The country and civilization are being destroyed from opposite ends of any country
Elon Musk's last flight crossed four days ago. This is the Starship Vehicle. Why did his launchpad crash five minutes after take off from the US and the wreckage fell into the Indian Ocean?
Elon Musk's last flight crossed four days ago. This is the Starship Vehicle. Why did his launchpad crash five minutes after take off from the US and the wreckage fell into the Indian Ocean?
Who discovered the black hole twin formula of all creation? The whole world will say the Juboraj of Bangladesh in one word.And they will also say that he invented the world's first Black Hole University or Rakim University while all the science faculties of the whole world and all these Faculty has asked to stop related studies.
May Almighty Allah's infinite mercy be upon all the creations of this black hole twin universe beam formation.
The day and night black hole twin fields are opposites of the same creation when those living in the White House have to dissect their bodies leaving the skeletons outside. We are used to seeing a human body made of flesh and blood.Now it is interesting to see the opposite, so that as the oxygen concentration pressure is lost, its anti-field positive twin charge also loses the twin of the nitrogen twin. As a result, the positive charge of the nitrogen twin also destroys the backbone or inner skeleton of the metallic non-metal magnet.That is, the pole of the magnet eats the first layer of the black hole twin field.Ashes or ash can be seen on its surface after the meteorite. And the twin quasars are seen in the galaxy or the closest dot point meeting of the two Udayachals and the two Austachals of the Earth.As a result, this twin layer directs and produces a laser twin beam. And that's how fires start.
However, the anti-field of all its flora and fauna, including the White House, is in the Indian Ocean. Again its skeletal twin field is in Indian Ocean twin Northern Hemisphere ocean DC current.Again, the opposite DC current at the same time of day or night in the United States is at least 1000 miles west-south of Argentina.
Now reverse the opposite north of the Indian Ocean opposite the same period of time day and night hypothetically as the twin of water or twin of oxygen is still there for the US. Now Elon Musk is planning to live on Mars where the mineral twin or twin mountains or twin planets if the oceans are overturned. Is this the twin ocean twin surface (a South Asian opposite day and night) is it just the twin sky twin surface of March ?
Here Saturn and Methane chain twin gas Jupiter also have fuel twin gas, so the anti field can make oxygen twin from water twin sky twin surface of the United States. Your troposphere has destroyed the twin skies by ending the extraction of mineral oil and gas. Minerals are picked up by a magnet in the stratosphere and mesosphere, which means that the United States is below ground.As a result, the skeletal planets are seen very close. And this opposite space US alien is resting under the Indian Ocean. Eating DC current in South Asia. Again coming to this opposite space and searching for minerals from the inner space of the ocean.The United States has been making and selling machines with Western backbone for how many years. Calculate what kind of disease disaster is going on with fire due to thinning of the mineral bones of the spine of your country.South Asia wants to pick these up and sell the raw material of blue economy to the bones of its own body. The bones of the West's own territory are finished. On the opposite side he still has a small survival bone. And that's lifting it.At the door of death, the West and the East are also lured. Some countries have now joined them in the destruction list.
Expand by finding the space opposite each. Beneath and above whose oceans lies the life of civilization.An atmosphere of clear differences has now been created regarding whose ocean is the sky and whether it can be kept under international route consideration. The university should be locked as no university has the power to respond.
All the movies directed by F Kabir in Bangladesh Dhallywood would have kept the life span of the fairy-tale giant as infinite. It is like the story of the life of a bird and the life of a giant hidden at the bottom of the ocean after crossing the seven seas and thirteen rivers. If the hero of the movie caught that tea bird, the giant would tremble with fear.The giant would promise to be good if he was in danger, but he never was. At some point, if the bird was killed, the giant would die. So the current civilization will die by mining or fighting? Both are created by aliens. How many countries now have what weapons?Enemies or adversaries will be nearby by creating an electromagnetic field in the space opposite to you, depleting oxygen and creating a blur of auroras.By increasing the electromagnetic field, the oxygen will decrease and the opposite will happen to attack the opponent.
Even if you create an electro magnetic field, because it is a twin, the laser is increasing, and you are using the laser beam to destroy the enemy and it is a twin, because the twin planetary minerals are thin, the lasers coming from the twin cores are burning out and will continue to go. Since plants and animals do not have twin bodies. That is, the civilization does not have the opportunity to use minerals or electricity.
China and Russia - United States, Canada, Mexico have direct DC current opposite day and night with Asia.They have paved the way for their own destruction by competing with each other to create fake science technology. Now the enemy thinks they are making weapons and extracting minerals and burning them, but that is why North America is on fire.And most of China and Russia will go to the land of the moon or the skeletal mountains under the ice and the ocean floor. which will be added to the twin core's helium hydrogen opposite non-metal magnets. This is why most areas involved in hybrid production.When an area is reglazed or an aurora forms, the nearby local magnetism breaks down and sparks the opposite hemisphere's DC current spot system, and volcanic spots are formed there. Those areas destroy the moon by creating anti-moon magnets.
