Dark Matter Science Theory
Each person has a different science, which is not about the endless possibilities of electricity and fuel in millions of channels and the great scientists who discovered these have been identified as superhuman by the entire human civilization with the title of great scientists. If Thomas Alpha Edison and Nikola Tesla were educated and understood science, they would never have invented electricity. Again, even if they knew about the source of fire, they would never have allowed the source of fuel and all these to be picked up.
Each person has a different science, which is not about the endless possibilities of electricity and fuel in millions of channels and the great scientists who discovered these have been identified as superhuman by the entire human civilization with the title of great scientists. If Thomas Alpha Edison and Nikola Tesla were educated and understood science, they would never have invented electricity. Again, even if they knew about the source of fire, they would never have allowed the source of fuel and all these to be picked up.
The light of electricity that spins this planetary twin field by black hole twin magnetic matter beam and black hole dark matter magnet anti spin beam and at the same time anti spins and runs on electrical charge to stop it, Thomas Alpha Edison and Nikola Tesla are going to be recorded as the most heinous in human history. Then those who theorized about science based on the basic principle of singularity and the original source of creation came from nothing became atheists and left the world as inhumans. The current 90% of human civilization has fallen into a great disaster.
There is no way to live without electricity, such as without fuel. And this is the source of income of the current civilization and also hopes for twin planetary magnetic twin field spin. That hope has turned into dust. Planetary twin cores are oppositely two opposite celestial twins. And oppositely ground twins. Which are operated by non-metallic metal or metal non-metallic twin magnets, which spin the day twin and night twin fields in oppositely.
The outer part of the twin sky is airy oppositely dark matter with anti-spin skeletal mineral twins. Which is the same in the case of solids. Between these two extremes, the solid and gaseous twin states, the liquid twin state is connected to the solid twin state of the stratosphere, the liquid twin state is connected to the solid state of the ground, and the mesosphere twin state is connected to the twin core. And the troposphere twin state is connected to the ground twin state in opposite spins. Each twin state is connected to the dark matter twin state in opposite spins. While in general, each twin state of the Earth is connected to the three layers of the skeletal minerals of the planetary twin field, each layer is connected to the day and night or to the night and day.
This is the day and night that are connected together in opposite directions and this is the black hole twin field object and with it the black hole dark matter twin object is blocked in opposite and charged ways, your shadow in the day is blocked by the night, so here is the shadow of the night. A shadow that is opposite to you is an object twin. If you illuminate the shadow and darken the light of the day, then you are the object of the night.After 12 hours, as per the rule, if the fission fusion twin field is fusion fission twin or if your opposite state is twin field, it comes. But in this way, you are rotating in opposite spins in your fourteen DC and seven twin planetary fields or in the twin earth.
Thus, your opposite is dark matter. What you do not see is dark matter. It may be a night object or a day object twin. The comet that you see in the sky with the naked eye is an asteroid if you shine a light on it. Now, all the science journals or any journals in the whole world are telling the stories of all the fake scientists, taking 80-90% of the human civilization to the ICU and they are putting together the story of the ICU civilization. But they do not understand that the possibility of getting out of here was there even 2 months ago. When the University of Maryland in the United States saw from the ICU that the earth's core had started rotating in the opposite direction for a month.
The purpose for which Rakim University Bangladesh established the world's first black hole science school and data center was not successful, it can be said that no country or university, including the United Nations, has implemented the effectiveness of the Twin Universe Theory. Science has proven that any territory of this human civilization applying the Singularity Principle will be half erased from the map of the habitable twin world after any technology or place. The science of the fake theory of the current civilization has become illiterate without understanding science. When society is immersed in illiteracy, the great creator shows mercy. And perhaps with that mercy, the pen writer of Rakim University has conducted his activities for about five years to warn the world civilization.
Allah the Almighty is the guardian of us all. The Holy Quran and the Hadith of the Prophet Muhammad (PBUH) were the scientific way of life for all mankind. This science is not like the way of life in the 1400 years ago. This Holy Quran was full of the ability to reconstruct the planetary twin field that is destroying the Twin Universe. It is not a coincidence that a lifelong student from Bangladesh has shared with you the ability to analyze science. The guardian who is also the owner of seeing the good and bad of creation. Black hole is the body of the single existence of Allah the Almighty. If He is kind, then everything happens when He says be. May He forgive this singularity principle fake scientific civilization. Everyone pray to Allah the Almighty.
Apply to Him for safe shelter in the country side.
