The bright days of stars and dark matter suns or dark planets are innumerable
For each 30 cubic miles of twin quasar, two risings and two settings (sun rises and sets and the stars set and rise) begin. From these thirty cubic twin miles, the nebula pulsar twin exists space twin volume fission and moves in opposite spin to create midday and midnight in 6 hours.
For each 30 cubic miles of twin quasar, two risings and two settings (sun rises and sets and the stars set and rise) begin. From these thirty cubic twin miles, the nebula pulsar twin exists space twin volume fission and moves in opposite spin to create midday and midnight in 6 hours. At the same time, the skeletal twin is on the way to the black hole from the anti-exist space twin twin quasar to pulsar nebula. That is, it is your responsibility to create two risings and two settings in your area. Because it is a complete twin sun and twin stars in 6 hours, which are called pulsars and nebulae respectively. So how many stars and how many suns are being created in this twin universe from your thirty cubic miles. Is NASA's crime forgivable? Or the fake science and technology university of any university? Or with these, the economics and business study faculty of the development index has made human civilization useless. There is no place to live on any continent. Where there are still minerals, the fierce war tools to seize and remove them are spreading, the ionosphere is stopping the lighting of thousands of twin stars or the United States, Europe, China, Japan, Hong Kong, South Korea, Kuwait, Qatar, Palestine have become poisonous. How many billions of stars have died from the earth due to the monstrous application of the Singularity Principle science. The fake science study or education of the current civilization is responsible for this.
Where does the news of the death of so many stars come from in the Autistic Hawking universe? Whenever a city is built or a Lockheed Martin blacksmith factory is built somewhere or a fake technology business area is built 30 miles around, a twin star and a twin sun die. It means a star falls out of the ionosphere or goes out. But the sun will not see it because it is dark. In fact, it becomes a dwarf twin planet, which is like many stars in the concrete of Washington DC. Because what did the 30 cubic mile twin do to the planetary body of the Earth? The universities of every country calculate the civilization.
Twin Planetary Body Your body mind brain heart kidney pancreas lungs liver twin power beam charge creates. That means scientists have nothing on earth head body. Because they are not on earth.
Then surely it is understood how much dwarf twins are these very modern but completely uneducated doctorate scientists country continent and overall twin earth are like unfit charge less dwarfs or tumors. They do not know about the sky and they do not know about the ground. If another person is standing an inch away from you then for him also a quasar of 30 miles radius is coming that means twin sun or pulsar twin and twin stars or nebula will have to be created. That is, to ensure the living of two people so close, an environment with food and other facilities that meet the daily needs of one person and the daily needs of another person will have to be created. That is, to keep the first person healthy and to increase the 30-mile radius twin mineral content of that environment, some plants and fruits vegetable animals will have to be grown as food. The structure of these will have to be added in that area. Then two separate star twins and sun twins will be created. And there will be no beam crisis for them or a separate world of day and night will be created for the second person like the first person.
