The destruction & extinction of civilization of the fundamental theory - Rounding around the house
80-90% of human twin bodies are alien dwarfs. Which are anti-direction twin spin bodies of twin planetary fields. When the twin earth is in the day, its lower twin sky is north-south and south-north twin stars-sun or nebula-pulsar, when it is dark, the twin sun-star pulsar-nebula twin becomes opposite sky in the dark, south-north, north-south magnet twin.
80-90% of human twin bodies are alien dwarfs. Which are anti-direction twin spin bodies of twin planetary fields. When the twin earth is in the day, its lower twin sky is north-south and south-north twin stars-sun or nebula-pulsar, when it is dark, the twin sun-star pulsar-nebula twin becomes opposite sky in the dark, south-north, north-south magnet twin. This is the existence of space twin and dark twin matter, which are paired on the two opposite ends of the earth. One of its twin is illuminated in the dark. I see DC opposite and AC opposite twins.
The subject is further explained by the Black Hole Twin Field Science Theory. You are seen in the day. Your opposite is definitely there and it indicates your shadow. At night, you cannot see anything. But you can understand that you have a twin body and you can also understand that your heart is beating. You cannot be seen unless the lights are turned on. That is, if your asteroid comet twin field is made into a comet asteroid twin, then you can be seen. Because you cannot be called a pulsar nebula or a nebula pulsar because your twin volume is very small. Therefore, the pulsar is cut down to make an asteroid twin and the nebula twin is also made into a comet twin, and the scientific analysis report is being shown in reality.
Here you are revealing the existence of two opposite twin bodies. That is, the opposite of day and night is not in the same place. You yourself are going from north to south, from south to north in accordance with the time. Again, you are going from east to west and from west to east. These twin charge beams which are the twin planetary fields are doing this naturally.
So it is understood that the twin field of each twin level of everything solid, liquid and gaseous on this twin earth is becoming twin sky and twin ground. But you are not seeing your opposite twin. Until the supply of twin field in oxygen or twin field of nitrogen is not zero. Your existence in this twin earth means that you yourself are part of the solid liquid and gaseous twin earth. The way you twin spin the mineral twin of your twin body, your twin sky and twin ground will be created in that way.
Now when you come to this twin world, if you come to the city, then even though there is no earth there, Einstein Alfred Nobel's deadly virus bacteria twin field is born in the same way. The entire mineral food import depends on the sperm production in some way. That is why the twin sky and twin ground where you live cannot do anything about your food needs. In order for all this to be created, the twin ground and twin sky where bacteria viruses are created and the twin tissue of plants and animals is formed, if you make that twin ground and twin sky spin like the earth by day and night, then only then will your twin body be like the twin earth.
In a toxic twin field like the White House, people have to constantly check for viruses and bacteria, just like 80-90% of people in similar civilizations live there. Since the mineral twin field has been covered with antibodies and various chemicals, concrete, technology, etc., if people live here, the food list there, along with the lower twin sky and twin ground of the planetary twin field, will never touch the twin earth beam. It will get the opposite twin. When the food list is required from the opposite, the twin vitamin beam of the disintegration. When the Indian Ocean twin is taken from the AC system and the minerals of the Pacific Ocean located in the west of South America, solid, liquid and gaseous, its needs have to be met.
Now that the White House is controlled by those with zero knowledge of science and a deadly virus bacteria production factory, this AC DC twin has also contaminated the opposite field. Because these areas are created by twinning Americans. The twin field of day and night is spinning and entering these twin areas over time. Since this planetary twin field changes from metallic non-metallic twin to non-metallic metallic twin spin during the four times of the day and night.
Now the opposite of Asia is the Indian Ocean, DC, and the opposite of AC is the Pacific Ocean to the west of South America. This means that this contaminated virus bacteria, the United States, has made North America a separate twin center of epidemic disease for the world among the seven twin worlds, as well as for Asia. That is why it is being said that the Americans should be caught and kept in a madhouse. If we cut off relations with them, the contaminated blood flow of human civilization will decrease to a large extent. The hospitals for patients in this twin world will be closed. Similarly, with NATO and the European Union.
