US Israeli Anti-Planetary Activity, Bermuda and Mariana Trench Connection
The Autistic White House epitomizes the creation of a dysfunctional Middle East. Its long history continues to mislead humanity. Many of their military bases in the Middle East are in the name of security of different countries.
The Autistic White House epitomizes the creation of a dysfunctional Middle East. Its long history continues to mislead humanity. Many of their military bases in the Middle East are in the name of security of different countries.
There are so many US military bases around Iran. 200 warplanes attacked Iran like a coward in the name of Israel. Then it can be ambiguously assumed that these military bases have been kept ready to loot Iran's mineral resources.And it is easy to understand the plan to create a situation like Iraq Libya not to keep the Middle East stable.
It is needless to say how many billions of twin tons of ultraviolet rays have been generated by this Mediterranean Sea, Occupied Palestine rumour-making theater, the North Atlantic Ocean and the oceanic countries that have destroyed the twin bodies or twin planetary bodies of the West after World War II.These two giant continental Europe, North American territories have been dwarfed to such an extent that the conditions have been described as almost separate from the planetary twin field for about four and a half years.
Still this uneducated communal force created new wars like drunkards. The purpose of saying communal is that they have no religion. No caste, no human backbone.
However, many territories of this world have become AI or alien twins. They are aliens in the daytime sky. And the mechanical light sphere in the night sky. Rakim University Prannathpur Santahar Bangladesh is showing where the oxygen has run out.
Those who see the aliens have lost their planetary twin field charge. As the twin field of oxygen is depleted, X-ray twin plates are created in the skeletal planetary twin sky of twin charge. Which is the separation of Mars' twin sky rifts creating the black hole twin field.As a result, the opposite spot of the twin cores comes out, or if the White House creates a magnet, it reveals the underground image of the White House. In this way, due to the fake science practice of civilization, the world's largest ultraviolet twin-ray factory announced the corona virus in the United States. When the alien bursts into the sky in an area opposite the US, lasers are emitted from the cores when they appear through the twin cores. Like the opposite sky core or liquid ionosphere like glass or water we see night as sun and day as pole star.
That is, if that country is in the twin of Mars at that time, then the sky of the lost part of the twin Mars becomes a dwarf twin and moves to the stratosphere through the troposphere minus.As a result, the reverse of the stratosphere twin with the ionosphere captures video like an X-ray plate, and those watching see the reverse of mechanical motion in the sky at night and those on the day side see an asteroid type or AI type.
It is mentioned here that if the stratosphere and mesosphere are twins of the twin skeletal planets, if the negative hemisphere is in the stratosphere, then the positive hemisphere is in the mesosphere.As a result, if there is Mars, if the skeletal twin of Mars crosses the ionosphere or core, it becomes a positive negative twin. As a result, the opposite surface of the United States will show oxygen deficiency and become zero. Therefore, it is called just the opposite of the stratosphere.
The twin solar storm created by the 200 airplanes that Israel and the United States have done against humanity has turned into ultraviolet twin rays in the opposite direction.Again, the planetary twin fields opened up by Iran's missile launch must be filled with the mineral bodies of the twin bodies of total world population oxygen.
Those who still have minerals in their planetary twin body may have the highest number of corona virus. But those who had the corona virus four years ago have changed, meaning that those ultraviolet twin rays have become concentrated into dust twin beams or larger.Again, because the twin surface of Mars is cracked somewhere in the mineral twin body, the laser is creating a fire or if there is a positive twin sky of the twin surface at that time, then the area that is cracked like a tea strainer is suddenly formed. Or a sudden rain storm is sweeping away the locality. Or those whose twins have erupted are forming volcanoes or volcanic storm coils in the oceans on the opposite side. The twin surface on the opposite side of where these disasters occur is similarly targeted, resulting in a dwarf twin distribution.
When a missile is fired, it is a twin and its fourteen twin fields either fission and fusion either 7 dwarf missiles impact all continents or a total planetary twin field.
