NASA ISRO Illegal Birth Without Knowing Definition of Pulsar Nebula, Asteroid Comet

Uneducated NASA and ISRO still do not know what asteroids and comets or pulsar nebulae are?

Uneducated NASA and ISRO still do not know what asteroids and comets or pulsar nebulae are?

Bangladesh's Janakantha printed a report by uneducated NASA and Indian ISRO with the date and time, saying that a giant is coming in the form of a comet in 2029 that will or may destroy this earth. When Janakantha tried to email feedback on such misleading news, the writing scope could not be done because it became too large. Therefore, the article had to be taken from the Rakim University website.

People are raising stories of great monsters in such a way that they cannot come out of their ignorance. How many more minerals will they extract? Will they make weapons, will they make hybrid food, will they create industries? To create all these, electrical twin charges are required. If you extract minerals from the depths of the earth with a spade or shovel, the planetary twin field actually consumes charge. If you separate it, the earth requires even more charge. And to make tools, charges are also consumed. Suppose you made a sword out of iron or made all the furniture of the twin earth out of gold. You built buildings. You did not even keep a bigha of land anywhere.

But you cannot do that. You cannot do more than half of this planetary twin field. The half that you can do will motivate you to do it through the current uneducated human civilization of the university. But where will the twin charges that are required for this half come from? This half will not get the necessary bacteria, virus twins or amoeba fungal twins to carry out the fission fusion reaction. Or the necessary biological world will not be born. Infertility will come. And this half will not be able to spin anymore, but the other half of the twin planetary field. Because if these mineral twin ore bodies are inside the earth's soil during the day and the other half of the twin at night is under the earth's soil, then only the twin body of the biological world will have a strong and correct brain. From there, the amoeba algae twin field that will be born will create such an invisible dark twin matter of oxygen and nitrogen that it will create a body, mind, soul like the dinosaur-shaped human body of the past. The twin planetary field will be huge from being a Lilliputian. That means the size of one bigha of land will then be 20 bigha. Even if the human body were to be 70 feet long, the size of the plant and the size of the grain would increase 20 times.

Your requirement for one kilogram of chicken will be 20 kilograms. One and a half maunds of beef will be 30 maunds. These natural planetary electrical charges came from twin fission and twin fusion. The volume of the twin earths or twin planetary bodies that you see separately now would have been twenty times larger than the present. This is the discovery of science and The Black Hole twin field science Bangladesh.

Our six skeletal twin planets, their twin suns and twin polar stars, their twin beams create opposite spins of separate twin charges in the night and day, and show us in the sky. In fact, the two of them are not shown together in the sky. For example, during the day, they are the surface of the twin earths and at night, they are the sun.

When the twin earth's north south twin magnet fission fusion DC current is created, the twin earth's inner planet or mountain, for example, Mars, spins in the opposite direction, creating a fission fusion twin field in the opposite direction. The twin earth's north and the south of the Mars mountain are paired with each other in opposite spins, completing this fission fusion twin reaction. The sky that is being created in between is moving east-west triangular. Again, when the south of the twin earth is moving under the Mars mountain of the twin earth, it is under water or under ice, which is a mineral twin body under Mars, and vice versa, the twin earth is causing fusion fission. In a word, on one side of the polar twin, the twin earth is above, on the other side, from below or half of the day, if it is in the east, the last part is in the west. Thus, fusion and fission and fusion furnaces opposite each other create nuclear beam twin fields, creating asteroids- comets or comets-asteroids, pulsars- nebulae, and nebulae - pulsars. It burns and goes out in 6 hours.√√These doctoral papers were written three years ago in the data lab of Rakim University. When the doctorate degrees of all people in the whole world were confiscated except for language and literature, under which mathematics is also included.

You understand that what is happening inside and outside your own area and your own body is shown as the sun in the sky to the mineral of the opposite side at night or the mineral twin of your own area. And the polar stars at night show the mineral twin of the opposite day or the mineral twin of your own body or area. That is, when we see the sun in the sky, it is rotating at night or Mars is rotating in the opposite direction. Since the story is told by taking Mars as a mountain. Who has taken minerals from where like an uneducated thief or is taking these and filling the ship with them, which are shown to you as these giant monsters, asteroids, comets. And they say monsters are coming. Sometimes they say aliens are coming to catch you. The imprisonment in the net of illiteracy has made the West sterile, just as the entire human civilization has become illiterate in its attempts to compete with them for education. And they have lost the twin worlds. Although 10℅ is in the twin planetary body of the earth without going to the university.

