Chinese salt reserves are a byproduct of a lost twin planet
The current human civilization is creating UV twin fields through their daily unscientific activities. This UV twin field is doing so by inverting the planetary twin field through the use of minerals by human civilization. Every second of every day, these ores are separated from each other and are being produced in factories.
The current human civilization is creating UV twin fields through their daily unscientific activities. This UV twin field is doing so by inverting the planetary twin field through the use of minerals by human civilization. Every second of every day, these ores are separated from each other and are being produced in factories. And these blacksmith professions are now the market of millions of fake scientists and illiterate people in any country. Since the extraction of minerals from ores, the planet has been turned upside down, that Hawking Einstein Planck Dwarf Twin Planet has been permanently separated into different twin elements, and these twin planets have poisoned the environment of the earth like polyethylene in thousands of ways. Which has led to the emergence of UV twin field manufacturing university civilization. Some people consider gold valuable and have removed the earth and built a golden palace. Some have made it with iron, some with cement rods and sand. Any furniture in the house has replaced the earth. These are not anti fields. Anti dwarf twin complex twin fields. These have been discussed behind. These activities of the twin earth are either making the human body acidic or Uranus Venus twin is becoming acidic. Normally, if one object is acidic, the opposite becomes alkaline. And this is the normal behavior of the twin planetary field, two opposite oceans do not mix with each other because of their different charges. As a result, the twin salt twin water twin alkali Uranus Venus twin has become a solid liquid and gaseous state twin.
The unscientific activities of civilization, the twin fields of twin Venus and Uranus are creating unusual UV twins, which instead of vitamin D, are creating and destroying excess bacteria and viruses, while the anti-fields of the twin planetary fields are causing different anti-black hole field to spin. The proof of this is the rupture of tectonic plates. Isn't one example enough? In whose area the night is the sun. In the west of the opposite hemisphere, its black hole twin field is opposite to the day, so it is seen as a twin sun in the sky. And the earth whose night is opposite to its day is seen as a polar star in the twin sky. As a result, at night, cities, ports, ships, planes, factories and other electrical devices are electrified, creating various anti-field activities of the sun, creating solar twin radiation. The opposite earth sees the UV twins coming from the day. Usually, the oceans or Venus and Uranus are the most affected. The metallic twin that spreads in opposite directions is itself decaying or being destroyed. Again, the one that absorbs oxygen is not able to absorb it all due to the lack of sufficient oxygen during the day. As a result, the Earth and the Polar Star during the day have to lose minerals for absorption. In this way, the dwarfs of civilization are rapidly growing. To become this large, they have to see an twin object passing through the twin sky. And for this, fake space science universities and fake science universities have to be opened. And they are being taught to see asteroids, comets, nebulae, and pulsars ;etc . The total project of human civilization is included in the Lost World.
But the night is supposed to be a metal twin that is supposed to produce vitamin D. And on the contrary, the inhabitants of the day are supposed to enjoy it in a healthy way. Because the day world and the polar stars are supposed to create a lot of oxygen twin fields. While the day world or the polar stars are carrying more artificial human movement than the night sun. As a result, instead of breathing naturally, the technology is feeding the fake science theory of technology with a huge oxygen nitrogen twin. The twin field of a city is an anti-planetary dwarf twin engine. The black hole twin engine is spinning against all the planetary twin fields. If the city loses its twin charge for one day, the normal life of civilization will be disrupted. If it lasts for seven days, it will become inactive. So, how much of this artificial civilization, which is growing by almost half, is it possible to estimate how much night is hindered by day and day is hindered by night? Planetary Seven also spins its day asteroids towards night and its night comets towards the day. These are the ones who are concentrating UV twins instead of burning up in the Earth's atmosphere, forming tiny twin clusters. Somewhere, they grow into twin fields of dust, twin fields of ice, and hail. Again, when the Lockheed Martin industry in the United States goes into overproduction, the oxygen twin fields decrease drastically, and when the Mars asteroids do not burn up completely, the American fake laboratory sells them for millions of dollars, proving itself uneducated and the one who buys them is also proving itself uneducated. These are the scientists in the eyes of the media of the whole world.