According to the law of the Nobel Committee, the crimes of all the scientists and their societies in the current civilization are never forgivable. They are the worst community in society. Juboraj/2025.10.19
ডার্ক ম্যাটার সাইন্স থিওরি
একেক জনের একেকরকম বিজ্ঞান নয় যা তা নিয়ে লক্ষ কোটি চ্যানেলে বিদ্যুত ও জ্বালানির অফুরন্তু সম্ভাবনা ও এসব আবিস্কারকরা মহান বিজ্ঞানী খেতাব নিয়ে সমগ্র মানব সভ্যতার কাছে অতি মানব হিসাবে চিহ্নিত হয়েছে। টমাস আলফা এডিসন ও নিকোলাস টেসলা দুজন যদি শিক্ষিত হতেন এবং বিজ্ঞান বুঝতেন তাহলে কখনো বিদ্যুতের আবিস্কার করতেন না। আবার আগুণের উৎস সম্পর্কে জানলেও জ্বালানির উৎস এবং এসব তুলতে কখনো দিতেন না।
যে বিদ্যুতের আলো ব্ল্যাক হোল টুইন ম্যাগনেটিক ম্যাটার বিম ও ব্ল্যাক হোল ডার্ক ম্যাটার ম্যাগনেট এন্টি স্পিন বিমের দ্বারা এই প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড স্পিন করে ও একইসাথে এন্টি স্পিন করে বৈদ্যতিক চার্জে চলে একে থামিয়ে দিতে টমাস আলফা এডিসন ও নিকোলাস টেসলা মানব ইতিহাসের সবচেয়ে জঘন্য হিসাবে লিপিবদ্ধ হতে চলেছে। এরপর যারা বিজ্ঞান নিয়ে সিঙ্গুলারিটি বেসিক প্রিন্সিপল ধরে থিওরি করেছেন এবং সৃষ্টির আদি উৎস শূন্য থেকে হয়েছে এরা নাস্তিক হয়ে এবং অমানুষ হিসাবে দুনিয়া থেকে চলে গেছে। মহাবিপদে পরে গেছে বর্তমান ৯০℅ মানবসভ্যতা।
বিদ্যুত ছাড়া চলার উপায় রাখেনি যেমন জ্বালানি ছাড়াও। এবং এটিই বর্তমান সভ্যতার আয়ের উৎস এবং টুইন প্ল্যানেটারি ম্যাগনেটিক টুইন ফিল্ড স্পিন আশাও করে। সেই আশা গুঁড়ে বালিতে রূপ নিয়েছে। প্ল্যানেটারি টুইন কোর বিপরীতভাবে দুটি পরস্পর বিপরীত আকাশের টুইন। এবং পরস্পর বিপরীত গ্রাউন্ডেরও টুইন। যা অধাতব ধাতব বা ধাতব অধাতব টুইন ম্যাগনেট দ্বারা পরিচালিত হয়ে থাকে দিনের টুইন ও রাতের টুইন ফিল্ডকে বিপরীতভাবে টুইন স্পিন করে।
টুইন আকাশের প্রান্তীয় ভাগ বায়বীয় পরস্পর বিপরীতভাবে ডার্ক ম্যাটার এন্টি স্পিনের স্কেলেটাল খনিজ টূইনের সাথে। যা কঠিনের ক্ষেত্রেও তাই। এই দু দিকের দুই প্রান্ত কঠিন ও বায়বীয় টুইন অবস্হার মাঝে তরল টূইন অবস্হা ধাতব অধাতব বা অধাতব ধাতব ম্যাগনেট পরস্পর বিপরীত কঠিন টুইন ম্যাগনেটের সাথে আবার বায়বীয় টুইন অধাতব ধাতব বা ধাতব অধাতব টুইনের সাথে। যা স্ট্রাটোস্ফেয়ৃর টুইন তরল অবস্হা গ্রাউন্ডের কঠিন অবস্হার সাথে বিপরীতভাবে সংযুক্ত এবং মেসোস্ফেয়ার টুইন টুইন কোরের সাথে সংযুক্ত। আর ট্রপোস্ফেয়ার টুইন গ্রাউন্ড টুইনের সাথে বিপরীত স্পিনে সংযুক্ত। প্রতিটি টুইন স্তরের বিপরীতে ডার্ক ম্যাটার টুইন এন্টি স্পিন সংযুক্ত। যখন সার্বিকভাবে প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডের স্কেলেটাল খনিজের তিন স্তরের বিপরীতে প্রত্যেক টুইন পৃথিবীরও তিন স্তর দিনের সাথে বিপরীতভাবে রাত বা রাতের সাথে বিপরীতভাবে দিন সংযুক্ত।
