Approaching and moving away from the Moon. The Black Hole Science Analysis Report
Everything originates from The Black Hole and goes to The Black Hole. This is going on according to the Twin Field Theory.
Everything originates from The Black Hole and goes to The Black Hole. This is going on according to the Twin Field Theory. Everything in the Twin Universe or Twin Planetary Field is going on like this. The sun and stars of the 6 directions in which the Skeletal Planetary Twin Field is spinning are created and the day space star and the night space sun are twinned. Our planetary twin Earth is spinning in the opposite direction. And the inner mountains and outer mountains are connected to the mineral body of these twin skeletal planets in the opposite direction, so the Fission Fusion Twin is taking place.
Because in this, the metallic non-metallic or non-metallic metallic black hole twin fields connection is going to be made. Many explanations have been given for this. Uranus and Venus are not planets and they are twins. The opposite twin moons of each planet are also opposite to the skeletal fusion twin. Just like in the case of the twin earth, day is connected to night and night to day. Only in the twin earth does life exist because of the presence of twin Uranus and Venus. Fission is happening. Which we know from the evidence of the creation of a twin field of oxygen by plants. If there is no plant and animal world, then the twin moon does not exist. Because it is not possible to manifest the existence of any creation only through fusion.
Again, if these twin biological worlds are anti-twin field bodies, then the twin moon will explode. Because if the spin that the twin water charges create is mixed with chemicals, then that twin water will carry the body of the organism or carry it against the mineral twin body, it will create an anti-twin field. That is, it will be an alkaline or acidic twin body. Which is called a disease. Thus, the twin biological world of the West is the anti-body. And it has been exported through their universities and has spread to almost all levels of human civilization as a dwarf. If someone does not accept this fake science model of the West, then it is assumed that they are uneducated and underdeveloped. In fact, they are the advanced ones because their twin mineral planetary body is fine. They do not have to take the help of AI for any work.
Now if a place is already a desert then it is a natural twin. If it is red soil then it is also natural. 6 twin bodies are seven twin body worlds in such a way that the twin surface of any continent's body is not the same at the same time. Each one is different. The seven suns are also different and the seven stars are also different. Or the twin worlds are different. Those whose skeletal twin body planets or mountains Mercury Mars Jupiter Saturn Neptune and Pluto are spread out as mountains as one is transferred or changed to the next continent. But for all the continents there are six planetary twin fields. And their fission fusion changes every month and in the next six months, let's say the asteroid Kuiper becomes a Kuiper asteroid.
Now if someone wants to live in the kingdom of ice, he was not created for that place and the twin moons are also anti-body. And those who have gone for research are also anti-body and are always creating anti-body of the twin moons.
The twin moons are not good to come forward, but they are not good to move away either. This means that the twin moons are also exploding. Whatever comes close will disappear quickly. Therefore, it can be said that the great danger is clear as it comes close to the Harem Sharif of the Holy Kaaba. On the other hand, those from whom the twin moons are moving away have become serious anti-body. In the case of both, diseases are also being created. The twin moons coming forward means bacterial diseases and moving away means viral diseases. Therefore, the virus is quickly running out of oxygen there. The twin water states of the continents, which will produce twin oxygen by fission of the twin moons, are rapidly decreasing or moving to the anti-field. The imminent extinction of the United States means that half of our planetary twin field has become a dwarf twin. In fact, if it is half, nothing will remain of that half. The whole is going to be a laser twin field. Juboraj/2025.09.20
