Alien Planet Discovery by James Webb. Rakim University has discovered the correct aliens' location.
An image is provided below the article. Starting to write to that page. The film discusses their distance from Earth and travel. Which is not science at all. These pages have been written many times on behalf of Rakim University. People of these alien civilizations do not even understand. Those who could not grow up knowing the zero label of science. These are our planetary twin fields. Which is the twin body of our earth located in the opposite sky. And the twin body of our current seen Earth. One of which is above and the other is the sky below the ground.
An image is provided below the article. Starting to write to that page. The film discusses their distance from Earth and travel. Which is not science at all. These pages have been written many times on behalf of Rakim University. People of these alien civilizations do not even understand. Those who could not grow up knowing the zero label of science. These are our planetary twin fields. Which is the twin body of our earth located in the opposite sky. And the twin body of our current seen Earth. One of which is above and the other is the sky below the ground. As this is being written from Rakim University, Bangladesh, it has started at 4.31 pm. Some read at night, some during the day. The skeletal planet sky below the ground and the planet twin beam above the sky or the pulsar twin of the galaxy are these. Just the difference in view. Night viewers see stars or galaxies as nebulae. The fact is that by reducing the speed at which the rocket takes off, it is possible to travel from Brazil to Bangladesh in less than a minute on this twin ionosphere sky path.
Again, light has no fixed speed. Having difficulty hearing these words? It should not be like that at all. Because he did not learn science. Science has theorized that the black hole creates dark matter with a twin formation factor.Those who observe these planetary twin fields are taught the theory of the Singularity Principle. As Einstein, Hawking, Planck etc. learned. They learned science wrong and none of what they learned was correct. Fake saw, learned. They saw aliens before they died. In fact, the sky of the twin body of North America, Europe, Japan, etc. of the current civilization has become an alien twin field. Because there is a physical hormonal problem. Means they lost earth from their environment very thin earth is flowing.That's why those worlds are now dwarfed and depleted of oxygen while the troposphere twins see their opposite in the sky. If it's a chest problem, the labs are in the sky watching videos like taking pictures of the human body on x-ray plates.
Are aliens capable of commanding body functions?Google Engine will be able to manage Facebook Engine as the same command AI is doing. They are beyond human. It is a disease that is not the brain's own command that can make a person with a natural twin body. Sadly, this natural total population has dwindled.These are now not more than 10℅-20℅. I mean the entire urban civilization and the hybrid plant, animal life producers, eaters and their twin dwarf Earth or Planetary Dwarf Twin. These civilizations are separated by creating a rift through the land sea sky.And seeing these twin objects. They are now so close that the part of them that is the alien twin is seeing the Lost Plate of Mars very close. As if climbing a moving ladder. And in reality Japan is actually planning to take the train or the elevator.These alien inhabitants such as USA, Europe, Japan, etc. and many other desert or urban areas are very close to them.This means that North South South North is very close and the opposite of day and night is so close that it is possible to travel in two seconds to a minute in the sky or send a twin object or take yourself to the opposite.As a result, it is possible to go easy by creating an electromagnetic twin field. These theories, like the White House, will use illiteracy as a weapon. But even after informing the White House about these scientific theories for four and a half years, they are waiting for their destruction with the Bermuda Triangle but do not understand.So is the condition of the West. The G-7 is a direct alien civilization and the most uneducated on Earth at present, unable to understand. Because each of these states have been informed through their universities while sleeping and think they are educated.
These theories have even been given by tweeting on their X handle or via Facebook Messenger. As given to each country of the entire world through their top universities. But you still haven't stopped looking at these twin planets inside and outside your body.We knew from the time we were kids that x-rays are bad. Parents used to say try to stay healthy. If you are sick again and again, the doctor will examine the chest by X-ray. If you do more than that, it will make you sicker.
Millions of people have made professional careers in such sections all the time in hospitals and diagnostic centers. Which is not science, so billions of labs including James Webb NASA have created how this planetary twin field looks like using different light rays.The James Webb Telescope discovered the alien planet two or three days ago. Which is alien to North America and vice versa. There are a total of 6 large and small, including one more Europe twin alien. Rakim University discovered the location of alien planets and showed how long it has been, surely you understand. Who and how are the aliens cleared? The alien theory didn't just happen.
