করে এসবের সাথেই বসবাস করতে হচ্ছে। যা এলিয়েন ডোয়ার্ফ ওয়ার্ল্ড/প্ল‍্যানেট টুইন? যন্ত্র বা মেশিন যেখানে বা যে কোনো ধাতব অধাতব খনিজ টুইন যেখানে বা কারখানা যেখানে বিষয়গুলো এমন যে বগুড়া শহরে ধরুন একটি তার কাটার 'প্লাস' পরে আছে তাও বিপরীত স্পেস থেকে উল্টা স্পিনের 'এন্টি প্লাস' টুইন ম‍্যাগনেট এসে ফিউশন ফিশন বিক্রিয়ার বোম তৈরি করবে সেই সময়। বুঝতেই পারছেন পাশ্চাত্য কিংবা পাশ্চাত্যের মতো শহর নগর আর ফেক বিজ্ঞানের কেমিক‍্যালি টুইন ফিল্ডের কি অবস্হা ঘটতে চলেছে। এজন‍্য বিশাল বিশাল বাঁশ বাগান, বট পাকুর, নিম বৃক্ষ কিংবা ছোট ছোট উদ্ভিদ যেগুলো দিন ও রাতে অক্সিজেন তৈরি করতে পারে সেসব স্হান এসব রেডিয়েশন প্রতিহত করতে পারবে। এবং এসব টুইন ফিল্ড ম‍্যাগনেট তৈরি করতে বলেছিলাম এবং এতোদিনে হয়ে যেতো। আর যেসব অঞ্চলে এমন আছে তা সংরক্ষন করতেও বলেছিলাম।

অথচ উদ্ভিদ নিয়ে ফেক বিজ্ঞান শিক্ষার অশিক্ষিত সভ‍্যতা পৃথিবীর সমাজকে বসবাসের জন‍্য দোজখ বানিয়েছে যা আসমান ও জমিনের পরস্পর বিপরীত এসব উদ্ভিদের টুইন খনিজ বিস্ফোরিত হয়ে আগুণে পুড়ে ধ্বংস হয়ে যাবে। কিছু হলেই লিচুর বাগান, কিংবা খেজুর বাগান বা বিদেশী ইউক‍্যালিপ্টাসের বাগান কিংবা মেহগণি বা জাফরান বা আম বা কাঁঠাল বা ডালিমের বাগান বা কমলা তরমুজ কিংবা ধান গম ভূট্টা ইত‍্যাদি এক কথায় যেসব উদ্ভিদ দিনেই অক্সিজেন দিতে পারে রাতে নয় এসব রাতের জন‍্য একচেটিয়া মেটালিক টুইন ফিল্ড। এসবে এমনিতেই আগুণ ধরে বিলুপ্ত হয়ে যাবে। অস্ট্রেলিয়া ইউরোপ উত্তর আমেরিকার উদ্ভিদের বিন‍্যাস দেখলে এমনিতেই আগুণ ধরে যাবে। কোটি কোটি উদ্ভিদ। এসব বিজ্ঞানের থিওরি না জানার কারণে টোটাল মাস (mass) টুইন একসাথে হয়ে বিস্ফোরিত হবে। পেন্টাগণ বা নাসা বা স্পেস স্টেশন বা স‍্যাটেলাইট বা স্বর্ন বা ইউরেনিয়াম মজুদ ইত‍্যাদির কথা বাদই দিলাম। মুখ থুবড়ে পরতে চলেছে হোয়াইট হাউজের বর্তমান ও প্রাক্তনদের সহ সকল পৃথিবীর শাসকদের টুইন ফিল্ড। লুকিয়ে নির্জনে থাকার রাস্তা কি জানা আছে? বিগত পাঁচ বছর যাবত এভাবে লেখা হচ্ছে। ব্ল‍্যাক হোল টুইন ফিল্ড স্পিনিং ও ডার্ক ম‍্যাটার টুইন এন্টি স্পিনিং টুইন ফিল্ড থিওরি আবিস্কার হয়েছে বাংলাদেশে। এসব থিওরির বিশ্লেষন বার বার স্মরণ করিয়ে দেওয়া হয়েছে। ইসলাম ধর্ম সাক্ষ‍্য দিচ্ছে এসব থিওরিকে। এর মানে কোরআন ও হাদীসে যা বলা আছে সব সাইন্টিফিক থিওরিতে এবং সেভাবেই ঘটে চলেছে। এটি আবিস্কার হয়েছে। এই থিওরির প্রয়োগ হলে অন্তত তিন বছর আগে হলেও এমন অবস্হার সৃষ্টি হতো না। প্ল‍্যানেটারি টুইন ফিল্ড বা টুইন মহাবিশ্বের রি কনস্ট্রাকশন শুরু হয়ে যেতো। সমগ্র বিশ্বসভ‍্যতাকে জানানো হয়ে গেছে । কেউ যদি মনে করে থাকেন বর্তমান বিশ্ববিদ্যালয় সভ‍্যতার সাইন্স সঠিক বা আইনস্টাইন হকিং প্ল‍্যাঙ্ক সঠিক তাদের পরিণতি প্ল‍্যানেটারি টুইন ফিল্ডের মানচিত্র থেকে এই অর্ধেক টুইন ইরেজ হয়ে যাচ্ছে। সব কারণ রাকীম ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের ওয়েবসাইটে সংরক্ষিত আছে। নেক্সট ওয়ার্ল্ডে এসবের কোনো কিছুই থাকবে না। কেননা কোনো লেখার কপি কিংবা মাইক্রোস্ফ্টের কোনো কিছুর অস্তিত্বও থাকছে না। থাকছে পবিত্র আল কোরআন। একারণে যে কোরআন থেকে যাচ্ছে অনেক সংখ‍্যক হাফেজের মেমোরিতে যারা পৃথিবীর টুইন ফিল্ডে আছেন । পরবর্তী পৃথিবীতে কোরআনের বৈজ্ঞানিক শিক্ষাই কাজে লাগবে। কেননা রাকীম ইউনিভার্সিটি যা আবিস্কার করেছে সেসব পবিত্র আল কোরআনের বিজ্ঞানের সাথে হুবহু ছিলো। বিস্তারিত রাকীম ইউনিভার্সিটির লাইব্রেরীতে। যুবরাজ /২২.১১.২০২৫