Instead of creating a normal acidic twin field, the night is alkaline and the day is acidic. Which is excessive. And this excessive salinity of the sea is increasing in a twin way. This has also increased the heart rate of the twin planetary field in fission fusion in a twin way. Heart attacks and other diseases in the twin bodies of living beings including humans. At this moment, the Americans have single-handedly made this twin Venus Uranus as salty as much as China has. The salt reserves on the coast of China are proof of this, which many have been dreaming of importing for hundreds of years and living on. Which is said from the external manifestation of an unscientific education. UV twin is being concentrated and causing fires. It is to be understood that these liquids have become lasers, which are completely anti-fields in which the twin water field is becoming a skeletal planet or tectonic plane is bursting and holes are being made here and there. And where the twin earth or carbonated twin poly has also moved away, the twin water system of Uranus Venus is merging with the ground and the opposite ground. Which looks like a river or ocean flowing from the sky. How can black hole science analysis be given in a simpler way than this? Even then, world civilization is not leaving the city. Apart from locking the White House in a madhouse, if the homeless bacteria of the 1940s refugees cannot be treated with the virus of the Israelis, they are cursed and are causing the destruction of 80% of the human civilization on half the world. The White House is going to be a worse example than Hitler for the people of the next half of the world. Juboraj/2025.08.26
চাইনিজ লবনের মজুদ একটি লস্ট টুইন প্ল্যানেটের বাই প্রডাক্ট
বর্তমান মানবসভ্যতা ইউভি টুইন ফিল্ড তৈরি করছে তাদের নিত্যদিনের অবৈজ্ঞানিক কর্মকান্ড দ্বারা। এই ইউভি টুইন ফিল্ড মানব সভ্যতার খনিজ ব্যবহার দ্বারা প্ল্যানেটারি টূইন ফিল্ড উল্টে ফেলে তা করছে। প্রতিদিন প্রতি সেকেন্ডে এসব আকরিক থেকে পৃথক হয়ে কারখানার উৎপাদনে গিয়ে প্রযক্তি তৈরি করছে। আর এসব কামার জাতীয় পেশাই এখন কোটি কোটি ফেক বিজ্ঞানীর অশিক্ষিতদের হাট যেকোনো দেশে। খনিজ আকরিক থেকে তোলার পর থেকে প্ল্যানেট উল্টে সেই হকিং আইনস্টাইন প্ল্যাঙ্ক ডোয়ার্ফ টুইন প্ল্যানেট পারম্যানেন্টভাবে বিভিন্ন টুইন উপাদানে পৃথক করা থেকে এসব মানুষের বসবাসের টুইন পৃথিবীর পরিবেশ পলিথিনির মতো মারাত্মকভাবে হাজারো রকমের বিষাক্ত করেছে। যা ইউভি টুইন ফিল্ড প্রস্তুতকারক বিশ্ববিদ্যালয় সভ্যতার উন্মেষ ঘটিয়েছে। কেউ স্বর্নকে মূল্যবান মনে করে পৃথিবী সরিয়ে স্বর্ন মহল বানিয়েছে।