Compulsory scientific education makes doomsday distant rather than nearer
As soon as you enter social media, you will see that there is no shortage of people who can impart knowledge. Read More...
As soon as you enter social media, you will see that there is no shortage of people who can impart knowledge. How to get rich quickly. How to get rich quickly by creating software, unemployment will be eliminated, etc. None of these are based on science, there is no scientific theory here, and human civilization is misguided because there is no theory. Again, a section of Islam talks about the arrival of Imam Mahdi (a.s.) and the doomsday or great catastrophe which speaks of the end of the entire creation. The doomsday will definitely come when people stop following the scientific path shown by the Creator. It will happen when the relationship that is desirable between the Creator and the creation does not exist.
So the spice of the approaching doomsday is that our daily activities are coming to the fore in such a way that the activities that Dajjal will do after attaining a normal life of 40 days and nights will provoke our current worldly life to move in that direction. However, the Holy Prophet (PBUH) clearly has instructions that when you see a great calamity coming, hold on to the scientific Al-Quran, it will solve all the great calamities. There is no one on that path. How long has it been since the Black Hole, Dark Matter and Twin Formation Theory of Creation have been informed to every country. The United Nations, which represents all countries, has been informed to all its units. Those countries that control the United Nations have been informed the most. The heads of state, universities, laboratories and celebrities of those countries have been informed the most.
These theories are in line with the theory of the Holy Al-Quran. Is this a coincidence? Or has there been a theory of science in reality? Have there been fake branches of science like physics, chemistry, soil, agriculture, space, weather, medicine, etc. that they have not been informed about?
On the eve of the fight between Imam Mahdi (AS) and the cursed Dajjal, half of the twin earths, including 80% of the urban and technological civilizations, will be destroyed in the black hole. Which party are you with? If you can't stay in the 20%, who will get Imam Mahdi (AS). Does Jewish Israel know that they are cursed and that Israel is associated with 80% of the destruction? Then why are they slaughtering the red cow? The entire world is moving towards the sedition of Dajjal, and again the United States is run by Israel, that is, the characteristics of Dajjal can be targeted among all Americans. Again, the United States is creating a Bermuda Triangle by rotating through the bottom of the black hole and their ability to create charges in the sky of their two opposite charges has reached a limited level when at any moment the planets will be seen across the ground and sky of the skeletal planet, which will crush them with two opposite skeletal surfaces. Such a situation is going to happen in all the capital cities, ports, industrial zones, cantonments, and areas where minerals have been removed in North America, Europe, Japan, China, South Korea, Kuwait, Qatar, Israel, and all the countries. According