Cloud bursting Rain Flood is a fictional story of the uneducated
The holy Kaaba stands on three poles. Symbolically and in reality. It stands on three poles. When it is day on one earth, the other three poles are opposite to it. This is the normal day and night.
The holy Kaaba stands on three poles. Symbolically and in reality. It stands on three poles. When it is day on one earth, the other three poles are opposite to it. This is the normal day and night. These three pairs of poles are the earth, sky, troposphere, stratosphere, mesosphere, three twins. The three skies above and three below, which are three each of the six earths (ground) or mountains, are the metal, non-metallic twin poles of the DC current single magnet, and the night one is the non-metal - metalic twin magnet. If their non-metallic twin is the atmosphere of the sky and if it is towards the day, it becomes the metal twin of the sky towards the night. That is, the inner body of the day becomes the night sky and the day sky becomes the inner body of the night, which is the twin field from the inside to the outside. The issue is whether there is a comet with an asteroid or an asteroid with a comet as a twin when the asteroid is seen as a ground twin matter and the comet as a twin sky which has been shown as real evidence of the black hole theory. Because no star is as per the definition of current civilization. In the black hole theory, these planets which many have observed in telescopes. Long before these were observed, the black hole dark matter and the twin formation theory of creation were discovered and reported.
These three poles of the holy Kaaba are twinned with minerals or mountains and they are the metallic non-metallic day ground sky of the skeletal planet and three more non-metallic metals in the opposite hemisphere are twinned at the same time and it is like a rainbow from north to south from south to north in fission fusion fusion fission, as DC, six poles are being revealed in it. Since the holy Kaaba is in the northern hemisphere, the three poles are being revealed and informed to humanity. All are kept in dark matter.Now the DC magnet of the day and the opposite DC magnet of the night have made twin connections of East West and West East, which are coming out of the black hole into the Exist Space Twin and in the Anti-Exist Space Twin, there are 6 twin poles running in the path of the black hole, three of which are twinned in the north and three in the south, making the twin sky and twin earth 6. The twin earths are carbonized outside and below them. This metallic-non-metallic magnetic field changes to DC at noon and midnight and after two risings and two settings. There are always three mountains and three skies in one hemisphere. The same is true inside the Kaaba. Three empty size gaseous spaces.
When it is called a symbolic house, its owner is the creator himself, the Almighty Allah, and His sole kingdom is being governed by covering it with black cloth, meaning He is in the black hole, which is the twin connection of the carbonated earth, inside and outside, the sixth to seventh opposite skies twin and ground twin are kept at a distance of 12 hours, the ionosphere of the two opposite earths of day and night (according to the distance of the plane). And thus it has been made habitable. The two opposites are being lit and extinguished at a distance of 6 hours, the twin core and ionosphere of extreme heat. According to the twin level, solid, liquid and gaseous minerals are being revealed. There is no species of created organism that does not have a different concentration of twin mineral bodies. And each fission fusion twin is different. The duration of breathing is also different. Therefore, each sky and ground are being revealed separately. The sum of the breathing of all the twin species is the twin earth that is moving on this planetary 6 twin mineral fields, its twin species has become anti-body and anti-field toxic dwarf-alien twin. The twin earth has been affected by an epidemic disease. Its 6 mineral mountains are burning in fires or collapsing as twin anti-fields. The sky and surface are bursting with molten lava or UV is concentrated and lasers are coming out. The twin bottom of the ocean & river are bursting and suddenly flooding . Which is being called cloud burst rain without any scientific definition. If the twin bed of a river or ocean bursts, its twin opposite sky means the bed of the river or ocean flowing through the sky will also break and suddenly water will pour from the sky like a faucet that was said years ago. And the Indians are telling imaginary stories of strange cloud burst forests in the Western fake science formula, which only happens in the mountains. Many territories including Texas, New York have collapsed in this way. The same thing happened in Russia. A mountain is any place you live in. The water of Uranus, Venus or the twin charges flows through the outer and lower twin. Now even if you pierce the moon with a laser, water will come out. Even if a structure is built on Mars, it will be pierced.
