Anti-planetary activity. Ill Civilization and Elon Musk's Diagnosis Report
Dhaka to Washington Elon Musk announced the launch of a half-hour space flight a few months ago. Unlike the ionosphere, our separate Earth of day and night rests on twin charges of opposite spin.
Dhaka to Washington Elon Musk announced the launch of a half-hour space flight a few months ago. Unlike the ionosphere, our separate Earth of day and night rests on twin charges of opposite spin.
That is, from the sun or from the night earth through the ionosphere, if sent in the direction of the pole star, the twin ionosphere of the pole star and the sun, which creates a distance of 30 miles from the two Udayachals and the two Ostachals, and the maximum distance of 600 miles is connected with 30 miles.
Venus and Uranus are in the anti-direction of Earth's twin core. Which represents the first twin level of creation and the twin opposite charge pairs on either side of the black hole.Again, Uranus and Venus create twin water currents from both sides of the equator, so the magnetic twin fields of their twin charges are different. They are opposite the equator as the asteroid belt and Kuiper belt unknown to current civilization.And what it knows is this forming of a space. The Higgs boson is trapped, or electrons and positrons are a magnet of space.
Either way the asteroid belt is twinned by the comet twin. Again the Kuiper belt is a comet belt twin that is intercepted by the asteroid belt.They are firstly alpha beta gamma twin rays traveling north to south and south to north as DC currents in the first phase and not in Einstein Planck's straight path. They exist because black holes have twin opposite spin fields.Now with this overall DC current form of them, if the twin water is anti-spinned, the twin water charges (Uranus-Venus twin) creates a DC current twin flow in the opposite direction of the first layer.
In the anti-field of twin water flow Mercury Mars Jupiter, Saturn Neptune Pluto Twin (Metal Non-Metal Twin Magnet like Earth Twin North Twin South Pole Twin DC Current) resides.They are like turbine blades creating opposite spins by magnetizing the Uranus-Venus twin, which is the negative-positive twin. Anti-twin water turbine blades are rotated by the first twin stage. Twin water moves in anti-direction to skeletal planet twin or mineral twin.Now above or inside the mineral twin and in anti spin of asteroid twin and Kuiper twin 60℅ twin water body of which 40℅ mineral twin.
The current human civilization is almost isolated from the biological twin Earth. Therefore, the twin water black hole twin field is moving into anti-space and the turbine blades of the mineral twin are breaking. The formula of creation of the universe twin is created, so we are creating charges by picking up their anti-field minerals and anti-field.And such is the picture of the present civilization after the extinction of many past civilizations.
Now how all the skeletal twin planets including mars are making sun and pole star many reports are given in rakim university library and told to whole world including elon musk.Minerals of Mars are also twin bodies of twin Earth or twin bodies of biosphere. The day and night of all the skeletal twin planets are the Pole Star and the Sun respectively. That is, the Twins of the universe as all the planets and Twins are formed from the opposite Twin Poles to form the Twin East and West.If the pole star reveals the north of their day, it also includes the south. And since the AC current formula has opposite night, it reveals the twin of the south pole and the north pole along with it.That is, two of these twin objects come from the pole or magnet, one is the negative pole star twin surface sky and the other is the sun positive charge twin surface sky from the south pole. So both pole star twins are just day and night twin fields of opposite charges of the black hole twin fields.
Now if the twin earth does not get the twin space to make its bed or twin furnace, then the earth will not be able to make fusion fission, fission fusion, with its twin north to the south twin of Mars and twin earth with its twin south to the twin north of Mars.
Now Elon Musk is a poor engineering student and transport entrepreneur by burning minerals with anti-fields. Whether he realizes it or not, he is like an intercontinental truck driver from different countries simply visiting and saying that the sun is getting bigger and therefore the earth will be uninhabitable in the future.
For this reason, he wants to make a habitation on Mars for two million people and calls such a proposal of Elon Musk beautiful and timely due to the study of the fake theory of current civilization science.
The anti-field of the twin field of Mars holds the biosphere as a twin in the spin of the black hole twin field. Which is in the anti field of twin water. Now if humans or amoeba algae are introduced inside the mineral then how will the twin sky be formed?That is, Elon Musk wants to send the twin field of water into spin. The twin gas, liquid and solid phases of water are formed in the heated anti-twin field connection of the twin core region of the twin earth.