to the hadith of the Prophet Muhammad (peace be upon him), people are told to leave the cities and go to the villages at such a time. And the world's first Black Hole Science School, Rakim University, Prannathpur, Santahar, Bangladesh, has said that 90% of electricity must be shut down right now because the human civilization is using more charges than the Twin Planetary Field produces every day. That is, the Twin Planetary Field is meeting this demand with the reserve minerals. Do you understand how the universities of the Twin Earth have started a great disaster by removing the natural, valuable twin mineral beds? How can at least 80% of human civilization not be with the Imam Mahdi (AS) chapter or with the accursed Dajjal? 20% will be with him. And 20% will be in areas where pollution has not yet reached or minerals have not been extracted, there will be a fight between Imam Mahdi and Dajjal. And if everyone goes to the villages now, then 90% of the use of electricity and unnecessary technology and mineral extraction will be stopped and people will work with plants, soil, animals, water from the villages and cities, ports, etc. will be declared abandoned, then 100% of civilization will survive. If the Imam Mahdi and Dajjal chapters are closed or the Day of Judgment is delayed, this world will be cultivated for a long time through the words of Allah and the Prophet Muhammad (PBUH) and the scientific book of the Holy Quran. The current civilization has no scientific theory. Rakim University has prepared a letter proving all the mistakes and is informing all countries through their universities. All scientific theories and their analysis in the Holy Quran are available in the Rakim University Library. Free reading link of this library; Website - http://www.rakimuniversity.com X - @JuborajI fb -https://www.facebook.com/share/19BYH3ikrf You tube channel- @RakimUniversity Mail : rakimuniversity@gmail.com Juboraj/2025.08.19
কেয়ামত নিকটবর্তী করার পরিবর্তে দূরবর্তী করা বাধ্যতামূলক বিজ্ঞানসম্মত শিক্ষা
সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রবেশ করলেই দেখা যাচ্ছে জ্ঞান দেওয়ার লোকের অভাব নেই। কিভাবে দ্রুত ধনী হবেন। কিভাবে সফ্ট ওয়্যার তৈরি করে দ্রুত ধনী হবেন বেকারত্ব দূর হবে ইত্যাদি। এসবের কোনোটিই বিজ্ঞান ভিত্তিক নয়, বিজ্ঞানের থিওরি নেই এখানে এবং থিওরি নেই বলে মানব সভ্যতা মিসগাইডেড। আবার এক শ্রেণী ইসলামের কথা বলছে ইমাম মেহেদী (আ:) এর আগমণ এবং কেয়ামত বা মহাবিপর্যয় যা সমগ্র সৃষ্টির পরিসমাপ্তির কথা বলছে। কেয়ামত অবশ্যই আসবে যখন মানুষ স্রষ্টার দেখানো বৈজ্ঞানিক পথ অনুস্মরন করা থেকে বিরত হবে। স্রষ্টা ও সৃষ্টির মাঝে যে সম্পর্ক থাকা ব্যঞ্ছনীয় তা যখন থাকবে না তখন হবে।
তাহলে কেয়ামত নিকটবর্তী হওয়ার মসলা আমাদের প্রত্যাহিক কর্মকান্ড এমনভাবে সামনে আসছে যে দাজ্জ্বাল ৪০ দিনের এবনর্মান দিন রাত্রির হায়াত প্রাপ্ত হয়ে যেরকম এক্টিভিটি করবে তেমনটিই আমাদের বর্তমান পার্থিব জীবন সেদিকেই অগ্রসর হওয়াকে উস্কে দিবে।
অথচ পরিস্কারভাবে মহানবী (সা:) এর নির্দেশনা রয়েছে যখন কোনো মহাবিপদ আসতে দেখবে তখন বিজ্ঞানময় আল কোরআনকে আঁকড়ে ধরে রেখো সব মহাবিপদের সুরাহা করে দিবে। সেই পথে কেউ নেই। কতোদিন হয়ে গেলো ব্ল্যাক হোল ডার্ক ম্যাটার এবং সৃষ্টির টুইন ফর্মেশন থিওরি প্রত্যেকটি দেশকে জানানো হচ্ছে। সকল দেশের প্রতিনিধিত্ব করে যে জাতিসংঘ তার সকল ইউনিটকে জানানো হয়েছে। যারা জাতিসংঘ নিয়ন্ত্রন করে সেসব দেশকে সবচেয়ে বেশি জানানো হয়েছে। সেসব দেশের রাষ্ট্রপ্রধান বিশ্ববিদ্যালয়, গবেষণাগার সেলিব্রিটিদের সবচেয়ে বেশি জানানো হয়েছে।