কেউ লোহা দিয়ে কেউ সিমেন্ট রড বালি দিয়ে। ঘরের যে কোনো আসবাব পৃথিবী স্হান রিপ্লেস করেছে। এসব এন্টি ফিল্ড নয়। এন্টি ডোয়ার্ফ টূইন কম্প্লেক্স টুইন ফিল্ড। এসব পিছনে আলোচনা হয়েছে। টুইন পৃথিবীর এসব কার্যক্রম হয় মানবদেহ এসিডিক করছে বা ইউরেনাস ভেনাস টুইন এসিডিক হচ্ছে। স্বাভাবিকাবে একদিকের অবজেক্ট এসিডিক হলে বিপরীত ক্ষারীয় হচ্ছে।আর এটি টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ডের স্বাভাবিক আচরনে দুই বিপরীত সমুদ্র এভাবে পৃথক চার্জের বলে একে অপরের সাথে মিশে না। এর ফলশ্রুতিতে টুইন লবন টুইন পানি টুইন ক্ষারের ইউরেনাস ভেনাস টুইন হয়ে আছে কঠিন তরল ও বায়বীয় অবস্হার টুইন।
সভ্যতার অবৈজ্ঞানিক কার্যকলাপ টুইন ভেনাস ইউরেনাসের টুইন ফিল্ড অস্বাভাবিক রকম ইউভি টুইন তৈরি করছে যা ভিটামিন ডি না হয়ে অতিরিক্ত ব্যাকটেরিয়া ভাইরাসের উৎপত্তি ও ধ্বংস করতে গিয়ে টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ডের এন্টি ফিল্ড পৃথক ভিন্নধর্মী পৃথক এন্টি ব্ল্যাক হোল ফিল্ড স্পিনিং সংঘটিত করছে। এর প্রমাণ টেকটোটোনিক প্লেট ফেটে যাওয়া। একটি উদাহরনই যথেষ্ঠ নয় কি? যার এলাকায় রাত তা সূর্য। বিপরীত গোলার্ধের পশ্চিমে এর ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড বিপরীত দিন থাকায় সেখানে আকাশে তাকে টুইন সূর্য হিসাবে দেখে। আর যার রাত তার বিপরীত দিনের পৃথিবীকে টূইন আকাশে ধ্রুবতারা দেখা হয়। ফলে রাতে শহর বন্দর জাহাজ চলাচল প্লেন চলাচল ফ্যাক্টরি চলাচল এবং অনর্গল বিদ্যুতায়িত হয়ে সূর্যের নানারকম এন্টি ফিল্ড এক্টিভিটি করে সোলার টুইন রেডিয়েশন তৈরি করছে। বিপরীত পৃথিবী দিন থেকে তা দেখছে যে ইউভি টুইন আসছে। সচরাচর সমুদ্র মহাসাগর বা ভেনাস ইউরেনাস সবচেয়ে বেশি এফেক্টেড হচ্ছে। যে মেটালিক টুইন স্পেস বিপরীতে ছড়ায় সে নিজে ক্ষয়ে গিয়ে বা ধ্বংস হয়ে তা করছে। আবার যে শোষন করছে অক্সিজেন দিয়ে সে সব শোষনও করতে পারছে না দিনের পর্যাপ্ত অক্সিজেন না থাকায়। ফলে শোষনের জন্য খনিজ হারাতে হচ্ছে দিনের পৃথিবী ধ্রুবতারাকেও। এভাবে সভ্যতার ডোয়ার্ফ দ্রুত বৃহৎ হচ্ছে। এসব বৃহৎ হতে গেলে টুইন আকাশ দিয়ে কোন টুইন অবজেক্টকে যেতে দেখতেই হবে। আর এজন্য ভূয়া স্পেস সাইন্স বিশ্ববিদ্যালয় ও ভূয়া সাইন্স বিশ্ববিদ্যালয় খুলতে হয়েছে। আর তাদের এস্টরয়েড ধূমকেতু নীহারিকা পালসার ইত্যাদি দেখার শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে। মানব সভ্যতার টোটাল প্রজেক্ট লস্ট ওয়ার্ল্ডের অন্তর্ভূক্ত।
অথচ রাত থাকার কথা ধাতব টুইন যা ভিটামিন ডি তৈরি করার কথা। এবং বিপরীতে দিনের অধিবাসীরা তা সুস্বাস্হ্য গঠনে উপভোগ করার কথা। কেননা দিনের পৃথিবী ধ্রুবতারা প্রচুর অক্সিজেন টুইন ফিল্ড তৈরি করার কথা। যখন দিনের পৃথিবী বা ধ্রুবতারা রাতের সূর্যের চেয়ে আরও বেশি কৃত্রিম মানব চলাচলকে বহন করছে। ফলে নিজেদের স্বাভাবিক শ্বাস গ্রহনের পরিবর্তে টেকনোলজির ভূয়া সাইন্স থিওরিকে খাওয়াচ্ছে বিপুল অক্সিজেন নাইট্রোজেন টুইন । একটি শহরের টুইন ফিল্ড এন্টি প্ল্যানেটারি ডোয়ার্ফ টুইন ইঞ্জিন। যে সকল প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডের বিপরীতে ব্ল্যাক হোল টুইন