But this should have been done at least four years ago. When the entire world was warned that the United States is the factory of the most virus diseases. Because compare the statistical data of the Corona virus Worldometer. Who is the most illiterate in this world, has no knowledge about civilization and science. All are blacksmiths or chemical or chemical or explosive production with economic power. Where this twin earth does not have the ability to produce a single meal. Whatever Europe and the United States create will expand the hybrid radioactive virus bacteria anti field anti planetary body. While their anti twin mineral body is rapidly expanding city port city civilization, the United States has already started turning the Indian Ocean and South Pacific Ocean twin in the opposite direction. The ban on giving shelter to the United States anywhere on earth except the United States increases the survival time of this planetary twin field. Juboraj/2025.10.17
মৌলিক তত্বের সভ্যতার ধ্বংস ও বিলুপ্তি - বাড়ির দুয়ারে ঘুরছে
৮০-৯০℅ মানুষের টুইন বডি এলিয়েন ডোয়ার্ফ। যা টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ডের এন্টি ডাইরেকশন টুইন স্পিন বডি। টুইন পৃথিবী যখন দিনে থাকে এর নিম্ন টুইন আকাশ যা উত্তর - দক্ষিণ ও দক্ষিণ- উত্তর টুইন তারা -সূর্য বা নীহারিকা-পালসার থাকে যখন অন্ধকার টুইন সূর্য-তারা পালসার - নীহারিকা টুইন হয়ে বিপরীত আকাশে অন্ধকারে দক্ষিণ -উত্তর, উত্তর -দক্ষিণ ম্যাগনেট টুইনে থাকে। এটি এক্সিস্ট স্পেস টুইন এবং ডার্ক টুইন ম্যাটার পরস্পর বিপরীত দুই বিপরীত প্রান্তের পৃথিবীতে জোড়া লাগানো। এর একটি টুইন থাকে অন্ধকারে একটি টূইন থাকে আলোকিত। ডিসি বিপরীত এবং এসি বিপরীত টুইন দেখছি।
বিষয়টিকে আরও ব্যাখ্যা করে ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড সাইন্স থিওরি। আপনি আছেন দিনে আপনাকে দেখা যাচ্ছে। আপনার বিপরীত অবশ্যই আছে এবং তা আপনার ছায়া নির্দেশ করছে। রাত আসলে আপনার কিছুই দেখা যাচ্ছে না। কিন্তু আপনার টূইন বডি আছে বুঝতে পারছেন এবং হৃদস্পন্দন হচ্ছে তাও বুঝতে পারছেন। যতোক্ষন লাইট না জ্বালানো হবে আপনাকে দেখা যাবে না। অর্থাৎ আপনার এস্টরয়েড ধূমকেতু টুইন ফিল্ডকে যদি ধূমকেতু এস্টরয়েড টুইন করা হয় তাহলে আপনাকে দেখা যাবে। কেননা আপনাকে পালসার নীহারিকা বা নীহারিকা পালসার বলা যাবে না এজন্য যে আপনার টুইন আয়তন খুব ছোট। এজন্য পালসারকে কেটে ছোট করে এস্টরয়েড টুইন এবং নীহারিকা টুইনকেও ছোটো করে ধূমকেতু টুইন বানিয়ে বাস্তবিকভাবে বিজ্ঞানের এনালাইসিস রিপোর্ট দেখানো হচ্ছে।
