Destroying aliens means destroying their own uneducated civilization with missiles
What is alien? The theory has been given. From Rakim University Prannathpur Bangladesh. Challenging all theories have been revealed.
Destroying aliens means destroying their own uneducated civilization with missiles
What is alien? The theory has been given. From Rakim University Prannathpur Bangladesh. Challenging all theories have been revealed.
Everyone has a twin opposite. Whatever is in creation or nature, it is coated with that opposite like a twin field cover of oxygen nitrogen, so it is the seven worlds of the twin planetary body. There are 7 twin fields on one side and 7 twin fields on the opposite side, north south south north magnetic twin fields. Only one opposite is seen. But the mineral twin anti field is not seen. This mineral twin anti field is on the way to the black hole as an anti-exist space twin. That means the 7 twins are disappearing on the way to the black hole, the 7 twin exist space twins are going on. Twin dwarfs like the United States or Europe do not have a twin field of twin oxygen nitrogen on Earth, so the color of the twin planetary body has lost its earth color. Their twin core has been spinning terribly in the opposite direction for a few weeks. Which has to be said again and again now. This means that the twin opposite of the United States has started to appear in the sky. Their twin opposite is the Indian Ocean. The twin sky of the Americans was full of oxygen nitrogen before the entry of the Einsteins. First, with the creation of billions of fake physicists like the Einsteins, UV twins started to be created and now these laser twins have started to rotate their cores in the opposite direction. These ignorant and illiterate people have also taken the Nobel Prize with the money of the explosive discovery of the fake Alfred Nobel. When they are illiterate, they are going to be destroyed soon.
Their twin sky is now coming in the form of X-rays and the opposite twin space is coming in their sky. Even if something flies in the sky of the Indian Ocean, you can see it, since the twin Uranus and Venus of the Indian Ocean have become anti-space, their twin moons can be seen even during the day or the twin moons are also rapidly becoming anti-space. And in a fire, this anti-field water does not extinguish their fire. Now this fake, uneducated society has fallen into the trap of these UFOs. Since yesterday, the world has been talking about whether the UFO in the sky of the Americans was destroyed by a missile. When Trump's fleet of mechanical blacksmiths moves, the twin field of oxygen in their country becomes empty at night. They themselves can see their opposite in the sky. However, since the twin opposite objects are bent by the black Hole, they will not see the opposite when they see Trump's fleet. However, sometimes they will see it. In such a situation, it may be from Trump's fleet or from another state, and the US President's bones have been crushed by a missile. Any such vehicle is seen in the sky as their opposite and is being shot at with their own missiles. The remains of that alien are also lying in the Indian Ocean.
It may also be that an American warship was seen sailing in the Indian Ocean and the ship was destroyed by a US air missile. Or the plane flying in the Indian Ocean was blown up.