Now what did you learn from this explanation? If oxygen runs out or there is no way to create a flow, then you will definitely be able to easily see from which direction the Mars in your area is going or in which direction it is spinning. That means then suddenly your area will become day - night magnet will become night -day magnet or time has ended. You see the sun rising from the west. Or your north has become south or south has become north. That is, you have neither sky nor ground anywhere. You don't even have a twin magnet body. All magnetic twin fields become laser twin fields in your territory.

No alien or monster is coming to destroy humans. Illiteracy is a monster when it is forced to be educated. When people do not accept it, they are destroyed for their working back ground. In this way, the sun rises in the west. You will not find science theories anywhere in the world except Rakim University. These discoveries have been made from Islamic science.

The lexical meaning of Islam was unknown to humans, which was hidden in Arabic and distorted by Muslims. It is shanti in Bengali and peach religion in English. Almighty Allah is the greatest source of knowledge and the only teacher and His Messenger Prophet Muhammad (pbuh) is the greatest scientist of mankind and according to his doctrine the Qur'an and Hadith contain complete paradox free science. These have been tried to create correct science with the mistakes of all the faculties of the present civilization. The pen writer of Rakim University is always insignificant compared to you. Juboraj/2025.09.28

পালসার নীহারিকা,এস্টরয়েড ধূমকেতুর সংজ্ঞা না জেনে নাসা ইসরোর অবৈধ জন্ম

বাংলাদেশের জনকন্ঠ দিন তারিখ দিয়ে অশিক্ষিত নাসা ও ভারতীয় ইসরোর রিপোর্ট ছাপিয়ে বলেছে যে ২০২৯ সালে একটি দৈত‍্য আসছে ধূমকেতু হয়ে যা এই পৃথিবীকে ধ্বংস করবে বা করতে পারে। এমন বিভ্রান্তিকর খবরে জনকন্ঠকে ফিডব‍্যকে ইমেইল করতে গিয়ে লেখার পরিধি বড় হয়ে যাওয়ায় করা গেলো না। এরজন‍্য আর্টিকেলটি রাকীম ইউনিভার্সিটির ওয়েবসাইটে নিতে হলো।

মানুষ তার অশিক্ষা থেকে বেড়িয়ে আসতে পারছে না বলে এমনভাবে উত্থাপন করছে যে মহাদানবের গল্প। আর কতো খনিজ তুলবেন। অস্ত্র তৈরি করবেন, হাইব্রিড খাবার তৈরি করবেন, ইনডাস্ট্রি তৈরি করবেন? এসব তৈরি করতে বৈদ‍্যতিক টুইন চার্জের প্রয়োজন হয়। আপনি যদি মাটির গভীর থেকে কোদাল বা শাবল দিয়েও খনিজ তুলবেন এটি উপরে আসলেই চার্জ খরচ হতে থাকে প্ল‍্যানেটারি টুইন ফিল্ডের। এটিকে সেপারেট করলে আরও ভয়ানকভাবে চার্জ প্রয়োজন হয় পৃথিবীর। আর টুলস তৈরি করতেও চার্জ খরচ হয়। ধরুন লোহার সামগ্রী দা বটি তৈরি করলেন কিংবা স্বর্ন তুলে টুইন পৃথিবীর সব আসবাব বানালেন।বিল্ডিং বানালেন। কোথাও এক বিঘা জমিও রাখলেন না।

কিন্তু তা করতে পারবেন না। এই প্ল‍্যানেটারি টুইন ফিল্ডের অর্ধেকের বেশি করতে পারবেন না। যে অর্ধেক পারবেন তা বর্তমান বিশ্ববিদ্যালয়ের অশিক্ষিত মানবসভ‍্যতার মাধ‍্যমে করতে আপনাকে উদ্বুদ্ধ করবে। কিন্তূ এই অর্ধেকের টুইন চার্জ যা প্রয়োজন হবে তা কোথা থেকে আসবে? এই অর্ধেকের ফিশন ফিউশন বিক্রিয়া ঘটানোর জন‍্য প্রয়োজনীয় ব‍্যাকটেরিয়া ভাইরাস টুইন বা অ‍্যামিবা ছত্রাক টুইন পাবেন না। বা প্রয়োজনীয় জীবজগতের জন্মই হবে না। বন্ধাত্ব এসে যাবে। আর এই অর্ধেক কে আর স্পিন করাতে পারবে না বাঁকি অর্ধেক টুইন প্ল‍্যানেটারি ফিল্ড। কেননা এসব খনিজ টুইন আকরিক বডি যদি দিনের টুইন পৃথিবীর মাটির অভ‍্যন্তরে থাকে এবং বাঁকি অর্ধেক রাতের টুইন পৃথিবীর অর্ধেক মাটির নীচে থাকে তবেই জীবজগতের টুইন বডি মজবুত ও সঠিক ব্রেইনের অধিকারী হয়। সেখান থেকে যে অ‍্যামিবা শৈবাল টুইন ফিল্ডের জন্ম হবে এরা অক্সিজেন নাইট্রোজেনের এমন অদৃশ‍্য ডার্ক টুইন ম‍্যাটারের আবরন তৈরি করে দিবে যে ডাইনোসোর আকৃতির অতীত মানবদেহের মতো দেহ মন প্রাণ তৈরি করবে। টুইন প্ল‍্যানেটারি ফিল্ড লিলিপুট হওয়া থেকে বিশাল আকৃতির হবে। মানে এক বিঘা জমির আকার হবে তখন ২০বিঘা। যদি মানুষের দেহ ৭০ ফুট ধরাও হয়। উদ্ভিদের আকার হবে ও শস‍্য দানার আকারও ২০ গুণ বেড়ে যাবে। আপনার এক কেজি মূরগীর চাহিদা হবে ২০ কেজি। দেড় মণ গরুর আচার হবে ৩০ মণ। এসব ন‍্যাচারাল প্ল‍্যানেটারি বৈদ‍্যতিক টূইন চার্জের টুইন ফিশন ও টুইন ফিউশন থেকে আসতো। এখন টুইন পৃথিবীর বা টুইন প্ল‍্যানেটারি বডির পৃথক পৃথকভাবে যে আয়তন দেখছেন তখন এদের আয়তন হতো বর্তমানের চেয়ে বিশগুণ। এটিই বিজ্ঞান এবং ব্ল‍্যাক হোল টুইন ফিল্ড সাইন্স বাংলাদেশের আবিস্কার।