The U.S. pseudo-air defenses direct laser fission fusions of millions of asteroid comets into the sky and scar the twin bones of the alien twin planets or skeletal planets against their opposite ocean floors, along with the seven twin continents.USA is the largest dwarf twin occupying the first place in the twin planetary field. And the Bermuda Triangle is poised to swallow up the North Atlantic. And with the Indian Ocean twinkage of AC opposite.
Who will understand these uneducated Americans? But human civilization should refrain from traveling to the United States at this point. Stay away from the country if you can. Knowingly not traveling through the Indian Ocean air or ocean opposite these dwarf twin countries and the country.
The area of the Indian Ocean on the opposite side of the equator from the Mariana Trench is equal to the United States. Because what anti-planetary activities these stupid people do in their entire country is unknown to the civilization.Therefore, the condition of their opposite is also a dangerous area. Because these areas are Ac opposite to Bamuda.
যুক্তরাষ্ট্রের ইসরাইলী এন্টি প্ল্যানেটারি এক্টিভিটি, বারমুডা এবং মারিয়ানা ট্রেঞ্জ কানেকশন
অটিস্টিক হোয়াইট হাউজ মধ্য প্রাচ্য অস্হিতিশীল পরিস্হিতি সৃষ্টির রূপকার। এর দীর্ঘ ইতিহাস মানবতা ভুলন্ঠিত করে চলেছে। মধ্য প্রাচ্যে এদের অনেকগুলো সামরিক ঘাটি বিভিন্ন দেশের নিরাপত্তার নামে।
এতোগুলো যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক ঘাটি ইরানের চারিধারে। ইসরায়েলের নামে ২০০ টি যুদ্ধ বিমান ইরানে কাপুরুষের মতো হামলা করে। তাহলে দ্ব্যর্থহীভাবে ধরে নেওয়া যায় ইরানের খনিজ সম্পদকে লুটপাট করার জন্য এসব সামরিকঘাটি প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এবং মধ্য প্রাচ্যকে স্হিতিশীল রাখার জন্য নয় ইরাক লিবিয়ার মতো পরিস্হিতি তৈরি করার প্লান সহজেই বোঝা যায়।
এই মেডিটেরিয়ান সি, অধিকৃত ফিলিস্তিন গুজব তৈরির থিয়েটার, উত্তর আটলান্টিক মহাসাগর ও মহাসাগর পাড়ের দেশগুলো দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর কতো বিলিয়ন টুইন টন আলট্রাভায়োলেট রে তৈরি করে পাশ্চাত্যের টুইন বডিকে বা টুইন প্ল্যানেটারি বডিকে ধ্বংস করেছে তা বলাই বাহুল্য। এমনভাবে ডোয়ার্ফ টুইন হয়ে গেছে এই বিশাল দুটি মহাদেশীয় ইউরোপ, উত্তর আমেরিকার টেরিটোরি যে, প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড থেকে প্রায় আলাদা হওয়ার মতো পরিস্হিতি ব্যাখ্যা করে দেওয়া হচ্ছে প্রায় সাড়ে চার বছর হলো।