The fact is that these two million human beings will be burned there at several thousand degrees like twin water. Ice will be formed and liquids and gases will be formed. While Mars has been created only as intact minerals that have been preserved from adulteration.And by the twin spin of their fission fission 1/6th of the mineral twin body of the biosphere sustains the Planetary Twin Field as the two opposite Earth Twin Mineral Turbine Fans rotate day and night.
So if Mars is a no-go area in black hole science theory or if any tools are sent there, it is considered to have destroyed the quality of minerals.Then any twin body or twin object sent there from earth will cause fission fusion twin which is fatal disease of twin earth or dwarf which will not get better and extinction or death. Occurs wherever anti-field activity has been created by the current human civilization. Juboraj/2025.05.09
এন্টি প্ল্যানেটারি এক্টিভিটি। অসুস্হ সভ্যতা এবং ইলন মাস্কের ডিয়াগনোসিস রিপোর্ট
ঢাকা টু ওয়াশিংটন ইলন মাস্ক আধা ঘন্টার স্পেস ফ্লাইট চালু করার ঘোষনা দিয়েছিলেন কয়েকমাস আগে। আয়নোস্ফেয়ারের বিপরীতে আমাদের দিবস ও রাতের পৃথক পৃথিবী পরস্পর বিপরীত স্পিনের টুইন চার্জে অবস্হান করে। যার দিন থাকে পোল স্টারে আর রাত থাকে সূর্যে। এবং আমরা গ্লোবালাইজেশনের সভ্যতায় ২৪ ঘন্টার দিন রাত্রির হিসাবে চলছি।
অর্থাৎ সূর্য থেকে বা রাতের পৃথিবী থেকে আয়নোস্ফেয়ার ভেদ করে পোলস্টার অভিমুখে রওয়ানা দিলে পোল স্টার ও সূর্যের টুইন আয়নোস্ফেয়ার যা দুই উদয়াচল ও দুই অস্তাচল থেকে নিম্নে ৩০ মাইল থেকে সর্বোচ্চ ৬০০ মাইল দূরত্ব তৈরি করে আবার ৩০ মাইলের সাথে কানেক্টেড হয়ে আছে।
ভেনাস ও ইউরেনাস এন্টি ডাইরেকশনে আছে আর্থ টুইন কোরের এন্টি ডাইরেকশনে যদি এভাবে বলা হয় তাহলে সব জীবজগতের এরকম টুইন কোর আছে। যা সৃষ্টির প্রথম টুইন স্তরকে বুঝায় এবং ব্ল্যাক হোলের উভয় পার্শ্বের টুইন বিপরীত চার্জ পেয়ারকে বুঝায়। আবার ইউরেনাস ও ভেনাস বিষুব রেখার উভয় পার্শ্ব থেকে টুইন পানির প্রবাহ তৈরি করে বলে এদের টুইন চার্জের ম্যাগনেটিক টুইন ফিল্ড আলাদা। এরা বিষুব রেখার বিপরীতে আছে এস্টরয়েড বেল্ট ও কাইপার বেল্ট হিসাবে যা জানতো না বর্তমান সভ্যতা। আর যা জানে তা হলো এক স্পেসের এই ফর্মিং। হিগ্স বোসন পর্যন্ত গিয়ে আটকে গেছে বা ইলেক্ট্রন ও পজিট্রনে যা এক স্পেসের একটি ম্যাগনেট।