এসব থিওরি পবিত্র আল কোরআনের থিওরির সাথে মিলে গেছে। এটি কি কাকতালীয়? না কি রিয়ালিটিভাবে বিজ্ঞানের থিওরি হয়েছে? এমন কোনো পদার্থ, রসায়ন, মৃত্তিকা, এগ্রিকাল্চার, স্পেস, আবহাওয়া, চিকিৎসা ইত্যাদি যতো বিজ্ঞানের ফেক শাখা তৈরি হয়েছে যে তারা অবহিত হয়নি? √√√
ইমাম মেহেদী (আ:) আর অভিশপ্ত দাজ্জ্বাল এই দুইয়ের লড়াইয়ের প্রাক্কালে ৮০℅ শহুরে ও প্রযুক্তির সভ্যতাসহ অর্ধেক টুইন পৃথিবী ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্তি হবে। আপনি কোন দলের সাথে আছেন ২০℅ এ থাকতে পারলে না ইমাম মেহেদী (আ:) কে পাবেন। ইহুদী ইসরায়েল কি জানে ওরা অভিশপ্ত এবং ৮০℅ ধ্বংসের সাথে ইসরায়েল আছে? তাহলে লাল গরু কেনো জবাই করছে? সমগ্র পৃথিবী দাজ্জ্বালের ফেতনার দিকে চলে যাচ্ছে আবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েল চালায় অর্থাৎ দাজ্জ্বালের যা বৈশিষ্ঠ সব মার্কিনীদের মধ্যে লক্ষ্য করা যায়। আবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ব্ল্যাক হোলের সবচেয়ে তলানী দিয়ে বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল তৈরি করে ঘুরছে এবং ওদের দুই বিপরীত চার্জের আকাশের চার্জ তৈরির ক্ষমতা সীমিত পর্যায়ে পৌঁছে গেছে যখন যেকোনো মুহুর্তে স্কেলেটাল প্ল্যানেটের জমিন ও আসমান জুড়ে প্ল্যানেটগুলো দেখা যাবে যে দুই বিপরীত স্কেলেটাল তল তাদের পিষিয়ে মারবে। এমন অবস্হা উত্তর আমেরিকা ইউরোপ জাপান চীন দক্ষিণ কোরিয়া কুয়েত কাতার ইসরায়েল সহ সকল দেশের রাজধানী শহর বন্দর ইন্ডাস্ট্রিয়াল জোন ক্যান্টনমেন্ট, খনিজ তুলে ফেলা হয়েছে এমন অঞ্চল জুড়ে সংঘটিত হতে চলেছে। এমন সময়ের কথা রাসূল মোহাম্মদ ( সা:) এর হাদীস অনুযায়ী শহর ছেড়ে গ্রামে চলে যাওয়ার কথা বলা হয়েছে। আর পৃথিবীর প্রথম ব্ল্যাক হোল সাইন্স স্কুল রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় প্রান্নাথপুর সান্তাহার বাংলাদেশ বলেছে ৯০℅ ইলেক্ট্রিসিটি এখনই সাট ডাউন দিতে হবে এজন্য যে টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ড প্রতিদিন যে পরিমাণ টুইন চার্জ উৎপাদন করে এর চেয়ে বেশি চার্জ ব্যবহার করছে উল্লেখিত মানব সভ্যতা। অর্থাৎ টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ডের রিজার্ভ খনিজ দিয়ে এই চাহিদা পূরন করছে। বুঝতে পারছেন কিভাবে প্রাকৃতিক মহামূল্যবান টুইন খনিজ বেড তুলে ফেলে কি মহা সর্বনাশা খেলায়ে নেমেছে টুইন পৃথিবীর বিশ্ববিদ্যালয়গুলো? কিভাবে কমপক্ষে ৮০℅ মানব সভ্যতা ইমাম মেহেদী (আ:) চ্যাপ্টারের সাথে থাকবে না বা অভিশপ্ত দাজ্জ্বালের সাথে থাকবে না। ২০℅ এর সাথে হবে। আর ২০℅ যেখানে পলুশন এখনও পৌঁছেনী বা খনিজ উত্তোলন হয়নি এমন এলাকায় ইমাম মেহেদী ও দাজ্জ্বালের লড়াই থাকছে। আর এখনই যদি সকলে গ্রামে চলে যায় তাহলে ৯০℅ বিদ্যুতের ব্যবহার এবং অপ্রয়োজনীয় প্রযুক্তি ও খনিজ তোলা বন্ধ হয়ে মানুষ যদি উদ্ভিদ মাটি প্রাণী পানি নিয়ে কাজ করে গ্রামে থেকে আর পরিত্যক্ত ঘোষনা করা হয় শহর বন্দর ইত্যাদি তাহলে ১০০℅ সভ্যতা টিকে থাকে। ইমাম মেহেদী এবং দাজ্জ্বাল চ্যাপ্টার ক্লজ হয়ে যায় বা কেয়ামত বিলম্ব দ্বারা মহান আল্লাহ ও রাসূল মোহাম্মদ (সা:) এর বাণী আর পবিত্র আল কোরআন বৈজ্ঞানিক মহাগ্রন্হ এর মাধ্যমে এই পৃথিবী চাষাবাদ হয় আরও বহুকাল। বর্তমান সভ্যতার কোনো সাইন্সের থিওরি নেই। সব ভুল প্রমাণ করে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় চিঠি তৈরি করে সকল দেশকে জানিছে তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে। পবিত্র আল কোরআনে সব বিজ্ঞানের থিওরি আর এসবের বিশ্লেষন রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরীতে। এই লাইব্রেরীর ফ্রি রিডিং লিঙ্ক ; Website - http://www.rakimuniversity.com X - @JuborajI fb -https://www.facebook.com/share/19BYH3ikrf You tube channel- @RakimUniversity Mail : rakimuniversity@gmail.com যুবরাজ/১৯.০৮.২০২৫