এরপরও মাতালের মতো নতুন যুদ্ধ তৈরি করলো এই অশিক্ষিত সাম্প্রদায়িক শক্তি। সাম্প্রদায়িক বলার উদ্দেশ্য হলো এদের ধর্ম নেই। জাত নেই, মানুষের মেরুদন্ডও নেই।
যাহোক এই পৃথিবীর বহু টেরিটোরি এআই বা এলিয়েন টুইন হয়ে গেছে। দিনের আকাশে এলিয়েন হয় এরা। আর রাতের আকাশে যান্ত্রিক আলোর গোলক। অক্সিজেন শেষ হয়ে গেছে কোথায় কোথায় চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে রাকীম বিশ্ববিদ্যালয় প্রান্নাথপুর সান্তাহার বাংলাদেশ।
যারাই এলিয়েন দেখছে তাদের এলাকা প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডের চার্জ হারিয়ে ফেলেছে।অক্সিজেনের টুইন ফিল্ড শেষ হয়ে যায় বলে এক্সরে টুইন প্লেট সৃষ্টি হয় টুইন চার্জের স্কেলেটাল প্ল্যানেটারি টুইন আকাশে। যা মঙ্গলের টুইন আকাশের ফাটলের বিভক্তি তৈরি করে ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড। ফলে টুইন কোরের বিপরীত স্পট চলে আসে বা হোয়াইট হাউজ কোনো ম্যাগনেট তৈরি করলে হোয়াইট হাউজের মাটির নীচের ছবি প্রকাশ করে। এভাবেই সভ্যতার ফেক সাইন্স প্র্যাক্টিসের কারণে বিশ্বের বৃহত্তম আলট্রাভায়োলেট টুইন রের কারখানা যুক্তরাষ্ট্রে করোনা ভাইরাস ভয়াবহ হয়ে জানান দিয়েছিলো। যুক্তরাষ্ট্রের বিপরীতের কোনো এলাকার স্হান ফেটে এলিয়েন আকাশে আসে তখন টুইন কোরের মধ্য দিয়ে যখন দেখা দেয় তখন কোর থেকে লেজার বেড়িয়ে আসে। যেমন বিপরীত আকাশে কোর বা জলন্ত আয়নোস্ফায়ার কাঁচের মতো বা পানির মতো আমরা রাতকে সূর্য হিসাবে আর দিনকে পোল স্টার দেখি।
অর্থাৎ সেই সময় মঙ্গল গ্রহের টুইনে যদি থাকে ঐ দেশ তাহলে টুইন মঙ্গল গ্রহের লস্ট অংশের আকাশ ডোয়ার্ফ টুইন হয়ে ট্রপোস্ফেয়ার মাইনাস হয়ে স্ট্রাটোস্ফেয়ারে চলে আসে। ফলে আয়নোস্ফেয়ারের বিপরীত দিয়ে স্ট্রাটোস্ফেয়ার টুইনের বিপরীত এই এক্সরে প্লেটের মতো ভিডিও ধারণ করে এবং যারা দেখছে তাদের যান্ত্রিক যানবাহের বিপরীত দেখে আকাশে রাতে এবং দিনের দিকে যারা থাকে তারা দেখে এস্টরয়েট টাইপ বা এআই টাইপ। এখানে উল্লেখ্য যে স্ট্রাটোস্ফেয়ার এবং মেসোস্ফেয়ার যে টুইন স্কেলেটাল প্ল্যানেটের টুইন থাকে তার নেগেটিভ গোলার্ধ যদি স্ট্রাটোস্ফেয়ারে থাকে তাহলে মেসোস্ফেয়ারে থাকে পজিটিভ গোলার্ধ টুইন। ফলে মঙ্গল থাকলে মঙ্গলের স্কেলেটাল টুইন আয়নোস্ফেয়ার বা কোর পার হলে তা পজিটিভ নেগিটিভ টুইন হয়ে বিপরীত দেখায়।ফলে যুক্তরাষ্ট্রের বিপরীত তল দেখাবে অক্সিজেন শর্টেজ হয়ে শূন্য হলে।
ইসরাইল তথা যুক্তরাষ্ট্র যে মানবতা বিরোধী কাজ করেছে ২০০ টি বিমাণ দিয়ে এর টুইন সোলার ঝড় তৈরি হয়েছে বিপরীত দিকে আলট্রাভায়োলেট টুইন রে পরিণত হয়েছে । আবার ইরান যে ক্ষেপনাস্ত্র ব্যবস্হা উন্মোচন করেছে এর দ্বারা যেসব প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড খুলে যাচ্ছে তা পূরণ করতে হবে টোটাল বিশ্ববাসীর অক্সিজেনের টুইন বডির খনিজ বডি দিয়ে।