এখানে আপনার দুটি বিপরীত টুইন বডির অস্তিত্ব প্রকাশ করছে। মানে দিন ও রাতের টুইন বিপরীত একই স্হানে নেই। আপনি নিজেই উত্তর থেকে দক্ষিণ দক্ষিণ থেকে উত্তরে যাচ্ছেন সময়ের ব্যবধানে। আবার পূর্ব থেকে পশ্চিম এবং পশ্চিম থেকে পূর্বে যাচ্ছেন। এসব টুইন চার্জের বিম যা টুইন প্ল্যানেটারি ফিল্ড এসব ন্যাচারালি করছে।
তাহলে বোঝা যাচ্ছে এই টুইন পৃথিবীর সব কিছুর কঠিন তরল ও বায়বীয় প্রত্যেকটি টুইন স্তরের টুইন ফিল্ড টুইন আকাশ ও টুইন গ্রাউন্ড হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু আপনার বিপরীত টুইনের দেখা পাচ্ছেন না। যতক্ষন না অক্সিজেনে টুইন ফিল্ড বা নাইট্রোজেনের টুইন ফিল্ড সরবরাহ শূন্য না হচ্ছে। আপনার অস্তিত্ব এই টুইন পৃথিবীতে আছে মানে আপনি নিজেই কঠিন তরল ও বায়বীয় টুইন পৃথিবীর অংশ। আপনার টুইন বডির খনিজ টুইনকে যেভাবে টুইন স্পিন করাবেন আপনার টুইন আকাশ ও টুইন গ্রাউন্ড সেভাবে তৈরি হবে।
এখন আপনি যখন এসেছেন এই টুইন পৃথিবীতে যদি শহরে এসে থাকেন তাহলে সেখানে পৃথিবী না থাকা সত্বেও সেখানে আইনস্টাইন আলফ্রেড নোবেল মারাত্মক ভাইরাস ব্যাকটেরিয়ার টুইন ফিল্ড যেভাবে যে স্হানে জন্ম নেয় সেভাবে জন্ম হয়েছে। সম্পূর্ণ খনিজ খাবার আমদানি নির্ভর করে কোনোরকমে যখন শুক্রানু উৎপাদন করে। এজন্য যে আপনার বসবাসের টুইন আকাশ ও টূইন গ্রাউন্ড আপনার খাবার যে চাহিদা তার কিছুই করতে পারে না। এসব তৈরি হতে হলে ব্যাকটেরিয়া ভাইরাস যেখানে তৈরি হয়ে উদ্ভিদ ও প্রাণীজগতের টুইন টিস্যু গঠন করবে সেই টুইন গ্রাউন্ড ও টুইন আকাশকে দিবস ও রাত্রি দ্বারা পৃথিবীর মতো স্পিন করিয়ে নিলে তবেই আপনার টুইন বডি টুইন পৃথিবীর মতো হবে।
হোয়াইট হাউজের মতো বিষাক্ত বসবাসের টুইন ফিল্ডে মানুষের বসবাসে সেখানে সব সময় ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া চেক করে বসবাস করতে হয় যেমন একইরকম সভ্যতার ৮০-৯০℅ মানুষের বসবাসের স্হানে। সেখানে খনিজ টুইন ফিল্ড এন্টি বডি করে বিভিন্ন কেমিক্যাল, কঙ্ক্রিট, প্রযুক্তি ইত্যাদি দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছে বলে এখানে মানুষ বসবাস করতে গেলে সেখানের খাদ্য তালিকার সাথে প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডের নিম্ন টুইন আকাশ ও টুইন গ্রাউন্ড কখনো টুইন পৃথিবীর বিমের স্পর্শ পাবে না। পাবে বিপরীত টুইনের। যখন বিপরীত থেকে খাদ্য তালিকার চাহিদামতো ডাইজেশনের টুইন ভিটামিন বিম। যখন ভারত মহাসাগর টুইন থেকে এসি পদ্ধতিতে ও দক্ষিণ আমেরিকার পশ্চিমে অবস্হিত প্রশান্ত মহাসাগরের খনিজ কঠিন তরল ও বায়বীয় থেকে নিয়ে ওর প্রয়োজন মেটাতে হচ্ছে।
