In Alien or Dark Matter Theory, Angels Oppose You When You Die!
Twin spaces for creation. It inhales and exhales. Like when you inhale your opposite is exhaling. And when you are giving up, your opposite is receiving. This means that both of your spaces are creating charges of opposite spin.
Twin spaces for creation. It inhales and exhales. Like when you inhale your opposite is exhaling. And when you are giving up, your opposite is receiving. This means that both of your spaces are creating charges of opposite spin.
If there were no amoeba algae there would be no flora and fauna on our twin Earth. Respiration and Exhalation of Amoeba Algae The intake and exhalation of the algal amoeba is called counter-spinning of the turbine blades. In other words, the positive charge that you are leaving because of the amoeba origin is receiving the opposite negative charge. By day and night your opposite magnetic field is changing from negative to positive and your surface sky is changing to sky surface.
The twin surface-sky oxygen-nitrogen twin charges are only changing direction during day and night. Without these two gases, they do not have a positive charge twin field or a metallic field. That is, if soil or soil is sound and oxygen nitrogen is sky, then these two are not present.That is, your twin body also merges. The place of this merging is the black hole.
The current civilization has developed Einstein Hawking Planck etc. out of an unscientific desire to get rich on Western blacksmithing. Which is taking their total civilization to extinction.And since this teaching is now included in the prize, all mankind is inclined to do this, when the counter-rotation of the magnet's fan ceases, the charge generation ceases, and there is nothing but the space of two Udayachal and two Astachal dot point of time. Which is the black hole.
If you stop breathing, your opposite plant will also stop breathing. Sometimes amoeba is considered enemy by diseased brain like Hawking Einstein Plank Tesla etc. Algae. Both of which create twin virus twin bacteria spins from opposite each other.
And while separating each twin object from the mini-planetary twin of twin ore by applying an anti-magnetic field to the mineral, the appearance of their charged twin asteroid comets has been unnatural, which the scientists of the mentioned Digisized Western species taught electron proton separation.Where does the ultraviolet rays that present day civilization comes from come from the Sun? In fact, the sun is the twin surface or twin body of the night earth. Something is being done here that causes these rays to originate, on the contrary those who walk on the surface of the Pole Star during the day are afraid of this sun.
In fact the civilizations living in both day and night are destroying oxygen or negative charge twin field in Einstein Hawking Planck Tesla formula. Artificial electricity is being produced anyway.As a result, 80% of the human civilization is running the natural twin Sun, Twin Pole Star or Planetary Twin field in anti-field. Dissecting the twin field of the black hole, or the twin Earth, gives rise to the fiery twin field of the so-called core region, enclosing it and creating the charge.This volcanic twin field is Alpha Beta Gamma Ray. And what is the composition of ultraviolet rays? Not to understand. These things have been discussed a lot in the discussion of corona virus or virus theory. All the faculties of the world especially physics itself is a virus. Any mechanical object is a virus.
Any latest technology Microsoft or any Ai produces twin fields of twin viruses (twin virus means virus-bacteria magnet and twin bacteria means bacteria virus magnet in the black hole theory) which is called Einstein Planck alpha beta gamma rays or ultraviolet rays. This total will stop the spin of the twin fields of 80℅ of humanity at once.Because 80℅ of the entire world's human civilization is mentioned in the theory of sick scientists, if their living space is half of the world, then the amoeba algae becomes half zero. As a result, the anti-artificial twin field spin of the turbine or the anti-artificial twin field of the black hole will stop.Because in it the sky that was up to your opposite surface has been merged with Einstein's mountain of minerals. As a result, it is jammed and does not rotate. In other words, two Udayachal (risings) and two Astachal (setting are stuck at the dot point.Because no charge is created at the dot point, there is no black hole spin or the past and future spin field charge of the twin space exists.
The twin body you are moving with is creating the past tense with the spin it is moving with the environment you are seeing and the future is coming because your twin opposite you (alien which is an angel according to the scriptures) has the opposite spin charge.These two opposing bodies do not exist at the dot point of two Udayachal and two Astachal. If you stop and show these to you, the ultraviolet twin rays with the space laboratory around you will become twin alpha beta gamma rays and all the twin environments near you. Which means all destruction and extinction.
এলিয়েন বা ডার্ক ম্যাটার থিওরিতে মৃত্যুকালে আপনার বিপরীতে ফেরেস্তা আসেন!
