UV rays are generated at the connection of twin cores in artificial dam construction
The West, including China, is moving towards the catastrophe. The way back is blocked.China is spinning its twin turbines against this system of its own land as the twin earth spins the minerals of its twin body with twin water or Venus-Uranus, Uranus-Venus day-night, night-day charge to mineral or skeletal planets.
The West, including China, is moving towards the catastrophe. The way back is blocked.China is spinning its twin turbines against this system of its own land as the twin earth spins the minerals of its twin body with twin water or Venus-Uranus, Uranus-Venus day-night, night-day charge to mineral or skeletal planets.In other words, Twin Earth has started breaking the turbine blades in the area that would meet the needs of the entire world including China by generating twin charges from that area. That is, by artificially creating twin heights of water up to 100 storeys, the structure of the Tibetan hills and its origin, Kailash, has been broken.
When it is launched, the anti-planetary activity of all the water-borne power plants including Farakka is going to increase. And the Chinese dwarf will continue to spread permanently with the direct growth of the UV twin.This is because cracks are created by building dams over large areas. Natural Earth twins create twin fissures in rocks or skeletons or mineral planets and create twin connections in the UV rays of twin cores.Who will stop such anti-planetary activity when there is talk of reducing electricity demand by 90℅? They are also informed by sending these thesis papers to the university label.
Today a YouTube channel showed a picture of Uranus. The image clearly shows a twisted ring of water in the center of a sphere and is covered by the spheroidal matter of the twin Earths.I have also said in Natural Activities of Kailasa and in almost every other text that these three twin states of water are running above and below the mountain of mineral, solid liquid and gaseous hot state.
The inner equator creates two opposite currents. But because the twin magnet on one side of the mineral does not allow water to enter, the twin fields of the mineral and water cause the turbine blades to spin opposite each other or on either side of the black hole.The positive of water is in anti-spin with the negative hemisphere of the skeleton and the negative of water is in twin spin with the positive hemisphere of the skeleton. The world is bathed in oxygen during the day and as if coming from outside or from the Pole Star at night.
Algae and amoeba make up 60% of Earth's water, while some minerals float on Uranus and Venus or live on minerals in mountains high above the sea, so we are animal and plant life. Which I understand by actually seeing the twin surface twin sky of the pole star of the day. The twin sky of the night sun will not be determined by the twin surface.
Now whoever took the picture through a telescope called anti-space, or the opposite sky, the image shows the opposite formation of our present-day twin Earth. or water reservoirs inside mountains.That is, Uranus and Venus are trapped inside mountains or oceans, oceans, river valleys and streams.
So what faculty of Rakim University has the power to misunderstand the Rakim or Black Hole Analysis report? There will be no confusion when science has a theory. Which is filled with confusion in the case of Einstein, Hawking, Planck, etc., and because of them, civilization is now in great danger.China is destroying its own country like the West without knowing the theory it wants.