The living of humans and living beings can be created by a balanced arrangement of the sun and stars or night and day. If the accommodation of humans and living beings is increased without destroying what is in the creation, the body of the twin earth increases. And if human habitation is created by removing minerals from the soil of the day earth and the soil of the night earth or by losing anti-exist space spin, and if a city is built at the same time without making arrangements to fill it, then billions of stars and suns have been killed. That is, the space for living beings has decreased or the cultivation area of the earth has been destroyed. The most modern uneducated scientists have thus fallen into great danger. This has created the result of their actions. But despite warning them for several years, anti-planetary activity or student admission to universities has been continued. And the twin earth is rapidly getting smaller or is being crushed. The extreme end of annihilation, where it will not occur due to the 'black hole twin field' theory discovery, is now about to happen. Juboraj/2025.09.25
তারার আলোকিত দিন ও ডার্ক ম্যাটার সূর্য বা অন্ধকারের প্ল্যানেট অগণিত
প্রত্যেকের জন্য ৩০ কিউবিক মাইল টুইন কোয়েসার হয়ে দুই উদয়াচল ও দুই অস্তাচল (সূর্য উঠা ডোবা ও তারা ডোবা উঠা) শুরু হয়। এই ত্রিশ কিউবিক টুইন মাইল থেকে নীহারিকা পালসার টুইন এক্সিস্ট স্পেস টূইন ভলিয়ম ফিশন হয়ে পরস্পর বিপরীতে স্পিনে অগ্রসর হয়ে ৬ ঘন্টায় মধ্য দিবস ও মধ্য রাত তৈরি করে। একই সাথে স্কেলেটাল টুইন বিপরীতভাবে এন্টি এক্সিষ্ট স্পেস টুইন টুইন কোয়েসার থেকে পালসার নীহারিকা হয়ে ব্ল্যাক হোলের পথে থাকে। অর্থাৎ আপনার এলাকায় দুই উদয়াচল ও দুই অস্তাচল সৃষ্টি করার দায়িত্ব আপনার।এজন্য যে এটি ৬ ঘন্টার মধ্যে পরিপূর্ণ টুইন সূর্য ও টুইন তারা হয় যা যথাক্রমে পালসার ও নীহারিকা বলে। তাহলে এই টুইন মহাবিশ্বে কতো তারা ও কতো সূর্য আপনার ত্রিশ কিউবিক মাইল থেকে সৃষ্টি হচ্ছে। নাসার অপরাধ ক্ষমার যোগ্য কি? নাকি যেকোনো ইউনিভার্সিটির ফেকসাইন্স ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের? বা এসবের দ্বারা উন্নয়ন সূচকের ধনীর ইকোনোমিক্স ও ব্যবসা স্টাডি ফ্যাকাল্টি মানব সভ্যতাকে অকেজো করে ফেলেছে। বসবাসের জায়গাই নেই যেনো কোনো মহাদেশে। যেখানে এখনও খনিজ আছে সেসব দখল ও তুলে ফেলার প্রাণপণ যুদ্ধ সরঞ্জাম বিস্তৃত হয়ে আয়নোস্ফেয়ার হাজার শত শত টুইন তারার প্রজ্জ্বলন থেমে যাচ্ছে বা যুক্তরাষ্ট্র ইউরোপ চীন জাপান হংকং দক্ষিণ কোরিয়া কুয়েত কাতার ফিলিস্তিনের মতো বিষাক্ত হয়ে গেছে। কতো বিলিয়ন তারার মৃত্যু ঘটেছে পৃথিবী থেকে যা সিঙ্গুলারিটি প্রিন্সিপল বিজ্ঞানের দানবীয় প্রয়োগের দ্বারা।এর জন্য বর্তমান সভ্যতার ফেক সাইন্স স্টাডি বা শিক্ষা দায়ী।