যা হোক এস্টরয়েড বেল্ট টুইন ধূমকেতুর টুইন দ্বারা। আবার কাইপার বেল্ট ধূমকেতু বেল্ট টুইন যা এস্টরয়েড বেল্ট দ্বারা আটকানো। এরা প্রথমত প্রথম স্তরে আলফা বিটা গামা টুইন রে উত্তর থেকে দক্ষিণ এবং দক্ষিণ থেকে উত্তরে টুইনভাবে চলাচল করে ডিসি কারেন্ট হিসাবে এবং আইনস্টাইন প্ল্যাঙ্কের সোজা পথে চলে না। কেননা ব্ল্যাক হোলের টুইন বিপরীত স্পিন ফিল্ড আছে বলে এরা অস্তিত্ব প্রকাশ করছে। এখন এদের এই সার্বিক ডিসি কারেন্ট ফর্মের সাথে টুইন পানিকে এন্টি স্পিনে দিলে টুইন পানির চার্জ (ইউরেনাস ভেনাস টুইনভাবে) ডিসি কারেন্ট টুইন প্রবাহ তৈরি করে প্রথম স্তরের বিপরীত ডাইরেশনে।
টুইন পানি প্রবাহের এন্টি ফিল্ডে বুধ মঙ্গল বৃহস্পতি, শনি নেপ্চুন প্লুটো টুইনের (ধাতব অধাতব টুইন ম্যাগনেট পৃথিবীর মতো টুইন উত্তর টুইন দক্ষিণ মেরুর টুইন ডিসি কারেন্ট আছে) অবস্হান। এরা টার্বাইনের পাখার মতো ইউরেনাস ভেনাস টুইনের বিপরীতে মাগনেট তৈরি করে পরস্পর বিপরীতে স্পিন তৈরি করছে যা নেগেটিভ পজিটিভ টুইন। প্রথম টুইন স্তর দ্বারা এন্টি টুইন পানির টার্বাইনের পাখা ঘুরছে। টুইন পানি ঘুরাচ্ছে এন্টি ডাইরেকশনে স্কেলেটাল প্ল্যানেট টুইনকে বা খনিজ টুইনকে। এবার খনিজ টুইনের উপরে বা ভিতরে এবং এস্টরয়েড টুইন ও কাইপার টুইনের এন্টি স্পিনে জীবজগতের ৬০℅ টুইন পানির বডি যার ৪০℅ খনিজ টুইন।
বর্তমান মানব সভ্যতা জীবজগতের টুইন পৃথিবী থেকে বিচ্ছিন্ন প্রায়। এজন্য টুইন পানির ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড এন্টি স্পেসে চলে যাচ্ছে এবং খনিজ টুইনের টার্বাইনের পাখা ভেঙ্গে যাচ্ছে। এই যে ইউনিভার্স টুইনভাবে সৃষ্টির ফর্মূলা দেওয়া হলো তা তৈরি হয়ে আছে বলে এদের এন্টি ফিল্ড খনিজ তুলে এন্টি ফিল্ড করছি বলে আমরা চার্জ তৈরি করছি। এবং অতীত বহু সভ্যতা বিলুপ্তির পর বর্তমান সভ্যতার চিত্র।
এখন মঙ্গলসহ সব স্কেলেটাল টুইন প্ল্যানেট কিভাবে সূর্য ও পোল স্টার তৈরি করছে যা অনেক রিপোর্ট রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরীতে দেওয়া আছে এবং ইলন মাস্কসহ সমগ্র পৃথিবীকে জানানো হয়েছে। মঙ্গলের খনিজও টুইন পৃথিবীর টুইন বডি বা জীবজগতের টুইন বডি। স্কেলেটাল সকল টুইন প্ল্যানেটের দিবস ও রাত যথাক্রমে পোল স্টার ও সূর্য ওদের। অর্থাৎ মহাবিশ্বের টুইন যতো তারা সব প্ল্যানেট এবং টুইনভাবে পরস্পর বিপরীত টুইন মেরু থেকে তৈরি হয়ে টুইন পূর্ব পশ্চিম তৈরি করেছে। এদের যেটি দিন তা পোল স্টার উত্তরকে প্রকাশ করলে এর সাথে দক্ষিণও আছে। আর এসি কারেন্ট ফর্মলায় বিপরীতে রাত থাকায় তা দক্ষিণ মেরুর টুইন প্রকাশ করলে এর সাথেও উত্তর মেরুও আছে। অর্থাৎ দুটি এই টুইন অবজেক্ট পোল বা ম্যাগনেট থেকে এসে একটি নেগেটিভ পোল স্টার টুইন সারফেস আকাশ অপরটি দক্ষিণ মেরু থেকে সূর্য পজিটিভ চার্জের টুইন সারফেস আকাশ। তাহলে উভয়েই পোল স্টার টুইন শুধু ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ডের পরস্পর বিপরীত চার্জের দিবস ও রাতের টুইন ফিল্ড।