Or even if you test the production of electricity with the help of a pole with the help of a laser, it is leaking. Even if you test the artificial sun, it is leaking, even if you make and use weapons of war. Even if you build oil refineries in new places, even if you build new ports or urbanize, it is leaking. Even if you extract minerals, it is leaking. Even if you increase technology, it is leaking. Even if you build dams in rivers, or if you generate electricity through tides, it is leaking in industry exports or foreign investment. Even if you run spaceships. Even if you use different lights in telescopes, it is leaking, or if you are involved in the activities of any space agency including NASA. It is leaking as long as the university is kept open. That is, it is leaking as long as there are cities. The formula for creating the index of the global economy is leading to terrible consequences every second.
Bring back whatever structures or spaceship garbage or excrement have been left by humans on the Moon and Mars.
So, first of all, a ban on mineral extraction is needed now. 90% shut down of electricity generation is needed now. Besides, under no circumstances can this planetary twin field be stopped from becoming half a dwarf-alien twin. As soon as it becomes half, it will break away from the planetary twin field and will continue to spin in the opposite direction. In the same spin that skeletal planets are running, it will go from west to east and set or disappear into the black hole. Juboraj/2025.08.15
মেঘ ফাটা বৃষ্টি বন্যা অশিক্ষিতদের কাল্পনিক গল্প
তিন খুঁটির উপর দাঁড়িয়ে আছে কাবা। প্রতীকি ও বাস্তবে। তিনটি খুঁটির উপর দাঁড়িয়ে আছে এক পৃথিবীর দিন হলে অপর তিন খুঁটি বিপরীতে থাকে রাত যা আসার ব্যবধান স্বাভাবিক দিন রাত্রির ১২ ঘন্টা অন্তর অন্তর। এই তিনটি জোড়া খুঁটি জমিন আসমান তিনটি করে হয় ট্রপোস্ফেয়ার স্ট্রাটোস্ফেয়ার মেসোস্ফেয়ার টুইন। তিনটি আসমান উপরে এবং তিনটি নীচে যা এক পৃথিবীর তিনটি করে ছয়টি জমিন (গ্রাউন্ড) বা পাহাড়ের ধাতব অধাতব টুইন মেরুর ডিসি কারেন্ট সিঙ্গেল ম্যাগনেট হলে রাতেরটি হয় অধাতব ধাতব টুইন ম্যাগনেট । এদের অধাতব টুইন আকাশের বায়ুমন্ডল হলে এবং তা দিনের দিকে হলে রাতের দিকে তা আকাশের ধাতব টুইন হয়ে যায়। অর্থাৎ দিনের অভ্যন্তরীণ বডি রাতের আকাশ ও দিনের আকাশ রাতের অভ্যন্তরীণ বডি হয়ে যায় যা ভিতর বাহির দিয়ে টুইন ফিল্ডের । বিষয়টি এস্টরয়েডের সাথে ধূমকেতু থাকে বা