Suppose Russia is blown up by US allies. Broken magnets in the US, Canada and the North Atlantic will soon burn away what little remains of the laser beam.
Each opposite space can be said to have been discovered. Stop hostilities and leave the city. Then survive.Village determines the process of entry into the twin field of the planet. Hybrids will take years to become chemical free and plants will be needs to be arranged. Also there will be no hybrid earth and sky.
All universities in the world have no choice but to lock them due to incurable diseases. The gate of Einsteins' laboratory was sealed. May the CERN laboratory never open again. May the ice of Switzerland not break and evacuate the village.Or massive attacks in Siberia causing ice to melt and volcanoes in Italy and Hawaii causing mass destruction, etc. Juboraj/2025.06.04
যে কোনো দেশের বিপরীত প্রান্ত থেকে ধ্বংস হচ্ছে দেশ ও সভ্যতা
ইলন মাস্কের সর্বশেষ ফ্লাইট চার দিন আগে ক্রাস করেছে। এটি স্টারশিপ ভেহিক্যাল। ওর লঞ্চপ্যাড যুক্তরাষ্ট্র থেকে উড্ডয়নের পাঁচ মিনিট পর এটি ক্রাশ করে ধ্বংসাবশেষ ভারত মহাসাগরে পরলো কেনো তাইতো?
সব সৃষ্টির ব্ল্যাক হোল টূইন ফর্মূলা কে আবিস্কার করেছে ? সমগ্র পৃথিবী একবাক্যে বলবে বাংলাদেশের যুবরাজ। এবং তারা এও বলবে যে সে পৃথিবীর প্রথম ব্ল্যাক হোল ইউনিভার্সিটি বা রাকীম ইউনিভার্সিটি আবিস্কার করেছে যখন সমগ্র পৃথিবীর সকল সাইন্স ফ্যাকাল্টি ও এসব ফ্যাকাল্টি রিলেটেড স্টাডি বন্ধ করতে বলেছে।
মহান আল্লাহর অশেষ রহমত বর্ষিত হোক এই ব্ল্যাক হোল যুক্ত সকল টুইন মহাবিশ্ব বিম ফর্মেশনের সকল সৃষ্টির উপর।
দিবস ও রাতের ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড পরস্পর একই সৃষ্টির বিপরীত যখন তখন হোয়াইট হাউসে বসবাসরত যারা তাদের বডিকে ব্যবচ্ছেদ করলে কঙ্কাল বাহিরে রেখে তা করতে হয়। এক পার্ট রক্ত মাংসে গড়া মানবদেহ দেখে অভ্যস্হ আমরা। এখন বিপরীত দেখার আগ্রহ এমনভাবে জেঁকে বসেছে যে অক্সিজেন কনসেন্ট্রেশনের চাপ হারালে এর এন্টি ফিল্ড পজিটিভ টুইন চার্জ নাইট্রোজেনের টুইনের টুইনও হারায়। ফলে নাইট্রোজেন টুইনের পজিটিভ চার্জও ব্যাকবন বা অভ্যন্তরীণ কঙ্কালের ধাতব অধাতব ম্যাগনেটের অস্তিত্ব হারায়। অর্থাৎ ম্যাগনেটের দন্ডই ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ডের প্রথম স্তর খেয়ে ফেলে। এর পৃর্বে ছাই বা ভষ্ভ দেখা যায় উল্কার পর। আর গ্যালাক্সিতে বা পৃথিবীর দুই উদয়াচল ও দুই অস্তাচলের ডট পয়েন্ট সভয়ের সবচেয়ে কাছাকাছিতে টুইন কোয়েসার দেখা যায়। ফলে এই টূইন স্তর ডাইরেক্ট হয়ে লেজার টুইন বিম তৈরি করে। এবং এভাবেই দাবানল সৃষ্টি করে।
যাহোক হোয়াইট হাউজসহ এর সকল প্রাণী ও উদ্ভিদ জগতের এন্টি ফিল্ড এই ভারত মহাসাগরে। আবার এর স্কেলেটাল টূইন ফিল্ড ভারত মহাসাগরের টূইন উত্তর গোলার্ধের মহাসাগর ডিসি কারেন্টে হয়। আবার যুক্তরাষ্ট্রের দিনের বা রাতের একই সময়ের বিপরীত ডিসি কারেন্ট আর্জেন্টিনার পশ্চিম দক্ষিণের অন্তত ১০০০ মাইল দূর দিয়ে।
এখন একই সময়ের দিন রাতের যুক্তরাষ্ট্রের বিপরীত ভারত মহাসাগর এর বিপরীত উত্তর দুটিকে উল্টে দিন কাল্পনিকভাবে যেহেতু পানির টুইন বা অক্সিজেনের টুইন এখনও আছে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য। এখন মহাসাগর উল্টে দিলে যে খনিজ টুইন বা টুইন পাহাড় বা টুইন প্ল্যানেট সেখানে ইলন মাস্ক মঙ্গলে বসবাস করার পরিকল্পনা করছেন। এই যে টুইন মহাসাগরের টুইন তল (একটি দক্ষিণ এশিয়ার বিপরীত দিন রাতের বিপরীত) এটি কি শুধু মঙ্গলের টুইন আকাশ টুইন সারফেস তৈরি করেছে?