এই যে দিন ও রাত বিপরীতে এক সাথে সংযুক্ত এবং এটি ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড অবজেক্ট এবং এর সাথে ব্ল্যাক হোল ডার্ক ম্যাটার টুইন অবজেক্ট বিপরীত ভাবে এবং চার্জিতভাবে আটকানো তা দিনে আপনার যে ছায়া তা রাত দিয়ে আটকানো বলে এখানে রাতের ছায়া। আপনার পরস্পর বিপরীত একটি ছায়া একটি অবজেক্ট টুইন। ছায়াকে যদি আলোকিত করেন আর দিনের আলোকে অন্ধকার করেন তাহলে আপনি রাতের অবজেক্ট। ১২ ঘন্টা পর নিয়ম মাফিক ফিশন ফিউশন টুইন ফিল্ড ফিউশন ফিশন টুইন হলে বা আপনার বিপরীত অবস্হার টুইন ফিল্ড হলে এটি আসে। কিন্তু দিন ও রাতের বিপরীত এভাবে পরস্পর বিপরীত স্পিনে আপনি ঘুরছেন আপনার চৌদ্দটি ডিসি ও সাতটি টূইন প্ল্যানেটারি ফিল্ডে বা টুইন পৃথিবীতে।
এভাবে আপনার বিপরীত ডার্ক ম্যাটার। যা দেখেন না তাই ডার্ক ম্যাটার। হতে পারে তা রাতের অবজেক্ট বা দিনের অবজেক্ট টুইন। আপনি যে ধূমকেতুকে আকাশে দেখছেন খালি চোখে ওকে লাইট মারলেই এস্টরয়েড। এখন সমগ্র পৃথিবীর যতো সাইন্স জার্নাল কিংবা যে কোনো জার্নাল ভূয়া সব বিজ্ঞানীদের গল্প বলতে বলতে মানবসভ্যতার ৮০- ৯০℅কে আইসিইউতে নিয়ে গিয়ে ওরা আইসিইউ সভ্যতার গল্প একসাথে করছে। কিন্তু বুঝতে পারছে না যে এখান থেকে বেড় হওয়ার সম্ভাবনা ২ মাস আগেও ছিলো। যখন মেরিল্যান্ড ইউনিভার্সিটি যুক্তরাষ্ট্রের আইসিইউ থেকে দেখতে পেয়েছে যে পৃথিবীর কোর উল্টা দিকে ঘোরা শুরু হয়েছে একমাস যাবত।
রাকীম ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ যে উদ্দেশ্যে পৃথিবীর প্রথম ব্ল্যাক হোল সাইন্স স্কুল, ডাটা সেন্টার প্রতিষ্ঠা করেছিলো তা সফল হয়নি বলা যায় এজন্য যে টুইন ইউনিভার্স থিওরির কার্যকারিতা জাতিসংঘসহ কোনো দেশ বা বিশ্ববিদ্যালয় কার্যকর করেনি। সিঙ্গুলারিটি প্রিন্সিপল এপ্লাইকারী এই মানবসভ্যতার কোনো টেরিটোরি কোনো প্রযুক্তি বা স্হান পরবর্তী বসবাসযোগ্য টুইন পৃথিবীর মানচিত্র থেকে অর্ধেক মুছে যাবে যা সাইন্স প্রমাণ করেছে। বর্তমান সভ্যতার ফেক থিওরির সাইন্স সভ্যতা বিজ্ঞান না বুঝে অশিক্ষিত হয়ে গেছে। সমাজ যখন অশিক্ষায় নিমজ্জিত তখন মহান স্রষ্টা দয়া দেখান। এবং সেই দয়ায় হয়তো এই রাকীম ইউনিভার্সিটির পেন রাইটারের প্রায় পাঁচ বছরের কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছিলো বিশ্বসভ্যতাকে সতর্ক করার জন্য।
মহান আল্লাহ তিনি, আমাদের সকলের অভিভাবক। পবিত্র আল কোরআন ও রাসূল মোহাম্মদ (সা:) এর হাদীস ছিলো সমগ্র মানবজাতির জন্য বিজ্ঞানময় জীবন বিধান। সেই যুগের চলাফেরার মতো হলে জীবন বিধান হয় এমন নয় এই সাইন্স। টুইন ইউনিভার্সের ধ্বংস হতে চলা প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড রি কনস্ট্রাকশন করার সামর্থ্যে ভরপুর ছিলো আছে এই পবিত্র কোরআন। এসব থেকে কাকতালীয় নয় অথচ তেমনি বিজ্ঞান বিশ্লেষন করার সামর্থ আপনাদের সাথে শেয়ার করেছে বাংলাদেশী একজন আজীবন ছাত্র। অভিভাবক যিনি সৃষ্টির ভালো মন্দ দেখার মালিকও তিনি। ব্ল্যাক হোল মহান আল্লাহর একক অস্তিত্বের বডি। তিনি যদি সদয় হোন তাহলে হও বললে হয়ে যায় সব। তিনি এই সিঙ্গুলারিটি প্রিন্সিপল ফেক বিজ্ঞান সভ্যতাকে ক্ষমা করুন। সকলে প্রার্থনা করুন মহান আল্লাহর নিকট।
কান্ট্রি সাইডে নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য তাঁর কাছে আবেদন করুন ।
নোবেল কমিটির ল মোতাবেক বর্তমান সভ্যতার যতো বিজ্ঞানী এবং এদের সোসাইটি সকলের অপরাধ কখনো ক্ষমার যোগ্য নয়। সমাজের নিকৃষ্টতম সম্প্রদায়। যুবরাজ /১৯.১০.২০২৫