All the fake faculties of science are the enemies of humanity and alien dwarves. And they are the ones who are going to destroy and annihilate themselves by the Nobel Committee's explosives, chemicals, viruses and bacteria. The Nobel Committee has also been told to protect itself from destruction and annihilation. Because UFOs are also seen in the skies of Sweden and Norway. The US twin core's reverse laser twin spin is also going to spread through these countries. Details are in the online library of Rakim University. Juboraj /2025.10 08
এলিয়েনকে ধ্বংস করা মানে নিজেদের অশিক্ষিত সভ্যতাকে ক্ষেপনাস্ত্রের আঘাতে ধ্বংস করা
এলিয়েন কি? এর থিওরি দেওয়া হয়েছে। রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় প্রান্নাথপুর বাংলাদেশ থেকে। চ্যালেঞ্জিং সব থিওরির প্রকাশ ঘটানো হয়েছে।
প্রত্যেকের টুইন বিপরীত আছে। যা সৃষ্টিতে আছে বা ন্যাচারের সাথে তা অক্সিজেন নাইট্রোজেনের টুইন ফিল্ড ঢাকনার মতো সেই বিপরীতকে প্রলেপ দিয়ে রেখেছে বলে তা টুইন প্ল্যানেটারি বডির সাত পৃথিবী। এর ৭টি একদিকে এবং বিপরীত দিকে ৭টি টুইন ফিল্ড উত্তর দক্ষিণ দক্ষিণ উত্তর ম্যাগনেটিক টুঈন ফিল্ড থাকে। কেবল একটির বিপরীত দেখা যায়। কিন্তু খনিজ টুইন এন্টি ফিল্ড দেখা যায় না। এই খনিজ টুইন এন্টি ফিল্ড এন্টি এক্সিস্ট স্পেস টূইন হয়ে ব্ল্যাক হোলের পথে আছে। মানে ৭টি টুইন ব্ল্যাক হোলের পথে বিলীন হচ্ছে ৭টি টুইন এক্সিস্ট স্পেস টুইন হয়ে চলছে। যুক্তরাষ্ট্র বা ইউরোপের মতো টুইন ডোয়ার্ফ পৃথিবীতে টুইন অক্সিজেন নাইট্রোজেনের টুইন ফিল্ড থাকে না বলে টুইন প্ল্যানেটারি বডির পৃথিবীর রঙ হারিয়ে গেছে।ওদের টুইন কোর ভয়ানকভাবে উল্টা দিকে স্পিন করছে কয়েক সপ্তাহ যাবত। যা বার বার বলতে হচ্ছে এখন। এর মানে যুক্তরাষ্ট্রের টুইন বিপরীত আকাশে ওদের বিপরীত দেখা শুরু হয়ে গেছে। ওদের টুইন বিপরীত টুইন ভারত মহাসাগর। মার্কিনীদের টুইন আকাশ আইনস্টাইদের প্রবেশের আগে অক্সিজেন নাইট্রোজেনের ঢাকনায় পরিপূর্ন ছিলো। প্রথমতো আইনস্টাইনদের মতো ফেক কোটি কোটি পদার্থ বিজ্ঞানী তৈরি হওয়ার সাথে ইউভি টুইন তৈরি হতে শুরু করে এবং এখন এসব লেজার টুইন হয়ে ওদের কোরকে উল্টাদিকে ঘুরানো শুরু করেছে। এসব অথর্ব অশিক্ষিতরা আবার ভূয়া আলফ্রেড নোবেলের বিস্ফোরক আবিস্কারের টাকায় নোবেল প্রাইজও নিয়েছে। যখন অশিক্ষিত হওয়ায় অচিরেই এরা ধ্বংস হতে চলেছে।
ওদের টুইন আকাশ এখন এক্সরে হয়ে বিপরীত টুইন স্পেস চলে আসছে ওদের আকাশে। ভারত মহাসাগরের আকাশে কিছু উড়ে গেলেও দেখতে পাচ্ছে যেহেতু ভারত মহাসাগরের টুইন ইউরেনাস ভেনাস এন্টি স্পেস হয়ে গেছে বলে দিনেও ওদের টূইন চাঁদ দেখা যায় বা টূইন চাঁদও দ্রুত এন্টি স্পেস হয়ে যাচ্ছে। এবং দাবানলে এই এন্টি ফিল্ড পানিতে ওদের দাবানল নিভে না। এখন এসব ইউএফও এর ভেলকিতে পরে গেছে এই ভূয়া অশিক্ষিত সোসাইটির দেশ। গতকাল থেকে টক অবদি ওয়ার্ল্ড মার্কিনীদের আকাশে ইউএফও কে ক্ষেপনাস্ত্রের আঘাতে না কি ধ্বংস করেছে। ট্রাম্পের যান্ত্রিক কামারদের বহর যখন চলে তাদের দেশে অক্সিজেনের টুইন ফিল্ড শূন্য হয়ে যায় রাতে চললে। ওদের বিপরীত ওরা নিজেরাই দেখতে পাচ্ছে আকাশে। তবে টুইন বিপরীত অবজেক্টকে ব্ল্যাক হোল বাঁকিয়ে দেখায় বলে ট্রাম্পের বহর দেখে বিপরীত দেখবে না। তবে কখনো কখনো দেখবেও। এমন অবস্হায় ট্রাম্পের বহর থেকে হতে পারে বা অন্য অঙ্গ রাজ্য থেকে স্পষ্ট দেখে ক্ষেপনাস্ত্রের আঘাতে মার্কিন প্রেসিডেন্টের হাড়ে আঘাত করে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এমন যেকোনো যানবাহনকে ওদের বিপরীত হিসাবে আকাশে দেখা যাচ্ছে এবং নিজেদের ক্ষেপনাস্ত্র দিয়ে গুলি করছে। ভারত মহাসাগরেও সেই এলিয়েনের ধ্বংসাবশেষ পরছে।
আবার এমনও হতে পারে ভারত মহাসাগরে মার্কিনীদেরই কোনো যুদ্ধ জাহাজ চলা তা দেখা যাচ্ছিল মার্কিন আকাশ ক্ষেপনাস্ত্রের আঘাতে জাহাজটি ধ্বংস হয়ে গেছে। বা ভারত মহাসাগরের উড়ন্ত প্লেনই উড়িয়ে দিয়েছে।
সাইন্সের যতো ফেক ফ্যাকাল্টি এরাই মানবসভ্যতার শত্রু এবং এলিয়েন ডোয়ার্ড টুইন। এবং এরাই নোবেল কমিটির বিস্ফোরক, কেমিক্যাল, ভাইরাস ব্যাকটেরিয়ার আঘাত ও আক্রমণে নিজেকে নিজের দ্বারা ধ্বংস ও বিলুপ্ত করতে চলেছে।নোবেল কমিটিকেও ধ্বংস ও বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা করার কথা বলা হয়েছে।কেননা সুইডেন নরওয়ের আকাশেও ইউএফও দেখা যাচ্ছে। মার্কিন টুইন কোরের উল্টা লেজার টুইন স্পিন এসব দেশ দিয়েও বেড় হতে চলেছে। বিস্তারিত রাকীম ইউনিভার্সিটির অনলাইন লাইব্রেরীতে। যুবরাজ /০৮.১০.২০২৫