এখন যেহেতু হোয়াইট হাউজ মারাত্মক দুষিত ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া উৎপাদক ফ্যাক্টরী এবং বিজ্ঞান সম্পর্কে জিরো জ্ঞানের অধিকারীদের দ্বারা নিয়ন্ত্রীত যে কারণে এই এসি ডিসি টুইন বিপরীত ফিল্ডও দুষিত করে ফেলেছে। কেননা এসব অঞ্চল মার্কিনীদের টুইন করে সৃষ্টি হয়ে আছে। দিন ও রাতের টুইন ফিল্ড স্পিন করছে সময়ের সাথে এসব টুইন অঞ্চলে পদার্পন করছে। যেহেতু দিন ও রাতের চারটি সময়ে এই প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ড ধাতব অধাতব টুইন থেকে অধাতব ধাতব টুইন স্পিনের পরিবর্তনে চলে। √√
এখন এশিয়ার বিপরীতও ভারত মহাসাগর ডিসি আবার এসি বিপরীত দক্ষিণ আমেরিকার পশ্চিমের প্রশান্ত মহাসাগর। এর মানে এই দুষিত ভাইরাস ব্যাকটেরিয়ার যুক্তরাষ্ট্র সাতটি টুইন পৃথিবীর মধ্যে উত্তর আমেরিকা একটি সেপারেট টুইন পৃথিবীর জন্য মহামারি রোগের কেন্দ্র বানিয়েছে যেমন এশিয়ার জন্যও তেমন। এজন্যই বলা হচ্ছে মার্কিনীদের ধরে ধরে পাগলা গারদে রাখতে হবে। এদের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করলে মানবসভ্যতার দুষিত রক্ত প্রবাহ বহুলাংশে কমে যাবে। এই টুইন পৃথিবীতে রোগীদের হাসপাতাল বন্ধ হয়ে যাবে। তদ্রুপ ন্যাটো ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের সাথে।
কিন্তু এসব এখন থেকে আরও অন্তত চার বছর আগে থেকে করলে হতো। যখন সমগ্র পৃথিবীকে সতর্ক করা হয়েছিলো সবচেয়ে বেশি ভাইরাস রোগের কারখানা যেহেতু যুক্তরাষ্ট্র। কেননা করোনা ভাইরাস ওয়ার্ল্ডো মিটারের স্ট্যাটিক্টিক্যাল ডাটার সাথে মিলিয়ে নিন। কারা সবচেয়ে বেশি এই পৃথিবীতে অশিক্ষিত সভ্যতা ও সাইন্স সম্পর্কে কোনো জ্ঞানই রাখে না। সকলে কামার পেশা বা কেমিক্যাল বা রাসায়নিক বা বিস্ফোরক উৎপাদনের সাথে অর্থনৈতিক শক্তি। যেখানে এই টুইন পৃথিবীর একটি খাবারও তৈরি করার ক্ষমতা নেই। যাই তৈরি করবেন ইউরোপ যুক্তরাষ্ট্রে তা হাইব্রিড রেডিও এক্টিভ ভাইরাস ব্যাকটেরিয়ার এন্টি ফিল্ড এন্টি প্ল্যানেটারি বডি বিস্তৃত করবে। এদের এন্টি টুইন খনিজ বডিতে শহর বন্দর নগর সভ্যতার দ্রুত বিস্তৃত ঘটে চলেছে যখন, তখন যুক্তরাষ্ট্র ভারত মহাসাগর ও দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগর টুইনকে উল্টা দিকে ঘুরানো শুরু করেছে ইতিমধ্যে। যুক্তরাষ্ট্রকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়া পৃথিবীর কোনো স্হানে আশ্রয় দানেও নিষেধাজ্ঞা দ্বারা এই প্ল্যানেটারি টুইন ফিল্ডের টিকে থাকার সময় ঘন্টা বাড়ে। যুবরাজ /২০২৫.১০.১৭