এখানে শনিরও মিথেন চেইন টুইন গ্যাস বৃহস্পতিরও জ্বালানির টুইন গ্যাস আছে বলে এন্টি ফিল্ডে টুইন পানি থেকে অক্সিজেন টূইন তৈরি করতে পারছে যুক্তরাষ্ট্রের টুইন আকাশ টুইন সারফেস। আপনাদের ট্রপোস্ফেয়ার টুইন আকাশ ধ্বংস করেছেন খনিজ তেল ও গ্যাস উত্তোলন শেষ করে। খনিজ তুলেছেন স্ট্রাটোস্ফেয়ার ও মেসোস্ফেয়ারের এক ম্যাগনেট যা যুক্তরাষ্ট্রের ভূমির নীচ থেকে বুঝায়। ফলে স্কেলেটাল প্ল্যানেটগুলো খুব কাছাকাছি দেখছেন।আর এই বিপরীত স্পেস যুক্তরাষ্ট্রের এলিয়েন ভারত মহাসাগরের তলে অবস্হান করছে। দক্ষিণ এশিয়ার ডিসি কারেন্ট খেয়ে ফেলছেন। আবার এই বিপরীত স্পেসে এসে সাগরের অভ্যন্থরীন স্পেস থেকে খনিজ অনুসন্ধান করছেন। যুক্তরাষ্ট্র,পাশ্চাত্য মেরুদন্ড দিয়ে মেশিন বানিয়ে বিক্রি করছেন কতো বছর। নিজ দেশের মেরুদন্ডের খনিজ হাড্ডি পাতলা করায় দাবানলসহ কি কি রোগের ডিজাস্টার চলছে হিসাব মেলান। দক্ষিণ এশিয়া এসব তুলে সূনীল অর্থনীতির কাঁচা মাল নিজ দেহের হাড্ডি তুলে বেচতে চায়। পাশ্চাত্য নিজের ভূখন্ডের হাড্ডি শেষ করে বিপরীত দিকে ওর বেঁচে থাকার সামান্য হাড্ডি এখনও আছে। এবং তাও তুলে ফেলছে। মৃত্যুর দুয়ারে পাশ্চাত্য এবং প্রাচ্যও লোভে পরেছে। ইতিমধ্যে কয়েকটি দেশ ধ্বংসের তালিকায় ওদের সাথে যুক্ত হয়েছে।
মহাসাগর আকাশ কার কোনটি এবং তা আন্তর্জাতিক রুট বিবেচনাধীন আর রাখতে পারবেন কিনা এ নিয়েও এখন সূস্পষ্ট মতোভেদ তৈরি হওয়ার পরিবেশ সৃষ্টি হলো। কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের জবাব দেওয়ার ক্ষমতা নেই বলে বিশ্ববিদ্যালয়ে তালা লাগাতে হবে।
বাংলাদেশের ঢালিউডে এফ কবির পরিচালিত যতো সিনেমার ছবি তৈরি হতো তাতে রূপকথার দৈত্যের জীবনকাল অসীমে রাখা থাকতো। সাত সমুদ্র তের নদী পার হয়ে সাগরের তলে টিয়া পাখির জীবনের সাথে দৈত্যের জীবন লূকায়িত থাকার গল্পের মতো। ঐ টিয়া পাখি সিনেমার নায়ক ধরে আনলে দৈত্য ভয়ে কাঁপতে থাকতো।
দৈত্য বিপদে পরলে ভালো হওয়ার প্রতিশ্রুতি দিতো কিন্তু হতো না। এক পর্যায়ে টিয়া পাখিকে মেরে ফেলা হলে দৈত্য মারা যেতো। তাহলে বর্তমান সভ্যতা খনিজ তুলে মরবে, না যুদ্ধ করে? দুটিই এলিয়েন তৈরি করেছে। এখন কতো দেশের হাতে কি কি অস্ত্র আছে। আপনার বিপরীত স্পেসে ইলেক্ট্রো ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করে অক্সিজেন কমিয়ে ফেলে অরোরার ঝাপসা তৈরি করে শত্রূ বা প্রতিপক্ষ কাছাকাছি থাকবে। ইলেক্ট্রো ম্যাগনেটিক ফিল্ড বাড়ালেই অক্সিজেন কমে বিপরীতে এমনিতে গিয়েই প্রতিপক্ষকে আঘাত করবে।