সৃষ্টির জন্য টুইন স্পেস। এটি শ্বাস গ্রহন ও ত্যাগ করে চলে। যেমন আপনি যখন শ্বাস নিচ্ছেন তখন আপনার বিপরীত শ্বাস ত্যাগ করছে। আর আপনি যখন ত্যাগ করছেন তখন আপনার বিপরীত গ্রহন করছে। এর এতেই আপনার উভয় স্পেস পরস্পর বিপরীত স্পিনের চার্জ তৈরি করছে।
আমাদের টুইন পৃথিবীতে যদি অ্যামিবা শৈবাল না থাকতো তাহলে উদ্ভিদ ও প্রাণীজগত থাকতো না। অ্যামিবা শৈবালের নি:শ্বাস গ্রহন ও ত্যাগ শৈবাল অ্যামিবার গ্রহন ও ত্যাগই টার্বাইনের পাখা পরস্পর বিপরীতে স্পিন করা বলে। অর্থাৎ আপনি অ্যামিবার অরিজিন হওয়ায় যে পজিটিভ চার্জ ত্যাগ করছেন আপনার বিপরীত নেগেটিভ চার্জ গ্রহন করছে। দিবস ও রাত্রি দ্বারা আপনার বিপরীত ম্যাগনেটিক ফিল্ড নেগেটিভ পজিটিভ যে পরিবর্তন হচ্ছে আপনার সারফেস আকাশ পরিবর্তন হয়ে আকাশ সারফেস হচ্ছে।
টুইন সারফেস-আকাশ অক্সিজেন নাইট্রোজেনের টুইন চার্জ দিন ও রাতে শুধু ডাইরেকশনে পরিবর্তন করে চলছে। এই গ্যাস দুটি না থাকলে এদের পজিটিভ চার্জ টুইন ফিল্ড বা ধাতব ফিল্ডও থাকে না। অর্থাৎ জমিন বা মাটি যদি ধ্বনাত্মক ধরেন আর অক্সিজেন নাইট্রোজেনকে আকাশ ধরেন তাহলে এই দুটিই থাকে না। অর্থাৎ আপনার টুইন বডিও মিলিয়ে যায়।এই মিলিয়ে যাওয়ার স্হানটিই ব্ল্যাক হোল।
বর্তমান সভ্যতা পাশ্চাত্যের কামার শিল্পের উপর ধনী হওয়ার অবৈজ্ঞানিক ইচ্ছা থেকে আইনস্টাইন হকিং প্ল্যাঙ্ক ইত্যাদি তৈরি করেছে। যা তাদের টোটাল সভ্যতা স্হান কাল পাত্রকে নিয়ে বিলুপ্তির পথে নিয়ে যাচ্ছে। আর এই শিক্ষা এখন প্রাইজের অন্তর্ভূক্ত হওয়ায় সকল মানবসভ্যতা এই কাজটি করার দিকে ঝুঁকে পরেছে বলে ম্যাগনেটের পাখার বিপরীত ঘূর্নন থেমে গেলে চার্জ উৎপাদন অকার্যকর হয়ে যায় এবং দুই উদয়াচল এবং দুই অস্তাচলের ডট পয়েন্ট সময়ের স্হান ছাড়া কিছুই থাকে না। যা ব্ল্যাক হোল।
আপনার নি:শ্বাস বন্ধ হলে আপনার বিপরীতের উদ্ভিদের নি:শ্বাসও বন্ধ হয়ে যাবে। হকিং আইনস্টাইন প্ল্যাঙ্ক টেসলা ইত্যাদির ডিজিস্ড ব্রেইনের দ্বারা কখনো অ্যামিবাকে শত্রু মনে করা হয়েছে কখনো শৈবালকে। যা উভয়ে টুইন ভাইরাস টুইন ব্যাকটেরিয়ার স্পিন তৈরি করে পরস্পর বিপরীত থেকে।
আর টুইন খনিজকে এন্টি ম্যাগনেটিক ফিল্ড করে আকরিকের মিনি প্ল্যানেটারি টুইন থেকে মৌলিক ভেবে একেকটি টুইন অবজেক্ট আলাদা করতে গিয়ে এদের যে চার্জ টুইন এস্টরয়েড ধূমকেতুর চেহারা তা অপ্রাকৃত করে ফেলা হয়েছে যা ইলেক্ট্রন প্রোটন পৃথকীকরন শিখিয়েছে উল্লেখিত ডিজিস্ড ওয়েস্টার্ন স্পেসিসের বিজ্ঞানীরা। আলট্রাভায়োলেট রে কোথা থেকে আসে যা বর্তমান সভ্যতা জানে সূর্য থেকে। আসলে সূর্য রাতের পৃথিবীর টুইন সারফেস বা টুইন বডি। এখানে এমন কিছু করা হচ্ছে যে কারণে এসব রশ্মির উৎপত্তি হচ্ছে বলে বিপরীতে পোল স্টারের সারফেসে যারা দিনে চলাফেরা করছে তারা ভয় পাচ্ছে এই সূর্যকে।