আমাদের যে ছয়টি স্কেলেটাল টুইন প্ল‍্যানেট এদের যে টুইন সূর্য ও টূইন ধ্রুবতারা এদের টুইন বিম রাত ও দিনকে পৃথক টুইন চার্জের বিপরীত স্পিন তৈরি করে আমাদের দেখায় আকাশে। আসলে এর দুটি একসাথে আকাশে দেখায় না। যেমন দিনে তারা হয় টুইন পৃথিবীর সারফেস আর রাত হয় সূর্য।

টুইন পৃথিবীর উত্তর দক্ষিণ টুইন ম‍্যাগনেট ফিশন ফিউশন ডিসি কারেন্ট যখন তৈরি করে টুইন পৃথিবীর অভ‍্যন্তরীণ যে প্লেনেট বা পাহাড় ধরুন মঙ্গল যে ডাইরেকশনে স্পিন করছে ওর বিপরীত ডাইরেকশনে ফিশন ফিউশন টুইন ফিল্ড তৈরি করছে কার্বনেটেড টূইন পৃথিবী। পৃথিবীর টুইন উত্তরের সাথে মঙ্গল পাহাড়ের দক্ষিণ পরস্পর বিপরীত স্পিনে জোড়া লেগে এই ফিশন ফিউশন টুইন বিক্রিয়া সম্পন্ন করছে। এর মাঝে যে আকাশ তৈরি হচ্ছে তা পূর্ব পশ্চিম ট্রায়াঙ্গুলার হয়ে চলে আসছে।আবার টূইন পৃথিবীর দক্ষিণ যখন টুইন পৃথিবীর মঙ্গল পাহাড়ের নীচে চলে যাচ্ছে তখন এটি পানির নীচে বা বরফের নীচে যে খনিজ টুইন বডি মঙ্গলেরও নীচে বিপরীতভাবে টুইন পৃথিবী একে ফিউশন ফিশন ঘটাচ্ছে। এক কথায় মেরুর টুইনের এক দিকে টুইন পৃথিবী উপরে থাকে বিপরীত দিকে নীচে থেকে বা দিনের অর্ধেক সময় পূর্বে থাকলে পশ্চিমে থাকে শেষের ভাগ এভাবে পরস্পর বিপরীতে ফিউশন ফিশন ও ফিশন ফিউশন চূল্লি হয়ে নিউক্লিয়ার বিম টুইন ফিল্ড তৈরি করে এস্টরয়েড ধূমকেতু বা ধূমকেতু এস্টরয়েড থেকে পালসার নীহারিকা ও নীহারিকা পালসার তৈরী করে চলেছে। জ্বলছে নিভছে ৬ ঘন্টা সময়ে। এসব ডক্টরাল পেপার্স লিপিবদ্ধ হয়েছে তিন বছর আগে রাকীম ইউনিভার্সিটির ডাটা ল‍্যাবে। যখন সমগ্র পৃথিবীর সব মানুষের ডক্টরেট ডিগ্রি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে ভাষা সাহিত‍্য বাদে যার অধীনে অংকও।