ধূমকেতুর সাথে এস্টয়েড থাকে টুইন হয়ে যখন এস্টরয়েডকে গ্রাউন্ড টুইন ম্যাটার হিসাবে আর ধূমকেতুকে টুইন আকাশ হিসাবে দেখা হয়ে থাকে যা ব্ল্যাক হোল থিওরির বাস্তব প্রমাণ হিসাবে দেখানো হয়েছে। কেননা কোনো স্টারই বর্তমান সভ্যতার সংজ্ঞা অনুযায়ী নয়। ব্ল্যাক হোল থিওরিতে এসব প্ল্যানেট যা অনেকেই টেলিস্কোপে প্রত্যক্ষ করেছেন। এসব তাদের প্রত্যক্ষ করার অনেক আগে ব্ল্যাক হোল ডার্ক ম্যাটার আর সৃষ্টির টুইন ফর্মেশন থিওরি আবিস্কার করে জানানো হয়েছিলো।
এই যে কাবার তিন খুঁটি খনিজ বা পাহাড়ের টুইন এবং এরা স্কেলেটাল প্ল্যানেটের ধাতব অধাতব দিনের গ্রাউন্ড আকাশ ও বিপরীত গোলার্ধে আরও তিনটি অধাতব ধাতব একই সাথে টুইন হয়ে আছে এবং তা রঙধনুর মতো উত্তর থেকে দক্ষিণ দক্ষিণ থেকে উত্তরে ফিশন ফিউশন ফিউশন ফিশনে চলছে ডিসি হিসাবে এতে ছয়টি খুঁটির প্রকাশ ঘটছে। উত্তর গোলার্ধে পবিত্র কাবা হওয়ায় তিনটি খুঁটির প্রকাশ ঘটিয়ে মানবসভ্যতাকে জানানো হচ্ছে। সব ডার্ক ম্যাটারে রাখা হয়েছে। এখন দিনের ডিসি ম্যাগনেট ও রাতের বিপরীত ডিসি ম্যাগনেট টুইন পূর্ব পশ্চিম ও পশ্চিম পূর্ব টুইন কানেকশন করেছে যা ব্ল্যাক হোল থেকে এক্সিস্ট স্পেস টুইনে বাহির করছে ও এন্টি এক্সিস্ট স্পেস টুইনে ব্ল্যাক হোলের পথে রেখে ৬টি টুইন খুঁটি চলছে যাদের উত্তরে তিনটি, দক্ষিণে তিনটি টুইন করে টুইন আসমান ও টুইন জমিনকে ৬ টি করে রাখা হয়েছে। এদের বাহির দিয়ে এবং নীচ দিয়ে টুইন পৃথিবী কার্বনেটেড করে পরিচালনা করা হয়েছে। এই ধাতব অধাতব ম্যাগনেটিক ফিল্ড ডিসিতে পরিবর্তন হয় মধ্যদিন ও মধ্য রাতে আর দুই উদয়াচল ও দুই অস্তাচলের পরে। সব সময় এক গোলার্ধে তিনটি পাহাড় ও তিনটি আকাশ থাকছে। কাবার ভিতরেও তাই। তিনটি ফাঁকা জাতীয় গ্যাসিয়াস স্হান।
এটিকে প্রতীকি ঘর যখন বলা হচ্ছে এর মালিক স্বয়ং সৃষ্টি কর্তা মহান আল্লাহ এবং
তাঁর একক রাজত্ব পরিচালনা হচ্ছে কালো কাপড়ে ঢেকে দেওয়া মানে ব্ল্যাক হোলে আছেন তিনি যা কার্বনেটেড পৃথিবীর টুইন কানেকশনে ভিতর ও বাহির দিয়ে ষষ্ঠ থেকে সপ্তম বিপরীত আসমান ও জমিনকে ১২ ঘন্টার দূরত্বে রাখা হয়েছে দিন ও রাতের দুই বিপরীত পৃথিবীর (প্লেনের দূরত্ব মতে) আয়নোস্ফেয়ারকে। এবং এভাবে তা বসবাসযোগ্য করা হয়েছে। দুই বিপরীতকে ৬ ঘন্টার দূরত্বে চরম উত্তপ্ততার টুইন কোর ও আয়নোস্ফেয়ারকে জ্বালানো নেভানো হচ্ছে। টুইন স্তর অনুযায়ী কঠিন তরল ও বায়বীয় অবস্হার খনিজগুলো প্রকাশ পাচ্ছে। এমন কোনো সৃষ্ট জীবের স্পেসিস নেই যে যাদের টুইন খনিজ বডির কনসেন্ট্রেশন পৃথক নয়। এবং ফিশন ফিউশন টুইন প্রত্যেকের আলাদা। শ্বাস প্রশ্বাসের ডিউরেশন সময়ইতো পৃথক। কাজেই প্রত্যেকের আকাশ ও জমিন আলাদা আলাদাভাবে প্রকাশ ঘটছে। সব টুইন স্পেসিসের শ্বাস প্রশ্বাসের যোগফল এই প্ল্যানেটারি ৬টি টুইন খনিজ ফিল্ডের উপর যে টুইন পৃথিবী