The twin formation theory of the universe has been explained by the mentioned theory of these sciences. These lost worlds, half of the planetary twins with the G-7 states in common, are on the verge of extinction at any moment. Everyone has been told to leave the city for a long time. Meanwhile, the United States is at war with Iran. It is understood that half of the alien twin world, including uneducated Americans, will see the sun rise in the west. Juboraj/2025.06.18
জেমস ওয়েবের এলিয়েন প্ল্যানেট আবিস্কার। এলিয়েনদের কারেক্ট অবস্হান আবিস্কার করেছে রাকীম ইউনিভার্সিটি
আর্টিকেলের নীচে একটি ছবি দেওয়া আছে। সেই পেজকে উদ্দেশ্য করে লেখা শুরু করা । ছবিতে পৃথিবী থেকে এদের দূরত্ব এবং ভ্রমণ আলোচনা। যা মোটেও সাইন্স নয়। এসব পেজকে অনেকবার লেখা হয়েছে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে। আর বুঝতেও পারছে না বর্তমান এসব এলিয়েন সভ্যতার লোকজন। যাদের বিজ্ঞানের জিরো লেবেল জানা থেকে বেড় হওয়া সম্ভব হয়নি। এসব আমাদের প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড। যা বিপরীত আকাশে অবস্হিত আমাদের পৃথিবীর টুইন বডি। এবং আমাদের বর্তমান দেখা পৃথিবীর টুইন বডি। যার একটি উপরে এবং অপরটি মাটির নীচের আকাশের। এই গল্পটি যখন লেখা হচ্ছে বাংলাদেশের রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তখন বিকেল ৪.৩১ মিনিটে লেখা শুরু হয়েছে। কেউ রাতে পড়ছেন কেউ দিনে। সবার মাটির নীচের স্কেলেটাল প্ল্যানেট আকাশ ও উপরের আকাশের প্ল্যানেট টুইন বিম বা গ্যালাক্সির পালসার টুইন এসব। শুধু দেখার পার্থক্য। রাতে যারা দেখছে তারা দেখছে স্টার বা গ্যালাক্সিতে নীহারিকা হিসাবে । বিষয়টি এমন যে রকেট যে গতিতে আকাশে উঠে এর গতি কমিয়ে দিয়ে এক মিনিটের কম সময়ে ব্রাজিল টু বাংলাদেশ ভ্রমণ সম্ভব এই টুইন আয়নোস্ফেয়ারের আকাশ পথে।
আবার আলোর নির্দিষ্ট কোনো গতিবেগ নেই। এসব কথা শুনতে অসুবিধা হচ্ছে? মোটেও তেমন হওয়া উচিত নয়। কেননা সাইন্স শিখেননি। সাইন্সের থিওরি হয়েছে ব্ল্যাক হোল ডার্ক ম্যাটার সৃষ্টির টুইন ফর্মেশন ফ্যাক্টর দিয়ে। যারা এসব প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড দেখছেন এর সিঙ্গুলারিটি প্রিন্সিপলের থিওরিতে শিখেছেন। যেভাবে আইনস্টাইন, হকিং, প্ল্যাঙ্ক ইত্যাদিরা শিখেছিলো। ওরা সাইন্সের ভুল শিখেছিলো এবং যা শিখেছিলো তার কোনোটিই সঠিক নয়। ফেক দেখেছে, শিখেছে। ওরা মৃত্যুর আগে এলিয়েন দেখে চলে গেছে। আসলে বর্তমান সভ্যতার উত্তর আমেরিকা, ইউরোপ জাপান ইত্যাদির টুইন বডির আকাশ এলিয়েন টুইন ফিল্ড হয়ে গেছে। কেননা শারীরিক হরমোনাল প্রবলেম হয়েছে। মানে তাদের পরিবেশ থেকে পৃথিবী হারিয়ে ফেলেছে খুবই ক্ষীণ পৃথিবী প্রবাহিত হচ্ছে। যে কারণে সেসব পৃথিবী এখন ডোয়ার্ফ হয়ে যাওয়ায় অক্সিজেন শূন্য হয়ে যাচ্ছে যখন ট্রপোস্ফেয়ার টুইন আকাশে তখন তাদের বিপরীত দেখতে পাচ্ছে। এটি চেস্ট প্রোবলেম হলে ল্যাবগুলো মানবদেহের এক্সরে প্লেটে ছবি তোলার মতো ভিডিও দেখে আকাশে।