--
চাঁদের কাছে আসা ও দূরে সরে যাওয়া। ব্ল্যাক হোল সাইন্স এনালাইসিস রিপোর্ট
সবকিছু ব্ল্যাক হোল থেকে উৎপত্তি হয়ে ব্ল্যাক হোলে চলে যাচ্ছে সৃষ্টি। এটি টূইন ফিল্ড থিওরি অনুযায়ী চলছে। বিষয়টি টুইন মহাবিশ্ব বা টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ডে যা কিছু আছে তার সবকিছু এমনিভাবে চলছে। স্কেলেটাল প্ল্যানেটারী টুইন ফিল্ডের ৬টি যে ডাইরেকশনে স্পিন করছে এদের সূর্য ও তারা তৈরি হয়ে দিনের স্পেস তারা এবং রাতের স্পেস সূর্য টূইন হয়ে আছে। এর বিপরীত ডাইরেকশনে স্পিন করছে আমাদের প্ল্যানেটারি টুইন পৃথিবী। এবং অভ্যন্তরীণ পাহাড় ও বাহিরের পাহাড় এসব টুইন স্কেলেটাল প্ল্যানেটের খনিজ বডির উপর বিপরীতভাবে দিনের সাথে রাত ও রাতের সাথে দিন সংযুক্ত করা হয়েছে বলে ফিশন ফিউশন টুইন সংঘটিত হচ্ছে।
কেননা এতে ধাতব অধাতব বা অধাতব ধাতব ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড সংযোগ ঘটানো যাচ্ছে। এসব অনেক ব্যাখ্যা করা হয়েছে। ইউরেনাস ভেনাস প্ল্যানেট নয় এবং এরা যে টুইন এদের বিপরীত প্রত্যেকটি গ্রহের টুইন বিপরীত চাঁদও স্কেলেটালের বিপরীত ফিউশন টুইন যেভাবে টূইন পৃথিবীর ক্ষেত্রেও দিনের সাথে রাত ও রাতের সাথে দিন সংযুক্ত হয়ে চলছে। শুধু টুইন পৃথিবীতে প্রাণের অস্তিত্ব টুইন ইউরেনাস ভেনাস অবস্হান করায় ফিশন ঘটছে। যা আমরা উদ্ভিদের দ্বারা অক্সিজেনের টুইন ফিল্ড তৈরির প্রমাণ দেখে জানি। উদ্ভিদ ও প্রাণীজগত যদি না থাকে তাহলে টুইন চাঁদের অস্তিত্ব থাকে না। কেননা শুধু ফিউশনে কোনো সৃষ্টির অস্তিত্বের প্রকাশ ঘটানো সম্ভব নয়।
আবার এসব টুইন জীবজগত যদি এন্টি টুইন ফিল্ড বডি হয় তাহলে টুইন চাঁদ ফেটে যাবে। কেননা টুইন পানির চার্জের যে স্পিন তৈরি করবে তা যদি রাসায়নিক মিশ্রিত হয় তাহলে সেই টুইন পানি জীবের দেহে বহনে বা খনিজ টুইন বডির বিপরীতে বহনে এন্টি টুইন ফিল্ড তৈরি করবে। অর্থাৎ ক্ষারীয় বা এসিডিক টুইন বডি হবে।যা রোগা বলা হয়। এভাবে পাশ্চাত্যের টুইন জীবজগত এন্টি বডি। এবং তা তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে এক্সপোর্ট হয়ে ডোয়ার্ফ হয়ে ছড়িয়ে গেছে মানবসভ্যতার সকল স্তরে প্রায়। যদি কেউ এই পাশ্চাত্যের ফেক সাইন্স মডেল না মানে তাহলে ধরে নেওয়া হয় যে ওরা অশিক্ষিত এবং অনুন্নত। প্রকৃতপক্ষে উন্নত তারাই এজন্য যে তাদের টুইন খনিজ প্ল্যানেটারি বডি ঠিক আছে। তাদের কোনো কাজে এআই এর সাহায্য নিতে হয় না। +++ এখন কোনো স্হান যদি আগে থেকেই মরুভূমি তাহলে সেটি ন্যাচারাল টুইন। লাল মাটির হলে সেটিও ন্যাচারাল। ৬ টি টুইন বডি এমন ভাবে সাতটি টূইন বডির পৃথিবী হয়ে আছে যে কোনো মহাদেশের বডির টুইন সারফেস একইসময় একইভাবে নেই। প্রত্যেকে পৃথক। সাতটি সূর্যও পৃথক ও সাতটি তারাও পৃথক। বা টুইন পৃথিবী পৃথক। যাদের স্কেলেটাল টুইন বডির প্ল্যানেট বা পাহাড় বুধ মঙ্গল বৃহস্পতি শনি নেপ্চুন ও প্লুটো ছড়িয়ে আছে পাহাড় হয়ে যেভাবে পরের মহাদেশে একটিকে স্হানান্তর করে বা বদল করে দেওয়া আছে। কিন্তু সব মহাদেশের জন্য ছয়টি প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডই দেওয়া আছে। এবং ওদের ফিশন ফিউশন প্রতিমাসে বদল হয় এবং পরের ছয়মাসে ধরুন এস্টরয়েড কাইপার কাইপার এস্টরয়েড হয়ে যায়।
এখন কেউ যদি বরফের রাজ্যে বসবাস করতে চায় তাকে সেই স্হানের জন্য সৃষ্টি করা হয়নি এবং এন্টি বডি টুইন চাঁদ এরাও হয়ে আছে। আর যারা গবেষণার জন্য গেছে তারাও এন্টি বডি হয়ে আছে এবং সব সময় এন্টি বডি তৈরি করে চলেছে টুইন চাঁদের।
টুইন চাঁদ এগিয়ে আসাও যেমন ভালো নয় তেমনি দূরে সরে যাওয়াও ভালো নয়। এর মানে ফেটে যাচ্ছে টুইন চাঁদও। যেটে কাছে চলে আসছে সেটি দ্রুত মিলিয়ে যাবে। এজন্য বলা যাচ্ছে যে পবিত্র কাবার হেরেম শরীফের কাছে চলে আসায় মহাবিপদ স্পষ্ট করছে। অপরদিকে যাদের কাছে থেকে টূইন চাঁদ দূরে চলে যাচ্ছে তারা মারাত্মক এন্টি বডি হয়ে গেছে। উভঋএর ক্ষেত্রেও রোগ ব্যধী তৈরি হচ্ছে। টুইন চাঁদ এগিয়ে আসা মানে ব্যাকটেরিয়া ঘটিত রোগ আর আর দূরে সরে যাওয়া মানে ভাইরাস রোগ। এজন্য যে ভাইরাস সেখানে দ্রুত অক্সিজেন শেষ হয়ে যাচ্ছে। টুইন চাঁদের সহজলভ্যতার যে ফিশন তৈরি করে টুইন অক্সিজেন তৈরি করবে জীবজগত তাদের মহাদেশের টূইন পানির তিন অবস্হা দ্রুত কমে যাচ্ছে বা এন্টি ফিল্ডে চলে যাচ্ছে। মার্কিনযুক্তরাষ্ট্রের বিলুপ্তি আসন্ন মানে আমাদের প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড অর্ধেক ডোয়ার্ফ টুইন হয়ে গেছেই বলা যায়। আসলে অর্ধেক হলে সেই অর্ধেকের কিছূই অবশিষ্ট থাকবে না। পূরোটায় লেজার টূইন ফিল্ড হতে চলেছে। যুবরাজ /২০.০৯.২০২৫