Aurora is not created without reason
Close air-sea corridors and ionosphere crossings. The twin mesosphere label and twin troposphere label are thinned layers of oxygen nitrogen and mineral twin. Laser twin layer or ionosphere twin layer is becoming direct.Again, when there is oxygen shortage, water from the opposite space is approaching due to nitrogen shortage and the anti-spin of water is seen.
Close air-sea corridors and ionosphere crossings. The twin mesosphere label and twin troposphere label are thinned layers of oxygen nitrogen and mineral twin. Laser twin layer or ionosphere twin layer is becoming direct.Again, when there is oxygen shortage, water from the opposite space is approaching due to nitrogen shortage and the anti-spin of water is seen. The opposite spin of Uranus and Venus is observed.Venus Uranus, or the Twin Seas, has been seen standing in coastal areas of Portugal.Venus Uranus, or the Twin Seas, has been seen standing in coastal areas of Portugal. This means that the anti-asteroid of the opposite space skeletal planet off the coast of Portugal was exposed as dark matter behind it.When an eddy twin forms in the sky, it spins opposite to the direction it spins, either deeper or higher in the water. Here too, the asteroid comet twinned behind them and they simultaneously did fission fusion twin action.These opposites create cracks in the Earth's surface or rise up from the nearby planetary twin field (nearby continent or subcontinent) and tilt up or tilt the Uranus-Venus liquid in the sky. Day and night may not be directly opposite. Because there is no planetary field magnet anywhere in Europe North America. All small and large asteroids are fragmented like comet twins. Each of these technical factories are UV twin ray manufacturing factories. As they move in and out of the twin ionosphere, these twin garbage factories break through the layers below the surface and into the twin sky. Do you think that the aurora is being created in your territory without any reason?
The aurora is when the opposite Earth is close to both the Sun and the pole star, or the ionosphere twin of the two opposite Earths in the viewing area is close to your twin surface.Rocket drivers know when the aurora briefly penetrates the sky to the outer ionosphere. That is, here is the outer core or hot ionosphere of the Sun and Polaris or two opposite Earths, which is the initial stage of twin universe creation.These twin centers (the twin ionosphere or twin core region where the rocket shell burns out) form opposites, the Sun and the Pole Star. which is the central ionosphere and core region below the twin Earths. Its heating, expansion and contraction depends on the time of day and night.
Those who are getting rich by selling their own country and nation's twin body or twin minerals or who are thinking to buy these and make technology products in the factory. As a result of learning to try to get rich, Twin Earth Body Sky, Twin Uranus Venus or Twin Opposite Charged Water are about to lose.Plants are also losing. You are losing your two opposite bodies. Everyone is rushing to unscientific universities. Who is your guide? Who will protect? Where is the theory of exact science? There is no correct theory of science anywhere in the world except Rakim University, Prannathpur, Bangladesh.