যাদের প্ল্যানেটারি টুইন বডিতে এখনও মিনারেল্স আছে তাদের সেখানে করোনা ভাইরাস সর্বোচ্চ হতে পারে। কিন্তু যাদের করোনা ভাইরাস চার বছর আগে ছিলো তাদেরটি পরিবর্তন হয়ে গেছে মানে সেসব আল্ট্রাভায়োলেট টুইন রে কনসেন্ট্রেড হয়ে ধূলির টুইন বিম বা তার চেয়ে বড় হয়ে গেছে। আবার কোথাও খনিজ টুইন বডিতে মঙ্গলের টুইন সারফেসই ফুটা হয়ে গেছে বলে লেজার বেড়িয়ে দাবানল সৃষ্টি করছে বা সেই সময় যদি টুইন সারফেসের পজিটিভ টুইন আকাশ থাকে তাহলে যতোটা এলাকা চা ছাকনীর মতো ফুটা হয়েছে সেখানে হঠাৎ জলোশ্বাস তৈরি হচ্ছে। বা হঠাৎ বৃষ্টি ঝড় হয়ে ভেসে নিয়ে যাচ্ছে লোকালয়। বা হঠাৎ বৃষ্টি ঝড় হয়ে ভেসে নিয়ে যাচ্ছে লোকালয়। বা যাদের টুইন ফুটা হয়েছে বিপরীত দিকের সাগর মহাসাগরে আগ্নেয়গিরি বা আগ্নেয় ঝড়ের কুন্ডলী তৈরি হচ্ছে। এসব ডিজাস্টার যেখানে হয় তার বিপরীত দিকের টুইন সারফেস একইভাবে টার্গেটেড হয়ে ডোয়ার্ফ টুইন ডিস্ট্রিবিউশন হয়।
একটি ক্ষেপনাস্ত্র ছুড়লে তা টুইন এবং এর চৌদ্দটি টুইন ফিল্ড হয় ফিশনে আর ফিউশনে হয় ৭টি ডোয়ার্ফ ক্ষেপনাস্ত্র সব মহাদেশে ইমপ্যাক্ট হয় বা টোটাল প্ল্যানেটারী টুইন ফিল্ডে।
যুক্তরাষ্ট্রীয় ভূয়া আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্হা সরাসরি লেজারের আকাশে লক্ষ লক্ষ এস্টরয়েড ধূমকেতুর ফিশন ফিউশন ঘটায় এবং সাতটি টুইন মহাদেশসহ এদের বিপরীত সাগরের তলের বিপরীতে থাকা এলিয়েন টুইন প্ল্যানেট বা স্কেলেটাল প্ল্যানেটের টুইন হাড্ডিকে ক্ষত বিক্ষত করছে।
যুক্তরাষ্ট্রই টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ডের প্রথম স্হান অধিকারী সবচেয়ে বড় ডোয়ার্ফ টুইন। এবং বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল প্রস্তুত হয়ে আছে উত্তর আটলান্টিককে গিলে খাওয়ার জন্য। এবং এসি বিপরীতের ভারত মহাসাগর টুইনকেসহ।
এই অশিক্ষিত মার্কিনীদের কে বুঝাবে। অথচ মানব সভ্যতার উচিত হবে এই মুহুর্তে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণ থেকে বিরত থাকা। পারলে দেশটি থেকে দূরে থাকা। জেনে বুঝে এই ডোয়ার্ফ টুইন দেশ এবং দেশটির বিপরীত ভারত মহাসাগরের আকাশ বা মহাসাগর দিয়ে ভ্রমণ না করা। মারিয়ানা ট্রেঞ্জ থেকে বিষুবরেখার বিপরীত দিকের ভারত মহাসাগরের যুক্তরাষ্ট্রের সমান এলাকা। কেননা এই মূর্খ জাতি তাদের সমগ্র দেশে কি কি এন্টি প্ল্যানেটারি এক্টিভিটি করে তাও সভ্যতার কাছে অজানা। কাজেই এদের বিপরীতের অবস্হাও ভয়াবহ বিপদসঙ্কুল এলাকা। এজন্য যে এসব এলাকা আবার বামুডার এসি বিপরীত। যুবরাজ /১৪.০৬.২০২৫।