If one were to build a house above ground for fear of earthquakes, the electricity there would be used to create additional anti-planetary twin objects.Because of this, the skeletal mountains of their country's twin surfaces are getting thinner. Which in turn is wasting the charge of the twin earths as a whole. Where do you go when a fire storm occurs? Juboraj/2025.05.13
কৃত্রিম বাঁধ নির্মাণে টুইন কোরের কানেকশনে ইউভি রে তৈরি হয়
মহাবিপদের পথে এগিয়ে যাচ্ছে চীনসহ পাশ্চাত্য।ফিরে আসার পথ রুদ্ধ হয়ে যাচ্ছে। টুইন পৃথিবী যেভাবে ওর টুইন বডির খনিজকে টুইন পানি বা ভেনাস-ইউরেনাস, ইউরেনাস ভেনাস দিয়ে দিবস- রাত, রাত-দিবসের চার্জ দ্বারা খনিজকে বা স্কেলেটাল প্ল্যানেটগুলোকে টুইন বিপরীতভাবে টুইন টার্বাইন স্পিন করায় চীন নিজের ভূখন্ডের এই সিস্টেমের বিরুদ্ধে ওদের টুইন টার্বাইন ঘুরাচ্ছে। অর্থাৎ টুইন পৃথিবী ঐ এলাকা থেকে যে পরিমাণ টুইন চার্জ উৎপন্ন করে চীনসহ সমগ্র পৃথিবীর চাহিদা মেটাতো সেখানে টার্বাইনের পাখা ভাঙ্গা শুরু করেছে। অর্থাৎ ১০০ তলা পর্যন্ত পানির টুইন উচ্চতা কৃত্রিভাবে তৈরির দ্বারা তিব্বতীয় পাহাড় এবং এর উৎপত্তিস্হল কৈলাসের কাঠামো ভেঙ্গে ফেলেছে।
এটি চালু হলে ফারাক্কাসহ যতো পানি বাহিত বিদ্যুত উৎপাদন কেন্দ্রের এন্টি প্ল্যানেটারি এক্টিভিটি আরও বৃদ্ধি পেতে যাচ্ছে।আরও চীনের ডোয়ার্ফ সরাসরি বৃদ্ধিসহ ইউভি টুইন ছড়াতে থাকবে পারমেনেন্টলি। কেননা বিশাল এলাকা জুড়ে বাঁধ নির্মাণের দ্বারা ফাটল তৈরি হয়। ন্যাচারাল পৃথিবীর টুইন পাহাড়ে বা কঙ্কালে বা খনিজ গ্রহে টুইন ফাটলের সৃষ্টি করে এবং টূইন কোরের ইউভি রের টুইন কানেকশন তৈরি করে।
বিদ্যুতের চাহিদা যখন ৯০℅ কমিয়ে ফেলার কথা বলা হচ্ছে তখন এমন এন্টি প্ল্যানেটারি এক্টিভিটিকে কে থামাবে? ওদেরও বিশ্ববিদ্যালয় লেবেলকে এসব থিসিস পেপার্স পাঠিয়ে জানানো হয়ে থাকে।
আজকে কোনো একটি ইউটিউব চ্যানেলে ইউরেনাসের ছবি দেখানো হয়েছে। সেই ছবিতে স্পষ্ট বোঝা গেছে যে একটি ফূটবলের মধ্যে পানির পেঁচানো রিং আর একে ঢেকে রেখেছে টুইন পৃথিবীর খনিজ।আমি কৈলাসের ন্যাচারাল এক্টিভিটিতেও বলেছি আবার প্রায় প্রতিটি লেখায় বলে আসছি যে পানির কঠিন তরল ও বায়বীয় উত্তপ্ত অবস্হায় খনিজের যে পাহাড় এর উপর এবং নীচ দিয়ে পানির এই তিনটি টুইন অবস্হা চলমান আছে। অভ্যন্তরীণ বিষুব রেখার দুই বিপরীত প্রবাহ তৈরি করে।কিন্তু খনিজের মধ্যে এক দিকের টুইন ম্যাগনেটে পানিকে প্রবেশ করতে দেয় না বলে খনিজ ও পানির টূইন ফিল্ড পরস্পর বিপরীত স্পিনের টার্বাইনের পাখা পরস্পর বিপরীতে বা ব্ল্যাক হোলের উভয় পার্শ্বে বিপরীত স্পিন করছে। পানির পজিটিভকে এন্টি স্পিনে স্কেলেটালের নেগেটিভ গোলার্ধ আর পানির নেগেটিভকে স্কেলেটালের পজিটিভ গোলার্ধের সাথে টূইন স্পিনে আছে। পানির পজিটিভকে এন্টি স্পিনে স্কেলেটালের নেগেটিভ গোলার্ধ আর পানির নেগেটিভকে স্কেলেটালের পজিটিভ গোলার্ধের সাথে টূইন স্পিনে আছে। অক্সিজেনে ডুবে থাকে দিনের পৃথিবী আর রাতে বাহির থেকে বা পোল স্টার থেকে আসার মতো।
পৃথিবী এর ৬০℅ পানি শৈবাল ও অ্যামিবাকে দিয়ে রাখায় যে স্হলভাগ খনিজ ইউরেনাস ও ভেনাসের উপর ভেসে আছে বা সমূদ্র থেকে উঁচুতে পাহাড়ের খনিজের উপর জীবিত আছে তাই আমরা প্রাণী ও উদ্ভিদ জগত। যা দিনের পোল স্টারের টূইন সারফেস টুইন আকাশ দ্বারা বাস্তবে দেখে বুঝতে পারছি। রাতের সূর্যের টুইন আকাশ টুইন সারফেস দ্বারা নির্ণীত হবে না।
এখন যিনি টেলিস্কোপের মাধ্যমে ছবিটি তুলেছেন তা এন্টি স্পেস বা বিপরীত আকাশের ছবি তুলেছেন বলে ছবিটিতে দেখা যাচ্ছে আমাদের দিনের টূইন পৃথিবীর বিপরীত গঠন। বা পাহাড়ের ভিতরে পানির অবস্হান। অর্থাৎ পাহাড়ের ভিতরে ইউরেনাস ও ভেনাসকে আটকে রাখা হয়েছে বা মহাসাগর সাগর নদী উপত্যাকা আর ঝর্না ধারাকে।
তাহলে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয়ের রাকীম বা ব্ল্যাক হোল এনালাইসিস রিপোর্টকে ভুল ধরার কোন ফ্যাকাল্টির ক্ষমতা আছে? সাইন্সের যখন থিওরি হয় তাতে কোনো গোঁজামিল থাকবে না। যা আইনস্টাইন হকিং প্ল্যাঙ্ক ইত্যাদির ক্ষেত্রে গোঁজামিলে ভর্তি এবং এদের কারণে মাবসভ্যতা এখন মহাবিপদে। চীনও ওর ইচ্ছামতো থিওরি না জেনে নিজ দেশের সর্বনাশ করছে পাশ্চাত্যের মতো।
কেউ যদি ভূমিকম্পের ভয়ে ভূমির উপরে ঘর বানায় তাহলে সেখানে যে বিদ্যুতের খরচ হচ্ছে অতিরিক্ত এন্টি প্ল্যেনেটারি টূইন অবজেক্ট তৈরি করার জন্য। এরজন্য তাদের দেশের টুইন সারফেসের স্কেলেটাল পাহাড় আরও পাতলা হয়ে যাচ্ছে। যা প্রকারান্তরে সামগ্রিকভাবে টুইন পৃথিবীর চার্জ নষ্ট করছে। দাবানল আগ্নেয়ঝড় সৃষ্টি হলে কোথায় যাবেন? যুবরাজ /১৩.০৫.২০২৫