ইঞ্জিন স্পিন করাচ্ছে। এক দিনের জন্য শহর টুইন চার্জ হারালে সভ্যতার স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যহত হবে। যদি তা সাতদিন চলে অচল হয়ে যাবে। তাহলে প্রায় অর্ধেক হতে চলা বর্তমান এই কৃত্রিম সভ্যতার কি পরিমাণ রাতের প্রতিবন্ধকতা দিন দিয়ে এবং দিনের প্রতিবন্ধকতা রাত দিয়ে করতে হচ্ছে অনুমান করা যাচ্ছে কি? প্ল্যানেটারি সাত পৃথিবীর ছয়টি স্কেলেটাল টূইন বডির সাথেও এন্টি ফিল্ড করে স্পিন করে তাদের দিনের এস্টরয়েডকে রাথের দিকে আর রাতের ধূমকেতুকে দিনের দিকে নিতে হচ্ছে। এরাই টুইন পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে পুড়ে শেষ না হয়ে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র টূইন ক্লাস্টার হয়ে ইউভি টুইন কনসেন্ট্রেড করছে। কোথাও তা বড় হয়ে ধূলির টূইন ফিল্ড বরফের টূইন ফিল্ড হয়ে শিলা বৃষ্টি হয়ে পরছে। আবার যুক্তরাষ্ট্রের লকহিড মার্টিন কামার শিল্প বেশি উৎপাদনে গেলে অক্সিজেনের টুইন ফিল্ড মারাত্মকভাবে কমে গেলে মঙ্গলের এস্টরয়েড সম্পূর্ণ না পুড়ে যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পরে তা মার্কিন ভূয়া গবেষণাগার এটি আবার মিলিয়ন ডলার মূল্যে বিক্রি করে নিজেও অশিক্ষিত প্রমাণ করছে এবং যে কিনছে সেও অশিক্ষিত প্রমাণ করছে নিজেকে। সমগ্র পৃথিবীর মিডিয়ার চোখে এরাই বিজ্ঞানী। √√
রাত স্বাভাবিক এসিডিক টুইন ফিল্ড তৈরি করার পরিবর্তে ক্ষারীয় করছে আর দিন করছে এসিডিক। যা অতিরিক্ত। আর এই অতিরিক্ত সমুদ্রের লবণাক্ততা টুইনভাবে বৃদ্ধি করছে। এটিও টূইনভাবে ফিশন ফিউশনে টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ডের হার্ট রেট বাড়িয়ে দিয়েছে। হার্ট এটাক ইত্যাদি রোগ মানুষসহ জীবের টুইন বডিতে। এই মুহুর্তে মার্কিনীরা এককভাবে এই টুইন ভেনাস ইউরেনাসকে যতোটা লবনাক্ত করেছে তার চেয়ে কোনো অংশে কম নয় চীনও । চীনের সমুদ্র তীরবর্তী লবনের মজুদ তার প্রমাণ যা অনেকে শত শত বছর আমদানি করে খেয়ে বাঁচার স্বপ্ন দেখছে। যা একটি অবৈজ্ঞানিক শিক্ষার বহি:প্রকাশ থেকে এমন বলছে। ইউভি টুইন কনসেন্ট্রেড হয়ে দাবানল হচ্ছে। বুঝতে পারার কথা যে এসব তরল লেজারে পরিণত হয়েছে যা টুইন পানির ফিল্ড সম্পূর্ণ এন্টি ফিল্ড হয়ে যাচ্ছে সেসব স্হানে স্কেলেটাল প্ল্যানেট ফেটে বা টেকটোনিক প্লেন ফেটে ছিদ্র হয়ে যাচ্ছে এপার ওপার। আর টুইন পৃথিবী বা কার্বনেটেড টুইন পলিও সরে গেছে যেখানে, সেখানে ইউরেনাস ভেনাসের টুইন ওয়াটার সিস্টেম এক হয়ে যাচ্ছে গ্রাউন্ড ও বিপরীত গ্রাউন্ড কাছে এসে। যা আকাশ থেকে নদী বা মহাসাগর প্রবাহিত দেখাচ্ছে। এর চেয়ে আর সহজ ভাবে ব্ল্যাক হোল সাইন্স বিশ্লেষন কিভাবে দেওয়া সম্ভব? এরপরও শহর ছাড়ছে না বিশ্বসভ্যতা। হোয়াইট হাউজকে পাগলা গারদে আটকে রাখা ছাড়া আর ১৯৪০ এর দশকের উদ্বাস্তু গৃহহীন ব্যাকটেরিয়া ইসরাইলীদের ভাইরাস দিয়ে চিকিৎসা করাতে না পারলে এরা অভিশপ্ত হয়ে অর্ধেক পৃথিবীর ৮০℅ মানবসভ্যতার ধ্বংসের কারণ হচ্ছে। হোয়াইট হাউস হিটলারের চেয়েও খারাপ দৃষ্টান্ত হতে চলেছে পরবর্তী অর্ধেক পৃথিবীর মানুষের জন্য।
যুবরাজ /২৬.০৮.২০২৫।