May Allah, the source of all knowledge, grant you understanding. Juboraj/2025.07.21
কোন কারণ ছাড়া অরোরা তৈরি হচ্ছে না
আকাশ সমুদ্র স্হলপথ এবং আয়নোস্ফেয়ার ক্রসিং পথ বন্ধ করে দিন। টুইন মেসোস্ফেয়ার লেবেল ও টুইন ট্রপোস্ফেয়ার লেবেলে অক্সিজেন নাইট্রোজেন এবং খনিজ টুইনের স্তর পাতলা হয়ে যাচ্ছে। লেজার টুইন স্তর বা আয়নোস্ফেয়ার টুইন স্তর ডাইরেক্ট হয়ে যাচ্ছে। আবার অক্সিজেন শর্টেজ হলে নাইট্রোজেন শর্টেজ হয়ে বিপরীত স্পেসের পানি কাছে চলে আসছে এবং পানির এন্টি স্পিন দেখা যাচ্ছে ইউরেনাস ভেনাসের পরস্পর বিপরীত স্পিন লক্ষ্য করা যাচ্ছে। পর্তূগালের সমুদ্র তীরবর্তী এলাকায় ভেনাস ইউরেনাসকে বা টুইন সমুদ্রকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে। এর মানে পর্তূগালের তীরবর্তী এলাকায় বিপরীত স্পেসের স্কেলেটাল গ্রহের এন্টি এস্টরয়েড লম্ব হয়ে পিছনে ডার্ক ম্যাটার হিসাবে উপস্হিত হয়েছিলো। আকাশ যখন কোনো ঘূর্নাবর্ত টুইন পানি তৈরি হয় সেটি যেদিকে স্পিন করে ওর বিপরীত স্পিন করে পানির গভীরে অথবা উপরে। এখানেও পিছনে এস্টরয়েড কমেট টুইন হয়ে ওরা একই সাথে ফিশন ফিউশন টুইন ক্রিয়া করে। এসব বিপরীত পৃথিবীর সারফেসে ফাটল সৃষ্টি করে বা কাছাকাছি প্ল্যানেটারী টুইন ফিল্ড (কাছাকাছি মহাদেশ উপমহাদেশ) থেকে এভাবে উঠে এসে আকাশে উপরে বা কাত হয়ে ইউরেনাস ভেনাসের তরল এভাবে স্পিন করতে থাকে। সরাসরি দিন ও রাতের বিপরীত নাও হতে পারে। কেননা ইউরোপ উত্তর আমেরিকার কোথাও প্ল্যানেটারি ফিল্ড ম্যাগনেট ঠিক নেই। সব ছোট বড় এস্টরয়েড কোমেট টুইনের মতো খন্ড খন্ড হয়ে আছে। এসব একেকটি কারিগরী কারখানা ইউভি টুইন রে উৎপাদনকারী কারখানা। এরা ভিতর ও বাহির দিয়ে টুইন আয়নোস্ফেয়ারের কাছাকাছি চলে যাচ্ছে বলে এসব টুইন গার্বেজ ফ্যাক্টরী সারফেসের নীচের দিকে ও টুইন আকাশের দিকে স্তর ভেঙ্গে চলে যাচ্ছে। হিসাব করে দেখুনতো যে, আপনাদের টেরিটোরিতে এমনি এমনি কোনো কারণ ছাড়া অরোরা সৃষ্টি হচ্ছে?
অরোরা বিপরীত পৃথিবী সূর্য ও পোল স্টার বা ধ্রুবতারা উভয়ে কাছাকাছি থাকে বা যে এলাকা দেখছে সেই এলাকার দুই বিপরীত পৃথিবীর আয়নোস্ফেয়ার টুইন আপনার টুইন সারফেসের কাছাকাছি থাকে। রকেট ড্রাইভাররা জানেন যখন আকাশে আউটার আয়নোস্ফেয়ার পর্যন্ত ভেদ করে ক্ষনিকর জন্য অরোরা এসে হাজির হয়। মানে এখানেই সূর্য ও ধ্রুবতারার বা দুই বিপরীত পৃথিবীর একদিকের বাহিরের কেন্দ্র বা উত্তপ্ত আয়নোস্ফেয়ার যা টুইন মহাবিশ্ব সৃষ্টির প্রাথমিক স্তর। এই টুইন স্হান (রকেটের খোলস পুড়ে যাওয়া টুইন আয়নোস্ফেয়ার বা টুইন কোর এলাকা) পরস্পর বিপরীতকে সূর্য ও ধ্রবতারা (পোল স্টার) তৈরি করে দেখায়। যা টুইন পৃথিবীর নীচের কেন্দ্রীয় আয়নোস্ফেয়ার ও কোর এলাকা। দিন ও রাতের সময় সাপেক্ষে এর উত্তপ্ততা, স্ফিতি ও সংকোচন নির্ভর করে।
নিজের দেশ ও জাতির টুইন বডি বা টুইন খনিজ বিক্রি করে যারা ধনী হচ্ছেন বা যারা এসব কিনে কারখানায় প্রযুক্তির পণ্য তৈরি করবেন ভাবছেন। এমনভাবে ধনী হওয়ার চেষ্টায় শিক্ষা গ্রহনের ফলে টুইন পৃথিবীর বডি আকাশ, টুইন ইউরেনাস ভেনাস বা টুইন বিপরীত চার্জের পানি হারাতে চলেছেন। উদ্ভিদও হারাচ্ছেন। আপনি নিজের দুই বিপরীত বডি হারাচ্ছেন । সকলে ছুটে চলেছেন অবৈজ্ঞানিক বিশ্ববিদ্যলয়ে। আপনাদের গাইড কে? কে রক্ষা করবেন ? সঠিক সাইন্সের থিওরি কোথায়? রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়, প্রান্নাথপুর, বাংলাদেশ ছাড়া পৃথিবীর কোথাও বিজ্ঞানের সঠিক থিওরি নেই।
সকল জ্ঞানের আধার মহান আল্লাহ আপনাদের বোঝার তৌফিক দান করুন। যুবরাজ /২১.০৭.২০২৫