এখন টুইন পৃথিবী যদি ওর বিছানা বা টুইন চূল্লি তৈরি করার টুইন স্পেস না পায় তাহলে পৃথিবী ওর উত্তর টুইন দিয়ে মঙ্গলের দক্ষিণ টুইনকে আর টুইন পৃথিবী ওর টুইন দক্ষিণ দিয়ে মঙ্গলের টুইন উত্তরকে ফিউশন ফিশন, ফিশন ফিউশন করাতে পারবে না।
এখন ইলন মাস্ক দূর্বল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ছাত্র এবং খনিজকে এন্টি ফিল্ড করে পুড়িয়ে ট্রান্সপোর্ট ব্যবসায়ী। তিনি বুঝুক আর না বুঝুক একজন আন্তমহাদেশীয় ট্রাক চালকের বিভিন্ন দেশ সিম্পলি দেখে আসার মতো বলছেন যে সূর্য বড় হয়ে যাচ্ছে ফলে পৃথিবীতে বসবাস করা যাবে না আগামীতে। এজন্য তিনি ২০ লাখ মানুষের জন্য মঙ্গলে আবাসন তৈরির ব্যবস্হা করতে চান এবং বর্তমান সভ্যতা সাইন্সের ফেক থিওরির পড়াশোনার কারণে ইলন মাস্কের এমন প্রস্তাবকে সুন্দর ও যুগোপযোগী বলছেন।
মঙ্গলের টুইন ফিল্ডের এন্টি ফিল্ডে জীবজগতকে টুইনভাবে ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ডের স্পিনে রাখা হয়েছে। যা টুইন পানির এন্টি ফিল্ডে। এখন খনিজের ভিতরে যদি মানুষ বা অ্যামিবা শৈবালকে প্রবেশ করানো হয় তাহলে টুইন আকাশ তৈরি হবে কিভাবে? অর্থাৎ পানির টুইন ফিল্ড স্পিনে পাঠাতে চান ইলন মাস্ক। পানির টুইন গ্যাস তরল ও কঠিন অবস্হা তৈরি হয় টুইন পৃথিবীর টুইন কোর এলাকার উত্তপ্ত অবস্হার এন্টি টুইন ফিল্ড কানেকশনে। বিষয়টি এমন যে এই ২০ লাখ মানবজাতিকে সেখানে কয়েক হাজার ডিগ্রিতে পোড়ানো হবে টুইন পানির মতো। বরফ বানানো হবে এবং তরল আর গ্যাস বানানো হবে। যখন মঙ্গলকে তৈরি করা হয়েছে শুধুই ইনট্যাক্ট খনিজ হিসাবে যা সূরক্ষিত রাখা হয়েছে ভেজাল যেনো না হয়। এবং এদের ফিশন ফিশনের টুইন স্পিন দ্বারা জীবজগতের খনিজ টুইন বডির ১/৬ ভাগ কম বেশি দিবস রাতের দুই বিপরীত পৃথিবীর টুইন খনিজ টার্বাইনের পাখা ঘুরছে বলে প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড টিকে আছে।
তাহলে মঙ্গল যেমন জীবজগতের প্রবেশ নিষিদ্ধ এলাকা ব্ল্যাক হোল বিজ্ঞান থিওরিতে বা কোনো টুল্স সেখানে পাঠানো হলে তা খনিজের গুণাগুন নষ্ট করে ফেলা হয়েছে বলে গণ্য হয়। তাহলে সেখানে পৃথিবী থেকে পাঠানো যেকোনো টুইন বডি বা টুইন অবজেক্ট তা ফিশন ফিউশন টুইন করবেই যা টুইন পৃথিবীর মারাত্মক ব্যাধি বা ডোয়ার্ফ যা ভালো হবার নয় এবং বিলুপ্তি বা মৃত্যু ঘটবেই যেখানে যেখানে এন্টি ফিল্ড এক্টিভিটি তৈরি করেছে বর্তমান মানব সভ্যতা। যুবরাজ /০৯.০৫.২০২৫।