অটিস্টিক হকিং মহাবিশ্বে এতো তারার মৃত্যুর খবর কই থেকে আসে? যখনই কোনো শহর নির্মাণের জন্য বা লকহিড মার্টিন কামার কারখানা কোথাও তৈরি হয় বা ভূয়া প্রযুক্তি ব্যবসার ক্ষেত্র ৩০ মাইল চারিদিকে তৈরি হয় তখন একটি টূইন তারা ও টুইন সূর্যের মৃত্যু হয়। মানে আয়নোস্ফেয়ার থেকে একটি তারা খসে পরে বা নিভে যায়। কিন্তু সূর্য দেখবে না এজন্য যে এটি অন্ধকার। আসলে এটি হয়ে পরে ডোয়ার্ফ টুইন প্ল্যানেট যা ওয়াশিংটন ডিসির কঙ্ক্রিটের বহু তারা ডোয়ার্ফ হয়ে গেছে। কেননা ৩০ কিউবিক মাইল টুইন পৃথিবীর প্ল্যানেটারি বডির কি করেছে প্রত্যেকটি দেশের বিশ্ববিদ্যালয় সভ্যতা দেখুন হিসাব করে। টুইন প্ল্যানেটারি বডি আপনার দেহ মন ব্রেইন হার্ট কিডনি প্যানক্রিয়াস ফুসফুস লিভারের টুইন পাওয়ার বিম চার্জ তৈরি করে। মানে বিজ্ঞানীদের পৃথিবীর মাথা দেহ কিছুই নেই। কেননা এরা পৃথিবীতে নেই।
তাহলে নিশ্চয় বোঝা গেলো ডোয়ার্ফ টূইনের পরিমাণ কতো এই অতি আধুনিক কিন্তু সম্পূর্ণ অশিক্ষিত ডক্টরেট বিজ্ঞানীদের দেশ মহাদেশ ও সামগ্রিকভাবে টূইন পৃথিবীর মধ্যে বসবাস অযোগ্য চার্জ লেস ডোয়ার্ফ বা টিউমারের মতো। ওরা আকাশ সম্পর্কেও জানে না আবার গ্রাউন্ড সম্পর্কেও জানে না। আপনার এক ইঞ্চি দূরে আরেকজন মানুষ যদি দাঁড়িয়ে থাকে তাহলে তার জন্যও ৩০ মাইল ব্যসার্ধের কোয়েসার আসছে মানে টুইন সূর্য বা পালসার টুইন ও টুইন তারা বা নীহারিকা তৈরী করতে হবে। অর্থাৎ এতো কাছাকাছি দুটি মানুষের বসবাসকে নিশ্চিত করতে একজন মানুষের দৈনন্দিন যে চাহিদা তা থেকে আরেকজন মানুষের দৈনন্দিন চাহিদার খাবারসহ অন্যান্য সুযোগ সুবিধার পরিবেশ তৈরি করতে হবে।অর্থাৎ প্রথম মানুষটিকে সুস্হ ধরে ঐ পরিবেশের ৩০ মাইল ব্যসের খনিজ সামান্য বৃদ্ধির জন্য কিছু গাছ পালা ফল মূল শাক সব্জি প্রাণীজগতসহ খাদ্য বৃদ্ধি করতে হবে। এসবের বিন্যাস সেই এলাকায় তৈরি করতে হবে। তাহলে দুটি পৃথক তারার টুইন ও সূর্যের টূইন তৈরি হবে। এবং এদের বিম সংকট হবে না বা দিন ও রাতের পৃথক পৃথিবী প্রথম জনের মতো তৈরি হবে দ্বিতীয় জনের।
মানুষ ও জীব জগতের বসবাসকে সুষম বিন্যাস দ্বারা সূর্য ও তারা বা রাত ও দিন তৈরি করা যায়। যা সৃষ্টিতে আছে তার ক্ষয় না করেও অতিরিক্ত মানুষের ও জীবজগতের একোমোডেট বাড়ালে টুইন পৃথিবীর বডি বাড়ে। আর দিনের পৃথিবীর মাটির অভ্যন্তরে এবং রাতের ভিন্ন পৃথিবীর মাটির অভ্যন্তরের খনিজ তুলে বা এন্টি এক্সিস্ট স্পেস স্পিন লস করে যদি মানুষের বসবাস তৈরি করা হয় এবং তা পূরনের ব্যবস্হা না করে এক সাথে শহর তৈরি করা হয় তাহলে কোটি কোটি তারা ও সূর্যের মৃত্যু ঘটিয়েছেন। অর্থাৎ জীবের স্পেস কমে গেছে বা পৃথিবীর চাষাবাদ হওয়র ক্ষেত্র ধ্বংস করা হয়েছে। অতি আধুনিক অশিক্ষিত বিজ্ঞানীরা এভাবে মহাবিপদে পরে গেছে। এটি তাদের কর্মের প্রতিফল তৈরি করেছে। কিন্তু তাদের কয়েকবছর যাবত সাবধান করা সত্বেও এন্টি প্ল্যানেটারি এক্টিভিটি বা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র ভর্তি অব্যাহত রাখা হয়েছে। আর টুইন পৃথিবী দ্রুত ছোট হয়ে যাচ্ছে বা দুমড়ে মুছড়ে যাচ্ছে। ধ্বংসের এক্সট্রিম ইন্ড যেখানে আসবে না ব্ল্যাক হোল টুইন ফিল্ড থিওরি আবিস্কারের কারণে, এখন তা সম্পন্ন হতে চলেছে।
যুবরাজ /২৫.০৯.২০২৫