এলিয়েন বডির কার্যক্রম কি কমান্ড করতে সক্ষম? পারবে গুগল ইঞ্জিন ফেসবুক ইঞ্জিন পরিচালনা করতে যেমন সেই একই কমান্ড এআই করছে। এরা মানুষ থেকে বেড়িয়ে গেছে। এটি এমন একটি রোগ যা মস্তিষ্কের নিজস্ব কমান্ড নয় যা ন্যাচারাল টুইন বডির মানুষ করতে পারে। দু:খের বিষয় এই ন্যাচারাল টোটাল মানুষ সংখ্যা লঘু হয়ে গেছে। এরাই এখন ১০℅-২০℅ এর বেশি নয়। বলতে চাইছি সমগ্র শহুরে সভ্যতা এবং হাইব্রিড উদ্ভিদ, প্রাণীজগত উৎপাদনকারী, ভক্ষনকারী ও তাদের টুইন ডোয়ার্ফ পৃথিবী বা প্ল্যনেটারি ডোয়ার্ফ টুইন।এই সভ্যতাগুলো মাটি সাগর আকাশ দিয়ে ফাটল সৃষ্টি করে আলাদা হয়ে গেছে। আর দেখতে পাচ্ছে এসব টুইন অবজেক্ট । এরা এখন এতো কাছে যে এদের যে অংশ এলিয়েন টুইন হয়েছে সেসবকে মঙ্গলের লস্ট প্লেটকে খুব কাছে দেখছে। যেনো একটি মুভিং মই দিয়ে উঠা যাবে। এবং বাস্তবে জাপান ট্রেনে বা লিফ্ট দিয়ে উঠার বাস্তব পরিকল্পনা করছে। এসব এলিয়েন অধিবাসীরা যেমন যুক্তরাষ্ট্র ইউরোপ জাপান ইত্যাদি এবং আরও অনেক মরুভূমি বা শহর অঞ্চল এমন যে ওদের বিপরীত খুব কাছে। এর মানে উত্তর দক্ষিণ দক্ষিণ উত্তর খুব কাছে আবার দিন ও রাতের বিপরীত খুব কাছে যা দুই সেকেন্ড থেকে এক মিনিটে পরিভ্রমণ করা সম্ভব আকাশ পথে বা কোনো টুইন অবজেক্ট পাঠানো বা নিজেকে সেই বিপরীতে নিয়ে যাওয়া সম্ভব। ফলে ইলেক্ট্রো ম্যাগনেটিক টুইন ফিল্ড তৈরি করে ইজি যাওয়া সম্ভব। এসব থিওরি যেমন হোয়াইট হাউজ অশিক্ষিত বলে অস্ত্র হিসাবে ব্যবহার করবে। কিন্তু হোয়াইট হাউজকে সাড়ে চারবছর হলো এসব বৈজ্ঞানিক থিওরি সম্পর্কে জানানোর পরও বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল দিয়ে ওরা ধ্বংস হয়ে যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করছে কিন্তু বুঝতে পারছে না। পাশ্চাত্যের অবস্হাও তাই। জি-৭ একটি ডাইরেক্ট এলিয়েন সভ্যতা এবং বর্তমান পৃথিবীর সবচেয়ে অশিক্ষিত হওয়া সত্বেও বুঝতে পারছে না। কেননা এসব প্রত্যেক রাষ্ট্রকেও তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে জানানো হয়েছে অথচ ঘুমিয়ে আছে শিক্ষিত মনে করে।
এমনকি তাদের X হ্যান্ডেলে টুইট করে বা ফেসবুক ম্যাসেঞ্জারের মাধ্যমে এসব থিওরি দেওয়া হয়েছে। যেমন দেওয়া হয়েছে সমগ্র পৃথিবীর প্রত্যেকটি দেশকে তাদের টপ ইউনিভার্সিটির মাধ্যমে। অথচ আপনারা এখনও আপনার দেহের ভিতরের ও বাহিরের এসব টুইন প্ল্যানেট দেখার আগ্রহ বন্ধ করেননি। আমরা ছোটবেলায় লেখা পড়া করার সময় থেকে জানতাম এক্স রে রশ্মি খুব খারাপ। পিতা মাতা বলতো সুস্হ থাকার চেষ্টা করো। বার বার অসুস্হ হলে এক্স রে করে চেস্টের পরীক্ষা করবে ডাক্তার। যা বেশি বেশি করলে এমনিতেই আরও অসুস্হ হয়ে যাবে।
হাসপাতাল এবং ডায়াগনোস্টিক সেন্টারগুলোতে সব সময় এমন সেকশনেই লাখ লাখ মানুষ পেশাদার কর্মজীবি হয়েছে। যা সাইন্স নয় তাই জেমস ওয়েব নাসা সহ কোটি কোটি ল্যাব বিভিন্ন আলোক রশ্মির ব্যবহার করে এই প্ল্যানেটারি টূইন ফিল্ডের কেমন করুন দশা বানিয়েছে। জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ এলিয়েন প্ল্যানেট আবিস্কার করেছে গত দু তিন দিন আগে। যা উত্তর আমেরিকা ও এর বিপরীত এলিয়েন। আরও একটি ইউরোপ টুইন এলিয়েন সহ বড় ছোট মিলে মোট ৬টি আছে। রাকীম ইউনিভার্সিটি এলিয়েন প্ল্যানেটগুলোর অবস্হান আবিস্কার করে দেখিয়েছে কতো দিন হলো বুঝতে পারছেন নিশ্চয়। কারা কিভাবে এলিয়েন পরিস্কার করা হয়েছে। এলিয়েন থিওরি এমনি এমনি হয়নি।
এসব সাইন্সের উল্লেখিত থিওরি করে মহাবিশ্বের টুইন ফর্মশন থিওরি বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। জি-৭ রাষ্ট্র কমন সহ অর্ধেক প্ল্যানেটারি টুইন এসব লস্ট ওয়ার্ল্ড যে কোনো মুহুর্তে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়ার পথে আছে। সকলকে শহর ছাড়তে বলা হচ্ছে বহুদিন হলো। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধ বাঁধিয়েছে ইরানের সাথে। বোঝাই যাচ্ছে যেনো অশিক্ষিত মার্কিনীরাসহ অর্ধেক এলিয়েন টুইন পৃথিবী পশ্চিমে সূর্য উঠা দেখবে। যুবরাজ /১৮.০৬.২০২৫