বুঝতে পারছেন যে নিজের এলাকা ও নিজের বডির ভিতরে বাহিরে কি হচ্ছে তা আকাশের সূর্য হয়ে দেখায় বিপরীত প্রান্তের রাতের খনিজকে বা নিজের এলাকার খনিজ টুইনকে। আর রাতের ধ্রুবতারা দেখায় বিপরীতের দিনের খনিজ টুইনকে বা নিজ দেহের বা এলাকার খনিজ টুইনকে। অর্থাৎ আকাশে যখন সূর্য দেখছি আমরা তখন সেটি রাত ঘুরছে বা মঙ্গল বিপরীতে ঘুরছে। যেহেতু মঙ্গলকে পাহাড় হিসাবে ধরে গল্প বলা হয়েছে। কে কোথা থেকে অশিক্ষিত চোরের মতো খনিজ তুলেছেন বা এসব তুলে জাহাজ ভর্তি করে নিয়ে যাচ্ছেন যা এসব দৈত‍্য দানবের মতো এস্টরয়েড ধূমকেতু হয়ে আপনাকে দেখানো হচ্ছে। আর বলছেন দানব এগিয়ে আসছে। কখনো বলছেন এলিয়েন আসছে আপনাকে ধরতে। অশিক্ষার বেড়াজালে বন্দী অবস্হা পাশ্চাত্যকে বন্ধ‍্যা করেছে যেমন এদের সাথে সম্পর্ক ও শিক্ষিত হওয়ার প্রতিযোগিতা করতে গিয়ে সমগ্র মানবসভ‍্যতা অশিক্ষিত হয়ে গেছে। এবং টুইন পৃথিবী হারিয়ে ফেলেছে এরা। যদিও ১০℅ বিশ্ববিদ্যালয়ে না গিয়েও টুইন প্ল‍্যানেটারি পৃথিবীর বডিতে আছে। √√√ এখন এই ব‍্যখ‍্যায় কি জানতে পারলেন? যদি অক্সিজেন শেষ হয় বা প্রবাহ তৈরির পথ না থাকে তাহলে আপনার এলাকার মঙ্গল কোন দিক থেকে কোন দিকে যাচ্ছে বা কোন ডাইরেকশনে স্পিন করছে তা আপনি সহজেই দেখতে পাবেন নিশ্চয়। মানে তখন হঠাৎ আপনার এলাকার দিন হবে রাত আর রাত হবে দিন বা সময় শেষ হয়ে গেছে। সূর্য দেখছেন পশ্চিম থেকে উঠেছে। বা আপনার উত্তর হয়ে গেছে দক্ষিণ বা দক্ষিণ হয়ে গেছে উত্তর। অর্থাৎ কোথাও আপনার আকাশও নেই গ্রাউন্ডও নেই। আপনার টুইন ম‍্যাগনেটের বডিও নেই। সব ম‍্যাগনেটিক টুইন ফিল্ড লেজার টুইন ফিল্ড হয়ে গেছে আপনার টেরিটোরি।

কোনো এলিয়েন বা দানব মানুষকে ধ্বংস করতে আসছে না। অশিক্ষা একটি দানব যখন শিক্ষিত হওয়ার জন‍্য তাগাদা দিয়ে আসা হয়। মানুষ যখন তা গ্রহন না করে ধ্বংস হয়ে যায় তার কর্মফলের জন‍্য। এভাবে পশ্চিমে সূর্য উঠে থাকে। রাকীম ইউনিভার্সিটি ছাড়া পৃথিবীর কোথাও সাইন্স থিওরি পাবেন না। এসব আবিস্কার হয়েছে ইসলামিক সাইন্স থেকে।

ইসলামের আভিধানিক অর্থ মানুষের অজানা ছিলো যা এরাবিকের মধ‍্যে এবং মুসলিমরা কুক্ষিত করে রেখেছিলো। এটি বাংলায় শান্তি ও ইংরেজীতে পিচ ধর্ম। মহান আল্লাহ সর্ব শ্রেষ্ঠ জ্ঞানের আধার এবং একমাত্র শিক্ষক ও তাঁর প্রেরিত পথ প্রদর্শক রাসূল মোহাম্মদ (সা :) মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী এবং তাঁর মতবাদ অনুযায়ী কোরআন ও হাদীসে পূর্ণাঙ্গ প‍্যারাডক্স ফ্রি সাইন্স রয়েছে। এসবকে বর্তমান সভ‍্যতার সব ফ‍্যাকাল্টির ভুলের সাথে সঠিক সাইন্স তৈরি করার যথাযথ প্রয়াস ঘটানোর চেষ্টা করা হয়েছে। রাকীম ইউনিভার্সিটির পেন রাইটার আপনাদের চেয়ে সব সময় নগণ‍্য। যুবরাজ /২৮.০৯.২০২৫