আসলে দিনে ও রাতে উভয় দিকে যেসব সভ্যতা বসবাস করছে এরা আইনস্টাইন হকিং প্ল্যাঙ্ক টেসলা ফর্মূলায় অক্সিজেন ধ্বংস করছে বা নেগেটিভ চার্জ টুইন ফিল্ড ধ্বংস করছে। যেকোনোভাবে কৃত্রিম বিদ্যুত তৈরি করে চলছে। ফলে ন্যাচারাল টুইন সূর্য টুইন পোল স্টার বা প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডকে এন্টি ফিল্ড করে চালাচ্ছে নিত্য দিন ৮০℅ মানব সভ্যতা। যে ব্ল্যাক হোলের টুইন ফিল্ডকে বা টুইন পৃথিবীকে ব্যবচ্ছেদ করলে কথিত কোর অঞ্চলের আগ্নেয় টুইন ফিল্ড পাওয়া যায়, এটিকে বেড় করে এনে চার্জ তৈরি করছে। এই আগ্নেয় টুইন ফিল্ডই আলফা বিটা গামা রে। আর আল্ট্রা ভায়োলেট রের গঠন কি? বুঝতে না পারার কথা না। এসব কথা বহু আলোচনা হয়েছে করোনা ভাইরাস বা ভাইরাস থিওরির আলোচনায়। পৃথিবীর সকল ফ্যাকাল্টি বিশেষ করে ফিজিক্স নিজেই ভাইরাস। ম্যাকানিক্যাল যে কোনো অবজেক্ট ভাইরাস।
যা কিছু সর্বাধুনিক প্রযুক্তি মাইক্রোসফ্ট বা যে কোনো Ai টুইন ভাইরাসের টুইন ফিল্ড তৈরি করে (টুইন ভাইরাস অর্থ ভাইরাস-ব্যাকটেরিয়া ম্যাগনেট আর টুইন ব্যাকটেরিয়া অর্থ ব্যাকটেরিয়া ভাইরাস ম্যাগনেট ব্ল্যাক হোল থিওরিতে) যা আইনস্টাইন প্ল্যাঙ্ক আলফা বিটা গামা রে বা আলট্রাভায়োলেট রে বলে ।এই টোটাল ৮০℅ মানবসভতার টুইন ফিল্ডের স্পিন অচিরেই একযোগে বন্ধ করবে। কেননা সমগ্র পৃথিবীর ৮০℅ মানবসভ্যতা উল্লেখিত অসুস্হ বিজ্ঞানীদের থিওরিতে ওদের বসবাসের স্হান টুইন পৃথিবীর অর্ধেক করে ফেলে তাহলে অ্যামিবা শৈবাল অর্ধেক শূন্য হয়ে যায়। ফলে টারবাইনের পরস্পর বিপরীত পাখা বা ব্ল্যাক হোলের এন্টি আর্টিফিশিয়াল টুইন ফিল্ড স্পিন বন্ধ হয়ে যাবে। কেননা এতে আপনার বিপরীত সারফেস পর্যন্ত যে আকাশ ছিলো তা আইন্স্টাইনদের খনিজের পাহাড় দিয়ে উপরের সাথে মিলিয়ে ফেলেছেন। ফলে জ্যাম হয়ে গিয়েছে বলে ঘুরছে না। অর্থাৎ দুই উদয় ও দুই অস্তাচলের ডট পয়েন্টে আটকে গেছেন। কারণ উক্ত ডট পয়েন্টে কোনো চার্জ তৈরি হয় না বলে সেখানে ব্ল্যাক হোলের স্পিন থাকে না বা টুইন স্পেসের অস্তিত্বের অতীত ও ভবিষ্যত স্পিনের ফিল্ড চার্জ শেষ হওয়া বুঝায়।
আপনার যে টুইন বডি তার যেটিকে নিয়ে আপনি চলছেন দেখছেন তা আপনার দেখা পরিবেশের সাথে যে স্পিনে ঘুরছেন তা অতীত কাল তৈরি করছে আর আপনার বিপরীতে আপনার যে টুইন (এলিয়েন যা ধর্ম গ্রন্হ অনুযায়ী ফেরেস্তা) তা বিপরীত স্পিনের চার্জে আছে বলে ভবিষ্যত আসছে। এই পরস্পর বিপরীত দুটি বডি দুই উদয় ও দুই অস্তাচলের ডট পয়েন্ট সময়ে থাকে না। এসব আপনাকে থামিয়ে দিয়ে দেখালে আপনি আপনার আশে পাশের স্হান ল্যাবরেটরীসহ আল্ট্রাভায়োলেট টুইন রে তখন টুইন আলফা বিটা গামা রে হয়ে যাবে আপনার নিকটবর্তী সব টুইন পরিবেশ। যা সব ধবংস হয়ে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া বুঝায়। যুবরাজ /১৫.০৪.২০২৫।