ইলেক্ট্রো ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করলেও তা টুইন হওয়ায় লেজার বেড় হচ্ছে আবার শত্রুকে ধ্বংস করতে লেজার রশ্মি ব্যবহার করছেন এবং তা টুইন হচ্ছে, টুইন প্ল্যানেটারি খনিজ পাতলা হওয়ায় এর উপর যে কয়েকটি উদ্ভিদ আছে এসব টুইন কোর থেকে লেজার এসে জ্বলে শেষ হয়ে যাচ্ছে এবং যেতে থাকবে। পানি পরিবহনের জায়গা উদ্ভিদ থাকছে না। যেহেতু উদ্ভিদ ও প্রাণীর টুইন বডিও থাকছে না। অর্থাৎ খনিজ বা বিদ্যুত ব্যবহারের সুযোগই নেই সভ্যতার।
চায়না এবং রাশিয়া - যূক্তরাষ্ট, কানাডা, মেক্সিকোর দিন ও রাতের বিপরীতে যে ডিসি কারেন্ট তা সরাসরি বিপরীত এশিয়ার সাথে। এরা একে অপরকে ফেক বিজ্ঞানের টেকনোলজি তৈরীর প্রতিযোগিতা করে নিজেদের ধ্বংসের পথ তৈরি করেছে। এখন শত্রূ মনে করে যুদ্ধাস্ত্র বানাচ্ছে আর খনিজ তুলে শেষ করছে আর পোড়াচ্ছে কিন্তূ এতেই উত্তর আমেরিকা দাবানলে জ্বলছে। আর বরফের নীচে ও সাগর তলের স্কেলেটাল নিরেট পাহাড় বা গ্রহের চাঁদের দেশে চলে যাবে চীন রাশিয়ার অধিকাংশ এলাকা। যা টুইন কোরের হিলিয়াম হাইড্রোজেনের বিপরীত অধাতব ম্যাগনেটে যুক্ত হবে।একারণে যে হাইব্রিড উৎপাদনের সাথে জড়িত অধিকাংশ এলাকা। কোনো এলাকা নতুন করে বরফে ঢেকে গেলে বা অরোরা তৈরি করলে কাছাকাছি লোকাল ম্যাগনেট ভেঙ্গে বিপরীত গোলার্ধের ডিসি কারেন্ট স্পট পদ্ধতিতে দাবানল সৃষ্টি হয় এবং সেখানে আগ্নেয়গিরির স্পট তৈরি হয়েছে এভাবে । সেসব এলাকা চাঁদের বিপরীত ম্যাগনেট তৈরি করে চাঁদকে ধ্বংস করে। ধরুন রাশিয়াকে উড়িয়ে দিলো যুক্তরাষ্ট্রের মিত্ররা। যুক্তরাষ্ট্র কানাডা এবং নর্থ আটলান্টিকের ভাঙ্গা ম্যাগনেট এমনিতেই লেজার রশ্মি বেড়িয়ে সামান্য অবশিষ্ট ন্যাচার পুড়ে যাবে
প্রত্যেকের বিপরীত স্পেস আবিস্কার হয়ে গেছে বলা যায়। শত্রুতা বন্ধ করে শহর ছাড়ুন। তাহলে টিকে থাকবেন। গ্রামকে ঠিক করার মাধ্যমে প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডে প্রবেশ করার প্রক্রিয়া করুন। একে হাইব্রিড মুক্ত রাসায়নিক মুক্ত করতে আর উদ্ভিদের বিন্যাসের প্রয়োজনের জন্যও কয়েক বছর সময় লাগবে। হাইব্রিড মাটি ও আকাশও থাকবে না।
পৃথিবীর সকল ইউনিভার্সিটি দূরারোগ্য ব্যধিতে আক্রান্ত বলে তালা লাগানো ছাড়া উপায় নেই। আইনস্টাইনদের গবেষণাগারের গেট সিলগালা করে দেন। সার্ন গবেষণাগার যেনো আর না খোলে কখনো। সুইজারল্যান্ডের বরফও যেনো না ভেঙ্গে গ্রামকে উচ্ছেদ না করে। কিংবা সাইবেরিয়ায় ব্যাপক হামলার কারণে বরফ গলে যাওয়া আর ইটালি ও হাওয়াইয়ে আগ্নেয়গিরি তৈরি করে ব্যপক ধ্বংস না করে, ইত্যাদি । যুবরাজ /০৪.০৬.২০২৫