চলাচল করছে এর টুইন স্পেসিস এন্টি বডি হয়ে এন্টি ফিল্ড বিষাক্ত ডোয়ার্ফ -এলিয়েন টুইন হয়ে গেছে। টুইন পৃথিবী মহামারি রোগে আক্রান্ত হয়ে গেছে। এর ৬টি খনিজ পাহাড় টুইন এন্টি ফিল্ড হয়ে দাবানলে পুড়ছে নয়তো ধ্বসে পরছে। আকাশ ও সারফেস ফেটে গলিত লাভা বেড় হচ্ছে নয়তো ইউভি কনসেন্ট্রেড হয়ে লেজার বেড়িয়ে আসছে। মহাসাগরের টুইন তল ফেটে হঠাৎ বন্যায় ভেসে যাচ্ছে। যাকে বিজ্ঞানের সংজ্ঞাহীনভাবে মেঘ ফাটা বৃষ্টি বলা হচ্ছে।
নদীর বা মহাসাগরের টুইন তল ফেটে গেলে এর টুইন বিপরীত আকাশ দিয়ে বয়ে চলা নদী বা মহাসাগরের তলও ফেটে যাওয়া বুঝায় এবং হঠাৎ কলের মতো আকাশ থেকে পানি পরতে থাকবে যা বলা হয়েছিলো কয়েক বছর আগে। আর ইন্ডিয়ানরা পশ্চিমা ফেক সাইন্স ফর্মূলায় আজগুবি মেঘফাটা বন্যার কাল্পনিক গল্প বলছে যা শুধু পাহাড়ে হয়। টেক্সাস নিউইয়র্কসহ বহু টেরিটোরি এভাবে ধ্বসে গেছে। রাশিয়াও একই ঘটনা ঘটেছে। পাহাড় বলতে আপনার যে কোনো বসবাসের স্হানই পাহাড়। যার বাহির ও নীচের টুইন দিয়ে ইউরেনাস ভেনাস বা টুইন চার্জের পানি প্রবাহিত হয়। এখন চাঁদকে লেজার দিয়ে ফুটা করলেও পানি আসবে।মঙ্গলে কোনো স্হাপনা নির্মাণ হলেও ফুটা হয়ে যাচ্ছে।
কিংবা লেজারের সাহায্যে পোল দিয়ে বিদ্যুত উৎপাদনের পরীক্ষা করলেও ফুটা হচ্ছে। কৃত্রিম সূর্যের পরীক্ষা করলেও হচ্ছে, যুদ্ধাস্ত্র তৈরি ও ব্যবহার হলেও ফুটা হচ্ছে। নতুন জায়গায় তেল রিফাইনারি হলেও হচ্ছে, নতুন বন্দর নির্মাণ কিংবা নগরায়ন হলেও হচ্ছে। খনিজ তুললেও হচ্ছে। প্রযুক্তি বাড়ালেও হচ্ছে। নদীতে বাঁধ দিলেও হচ্ছে, কিংবা জোয়ার ভাটা দিয়ে বিদ্যুত উৎপাদনেও হচ্ছে, ইন্ডাস্ট্রি এক্সপোর্ট বা বিদেশী বিনিয়োগ হলেও হচ্ছে। স্পেসশীপ চালালেও হচ্ছে। টেলিস্কোপে বিভিন্ন আলোর ব্যবহার করলেও হচ্ছে কিংবা নাসাসহ যে কোনো স্পেস এজেন্সীর এক্টিভিটিতে হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয় খোলা রাখলেই হচ্ছে। অর্থাৎ শহর থাকলেই হচ্ছে। গ্লোবাল ইকোনমির সূচক তৈরির ফর্মূলাই বিলুপ্তির পথ প্রতি সেকেন্ডে ভয়াবহ পরিণতির দিকে নিয়ে যাচ্ছে।
চাঁদ ও মঙ্গলে মানুষের দ্বারা এ যাবত যা কিছু স্হাপনা কিংবা স্পেসশীপ আবর্জনা কিংবা মলমূত্র ফেলে রাখা হয়েছে সেসব তুলে আনুন।
কাজেই প্রথমতো খনিজ উত্তোলনে নিষেধাজ্ঞা এখনই প্রয়োজন। বিদ্যুত উৎপাদন ৯০℅ সাট ডাউন এখনই প্রয়োজন। এছাড়া কোনো অবস্হায় এই প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড অর্ধেক ডোয়ার্ফ -এলিয়েন টুইন হওয়া থামানো যাবে না। অর্ধেক হওয়া মাত্রই প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড থেকে ছিঁড়ে উল্টা স্পিনে ঘুরতে থাকবে। স্কেলেটাল প্ল্যানেটগুলো যে স্পিনে চলছে সেই স্পিনে পশ্চিম থেকে পূর্বে গিয়ে অস্তমিত হবে বা ব্ল্যাক হোলে বিলুপ্ত হবে।
যুবরাজ /১৫.০৮.২০২৫
